a সস্ত্রীক ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন দক্ষিণ আফ্রিকার ক্রিকেটার
ঢাকা রবিবার, ১৩ বৈশাখ ১৪৩২, ২৭ এপ্রিল, ২০২৫
https://www.msprotidin.com website logo

সস্ত্রীক ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন দক্ষিণ আফ্রিকার ক্রিকেটার


হানিফ, ক্রীড়া ডেস্ক:
রবিবার, ২৫ এপ্রিল, ২০২১, ০৩:১৪
সস্ত্রীক ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন দক্ষিণ আফ্রিকার ক্রিকেটার

ফাইল ছবি

শান্তির ধর্ম ইসলামের ছায়াতলে নিজের নামযুক্ত করলেন দক্ষিণ আফ্রিকার এক তরুণ ক্রিকেটার। ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করে নিজের পরিবর্তিত নাম রেখেছেন ইমাদ। তার আগের নাম ছিল ফরটুইন। তার সাথে স্ত্রীও ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেছেন বলে নিশ্চিত করা হয়েছে।

ইসলাম ধর্ম গ্রহণের পর নিজের ইনস্টাগ্রামে নিজে পাঞ্জাবি, টুপি এবং স্ত্রীর বোরকা পরিহিত বেশ কিছু স্টোরি শেয়ার করেছেন এই তরুন ক্রিকেটার। এ নিয়ে টুইটারে পোস্ট দিয়েছেন তাকে অভিনন্দন জানাচ্ছে তার মুসলিম ভক্তরা। আসাদ নামে একজন লিখেছেন, আলহামদুলিল্লাহ, এই রমজান মাসে তুমি ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেছো। আমরা তোমাকে নিয়ে গর্বিত। 

২৬ বছর বয়সী এই তরুণ ক্রিকেটার দক্ষিণ আফ্রিকায় জাতীয় দলের হয়ে খেলেছেন ১টি ওয়ানডে ও ৭টি টি-টোয়েন্টি। সদ্য পাকিস্তানের বিপক্ষে সমাপ্ত টি-টোয়েন্টি সিরিজেও অংশ নিয়েছিলেন বাঁহাতি এই স্পিনার।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

আরও পড়ুন

পবিত্র রমজানে মুমিনের অন্যতম আমল দোয়া


এমএস.প্রতিদিন ডেস্ক:
বৃহস্পতিবার, ২২ এপ্রিল, ২০২১, ১০:৩০
পবিত্র রমজানে মুমিনের অন্যতম আমল দোয়া

আল্লাহর ওপর ঈমান আনার অন্যতম দিক হলো তার প্রতিটি আদেশ-নির্দেশের ওপর বিশ্বাস করা যে, মহান আল্লাহ সব কিছুর ওপর ক্ষমতাবান। তিনি কারো মুখাপেক্ষী নন। সবাই তাঁর মুখাপেক্ষী। তিনি মহাশক্তির অধিকারী। তাঁর ওপর কেউ বিজয়ী হতে পারে না। আকাশ ও পৃথিবীর সব কিছু তাঁর অধীন। তাই নিজের প্রয়োজন পূরণের জন্য, বিপদ থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য মানুষের তাঁর কাছে যাওয়ার বিকল্প নেই। তিনি মহান আল্লাহ, পরম করুণাময়। তাঁর কাছে বেশি বেশি প্রার্থনা করলে তিনি খুশি হন। 

যেকোনো বান্দা তাঁকে ডাকলে তিনি তাঁর ডাকে সাড়া দেন। আর যারা তাঁর কাছে দোয়া করেন না, তিনি তাদের ওপর রাগান্বিত হন। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘তোমাদের রব (আল্লাহ) বলেন, তোমরা আমার কাছে দোয়া করো, আমি তোমাদের দোয়া কবুল করব। যারা অহংকারবশত আমার ইবাদত থেকে বিমুখ, তারা অবশ্যই লাঞ্ছিত হয়ে জাহান্নামে প্রবেশ করবে।’ (সুরা : মুমিন, আয়াত : ৬০)

রাসুল (সা.) ইরশাদ করেছেন, মহান আল্লাহর কাছে দোয়ার চেয়ে অধিক সম্মানিত কোনো জিনিস নেই। (ইবনে মাজাহ, হাদিস : ৩৮২৯)

এ জন্য পবিত্র রমজান মাসে প্রতিটি মুমিনের উচিত মহান আল্লাহর কাছে বেশি বেশি দোয়া করা। বিশেষ করে বর্তমানে যেহেতু গোটা বিশ্বকে বিপদাপদ ঘিরে রেখেছে, তাই এখন দোয়ার মাত্রা আরো বাড়িয়ে দেওয়া উচিত। বিশেষ করে ইফতারের সময় অধিক পরিমাণে দোয়া করা উচিত, কারণ মহান আল্লাহ ইফতারের সময় বান্দার দোয়া কবুল করেন।

