a
ফাইল ছবি
নায়ারণগঞ্জ সিটি করপোরেশন নির্বাচনে ক্ষমতাসীন দলের বিরুদ্ধে চাপ সৃষ্টির অভিযোগ তুলে স্বতন্ত্র মেয়রপ্রার্থী অ্যাডভোকেট তৈমুর আলম খন্দকার বলেছেন, আওয়ামী লীগের একজন দায়িত্বশীল কেন্দ্রীয় নেতা নারায়ণগঞ্জে শোডাউনে এসে বলেছেন, তৈমুর ঘুঘু দেখেছে, ঘুঘুর ফাঁদ দেখেনি। ২৪ ঘণ্টা পার না হতেই আমাকে রেজাল্ট দেখাবেন বলে হুমকি দিয়েছেন। এই ঘোষণার ২৪ ঘণ্টা পার না হতেই আমি ঘুঘু এবং ঘুঘুর ফাঁদ দুটোই দেখা শুরু করেছি।
আজ মঙ্গলবার নারায়ণগঞ্জে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন তৈমুর। সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নেই। গতকাল সোমবার সিদ্ধিরগঞ্জ থানায় আমার নির্বাচনী প্রচার কমিটির প্রধান সমন্বয়ক ও জেলা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত আহ্বায়ক মনিরুল ইসলাম রবিকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
এছাড়াও যেসব চেয়ারম্যানরা আমার পক্ষে নির্বাচনী প্রচারণায় নেমেছিল তাদের বাড়িতে বাড়িতে পুলিশ তল্লাশি চালাচ্ছে। এটা এক ধরণের হুমকি।
তৈমুর অভিযোগ করে আরও বলেন, সরকারি দলের বড় বড় নেতাদের নারায়ণগঞ্জে এনে নানা উস্কানিমূলক ও হুমকিমূলক বক্তৃতা দেওয়ানো হচ্ছে। একজন সম্মানিত মেহমান বলেছেন যে, ‘তৈমুরকে মাঠে নামতে দেওয়া হবে না’। এসব করে নির্বাচনে প্রভাব বিস্তার করার চেষ্টা করা হচ্ছে।
ছবি: মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
সাইফুল আলম, ঢাকা: ফারাক্কা চুক্তির পুনর্বিবেচনা ও নদী রক্ষায় জাতীয় ঐক্য জরুরি বলে মনে করেন সকল রাজনৈতিক যোদ্ধারা। ফারাক্কা বাঁধের ৪৯ বছর পার হলেও এখনো কোনো রাজনীতির সুরাহা হয়নি। ফারাক্কা দিবস উপলক্ষে বাংলাদেশ কংগ্রেস প্রতিবাদ সমাবেশ ও গণমিছিল করে।
বাংলাদেশ কংগ্রেসের চেয়ারম্যান অ্যাড. কাজী রেজাউল হোসেন বলেছেন, ফারাক্কা ব্যারেজের মাধ্যমে ভারতের পানি আগ্রাসন বাংলাদেশের জন্য নীরব বিপর্যয়। কৃষি,জীব বৈচিত্র্য বিধ্বংসী ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে দুর্বার আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে।
আজ শুক্রবার (১৬ মে) বিকাল ৪ টায় ফারাক্কা লং মার্চ দিবস উপলক্ষে বাংলামটরে আয়োজিত আলোচনা সভা ও প্রতিবাদ মিছিলে তিনি এসব কথা বলেন।
মহাসচিব অ্যাড. ইয়ারুল ইসলাম বলেন, মাওলানা ভাসানীর লং মার্চ ছিল সাহসের প্রতীক। ফারাক্কা চুক্তির পুনর্বিবেচনা ও নদী রক্ষায় জাতীয় ঐক্য জরুরি।
গণমিছিলটি বাংলামটর থেকে শুরু হয়ে কারওয়ান বাজার ঘুরে একই স্থানে এসে শেষ হয়। এসময় কেন্দ্রীয়, ঢাকা মহানগর উত্তরের নেতাকর্মী উপস্থিত ছিলেন।
ফাইল ছবি
চিত্রনায়িকা মাহিয়া মাহি তার স্বামী রকিব সরকারের সঙ্গে বিচ্ছেদের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। এরইমধ্যে তারা আলাদা থাকছেন। শুক্রবার (১৬ ফেব্রুয়ারি) রাতে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে এক ভিডিও বার্তায় এমনটাই জানিয়েছেন এই চিত্রনায়িকা।
মাহিয়া মাহি ভিডিও বার্তায় বলেন, 'আমরা দুজন মিলেই এরকম সিদ্ধান্ত নিয়েছি। আমাদের মধ্যে কিছু বিষয় নিয়ে বনিবনা হচ্ছেনা। তবে রকিব খুব ভালো মানুষ। তাকে আমি সম্মান করি। অনেক কেয়ারিং সে। খুব দ্রুতই আমরা আনুষ্ঠানিকভাবে বিচ্ছেদের দিকে যাচ্ছি। কবে, কীভাবে সম্পন্ন হবে সেটাও দুজন মিলেই ঠিক করব। সে আরও বলে, 'আপনারা আমার ছেলে ফারিশের জন্য দোয়া করবেন। যেন ওকে ভালো মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে পারি।'
উল্লেখ্য, ২০২১ সালের ১৩ সেপ্টেম্বর রাকিব সরকারকে বিয়ে করেন মাহি। তাদের একমাত্র পুত্র সন্তানের নাম ফারিশ। বিয়ের প্রায় আড়াই বছরের মাথায় আলাদা হওয়ার সিদ্ধান্ত নিলেন এই দম্পতি।
উল্লেখ্য, ২০১৬ সালে সিলেটের ব্যবসায়ী পারভেজ মাহমুদ অপুকে ভালোবেসে বিয়ে করেছিলেন মাহি। সেই সংসার ৫ বছর টিকেছিল। এরপর পারভেজ মাহমুদ অপুর সঙ্গে বিচ্ছেদের পর রাকিব সরকারকে বিয়ে করেন অভিনেত্রী। সূত্র: বিডি প্রতিদিন