a সিন্ডিকেটের থাবা টিসিবি পণ্যেও: মির্জা ফখরুল
ঢাকা মঙ্গলবার, ২৯ আশ্বিন ১৪৩২, ১৪ অক্টোবর, ২০২৫
https://www.msprotidin.com website logo

সিন্ডিকেটের থাবা টিসিবি পণ্যেও: মির্জা ফখরুল


এমএস.প্রতিদিন ডেস্ক:
মঙ্গলবার, ১৩ এপ্রিল, ২০২১, ০৪:১০
সিন্ডিকেটের থাবা টিসিবি পণ্যেও: মির্জা ফখরুল

মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, এই রমজানে নিত্যপণ্যের দাম সরকারের প্রতিষ্ঠান টিসিবিই বাড়িয়ে দিয়েছে। বরাবরের মতো এবারও সিন্ডিকেট দাম বাড়িয়েছে। দাম বৃদ্ধি সবসময় থাকলেও তা নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা ছিল। কিন্তু এখন তা আর দেখা যাচ্ছে না।

মঙ্গলাব দুপুরে গুলশানে খালেদা জিয়ার কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
 
মির্জা ফখরুল বলেন, আগে রমজানের সময় টিসিবি পণ্যের দাম নিয়ন্ত্রণ করত, সাধারণ মানুষের ক্রয় সীমায় রাখার চেষ্টা করত। এবার ওই টিসিবি-ই পণ্যের দাম বাড়িয়ে দিয়েছে। রমজানকে সামনে রেখে সব পণ্যের দাম বাড়িয়ে দেয়া হয়েছে বলেও অভিযোগ করেন বিএনপি মহাসচিব। তিনি বলেন যে সবজি, মাছ, মুরগি, গরুর গোশত, খেজুর, সব কিছুর দাম এখন ক্রয় সীমার বাইরে।

তিনি আরও বলেন, সরকার ২০০৮ সালে নির্বাচনের আগে ঘোষণা দিয়েছিল, ১০ টাকা কেজি চাল খাওয়াবে। আর এখন চালের দাম কত সবাই জানে। এটার একটা উদ্যোগও তারা নিয়েছিল, তবে সাধারণ মানুষ নয় আওয়ামী লীগের লোকজন এর সুবিধা পেয়েছে। 

বিএনপির মহাসচিব বলেন, এ সরকার জনগণের ভোটে নির্বাচিত নয় বলে জনগণের কল্যাণে তাদের কোনো কার্যক্রম নেই। জনগণের কল্যাণের চিন্তা তারা কখনও করে না।

ফখরুল বলেন, সরকার লকডাউনের নামে অকার্যকর শাটডাউন তৈরি করেছে। কিসের লকডাউন? লঞ্চ, বাস ও ট্রেন স্টেশনগুলোতে হাজার হাজার মানুষ ঢাকা ছাড়ছে। কাজ ও খাদ্য নিরাপত্তার অভাবে এসব মানুষ শহর ছেড়ে চলে যাচ্ছে।

এক প্রশ্নের জবাবে বিএনপি মহাসচিব বলেন, আমরা লকডাউনের বিরোধিতা করছি না, আমরা বলছি, অকার্যকর একটা শাটডাউন এটা। যে যেভাবে পারছে যাচ্ছে। পোশাককারখানা খোলা রাখছে, অথচ ব্যাংক বন্ধ রাখছে। মূলত সরকারের কাজে কোনো সমন্বয় নেই, কোনো পরিকল্পনা নেই। কোনো রোডম্যাপ নেই। এই যে সাত দিন লকডাউন, তার পরে কী হবে সে বিষয়ে কোনো নির্দেশনা নেই।

বিএনপি মহাসচিব অভিযোগ করে বলেন, সরকারের দুর্নীতি চরম পর্যায়ে যাওয়ার কারণে, এক দলীয় শাসনের কারণে এডমিনিস্ট্রেশনসহ কোথাও সরকারের কোনো নিয়ন্ত্রণ নেই। ফখরুল বলেন, বিএনপির লোকজন, যারা বড় ব্যবসায়ী ছিলেন তারা গত কয়েক বছরে আওয়ামী লীগের দু্ঃশাসনে সবাই নিঃস্ব হয়ে গেছে। সারা দেশে এ করুণ চিত্র। যারা ঢাকা শহরে মোটর সাইকেলে রাইডিং করে তারা গ্রাম থেকে এসেছে একটু আয়ের আশায়। তাদেরও আজ আয়ের পথ বন্ধ হয়ে গেছে।

