a
সংগৃহীত ছবি: খিলগাঁও মাখজানুল উলুম মাদ্রাসায় সংবাদ সম্মেলন
কওমি মাদরাসাভিত্তিক অরাজনৈতিক সংগঠন হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে।
সোমবার খিলগাঁও মাখজানুল উলুম মাদ্রাসায় সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে নতুন এ কমিটি ঘোষণা করা হয়। বেলা ১১ টা ১৫ মিনিটে মাওলানা নূরুল ইসলাম জিহাদী আলোচনা শুরু করেন।
কমিটিতে আগের কমিটির আহ্বায়ক জুনায়েদ বাবুনগরীকে আমির এবং সদস্য সচিব নুরুল ইসলাম জিহাদীকে মহাসচিব করা হয়েছে। এছাড়া হেফাজতের প্রয়াত আমীর শাহ আহমদ শফীর বড় ছেলে মো. ইউসুফকে সহকারী মহাসচিব পদে রাখা হয়েছে।
কমিটিতে মাওলানা আতাউল্লাহ হাফেজ্জী, মাওলানা সালাউদ্দিন নানুপুরী, অধ্যক্ষ মিজানুর রহমান, মাওলানা মুহিব্বুল হক (সিলেট), মাওলানা আবদুল কুদ্দুসসহ (ফরিদাবাদ) কয়েকজনকে নায়েবে আমির করা হয়েছে।
যুগ্ম মহাসচিব পদে এসেছেন- মাওলানা সাজিদুর রহমান (বি-বাড়িয়া), মাওলানা আবদুল আউয়াল (নারায়নগঞ্জ) ও মাওলানা লোকমান হাকিম। সাংগঠনিক সম্পাদক করা হয়েছে মাওলানা মীর ইদ্রিস।
কমিটি থেকে বাদ পড়েছেন- সদ্য বিলুপ্ত কমিটির যুগ্ম-মহাসচিব মাওলানা মামুনুল হক, নাছির উদ্দিন মুনির, সাংগঠনিক সম্পাদক আজিজুল হক ইসলামাবাদী, কেন্দ্রীয় নেতা জাকারিয়া নোমান ফয়জী, খালিদ সাইফুল্লাহ আইয়ুবী, হাসান জামিল, মুফতি হারুন ইজহারসহ নানা ইস্যুতে বিতর্কে জড়িয়ে পড়া হেফাজতের নেতারা।
উল্লেখ্য, ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বাংলাদেশ আগমনকে কেন্দ্র করে গত মার্চের ২৫, ২৬ ও ২৭ তারিখ দেশজুড়ে যে সহিংস ঘটনা ঘটেছে, অন্তত ১৭ জন মানুষের প্রাণহানি হয়। এসব নাশকতার পেছনে জড়িত থাকার অভিযোগে অন্তত ১ ডজন হেফাজত নেতাকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
এর মধ্যে হেফাজতে ইসলামের কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব মামুনুল হক নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁওয়ে রয়্যাল রিসোর্টে নারী বিষয়ক বিতর্কের কারনে প্রশ্নের মুখে পড়ে হেফাজত।
সরকারের কঠোর অবস্থানের কারণে কোণঠাসা হেফাজতে ইসলামের শীর্ষ নেতারা শুরু থেকেই সরকারের সহিত আলোচনার চেষ্টা করছেন। এরই ধারাবাহিকতায় তারা গোয়েন্দা সংস্থা ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে একাধিকবার বৈঠকও করেছেন।
ফাইল ফটো:পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন বলেছেন, ভারতের সঙ্গে তিস্তার পানি বণ্টন চুক্তি ১০ বছর আগেই সই সম্পন্ন হয়েছে। কিন্তু তার বাস্তবায়ন করা হয়নি। কী কারণে সেটা বাস্তব রূপ পায়নি সেটা আমরা জানি। শনিবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকদের সহিত প্রশ্নের জবাবে তিনি এ সব কথা বলেন।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, তিস্তা চুক্তি ১০ বছর আগে সম্পন্ন হয়েছে। দুই পক্ষই ডকুমেন্টে সই করেছে। ভারত সরকার আমাদের বলেছে, আগে যে চুক্তি হয়েছে সেটা ‘স্টান্ডবাই’। তারা এটা গ্রহণ করে এবং তার থেকে কোনো ব্যত্যয় ঘটেনি।
কি কারণে সেটা বাস্তবায়ন হয় নাই, আমরা সেটা জানি। তিনি পরোক্ষভাবে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের অসহযোগিতার ইঙ্গিতই প্রকাশ করেছেন।
ছবি সংগৃহীত
চোখ জোড়া মায়া হরিণ
চোখ জোড়া মায়া হরিণ,
কেশর যেনো অমাবস্যার রাত।
শ্যাম বর্ণের মানুষরা গল্পেই সুন্দর,
কাব্য ছাড়া তারা যেনো অনাথ।
তার মুখে চাই না গো কেহো,
ত্বকে যার কালচে ভাব।
তাকে নিয়েই কটু কথার,
হয় নাকো অভাব।
ঠোঁটে তার হাসিই থাকে,
চোখের কোণে নদীর ঢ্ল।
এই পৃথিবীটা ভালোবাসা বিহীন ,
যদি না থাকে শ্যামবর্ণের মানুষের দল।
মায়া ভরা চাহনি তোমার
মায়া ভরা চাহনি তোমার
চশমার ফ্রেমে ড্রাগর চোখ।
দাঁতগুলো মুক্তার মতো
কারুকাযে অঙ্গ বিভোর!
কালো, ধলো শুধু বাইরের রঙ
মনের মায়ায় যদি লেগে যায়,
আর কেন দেরি নৌকায় উঠো
পাল তুলে যাবো ঐ.. দূরের গাঁয়।