a ১ কোটি মানুষকে টিকা দেওয়া হবে ৬ দিনে
ঢাকা শুক্রবার, ১২ পৌষ ১৪৩২, ২৬ ডিসেম্বর, ২০২৫
https://www.msprotidin.com website logo

১ কোটি মানুষকে টিকা দেওয়া হবে ৬ দিনে


স্বাস্থ্য ডেস্ক:মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
রবিবার, ০১ আগষ্ট, ২০২১, ০৪:২৩
১ কোটি মানুষকে টিকা দেওয়া হবে ৬ দিনে

ফাইল ছবি

আগামী ৭ আগস্ট থেকে শুরু হচ্ছে অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকাদান কর্মসূচি। এদিন থেকে শুরু করে পরবর্তী ছয়দিনে এক কোটি মানুষকে এ টিকাদান কর্মসূচির আওতায় আনা হবে। আজ রবিবার (১ আগস্ট) স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে এ তথ্য জানানো হয়।

মন্ত্রণালয় জানায়, আগামী ৭ আগস্ট থেকে শুরু হয়ে টিকাদান ক্যাম্পেইন চলবে ১২ আগস্ট পর্যন্ত। এই সময়জুড়ে এক কোটি মানুষকে টিকা দেওয়া হবে। তবে ঢাকার সব জেলাসহ রাজধানীতে অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার দ্বিতীয় ডোজ টিকা কার্যক্রম শুরু হচ্ছে আগামীকাল (সোমবার)।

স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে আরও জানানো হয়, যাদের দ্বিতীয় ডোজের টিকা বাকি আছে টিকাদান ক্যাম্পেইন চলাকালে এসএমএস না এলেও তারা দ্বিতীয় ডোজের টিকা দিতে পারবেন। এছাড়াও বয়ষ্কদের টিকা নিতে নিবন্ধন লাগবে না।

উল্লেখ্য, দেশে গত ৭ ফেব্রুয়ারি করোনাভাইরাসের টিকাদান কর্মসূচি শুরু হয়। শুরুতে অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকা উদ্ভাবিত ও ভারতের সেরাম ইনস্টিটিউটে তৈরি কোভিশিল্ড দিয়ে এ কর্মসূচি শুরু হলেও ভারত সরকারের নিষেধাজ্ঞায় পরে এ টিকার সংকট পড়ে দেশে। সেই থেকে ২৭ জুলাই পর্যন্ত এ টিকার প্রথম ডোজ নিয়ে দ্বিতীয় ডোজের অপেক্ষায় রয়েছেন প্রায় সাড়ে ১৪ লাখ মানুষ।  সূত্র: ইত্তেফাক

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

আজ নিরাপদ মাতৃত্ব দিবস


এমএস.প্রতিদিন ডেস্ক:
শুক্রবার, ২৮ মে, ২০২১, ১২:৫০
আজ নিরাপদ মাতৃত্ব দিবস

সংগৃহীত ছবি

 

আজ (শুক্রবার) নিরাপদ মাতৃত্ব দিবস। অন্যান্য বছর বাংলাদেশে দিবসটি নানা আয়োজনে উদযাপিত হয়ে থাকে। এবার করোনার কারণে দিবসটি সীমিত আকারে পালন করা হবে। ১৯৯৭ সাল থেকে দিবসটি দেশে পালিত হয়ে আসছে। নিরাপদ মাতৃত্ব নিশ্চিতে সরকার বিভিন্ন উদ্যোগ নিয়েছে।

গর্ভকালীন, প্রসবকালীন ও প্রসব পরবর্তী সময়ে সকল নারীর জন্য নিরাপদ স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিতকরণই হলো নিরাপদ মাতৃত্ব। দিবসটি উপলক্ষে আজ সকাল সাড়ে ১০টায় স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে ভিডিও কনফারেন্স অনুষ্ঠিত হবে। সেখানে উপস্থিত থাকবেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক।
 
বাংলাদেশ ম্যাটারনাল মর্টালিটি অ্যান্ড হেলথ কেয়ার সার্ভে (বিএমএমএস), স্যাম্পল ভাইটাল রেজিস্ট্রেশন সিস্টেম (এসভিআরএস) এবং ইউএন (ইউনাইটেড নেশন) ইস্টিমেট সূত্রে জানা গেছে, দেশে গর্ভবতী মায়ের মৃত্যু সংখ্যা আগের তুলনায় কমেছে। ৯০-এর দশকে প্রতি এক লাখ জীবিত শিশু জন্ম দিতে গিয়ে ৫৭৪ জন সন্তানসম্ভবা নারীর মৃত্যু হতো। ২০১৯ সালে যা কমে প্রতি লাখে ১৬৫ জনে দাঁড়ায়। সে হিসাবে ৯০-এর দশকের তুলনায় মাতৃমৃত্যু ৭০ শতাংশের বেশি হ্রাস পেয়েছে।

