a
ছবি: মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
মো: সিয়াম, ঢাকা: গত ২০ বছরে ছাত্র রাজনীতির ভালো কোন উদাহরণ গড়ে ওঠেনি বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব শহিদ উদ্দিন চৌধুরী এনি।
মঙ্গলবার (১৮ মার্চ) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি মিলনায়তনে ছাত্রদলের উদ্যোগে আয়োজিত কোরআন তেলাওয়াত প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে বক্তব্য প্রদানকালে তিনি একথা বলেন
বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি বলেন, আজকে যে ছেলের বয়স ২০ বছর সে মনে করে ছাত্রলীগের সহিংস রাজনীতিই মনে হয় ছাত্ররাজনীতী। গত ২০ বছরে যা হয়েছে তার ফলে এমন ধারনা গড়ে উঠেছে। গত ২০ বছরে ছাত্ররাজনীতীর ভালো কোনো উদাহরণ গড়ে উঠেনি। এসবের বিরুদ্ধে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল বারবার প্রতিবাদ করেও টিকে থাকতে পারেনি৷ ৫ আগস্টের পর জাতীয় ও ছাত্র রাজনীতিতে একটা গুনগত পরিবর্তন এসেছে। যার ধারাবাহিকতায় আজকের এই কুরআন তিলাওয়াত প্রতিযোগীতা৷
সাবেক এমপি আমানুল্লাহ আমান বলেন, আজকে মেধার বিকাশ হচ্ছে মেধার প্রতিযোগীতা হচ্ছে এটি শুরু হয়েছে বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার হাত ধরে। সেসময় বোর্ডে যারা প্রথম, দ্বিতীয়, তৃতীয় হতো তাদেরকে তিনি বিদেশ সফরে সাথে করে নিয়ে যেতেন। দীর্ঘ ১৬ বছর সংগ্রাম করে দেশনেতা তারেক রহমান ফ্যাসিবাদ হটিয়েছেন৷ তার নির্দেশে আন্দোলনে মানুষ নেমে পড়ে রাস্তায়। সালাহউদ্দিন টুকু নাসির উদ্দীন নাসির, রাকিব, তারা সারাদেশে আন্দোলনের আগুন জ্বালিয়েছে৷ আজকে বাংলাদেশের মানুষ প্রস্তুত। অন্তর্বর্তীকালীন সরকার হয়েছে, অনেক সংস্কার হচ্ছে অথচ কদিন আগেও বেগম খালেদা জিয়াকে তারা বিনা চিকিৎসায় হত্যা করতে চেয়েছে। কিন্তু আল্লাহর পরিকল্পনা উত্তম। আজকে হাসিনা পালিয়েছে বেগম জিয়া লন্ডনে চিকিৎসা নিচ্ছেন। ইন শা আল্লাহ তিনি শীঘ্রই আমাদের মাঝে ফিরে আসবেন।
বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের আমির মামুনুল হক বলেন, বিএনপি'র ঐতিহাসিক রাজনৈতিক ধারাবাহিকতা বুঝতে হলে আমাদেরকে ফিরে যেতে হবে ব্রিটিশ ভারতে, যখন দুটি ধারা বিদ্যমান ছিল। একটি ধারা পূর্ববঙ্গ কে কেন্দ্র করে মুসলমানদের উত্থানকে সহ্য করতে পারেনি তারা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিরোধিতা করেছে ঢাকা কেন্দ্রিক বুদ্ধিজীবিতা এবং মুসলিম নেতৃত্বের বিরোধিতা করেছে। আরেকটি ধারা এর বিপরীত। যারা বাংলাদেশ ভিত্তিক রাজনীতি তখন থেকে শুরু করেছে। পূর্ববঙ্গ কে ধারণ করে রাজনীতি শুরু করেছে যা পর্যায়ক্রমে মুসলিম জাতীয়তাবাদ এবং তারপরে আজকের বিএনপিতে এসে রূপান্তরিত হয়েছে। এটা বিএনপির নেতাদেরকে যেমন বুঝতে হবে তেমনি বিএনপির কর্মী এবং আমজনতা কে বুঝতে হবে।
