a ৯৬ লাখ ডোজ টিকার মজুদ আছে দেশে: প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা মঙ্গলবার, ৯ পৌষ ১৪৩২, ২৩ ডিসেম্বর, ২০২৫
https://www.msprotidin.com website logo

৯৬ লাখ ডোজ টিকার মজুদ আছে দেশে: প্রধানমন্ত্রী


এমএস.প্রতিদিন ডেস্ক:
বুধবার, ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২১, ০৪:২৮
৯৬ লাখ ডোজ টিকার মজুদ আছে দেশে: প্রধানমন্ত্রী

ফাইল ছবি । প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

দেশে গত ১২ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ৯৬ লাখ ৫৪ হাজার ১১৯ ডোজ করোনাভাইরাসের টিকার মজুদ ছিল বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

বুধবার জাতীয় সংসদে পিরোজপুর-৩ আসনের জাতীয় পার্টির সংসদ সদস্য ডা. রুস্তম আলী ফরাজীর প্রশ্নের জবাবে এ তথ্য  তুলে ধরেন তিনি।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, বর্তমানে ১৮ বছরের বেশি সব বাংলাদেশি নাগরিককে করোনার টিকা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে। সেজন্য বিভিন্ন দেশ ও সংস্থা থেকে টিকা সংগ্রহের চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে।

তিনি জানান, ১২ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত দুই কোটি নয় লাখ ২২ হাজার ৭১৫ জনকে প্রথম ডোজ এবং তাদের মধ্যে এক কোটি ৩৮ লাখ ৫৫ হাজার ৪৬ জনকে দ্বিতীয় ডোজ দেওয়া হয়েছে।  সব মিলিয়ে দেওয়া হয়েছে মোট তিন কোটি ৪৭ লাখ ৭৭ হাজার ৭৬১ ডোজ টিকা।

বর্তমানে সাধারণভাবে ২৫ বছর ও তার বেশি বয়সিদের টিকা দেওয়া হচ্ছে।  এছাড়া শিক্ষার্থীরা ১৮ বছর বয়স হলেই টিকার জন্য নিবন্ধন করতে পারছেন।  

প্রধানমন্ত্রী বলেন, চলতি বছরের ডিসেম্বরের মধ্যে মোট জনসংখ্যার ৫০ শতাংশকে টিকার আওতায় আনার জন্য বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার গাইডলাইন অনুসরণ করে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, টিকা সংগ্রহের জন্য সম্ভাব্য সব পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। সরকারের গৃহীত এ সব কার্যক্রমের ফলে এ পর্যন্ত ২৪ কোটি ৬৫ লাখ ১৩ হাজার ৬৬০ ডোজ টিকা সংগ্রহের ব্যবস্থা করা হয়েছে।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

স্মৃতিসৌধে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা


মুক্তসংবাদ প্রতিদিন ডেস্ক
রবিবার, ২৬ মার্চ, ২০২৩, ১০:১৩
স্মৃতিসৌধে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা

ফাইল ছবি

জাতীয় স্মৃতিসৌধে মহান মুক্তিযুদ্ধের বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ।

আজ রবিবার (২৬ মার্চ) মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে ভোর ৫টা ৫৭ মিনিটে সাভার জাতীয় স্মৃতিসৌধে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। এর পর পরই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাতীয় স্মৃতিসৌধে ফুল দিয়ে মুক্তিযুদ্ধের বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান।

শ্রদ্ধা জানানোর পর রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী সেখানে কিছু সময় নিরবে দাঁড়িয়ে থাকেন। এসময় বিউগলে করুন সুর বেজে ওঠে। শ্রদ্ধা নিবেদনের পর স্মৃতিসৌধ প্রাঙ্গণ ত্যাগ করার আগে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পরিদর্শন বইয়ে স্বাক্ষর করেন।

প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শ্রদ্ধা নিবেদনের পর আওয়ামী লীগ সভাপতি হিসেবে শেখ হাসিনা দলের পক্ষ থেকে কেন্দ্রীয় নেতাদের সঙ্গে নিয়ে জাতীয় স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা জানান।  

এ সময় উপস্থিত ছিলেন- আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলির সদস্য ও জাতীয় সংসদের উপনেতা মতিয়া চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের, সভাপতিমণ্ডলির সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক, আব্দুর রহমান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ, মাহবুল-উল আলম হানিফ প্রমুখ। এরপর পরই জাতীয় স্মৃতিসৌধ সর্বসাধারণের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়।

