a
সংগৃহীত ছবি
সৌদি আরবে ঈদুল আজহা ২০ জুলাই পালিত হবে। শুক্রবার দেশটির সুপ্রিম কোর্ট ঈদুল আজহা পালনের এই তারিখ ঘোষণা করেছে। খবর গালফ নিউজের।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, শুক্রবার সন্ধ্যায় জিলহজ মাসের চাঁদ দেখা যায়নি। সে হিসেবে আগামী রবিবার শুরু হবে জিলহজ মাস। আর দেশটিতে ঈদুল আজহা পালিত হবে আগামী ২০ জুলাই অর্থাৎ জিলহজ মাসের দশম দিন। আগের দিন ১৯ জুলাই হবে আরাফাতের দিন।
উল্লেখ্য, মুসলমানরা প্রতি বছর জিলহজ মাসে হজ পালন করে থাকেন। এর অংশ হিসেবে এই মাসের দশম দিন ঈদুল আজহা পালিত হয়ে থাকে।
ফাইল ছবি
‘লাব্বাইক আল্লাহুম্মা লাব্বাইক, লাব্বাইকা লা শারিকা লাকা লাব্বাইক। ইন্নাল হামদা ওয়ান নিয়মাতা লাকা ওয়াল মুলক। লা শারিকা লাক।’ ধ্বনিতে মুখর আরাফার ময়দান। লাখ লাখ মানুষ মহান স্রষ্টার কাছে জীবনে গুনা মাফ করার আশায় মক্কা মদিনায় মিলিত হয়েছেন।
স্বাস্থ্যবিধি সুরক্ষা ও সৃশৃঙ্খল ব্যবস্থাপনার মধ্য দিয়ে সৌদিতে শুক্রবার সকাল থেকে হজের আনুষ্ঠানিকতা শুরু হয়েছে। হজে অংশগ্রহণকারী মুসল্লিরা আজ সূর্যাস্তের আগ পর্যন্ত আরাফাতের ময়দানে অবস্থান করবেন। সারা দিন ইবাদতে মশগুল থাকবেন।
বুধবার সারাদিন তারা মিনায় থেকে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করেছেন। মিনায় তাঁবুতে স্বাস্থ্যবিধি মেনে দিন কাটাতে হয়েছে তাদের। আজ ফজরের নামাজ আদায় শেষে তারা মিনা থেকে আরাফাতের ময়দানে গেছেন।
আরাফাতে মসজিদে নামিরাহ থেকে হজের খুতবা পাঠ করা হবে। এ বছর খুৎবা দেবেন দেশটির সাবেক বিচারমন্ত্রী শায়খ ড. মোহাম্মদ বিন আবদুল করিম আল ঈসা। যা বাংলাসহ ১৪টি ভাষায় অনুবাদ করা হবে।
মুজদালিফায় রাত্রী যাপনের পর ১০ জিলহজ সকালে আবার মিনায় ফিরবেন হাজিরা। পরে জামারায় শয়তানের উদ্দেশে পাথর নিক্ষেপ করবেন।
এদিন হাজিরা আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের আশায় পশু কোরবানি করবেন। পশু কোরবানি দিয়ে মাথার চুল ছেঁটে বা ন্যাড়া করে গোসল করবেন। সেলাইবিহীন দুই টুকরা কাপড় বদল করবেন। এরপর স্বাভাবিক পোশাক পরে মিনা থেকে মক্কায় গিয়ে কাবা শরিফ সাতবার তাওয়াফ করবেন।
কাবার সামনের দুই পাহাড় সাফা ও মারওয়ায় ‘সাঈ’ (সাতবার দৌড়াবেন) করবেন। সেখান থেকে তাঁরা আবার মিনায় যাবেন। মিনায় যত দিন থাকবেন, ততদিন তিনটি (বড়, মধ্যম, ছোট) শয়তানকে ২১টি পাথর নিক্ষেপ করবেন। আবার মক্কায় বিদায়ী তাওয়াফ করার পর দেশে ফিরবেন। যাঁরা হজের আগে মদিনা যাননি, তাঁরা মদিনায় যাবেন।
হাজিদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সৌদি কর্তৃপক্ষ প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিয়েছে। হাজিদের বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা দিতে মিনায় কিছু দূর পরপর হাসপাতাল স্থাপন করা হয়েছে। সূত্র: যুগান্তর
আইনজীবি মোঃ হেলাল উদ্দিন এডভোকেট
বাংলাদেশ বার কাউন্সিল নির্বাচনে’ ২১-এ সাধারণ আসনে সদস্য পদপ্রার্থী হিসেবে মো: হেলাল উদ্দিন এডভোকেট সকলের দোয়া, আশীর্বাদ ও ভোট প্রার্থনা করেছেন।
গণমাধ্যমের সহিত এক সাক্ষাতে জানতে চাওয়া হয় আপনি দীর্ঘ রাজনীতির পাশাপাশি সফল আইন পেশা থাকাবস্থায় আবার কেন বার কাউন্সিল নির্বাচনে সদস্য প্রার্থী হয়েছেন? উত্তরে জনাব হেলালউদ্দীন বলেন, দীর্ঘদিন রাজনীতির সহিত যুক্ত থাকায় দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকে পরিচিত ও অনগ্রসর লোকজন আমার নিকট বিভিন্ন মামলাসংক্রান্ত ও অন্যান্য সমস্যা নিয়ে আসে। আমি আমার সীমিত পরিসরে তাদের সমস্যাগুলো অনেকক্ষেত্রে বিনা পয়সার সমাধান করার চেষ্টা করে থাকি।
তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশ বার কাউন্সিলে নির্বাচিত সদস্য হলে আইনজীবিদের সুরক্ষা, আইন অঙ্গণে দুর্ণীতি নির্মুল, বেঞ্চ বারের সম্পর্ক উন্নয়ন, আইন পেশায় নবাগতদের সমস্যা ও বিচার বিভাগের পূর্ণ স্বাধীনতা ইত্যাদি বিষয়ে কাজ করে যাব ইনশাল্লাহ্।