a ‘সন্তানদের কথা ভেবে হলেও মাস্ক পড়ুন’
ঢাকা মঙ্গলবার, ২৯ আশ্বিন ১৪৩২, ১৪ অক্টোবর, ২০২৫
https://www.msprotidin.com website logo

‘সন্তানদের কথা ভেবে হলেও মাস্ক পড়ুন’



মঙ্গলবার, ২৩ মার্চ, ২০২১, ০৫:৫০
‘সন্তানদের কথা ভেবে হলেও মাস্ক পড়ুন’

‘সন্তানদের কথা ভেবে হলেও মাস্ক পড়ুন’

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, নিজের এবং পরিবার পরিজন, সন্তানদের কথা ভেবে হলেও শতভাগ মাস্ক পরিধান নিশ্চিত করতে হবে। পাশাপাশি বিভিন্ন সামাজিক, সাংস্কৃতিক, স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনগুলোকে মাস্ক ব্যবহার বাধ্যতামূলক করতে সচেতনতা তৈরিমূলক প্রচার অভিযান চালানোর অনুরোধ করেন তিনি।

নিজের সরকারি বাসভবনে আজ মঙ্গলবার (২৩ মার্চ) সকালে তিনি এ আহ্বান জানান।

করোনায় আক্রান্ত এবং প্রাণহানির সংখ্যা নতুন করে বাড়তে শুরু করায় প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা জোরদারের কোনো বিকল্প নেই উল্লেখ করে ওবায়দুল কাদের বলেন, লোকসমাগম, মার্কেট, স্টেশন, ফেরি ইত্যাদি এলাকায় অনেকেই মাস্ক পরিধান করছে না। যে জীবন যাপনের জন্য আমরা ব্যস্ত, মাস্ক পরিধান না করার মতো অবহেলা আমাদের প্রিয় জীবন থেকে ছিটকে দিতে পারে।

এসময় বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী ও স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী উপলক্ষে এখন থেকে আগামী ডিসেম্বর মাস পর্যন্ত প্রতি শুক্রবার মসজিদ, মন্দির ও প্যাগোডায় দোয়া ও প্রার্থনা করার জন্য দলীয় সভাপতির নির্দেশে আওয়ামী লীগের জেলা, উপজেলা, থানা, ইউনিয়ন ও ওয়ার্ডসহ সকল শাখা এবং সহযোগী সংগঠনসমূহকে জাতীয় কর্মসূচির সাথে সঙ্গতি রেখে কর্মসূচি পালনের আহবান জানান ওবায়দুল কাদের।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

আরও পড়ুন

মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্পদের হিসাব প্রদানের নির্দেশ


এমএস.প্রতিদিন ডেস্ক:
বুধবার, ০৪ আগষ্ট, ২০২১, ০৪:১৬
মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্পদের হিসাব প্রদানের নির্দেশ

ফাইল ছবি

মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের অধীন কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের জরুরিভিত্তিতে সম্পদের হিসাব দিতে বলা হয়েছে। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের চিঠির পরিপ্রেক্ষিতে গত ২৮ জুলাই কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্পদের হিসাব দেওয়ার নির্দেশনা দিয়েছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের চিঠি অনুযায়ী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়াসহ সম্পদ বিবরণী জরুরিভিত্তিতে সংস্থাপন অধিশাখায় পাঠানোর নির্দেশনা দেয় মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।

‘সরকারি কর্মচারী (আচরণ) বিধিমালা, ১৯৭৯’ অনুযায়ী পাঁচ বছর পর পর সরকারি চাকরিজীবীদের সম্পদ বিবরণী দাখিল এবং স্থাবর সম্পত্তি অর্জন বা বিক্রির অনুমতি নেওয়ার নিয়ম রয়েছে। কিন্তু সরকারি কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা এ নিয়ম মানছেন না।