তিনি বলেন, ২৬ মার্চকে কেন্দ্র করে সরকার যা ঘটিয়েছে সেটাকে পুঁজি করে সরকার বিরোধী দলকে নিশ্চিহ্ন করার হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করছে। এই লকডাউনের মাঝেও বিরোধী দল ও বিরোধী মতের লোকদের দমন করে যাচ্ছে। বাক-স্বাধীনতার অধিকার সবার আছে, অথচ সরকার বিরোধী মত দমন করতে একের পর এক আইন করছে।

জনগণের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়ে কোথাও কোনো সরকার টিকে থাকতে পারেনি মন্তব্য করে তিনি বলেন, এমন নজির ইতিহাসে কোথাও নেই। এ সরকারও টিকে থাকতে পারবে না। আমরা আবারও আহ্বান জানাই জনগণের ভোটের অধিকার ও গণতান্ত্রিক অধিকার ফিরিয়ে দিন। জনগণের অধিকার হরণ করে কেউ টিকে থাকতে পারেনি।

খালেদা জিয়ার বিষয়ে ফখরুল বলেন, সারা দেশের মানুষ বেগম জিয়ার জন্য দোয়া করছেন। আমরা সবাই দোয়া করছি, তিনি দ্রুত সুস্থ হয়ে উঠুন। আমরা সব সময় খালেদা জিয়ার নিঃশর্ত মুক্তি চাই।

তিনি বলেন, করোনাভাইরাস মোকাবেলায় আমরা সবসময় বলছি একটা জাতীয় কমিটি করেন সব রাজনৈতিক দল, এনজিও ও সুশীল সমাজের সমন্বয়ে। সেটা সরকার করছে না, করবে না। কারণ এটা করলে তো তাদের যে লুটপাট, দুর্নীতি তা বন্ধ হয়ে যাবে।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

আওয়ামী লীগ শাপলা চত্বরে মহাসমাবেশ করবে


মুক্তসংবাদ প্রতিদিন ডেস্ক
মঙ্গলবার, ০৩ অক্টোবর, ২০২৩, ১১:০৫
আওয়ামী লীগ শাপলা চত্বরে মহাসমাবেশ করবে

ফাইল ছবি

মেট্রোরেলের আগারগাঁও থেকে মতিঝিল অংশের উদ্বোধন করা হবে আগামী ২৩ অক্টোবর। এই দিনটিকে উদযাপন করতে মতিঝিলের শাপলা চত্বরে ঢাকা বিভাগীয় মহাসমাবেশ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে আওয়ামী লীগ।

সোমবার আওয়ামী লীগের ঢাকা বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে এ তথ্য জানানো হয়। চিঠিতে বলা হয়, মহাসমাবেশকে সফল করতে কেন্দ্রীয় নেতাদের সমন্বয়ে ৫টি দল গঠন করেছে। প্রতিনিধি দলের সদস্যরা ঢাকার আশপাশের ১৫টি জেলা ও মহানগর শাখায় গিয়ে নেতাকর্মীদের সঙ্গে বিশেষ বর্ধিত সভা করবেন।

চিঠিতে আরও উল্লেখ করা হয়, সাংগঠনিক প্রতিনিধি দলের সদস্যবৃন্দ আগামী ১৫ অক্টোবরের আগেই জেলাসমূহে বর্ধিত সভায় অংশ নেবেন।

এতে আরও বলা হয়, সকল বিশেষ বর্ধিত সভায় সংশ্লিষ্ট জেলা/মহানগরের কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ, কেন্দ্রীয় উপদেষ্টা পরিষদের সদস্যবৃন্দ, মন্ত্রী, দলীয় সংসদ সদস্য, জেলা পরিষদ ও উপজেলা পরিষদের দলীয় চেয়ারম্যানগণ, সিটি কর্পোরেশন ও পৌরসভার দলীয় মেয়রগণ, ইউনিয়ন পরিষদের দলীয় চেয়ারম্যানবৃন্দ, জেলা/মহানগর আওয়ামী লীগ কার্যনির্বাহী সংসদের সকল নেতৃবৃন্দ ও উপদেষ্টা পরিষদ সদস্যবৃন্দ, উপজেলা/থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক, পৌরসভা/ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক এবং জেলার সকল সহযোগী ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের সভাপতি/সাধারণ সম্পাদকগণ উপস্থিত থাকবেন।