প্রসঙ্গত, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদলের উদ্যোগে নিয়মিত শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহনে কুরআন তিলাওয়াত প্রতিযোগিতা আয়োজিত হয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের হাকিম চত্বরে ঢাবি ছাত্রদল নেতা তানভীর বারী হামিমের সার্বিক ব্যবস্থাপনায় "KAMOL MEDI AID, DU presents ১ম আল কুরআন তিলাওয়াত প্রতিযোগিতা-২০২৫" শীর্ষক ব্যানারে প্রতিযোগিতায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৫১ জন শিক্ষার্থী অংশগ্রহন করেন।
সেবাব্রতী মুক্ত স্কাউট গ্রুপ বাংলাদেশের একটি অন্যতম মুক্ত স্কাউট গ্রুপ, যা বিগত ৪৬ বছর ধরে এ দেশের স্কাউট আন্দোলনে গুরুত্বপূর্ন আবদান রেখে আসছে। গত ৬ বছর ধরে সেবাব্রতী অভিনব পদ্ধতিতে ও শরীয়াহ মোতাবেক পবিত্র রমজান মাসে দুঃস্থ ও গরীবদের মাঝে যাকাত ও ফিতরার অর্থ ও খাবার বিতরণ করে আসছে। এ বছরও এর ব্যতিক্রম হয়নি।
এই বছর পবিত্র রমজানের শুরু থেকে সেবাব্রতী যাকাত ফিতরা ও সাদকা সংগ্রহ শুরু হয়। গতকাল ১২মে বুধবার সকালে মোহাম্মদপুর সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ে সম্পূর্ণ স্বাস্থ্যবিধি ও নিরাপদ দূরত্ব বজায় রেখে ফিতরা-সাদকার অর্থ দিয়ে ৪০ টি ছয় সদস্য বিশিষ্ট পরিবারকে চাল, সেমাই, দুধ, কিসমিস, আলু, পেয়াঁজ, রসুন,হলুদ,মরিচ,চিনি,লবন, মুরগি, মশলাসহ সর্বমোট ২১ ধরনের উপকরন সম্বলিত টুকরিতে ঈদের খাবার বিতরন করে তাদের ঈদ উদযাপনে অংশ নিয়েছে।
সেবাব্রতীর এই ঈদের খাবার বিতরনের সময় উপস্থিত ছিলেন সেবাব্রতী মুক্ত স্কাউট গ্রুপের কাউন্সিলর ও প্রাক্তন সভাপতি এবং স্কাউট অব দ্যা ওয়ার্ল্ড এওয়ার্ডের কান্ট্রি কো অর্ডিনেটর, বাংলাদেশ স্কাউটস, ঢাকা মেট্রোপলিটনের জেলা কাব লিডার জনাব আলী আহাদ দিপু। এছাড়াও দলের রোভারদের সাথে পুরো প্রস্তুতিতে সরাসরি যুক্ত ছিলেন সেবাব্রতী মুক্ত স্কাউট গ্রুপের সহ সভাপতি ও বাংলাদেশ স্কাউটসের জাতীয় উপ কমিশনার(প্রোগ্রাম) জনাব আব্দুল্লাহ আল মামুন।
সেবাব্রতীর এই মহতী উদ্যোগে দেশের বাইরে অবস্থানরত সেবাব্রতীর সদস্যরাসহ যাঁরা সহযোগিতা করেছেন সবাইকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানাচ্ছি।
এছাড়াও বর্তমানে সেবাব্রতীর যাকাত সংগ্রহ বিতরন, করোনা পরিস্থিতিতে অসহায়দের পাশে দাঁড়ানোর অনন্য উদ্যোগ "সেবার আলোয় সেবাব্রতী, সুবিধাবঞ্চিতদের অক্সিজেন সরবরাহ সহ বিভিন্ন কার্যক্রম চলমান রয়েছে।
সেবার আলো হাতে নিয়ে মানুষের পাশে দাঁড়াতে সেবাব্রতী এই ধরনের আরো অনন্য উদ্যোগ বাস্তবায়নে বদ্ধ পরিকর
ছবি: মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
৪৮তম বিসিএসে উত্তীর্ণ চিকিৎসকদেরকে নিয়োগের দাবিতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সামনে অবস্থান কর্মসূচি মো: সাইফুল আলম সরকার, ঢাকা: দেশের প্রান্তিক পর্যায়ে সরকারি হাসপাতালগুলোতে চলমান চিকিৎসক সংকট নিরসন এবং ৪৪, ৪৫, ৪৬, ৪৭ তম বিসিএস পরীক্ষায় স্বাস্থ্য ক্যাডারের ওভারলিপিং নিরোসনে ৪৮ তম বিসিএস থেকে ৩১২০ জন এর অতিরিক্ত লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ অপেক্ষমান চিকিৎসকদের নিয়োগ দেওয়ার দাবিতে মহাখালী স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সামনে অবস্থান কর্মসূচি পালন করে ৪৮তম বিসিএস নিয়োগপ্রত্যাশী সাধারণ চিকিৎসক ফোরাম।