এ প্রেক্ষাপটে বিধিমালাটি বাস্তবায়নের মাধ্যমে সম্পদ বিবরণী দাখিল ও স্থাবর সম্পত্তি অর্জন বা বিক্রির নিয়ম মানতে মন্ত্রিপরিষদ সচিবসহ সব মন্ত্রণালয় ও বিভাগের সিনিয়র সচিব/সচিবদের কাছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে গত ২৪ জুন চিঠি পাঠানো হয়।

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের শৃঙ্খলা-৪ শাখার উপসচিব নাফিসা আরেফীন স্বাক্ষরিত চিঠিতে বলা হয়, ‘সরকারি কর্মচারী (আচরণ) বিধিমালা, ১৯৭৯’ এর বিধি ১১, ১২ ও ১৩-তে সরকারি কর্মচারীদের স্থাবর সম্পত্তি অর্জন, বিক্রয় ও সম্পদ বিবরণী দাখিলের বিষয়ে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। সুশাসন নিশ্চিতে প্রধানমন্ত্রী উল্লিখিত বিধিসমূহ কার্যকরভাবে কর্মকর্তাদের অনুসরণের বিষয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে সংশ্লিষ্ট সব মন্ত্রণালয়কে জোর নির্দেশনা দিয়েছেন।

এমতাবস্থায়, ‘সরকারি চাকরি আইন, ২০১৮’ এর আওতাভুক্তদের তাদের নিয়ন্ত্রণকারী প্রশাসনিক মন্ত্রণালয়/দফতর/অধীনস্থ সংস্থায় কর্মরত সব সরকারি কর্মকর্তার সম্পদ বিবরণী দাখিল, উক্ত সম্পদ বিবরণীর ডাটাবেজ তৈরি এবং সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় থেকে স্থাবর সম্পত্তি অর্জন ও বিক্রয়ের অনুমতি গ্রহণের বিষয়ে ‘সরকারি কর্মচারী (আচরণ) বিধিমালা, ১৯৭৯’ এর ১১, ১২ এবং ১৩ বিধি পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে প্রতিপালনের মাধ্যমে জরুরি ভিত্তিতে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণ করে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়কে জানানোর নির্দেশনা দেওয়া হয় ওই চিঠিতে।

এছাড়া সরকারি কর্মচারীর জমি/বাড়ি/ফ্ল্যাট/সম্পত্তি ক্রয় বা অর্জন ও বিক্রির অনুমতির জন্য আবেদনপত্রের নমুনা ফরম এবং বিদ্যমান সম্পদ বিবরণী দাখিলের ছকও চিঠির সঙ্গে পাঠানো হয়েছে। সেই চিঠির প্রেক্ষাপটে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ এই উদ্যোগ নিল। সূত্র: যুগান্তর

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

GST এর বিজ্ঞান বিভাগের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত


অমৃতরায়,জবি প্রতিনিধি:মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
রবিবার, ১৭ অক্টোবর, ২০২১, ০৯:৪২
GST এর বিজ্ঞান বিভাগের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত

ফাইল ছবি

১৭ই অক্টোবর (রবিবার) গুচ্ছভুক্ত ২০টি  বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষাবর্ষ  ২০২০-২১এর ভর্তি পরীক্ষা একযোগে সারাদেশে ২৬ টি বিশ্ববিদ্যালয়ে সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন হয়েছে।  

১৭ অক্টোবর (রবিবার) সকাল থেকে ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীরা দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে  নির্ধারিত সময়ের আগে আসতে শুরু করে পরীক্ষা কেন্দ্রে। ঢাকা সহ আশেপাশের জেলার শিক্ষার্থীদের পছন্দের কেন্দ্র ছিলো জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি)।