বিশেষ বর্ধিত সভাসমূহে আগামী ২৩ অক্টোবর মেট্রোরেলের উদ্বোধন উপলক্ষ্যে মতিঝিল শাপলা চত্বরে অনুষ্ঠিতব্য ঢাকা বিভাগীয় মহাসমাবেশ সফল করার জন্য প্রত্যেক উপজেলা/থানা/পৌরসভা/ইউনিয়ন/ওয়ার্ড থেকে বিপুল পরিমাণ নেতাকর্মী নিয়ে উপস্থিত হওয়ার জন্য সাংগঠনিক নির্দেশনা প্রদান করা হবে বলে জানা গেছে।

এছাড়া গত রোববার ঢাকা মহানগর দক্ষিণ ও উত্তর আওয়ামী লীগের সঙ্গে কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের এক বৈঠকে মতিঝিলে সমাবেশ করার কর্মসূচি ঘোষণা করেছেন দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেন, আগারগাঁও থেকে মতিঝিল পর্যন্ত মেট্রোরেল উদ্বোধনের দিন আমরা মতিঝিল প্রান্তে একটি সমাবেশ করব। সূত্র: বিডি প্রতিদিন

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

আরও পড়ুন

নেতাকর্মীদের প্রস্তুত হতে বললেন শেখ হাসিনা


এমএস.প্রতিদিন ডেস্ক:
রবিবার, ২৮ মার্চ, ২০২১, ০৪:০০
নেতাকর্মীদের প্রস্তুত হতে বললেন শেখ হাসিনা

ফাইল ছবি: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাব বেড়ে যাওয়ায় আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের প্রস্তুত হতে বলেছেন দলটির সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। 

রবিবার (২৮ মার্চ) বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত এক আলোচনা সভায় তিনি এ কথা বলেন। স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সে যুক্ত হন প্রধানমন্ত্রী।
 
শেখ হাসিনা বলেন, করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাব বাড়ছে। আমি আওয়ামী লীগের সব নেতাকর্মীকে প্রস্তুত হতে বলব। সবাইকে সব অনুষ্ঠান সতর্কতার সঙ্গে করতে হবে। পাশাপাশি গত বছর মানুষের পাশে যেভাবে দাঁড়িয়েছেন, তেমনি সামনের দিনেও মানুষের পাশে দাঁড়াতে হবে, মানুষ যেন কষ্টে না থাকে। 

তিনি বলেন, সরকারের পক্ষ থেকে আমরা যা করার করব। কিন্তু দল হিসেবে আওয়ামী লীগেরও মানুষের পাশে থাকতে হবে। যে দল বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে দেশ স্বাধীন করেছে, তাদের ওপর অনেক দায়িত্ব। মানুষের জন্য খাদ্য বিতরণ, মাস্কসহ স্বাস্থ্য সুরক্ষা সামগ্রী বিতরণ ও বিভিন্ন সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিতে হবে।

প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, বাংলাদেশ উন্নয়নশীল দেশ হয়েছে। স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে সারাবিশ্বের রাষ্ট্রপ্রধানরা শুভেচ্ছা দিয়েছেন। এটা আমাদের জন্য সম্মানের, এটাই আমাদের সার্থকতা। তবে আমাদের যাত্রা অনেক দূরের; জাতির পিতার স্বপ্নের উন্নত সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠন করতে হবে।
 
সরকার প্রধান বলেন, আমাদের অনেক দূর যেতে হবে। আমরা উন্নত সমৃদ্ধ সোনার বাংলাদেশ গড়ে তুলতে চাই। এটাই জাতির পিতার স্বপ্ন। তার স্বপ্নের ক্ষুধা দারিদ্র্যমুক্ত উন্নত সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ব, এটাই প্রতিজ্ঞা।