তৃণমূল জনগোষ্ঠীর সরকারি স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে আজ ১৩/১০/২০২৫ইং দুপুরে রাজধানী ঢাকার মহাখালী স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সামনে অবস্থান কর্মসূচি পালন হয়। ডা: গোলাম সামদানী, ডা: শরিফ, ডা: সাদমান সাকিব রাফি, ডা: আল মুনতাসির এবং ডা: সেজানা খানের নেতৃত্বে এই অবস্থান কর্মসূচিতে তারা বলেন, উপজেলায় পদ খালি স্বাস্থ্য সেবায় জোড়াতলী, ডাক্তার বঞ্চিত জাতি লজ্জিত, উপজেলা ডাক্তারদের সংকট নিরসন চাই, সরকারি হাসপাতালে ডাক্তার শূন্য ৪৮ থেকে নিতে আপত্তি কেন, উপজেলায় রোগী মরে ইন্টারিম কি করে?, ইফতারি সহ আরো অনেক স্লোগান দিয়ে মুখরিত করে তারা।
৪৮তম বিসিএস নিয়োগপ্রত্যাশী সাধারণ চিকিৎসকদেরকে শুন্য পদে নিয়োগ দেবার আহ্বান জানান বারবার। ডা: গোলাম সামদানী বলেন, ৪৮তম (বিশেষ) বিসিএস লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ সকলকে নিয়োগ প্রদান করুন। কারন ১২,৯৮০টি চিকিৎসক পদ ফাঁকা রেখে স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করা অত্যন্ত দুরূহ। তাই সরকারের নিকট আমাদের আহ্বান, তৃণমূল জনগোষ্ঠীর সরকারি স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে শুন্য পদে আমাদের নিয়োগ দিন এবং জনগণের সেবা করার সুযোগ দিন। এর আগে তারা জাতীয় প্রেসক্লাবের সমাবেশ এবং সংবাদ সম্মেলন করেন। সেখানে সকল ডাক্তাররা বলেন, সমাজের বিত্তশীলেরা বেসরকারি প্রতিষ্ঠান থেকে চিকিৎসা নিতে পারেন এবং ক্ষেত্র বিশেষে বিদেশে গিয়ে চিকিৎসা সেবা গ্রহণ করতে পারেন। তবে তৃণমূলের অধিকাংশ জনগোষ্ঠীর একমাত্র অবলম্বন সরকারি স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠানসমূহ। প্রায় ১২,৯৮০টি চিকিৎসক পদ ফাঁকা রেখে স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করা অত্যন্ত দুরূহ।
উপস্থিত সকল সাংবাদিকদের সামনে ডা: সাদমান সাকিব রাফি বলেন, আমরা ৪৮তম (বিশেষ) বিসিএস –এ লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ সকলকে নিয়োগ প্রদান প্রসঙ্গে আমরা ৪৮তম (বিশেষ) বিসিএস-এ নিয়োগবঞ্চিত চিকিৎসকবৃন্দ। বর্তমানে স্বাস্থ্য সংস্কার কমিশন ও স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের প্রদত্ত তথ্য অনুযায়ী বাংলাদেশে সরকারি স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠানে প্রায় ১২,৯৮০টি চিকিৎসক পদ শূন্য রয়েছে। ফলশ্রুতিতে সাধারণ জনগণ পর্যাপ্ত সরকারি চিকিৎসা সেবা পাচ্ছে না।
