a
ফাইল ছবি
হঠাৎ করেই ঠান্ডা বাতাস বইছে। এই বাতাসে শীত আরও বাড়বে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। উত্তরের বাতাস বয়ে যাওয়ার কারণে আজ রবিবার (১৯ ডিসেম্বর) সকাল থেকে ঢাকায় বেশ ঠান্ডা অনুভূত হচ্ছে। ঢাকায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১৭ ডিগ্রি, আর শনিবার এই তাপমাত্রা ছিল ১৬ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আজ সকাল ৯টা থেকে আগামী ২৪ ঘণ্টায় দিন ও রাতের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে। চলতি সপ্তাহের শেষের দিতে উত্তরাঞ্চলে শৈত্যপ্রবাহ শুরু হতে পারে। এছাড়া বাতাসের কারণে ঠান্ডাটা আরেকটু বাড়তে পারে বলে জানিয়েছেন আবহাওয়াবিদ আফরোজা সুলতানা।
চলতি সপ্তাহের শেষে উত্তরাঞ্চল থেকে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ শুরু হতে পারে বলেও জানিয়েছেন আবহাওয়াবিদরা। শনিবার দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে তেঁতুলিয়ায় ৯ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গতকাল ও আজ সেখানে একই তাপমাত্রা ছিল।
আজ তেঁতুলিয়ায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৯ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। উল্লেখ্য, এখনও উত্তরাঞ্চল কিংবা দেশের অন্য কোথাও শৈত্যপ্রবাহ শুরু হয়নি।
ফাইল ছবি: জেনারেল এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ
অস্ট্রেলিয়ার পার্থ শহরে অনুষ্ঠিত চিফ অব আর্মি সিম্পোজিয়াম এবং দি ল্যান্ডওয়ার্দিনেস সিম্পোজিয়ামে অংশগ্রহণ শেষে গতকাল রবিবার দেশে ফিরেছেন সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ। সফরকালে তিনি গত ২৯-৩০ আগস্ট ২০২৩'চিফ অব আর্মি সিম্পোজিয়াম-২০২৩' এবং ৩১ আগস্ট-০১ সেপ্টেম্বর ২০২৩ দি ল্যান্ডওয়ার্দিনেস সিম্পোজিয়াম’ এ অংশগ্রহণ করেন।
সিম্পোজিয়ামসমূহে তিনি বিভিন্ন দেশ থেকে আসা সেনাবাহিনী প্রধানসহ উচ্চপদস্থ সামরিক কর্মকর্তাদের সাথে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে অংশগ্রহণ করেন এবং স্ব-স্ব স্থলবাহিনীসমূহের মধ্যে সম্পর্ক উন্নয়নের মাধ্যমে পারস্পরিক আস্থার পরিবেশ সৃষ্টি, পেশাদারি সম্পর্কন্নোয়ন, আঞ্চলিক নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার, সংঘাতপূর্ণ সমস্যাসমূহ মোকাবিলা, যৌথ প্রশিক্ষণ এবং স্থল বাহিনীসমূহের আধুনিকায়নে দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা গ্রহণ করাসহ বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা করেন। সূত্র: বিডি প্রতিদিন
ফাইল ছবি
ভারতে করোনা ভাইরাসের দ্বিতীয় ঢেউ বিপর্যয় নামিয়ে এনেছে। করোনা ভাইরাসের সংক্রমণে যেন মৃত্যুপুরীতে পরিণত হয়েছে বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম জনসংখ্যার দেশটি। গত ২৪ ঘণ্টায় দেশটিতে মৃত্যু হয়েছে ৩ হাজার ৬৪৫ জনের। আক্রান্ত হয়েছে ৩ লাখ ৭৯ হাজার ২৫৭ জন। স্বাস্থ্য খাতে হিমশিম খাচ্ছে দেশটি।
তাছাড়া মৃত্যুর পর লাশের সৎকার নিয়েও চরম বিপাকে পড়েছে ভারত। করোনায় দিল্লিতে দৈনিক মৃতের সংখ্যা ৭০০-তে পৌঁছে গেছে। আশঙ্কা করা হচ্ছে, শিগগিরই এ সংখ্যা হাজার ছাড়াবে শ্মশানের বাহিরে রাস্তায় টোকেন নিয়ে মরদেহের দীর্ঘ লাইন। শুধু মাত্র আগুন পেতেই ২০ ঘণ্টা কেটে যাচ্ছে। এমতাবস্থায় মরদেহ ছিঁড়ে খাচ্ছে কুকুর। মৃতের স্বজনেরা শ্মশানের দরজায় দরজায় ঘুরে জায়গা না পেয়ে স্রেফ বরফ চাপা দিয়ে ৪৮ ঘণ্টাও বাড়িতে মরদেহ রেখে দিচ্ছেন।
দিল্লির সুভাষনগর শ্মশানে টিনের চালের নিচে সারি সারি চিতা জ্বলছে। উড়ছে ছাই। এমনিতে নতুন নয় এই দৃশ্য। সেই ছাই উড়ে পড়ছে পাশের যে চাতালে? সেই চাতাল ধরেই এখন মরদেহের সর্পিল রেখা। এক ঝলক তাকালেই মাচার সঙ্গে দড়ি দিয়ে বেঁধে রাখা অন্তত ১৫-২০টি দেহ চোখে পড়ছে। প্লাস্টিকের থলিতে মরদেহ মোড়া রয়েছে। তার ওপর নাম, নম্বর লেখা। হাতছাড়া হওয়ার ভয় নেই। পোড়া দেহের গন্ধ এবং ধোঁয়া থেকে বাঁচতে মাঝে মধ্যেই বাহিরে ঘুরে আসছেন মৃতের স্বজনদের অনেকে। সূত্র: দ্য হিন্দু, আনন্দবাজার