আগের তুলনায় মাতৃমৃত্যু কমলেও এখনও সন্তান জন্ম দিতে গিয়ে প্রতি বছর চার হাজার ৭২০ জন গর্ভবতী মায়ের মৃত্যু হয়। সে হিসেবে প্রতিদিন গড়ে প্রায় ১৩ জন অর্থাৎ প্রতি দুই ঘণ্টায় একজন গর্ভবতী মায়ের মৃত্যু হয়। টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি) অনুযায়ী, দেশে মাতৃমৃত্যু হার লাখে ৭০ জনে নামিয়ে আনার লক্ষ্যমাত্রা নিয়েছে সরকার। গত এক বছরেরও বেশি সময় ধরে বৈশ্বিক মহামারি করোনাভাইরাস সংক্রমণের কারণে গর্ভবতী মায়ের সেবা কিছুটা বাধাগ্রস্ত হচ্ছে।

মায়ের স্বাস্থ্যঝুঁকি কমাতে প্রথম সন্তান প্রসবের পর তিন বছর বিরতি নেয়ার পরামর্শ স্বাস্থ্য অধিদফতরের। একইসাথে গর্ভবতী মায়েদের ভারী জিনিস বহন না করা, নিয়মিত টিকা নেয়ার পাশাপাশি অ্যান্টিনেটাল কেয়ার বা পোস্ট নেটাল কেয়ার নেয়া এবং বাড়িতে প্রসবকালীন জটিলতা দেখা দিলে দ্রুত ক্লিনিক ও হাসপাতালে নেয়ার জন্য স্বজনদের প্রতি আহ্বান অধিদফতরের।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

ভারতীয় মুদ্রা রুপির রেকর্ড দরপতন


আন্তর্জাতিক ডেস্ক:মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
শনিবার, ০২ জুলাই, ২০২২, ১১:২৮
ভারতীয় মুদ্রা রুপির রেকর্ড দরপতন

ফাইল ছবি

ভারতীয় মুদ্রা রুপির দরপতন অব্যাহত রয়েছে। শুক্রবার (১ জুলাই) দিনের শুরুতেই প্রতি ডলারের বিপরীতে রুপির দাম ৫ পয়সা কমে ৭৯ দশমিক ১২ রুপিতে দাঁড়িয়েছে, যা সর্বকালের সর্বনিম্ন।

তবে লেনদেন শেষ পর্যায়ে কিছুটা ঘুরে দাঁড়িয়েছে ভারতীয় রুপি। দিনের শেষে প্রতি মার্কিন ডলারের বিপরীতে রুপির দাম ছিল ৭৮ দশমিক ৯৪ রুপি।

শুক্রবার সকালে রুপির দরপতন অব্যাহত থাকার ফলে চলতি অর্থবছরে ডলারের তুলনায় রুপির দাম প্রায় ৬ শতাংশ কমেছে। অর্থনৈতিক বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, রুপির দামের এমন পতনের অন্যতম কারণ, ভারতের ইক্যুইটি বাজার থেকে বিদেশি প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা বা এফআইআইয়ের মূলধন তুলে নেওয়া এবং সেই সঙ্গে বিশ্ববাজারে অপরিশোধিত তেলের মূল্যবৃদ্ধি।

এইচডিএফসি সিকিউরিটিজের রিসার্চ অ্যানালিস্ট দিলীপ পারমার বলেন, তেল রপ্তানি এবং সোনার আমদানি নিয়ন্ত্রণ করার জন্য ভারত সরকারের প্রচেষ্টা, বাজারের মেজাজ পরিবর্তন করতে ব্যর্থ হয়েছে। কারণ অংশগ্রহণকারীরা মূলধনের বহিঃপ্রবাহ, ঝুঁকিমুক্ত মনোভাব এবং প্রসারিত ঘাটতি নিয়ে চিন্তিত ছিল। সূত্র: ইত্তেফাক

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম
Share on Facebook

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর সর্বশেষ

সর্বশেষ - জাতীয়