বর্তমান সরকার প্রান্তিক পর্যায়ে সরকারি স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করার জন্য যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ করছেন। চিকিৎসক ও নার্স নিয়োগ তার মধ্যে অন্যতম। ৪৮তম (বিশেষ) বিসিএস-এর মাধ্যমে দ্রুততম সময়ে চিকিৎসক নিয়োগ চলমান রয়েছে, যা বর্তমান সরকারের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ সফলতা। ইতোমধ্যে ৪৮তম (বিশেষ) বিসিএস-এর মাধ্যমে ৩১২০ জনকে সহকারী সার্জন পদে চূড়ান্তভাবে সুপারিশ করা হয়েছে। তবে ৪৪তম, ৪৫তম ও ৪৬তম বিসিএস-এর নিয়োগ প্রক্রিয়া অসমাপ্ত থাকায় ওই বিসিএসগুলোর নিয়োগের বিভিন্ন পর্যায়ে অপেক্ষমান চিকিৎসকরাও ৪৮তমতে সুপারিশপ্রাপ্ত হয়েছেন। ৪৮তম (বিশেষ) বিসিএস-এ প্রায় ১৫০০ জন প্রার্থী ৪৪তম-৪৬তম বিসিএসের নিয়োগের বিভিন্ন পর্যায়ে অপেক্ষমান রয়েছেন। ৪৭তম বিসিএস-এর প্রিলিমিনারি পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশের পর এ সংখ্যা আরও বৃদ্ধি পাবে।
৪৪তম-৪৮তম বিসিএসে সর্বমোট ৭৩৪৬টি পদ থাকলেও পূর্ববর্তী বিসিএসগুলোর নিয়োগ সম্পন্ন হওয়ার পূর্বে ৪৮তম থেকে নিয়োগ প্রদান করা হলে আনুমানিক ২২০০ রিপিট প্রার্থী থাকবে। রিপিট প্রার্থীরা সিনিয়রিটিসহ অন্যান্য সুযোগ-সুবিধার কারণে ৪৪তম, ৪৫তম, ৪৬তম ও ৪৭তম বিসিএসে যোগদান করবে। অর্থাৎ, ৪৮তম বিশেষ বিসিএসের সহকারী সার্জন পদগুলো পুনরায় ফাঁকা হয়ে যাবে এবং চিকিৎসক সংকট নিরসন হবে না; যা রাষ্ট্রের সময়, অর্থ ও শ্রমের অপূরণীয় ক্ষতি। একই সাথে বিশেষ বিসিএস নেওয়ার মাধ্যমে তৃণমূল জনগোষ্ঠীকে সরকারি স্বাস্থ্যসেবা জোরদারের উদ্দেশ্যও ব্যর্থ হবে।
এছাড়াও, মাননীয় স্বাস্থ্য উপদেষ্টা মহোদয়ের দেওয়া তথ্যমতে, আরও ৩,০০০ শূন্যপদে চিকিৎসক নিয়োগের জন্য চাহিদাপত্র স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় থেকে স্বাক্ষরিত হয়ে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে বলে জানা গেছে। ৪৮তম (বিশেষ) বিসিএস-এর বিজ্ঞপ্তির বিশেষ নির্দেশনায় বলা আছে – নতুন পদ সৃষ্টি, পদ বিলুপ্তি, পদোন্নতি, অবসর গ্রহণ, মৃত্যু, পদত্যাগ অথবা অপসারণ ইত্যাদি কারণে বিজ্ঞাপিত শূন্যপদের সংখ্যা পরিবর্তন হতে পারে। যেহেতু ৪৮তম বিশেষ বিসিএস-এর নিয়োগ প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে এবং চূড়ান্ত গেজেট হবার আগেই ৩,০০০ শূন্যপদে চিকিৎসক নিয়োগের জন্য চাহিদাপত্র প্রেরণ করা হয়েছে, সেহেতু অবিলম্বে ৪৮তম বিশেষ বিসিএস-এর মৌখিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের মেধাক্রমের ভিত্তিতে শূন্যপদে নিয়োগের সুপারিশ করার আবেদন জানানো যাচ্ছে। উল্লেখ্য, এখনও ৪৪তম বিসিএস-এর নিয়োগের চূড়ান্ত প্রজ্ঞাপন প্রকাশ সম্ভব হয়নি।
তাই ৫০তম বিসিএস-এর চূড়ান্ত নিয়োগও নিকট ভবিষ্যতে সম্পন্ন করা সম্ভব নয়। এমতাবস্থায়, সহকারী সার্জন পদে পর্যাপ্ত শূন্যপদ থাকায় রিপিট প্রার্থীর সংখ্যা ও সাধারণ বিসিএস-এর দীর্ঘ সূত্রিতার বিষয়গুলো আমলে নিয়ে, ৪৮তম (বিশেষ) বিসিএস-এ লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ সকলকে সহকারী সার্জন পদে নিয়োগ প্রদানের জন্য যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণের জোর আবেদন জানানো যাচ্ছে।