আজ সরজমিনে দেখা যায় সকাল থেকে ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীরা জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের গেইট সহ আশেপাশের বিভিন্ন জায়গায় অবস্থান নেয়।  সকাল সাড়ে ১০ টা নাগাদ ক্যাম্পাসের গেইট গুলো খুলে দিলে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন সংগঠনের সার্বিক সহযোগিতায় শিক্ষার্থীরা একে একে পরীক্ষার হলে প্রবেশ করেন। বিভিন্ন জেলার ছাত্র কল্যাণ পরিষদ গুলো তাদের নিজ নিজ জেলার নামে ব্যানার নিয়ে দুরথেকে আগত পরীক্ষার্থীদের সুবিধার্থে টেবিল নিয়ে বাহাদুর শাহ পার্ক ও জবি গেটের আশেপাশে অবস্থান করে।

ভর্তি পরীক্ষা নিয়ে সকল অপ্রীতিকর পরিস্থিতির জন্য জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টরিয়ালবডির সদস্যগণ  সকাল থেকে ক্যাম্পাসে উপস্থিত ছিলেন। সেই সঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয় আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির জন্য পুলিশের উর্দ্ধতন কর্মকর্তারা দায়িত্ব পালন করেন।

পরীক্ষা শুরু হওয়ার নির্ধারিত সময়ে শিক্ষার্থীদের হাতে প্রশ্ন তুলে দেয় শিক্ষকেরা। শিক্ষার্থীরা প্রশ্ন পেয়ে সাথে সাথে নির্বিঘ্নে পরীক্ষা দিতে শুরু করে প্রত্যেকটা কেন্দ্রে। ক্যাম্পাসে প্রশ্ন ফাঁস রোধে ভ্রাম্যমান ম্যাজিস্ট্রেট টহলরত অবস্থায় ছিলো সার্বক্ষণিক। এই সময় পরীক্ষা কেন্দ্র পরিদর্শন করেন জবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোঃ ইমদাদুল হক। সাথে ছিলেন কোষাধক্ষ ড. কামাল উদ্দিন আহমদ, রেজিস্টার ওয়াহিদুজ্জামান ও বিভিন্ন বিভাগের ডিন, প্রক্টোরিয়ালবডির সদস্যগণ।

পরিদর্শন শেষে জবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোঃ ইমদাদুল হক সাংবাদিকদের বলেন, " পরীক্ষার্থীদের যাতে কোন ডিস্টার্ব না হয় সেজন্য আমরা সবগুলো হলের ভিতরে প্রবেশ করিনি। তাদের জন্য পরীক্ষাগুলো গুরুত্বপূর্ণ। এক নম্বরের জন্য সিরিয়াল অনেক পেছনে চলে যেতে পারে।"

পরীক্ষা শেষে ভর্তিচ্ছু একাধিক শিক্ষার্থীরা বলেন, আমরা একসাথে ২০টি বিশ্ববিদ্যালয়ে পরীক্ষা দিতে পেরে খুশি। এই নতুন উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়ে বলেন অন্য বিশ্ববিদ্যালয়গুলো এভাবে পরীক্ষা নিলে আমাদের জন্য সুবিধা হতো।

বেশিরভাগ পরীক্ষার্থীরা ও অভিভাবকগণ বলেন, প্রশ্ন কিছুটা কঠিন হলেও  সার্বিকভাবে আমরা সন্তুষ্ট সুন্দর ভাবে পরীক্ষা দিতে পেরে। আমাদের আর্থিক ও মানসিকভাবে অনেক উপকার হয়েছে।

 এই বিষয়ে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোঃ ইমদাদুল হক সাংবাদিকদের বলেন, আমরা শুরু থেকেই সমন্বিত ভর্তি পরীক্ষার সাথে ছিলাম। শিক্ষার্থীরা সুষ্ঠুভাবে পরীক্ষা দিচ্ছে এটাই আমাদের পরিশ্রমের সফলতা। কোনো ধরনের অপ্রীতিকর অবস্থা তৈরি হয়নি ক্যাম্পাসে।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম
Share on Facebook

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর সর্বশেষ

সর্বশেষ - জাতীয়