 

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

নাগরিকের চলাফেরার অধিকার নিয়ন্ত্রণ অসাংবিধানিক: হাইকোর্ট


এমএস.প্রতিদিন ডেস্ক:
সোমবার, ০৫ এপ্রিল, ২০২১, ০৪:৪১
নাগরিকের চলাফেরার অধিকার নিয়ন্ত্রণ অসাংবিধানিক: হাইকোর্ট

সংগৃহীত ছবি

কোনো ব্যক্তি বা কর্তৃপক্ষের খেয়াল খুশি অনুযায়ী কোনো নাগরিকের চলাফেরার অধিকার নিয়ন্ত্রণ করা ‘অসাংবিধানিক’ বলে অভিমত দিয়েছে হাইকোর্ট।

বিদেশ যাওয়ার ওপর দুদকের দেওয়া নিষেধাজ্ঞা চ্যালেঞ্জ করে নরসিংদীর আতাউর রহমানের রিটের পূর্ণাঙ্গ রায়ে বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমানের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এ অভিমত প্রদান করেন।

রায়ে বলা হয়, এ বিষয়ে যতক্ষণ পর্যন্ত সুনির্দিষ্ট আইন বা বিধি প্রণয়ন না হচ্ছে, ততক্ষণ পর্যন্ত অনুসন্ধান ও তদন্ত পর্যায়ে কাউকে বিদেশ যেতে নিষেধ করতে হলে সংশ্লিষ্ট আদালত থেকে অনুমতি নিতে হবে। রবিবার (৪ এপ্রিল) হাইকোর্টের ১২ পৃষ্ঠার পূর্ণাঙ্গ রায়ের অনুলিপি প্রকাশ করা হয়েছে।

উক্ত রায়ে বলা হয়েছে, ‘আমাদের বলতে দ্বিধা নেই যে, নাগরিকের চলাফেরার সাংবিধানিক অধিকার কোনো ব্যক্তি বা কর্তৃপক্ষের খেয়াল খুশি অনুযায়ী নিয়ন্ত্রণ বা বারিত করা (বিরত রাখা) অসাংবিধানিক। এটা বাস্তবতা যে, দুর্নীতি কিংবা মানিলন্ডারিং সংক্রান্ত মামলাগুলো অনুসন্ধান বা তদন্ত কিছুটা সময়সাপেক্ষ ব্যাপার, যদিও বা সংশ্লিষ্ট বিধিতে অনুসন্ধান বা তদন্তের সময়সীমা নির্ধারণ করে দেওয়া আছে। আমাদের বিচারিক অভিজ্ঞতা বলে যে, কমিশন কিংবা অন্যান্য তদন্তকারী সংস্থা/কর্তৃপক্ষ অধিকাংশ ক্ষেত্রেই অনুসন্ধান বা তদন্ত কার্যক্রম আইন বা বিধিতে উল্লেখিত সময়ের মধ্যে সম্পন্ন করতে পারে না। এটাও বাস্তবতা যে, অনুসন্ধান বা তদন্ত পর্যায়ে সন্দেহভাজন বা অভিযুক্ত অনেকে বিভিন্ন অজুহাতে দেশ ত্যাগ করছে এবং পরে তাদের আর আইন-আদালতের সম্মুখীন করা সম্ভব হচ্ছে না। এসব বাস্তবতাকে আমলে নিয়ে দুর্নীতি বা মানিলন্ডারিং সংক্রান্ত মামলায় কিংবা অন্যান্য মামলার ক্ষেত্রেও অনুসন্ধান বা তদন্ত পর্যায়ে সংশ্লিষ্ট কোনো ব্যক্তিকে দেশত্যাগে বারিত বা তার চলাফেরা নিয়ন্ত্রণ করার জন্য প্রয়োজনীয় আইন বা বিধি প্রণয়ন অপরিহার্য হয়ে পড়েছে, যা সময়ের চাহিদাও বটে। সুনির্দিষ্ট আইন বা বিধির অনুপস্থিতিতে কোনো তদন্ত সংস্থার দাফতরিক আদেশে এ ধরনের পদক্ষেপ বা কার্যধারা গ্রহণ সংবিধান পরিপন্থি।’

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম
Share on Facebook

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর সর্বশেষ

সর্বশেষ - জাতীয়