শেখ হাসিনা বলেন, স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে পাঁচ দেশের প্রধানরা বাংলাদেশে এসেছেন, বিশ্বের বিভিন্ন দেশ ও ২৭টি প্রতিষ্ঠান থেকে শুভেচ্ছা বার্তা আমরা পেয়েছি। এটা বাংলাদেশের জনগণের জন্য অত্যন্ত সম্মানের। এটাই আমাদের সার্থকতা।

তিনি বলেন, সময়ের অভাবে বিদেশিদের সব বার্তা শোনাতে পারিনি। সব বার্তা সংরক্ষণে আছে। এসব তৃণমূল পর্যন্ত প্রচার করতে হবে। তাদের শুভেচ্ছা বার্তা যেন জনসাধারণ জানতে পারে। সরকারের পাশাপাশি আওয়ামী লীগও বিভিন্ন সহযোগী সংগঠনকে এগুলো প্রচারে কাজ করার নির্দেশনা দেন তিনি।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, সবুজ বাংলা আরও সবুজ করতে চারা রোপণ করতে হবে। এক ইঞ্চি জমিও যেন অনাবাদি না থাকে। কোনো জলাশয় যেন অনাবাদি না থাকে। খাদ্য উৎপাদন করে নিজেদের প্রস্তুতি রাখতে হবে। করোনা পরিস্থিতি কোন দিকে যায় বলা যায় না। যাতে অন্তত খাদ্য সংকট না হয়। আমরা নিজের খাদ্য নিজেই জোগান নিশ্চিত করে অন্যকে দেবো।

সরকার প্রধান বলেন, ভ্যাকসিন দেওয়া অব্যাহত থাকবে। তবে কেউ যাতে মাস্ক ছাড়া বাইরে বের না হয়। নিরাপদ দূরত্ব মেনে বসতে হবে। সভা-সেমিনার-কর্মশালা স্বাস্থ্য সুরক্ষা মেনে করতে হবে। যতদূর সম্ভব খোলা জায়গায় কর্মসূচি করতে হবে। ঘরের মধ্যে করলে করোনার প্রাদুর্ভাব আরও বেশি দেখা দেয়।
 
শেখ হাসিনা বলেন, আজকে আমাদের প্রতিজ্ঞা হলো, বাংলাদেশে একটি মানুষও ভূমিহীন থাকবে না, গৃহহীন থাকবে না। আমরা সেই ব্যবস্থা করে যাচ্ছি। বঙ্গবন্ধু তার সংবিধান ও আইনে যে মৌলিক নির্দেশনা রেখে গেছেন, আমরা সে আলোকেই পথ চলছি। তার সব কাজ পূর্ণ করছি।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ২১ বছর দেশ থেকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নাম মুছে ফেলা হয়েছে। ৭ মার্চের ভাষণও নিষিদ্ধ করা হয়েছিল। বাংলাদেশকে ভিন্ন খাতে নেওয়া হয়েছিল। আমরা ক্ষমতায় আসার পর বিভিন্ন কর্মসূচি নিয়েছিলাম। তারপরও চক্রান্ত থামেনি। ২০০১-এ আমাদের ক্ষমতায় আসতে দেয়নি। কিন্তু ফল ভালো হয়নি। পাঁচবার দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে। বিভিন্ন খাতে পিছিয়েছে বাংলাদেশ।

তিনি বলেন, আমাদের শাসনামলে গত ১২ বছরে বাংলাদেশের আমূল পরিবর্তন হয়েছে। বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নিয়ে দেশ পরিচালনা করেছি। এত সব অর্জনে বঙ্গবন্ধুর আদর্শই কারণ। এটা নতুন কিছু না, কোনো ম্যাজিকও না। এদেশের মানুষ জাতির পিতার নির্দেশে মুক্তিযুদ্ধ করে। ৭ মার্চের ভাষণে যা যা করতে বলেছেন, মানুষ তাই করেছিল। তিনিই বলেছিলেন, বাঙালিকে দাবায়া রাখতে পারবা না। আসলেও দাবায়া রাখা যায়নি, যাচ্ছে না। আমরা তার আদর্শে দেশ পরিচালনা করে এগিয়ে যাচ্ছি। সূত্র: ঢাকাপোষ্ট 

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম
Share on Facebook

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর সর্বশেষ

সর্বশেষ - রাজনীতি