a
ফাইল ছবি
পাকিস্তান সরকারের পক্ষ থেকে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে আম উপহার পাঠানো হয়েছে।
সোমবার ঢাকায় নিযুক্ত পাকিস্তান হাইকমিশন জানায়, গত বছরের মতো এবারও পাকিস্তান সরকার বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী এবং অন্যান্য গণ্যমান্য ব্যক্তিদের জন্য উপহার হিসেবে তাজা পাকিস্তানি আম পাঠানো হয়েছে।
উল্লেখ্য, এর আগে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানকে এক হাজার কেজি হাড়িভাঙা আম উপহার পাঠিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
ফাইল ছবি
সম্পদের সঠিক ব্যবহারের জন্য প্রকল্প পরিচালকদের নির্দেশ দিয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম বলেছেন, ‘আমাদের ধর্মে স্পষ্ট উল্লেখ আছে, হারাম খেলে নামাজ হবে না। শুধু তাই নয়, হারাম টাকায় কেনা কোনো পোশাক যদি অন্য পোশাক স্পর্শ করে তবে নাপাক হয়ে যাবে।
প্রতিদিন আয়নার সামনে দাঁড়ান। সারা দিন কী কাজ করলেন, নিজেকে প্রশ্ন করুন। আমি যতদূর জানি, এলজিইডি প্রকল্পে আইন-কানুন মেনে প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হয়। তারপরও আইনের মধ্যে থেকে অনেক কিছু করা হয়, আমি খবর রাখি। এখন আরও সঠিকভাবে খোঁজ-খবর রাখব, কোনো ত্রুটি ধরা পড়লে রেহায় নেই। আপনারা প্রকৌশলী, আমি বিজ্ঞানের ছাত্র ছিলাম, আমিও হাফ প্রকৌশলী। সরকার আমাদের বেতন অনেক বাড়িয়েছে। তারপরও যদি কেউ চুরি করে, ধরা পড়লে সরাসরি অ্যাকশন নেওয়া হবে।’
স্থানীয় সরকার বিভাগের উদ্যোগে বাস্তবায়নাধীন প্রকল্পগুলোর প্রকল্প ব্যবস্থাপনা ও জাতীয় শুদ্ধাচার কৌশল বাস্তবায়নবিষয়ক মতবিনিময় সভায় শনিবার বিশেষ অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
আজ শনিবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ের স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি) ভবনে এই সভা হয়। সভায় এলজিইডি’র ৭৬ জন প্রকল্প পরিচালক উপস্থিত ছিলেন।
প্রকল্প পরিচালকদের উদ্দেশ্যে মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, ‘আপনাদের কারণে স্যারকে (স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায়মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম) প্রধানমন্ত্রীর কাছে অপদস্ত হচ্ছেন। স্যারতো প্রকল্প বাস্তবায়ন করে না। প্রকল্প বাস্তবায়ন করেন আপনারা। এখন পর্যন্ত এলজিইডি একটা মাস্টারপ্ল্যান করতে পারল না। এলজিইডিকে অবশ্যই একটা মাস্টারপ্ল্যান করতে হবে। এলজিইডি’র কাজ নিয়ে অনেক আপত্তি আছে। কাজের মধ্যে অবশ্যই স্বচ্ছতা আনতে হবে।’
স্থানীয় সরকার বিভাগের সিনিয়র সচিব হেলালুদ্দীন আহমদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় (এলজিইডি) মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম।
সূত্র: বিডি প্রতিদিন
ছবি: মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
সাইফুল আলম, ঢাকা: চাঁদপুরকে আধুনিকতার ছোঁয়ায় রূপান্তরিত করতে ঢাকাস্থ চাঁদপুর সমিতির নতুন কমিটি গঠন হয়েছে। সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন অধ্যক্ষ মো. সালাউদ্দিন ভূঁইয়া আর সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ উপাধ্যক্ষ নূরুজ্জামান হীরা।
মানবিক চাঁদপুর গঠনের লক্ষ্যে ঢাকায় বসবাসরত চাঁদপুর জেলার বাসিন্দাদের নিয়ে গঠিত ঢাকাস্থ চাঁদপুর সমিতি। আত্নপ্রকাশের পর আহ্বায়ক কমিটি সততা ও নিষ্ঠার সাথে দায়িত্ব পালন করে আসছে। আজ বুধবার (১৭ ডিসেম্বর ২০২৫ইং) সন্ধ্যায় রাজধানীর পল্টনস্থ সীগাল চাইনিজ রেস্ট্রুরেন্টে উৎসবমুখর পরিবেশে নতুন কমিটির আত্মপ্রকাশ ঘটে। এই সময় প্রধান নির্বাচন কমিশনার এসএএম মিজানুর রহমান খান আগামী ২০২৬-২০২৮ মেয়াদের ২১ সদস্য বিশিষ্ট কমিটির মধ্যে শীর্ষ ৬ পদের নাম ঘোষনা করেন।
এতে ঢাকাস্থ চাঁদপুর সমিতির নতুন সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন অধ্যক্ষ মো. সালাউদ্দিন ভূঁইয়া আর সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ উপাধ্যক্ষ নূরুজ্জামান হীরা।
কমিটির অন্যরা হলেন- সিনিয়র সহ সভাপতি এবিএম হানিফ মাস্টার, সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ইঞ্জিঃ গাজী আহমেদ উল্লাহ ও অর্থ সম্পাদক মোহাম্মদ হোসেন মিয়া। এ সময় উপস্থিত ছিলেন অপর দুই নির্বাচন কমিশনার মোঃ বোরহান উদ্দিন প্রধান ও হাফেজ মেঃ মোহাসিন।
এছাড়া আরও উপস্থিত ছিলেন চাঁদপুর সাংবাদিক ফোরামের সভাপতি শাহরিয়ার পলাশ, টেক্স কর্মকর্তা এএনএম শামিম হাসান, আট উপজেলার গন্যমান্য ব্যাক্তিবর্গ। ঘোষিত কমিটি দ্রুততম সময়ের পূর্নাঙ্গ কমিটি গঠন করে সমিতির কার্যক্রম পরিচালনা করবেন।