আবু হুরায়রা (রা.) বলেন, রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘তিন ধরনের লোকের দোয়া কখনো ফিরিয়ে দেওয়া হয় না। ১. রোজাদার যখন ইফতার করে, ২. ন্যায়পরায়ণ শাসকের দোয়া, ৩. মজলুমের দোয়া। মজলুম ব্যক্তির দোয়া আল্লাহ মেঘমালার ওপর উঠিয়ে নেন এবং এ জন্য আসমানের সব দরজা খুলে দেওয়া হয়। আল্লাহ বলেন, আমার ইজ্জতের কসম! আমি তোমাকে অবশ্যই সাহায্য করব, যদিও তা কিছুকাল পরে হয়।’ (তিরমিজি, হাদিস : ৩৫৯৮)

এবং এই মাসের প্রতিটি রাতেও আল্লাহ তাআলা তাঁর নিজ অনুগ্রহে অসংখ্য বান্দাকে জাহান্নাম থেকে মুক্তি দান করেন। রাসুল (সা.) বলেছেন, ...আর একজন ঘোষক ঘোষণা করতে থাকে, হে কল্যাণের প্রত্যাশী, অগ্রসর হও, হে অকল্যাণের প্রার্থী, থেমে যাও। আর আল্লাহ তাআলা এ মাসের প্রতি রাতে অসংখ্য জাহান্নামিকে মুক্তি দান করেন। (মুসনাদে আহমাদ, হাদিস : ১৮৭৯৪)

অন্য হাদিসে ইরশাদ হয়েছে, রমজান এলেই আল্লাহর রাসুল (সা.) সাহাবাদের বলতেন, ‘তোমাদের কাছে এই মাস সমাগত হয়েছে, তাতে এমন একটি রাত রয়েছে, যা এক হাজার মাসের চেয়েও উত্তম। যে ব্যক্তি এই রাতের কল্যাণ থেকে বঞ্চিত হলো, সে প্রকৃতপক্ষে সব কল্যাণ থেকেই বঞ্চিত। একমাত্র দুর্ভাগাই এ রাতের কল্যাণ থেকে বঞ্চিত হয়।’ (ইবনে মাজাহ, হাদিস: ১৬৪৪)

তাই রমজানের প্রতিটি রাতে বেশি বেশি দোয়া-ইবাদতের মাধ্যমে মহান আল্লাহর কাছে তাওবা করা যেতে পারে। এবং সব প্রয়োজন, সমস্যার কথাগুলো মহান আল্লাহর কাছে বলা যেতে পারে। তা ছাড়া রমজানের প্রতিটি মুহূর্তই অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। রমজানের পরিপূর্ণ বরকত অর্জনের জন্য সুযোগ পেলেই মহান আল্লাহর কাছে বেশি বেশি দোয়া করা উচিত। কারণ রাসুল (সা.) বলেছেন, দোয়া ইবাদতের মূল। (তিরমিজি, হাদিস : ৩৩৭১)

মহান আল্লাহ সবাইকে পবিত্র রমজান মাসে বেশি বেশি দোয়ায় মশগুল থাকার তাওফিক দান করুন। আমিন।

---মাইমুনা আক্তার/সূত্র:বিডিপ্রতিদিন

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

চীন সেভেন সিস্টার্সের ৬০ কিলোমিটার মধ্যে প্রবেশ করেছে


আন্তর্জাতিক ডেস্ক: মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
সোমবার, ০৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ০৮:০০
চীন সেভেন সিস্টার্সের ৬০ কিলোমিটার মধ্যে প্রবেশ করেছে

ফাইল ছবি

 

ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় কৌশলগত গুরুত্বপূর্ণ সাত রাজ্য বা সেভেন সিস্টার্সের অন্তর্ভুক্ত অরুণাচল প্রদেশে ভারতীয় ভূখণ্ডের প্রায় ৬০ কিলোমিটার ভেতরে প্রবেশ করেছে চীনের সামরিক বাহিনী। শুধু তাই নয়, ভারতীয় ভূখণ্ডে ঢুকে অরুণাচল প্রদেশের আনজাও জেলার কাপাপু এলাকায় ক্যাম্পও করে ঘাটি করে বসে আছে চীনের পিপলস লিবারেশন আর্মি (পিএএল)।

দেশটির সংবাদমাধ্যমকে একাধিক সূত্র বলেছে, কাপাপু এলাকায় কাঠে আগুন ধরানো, পাথরের গায়ে রঙ ব্যবহার করে লেখা চীনের নাম এবং চীনা খাদ্য সামগ্রীর ছবি দেখে বোঝা যায়, সেখানে প্রায় ১ সপ্তাহ আগেই চীনা সৈন্যদের অনুপ্রবেশ ঘটেছে।

ছবিতে দেখা যায়, পাথরের গায়ে ইংরেজিতে ২০২৪ সাল লেখা রয়েছে। ভারতীয় ভূখণ্ডে নিজেদের মালিকানা দাবি করার জন্য অনুপ্রবেশের সময় চীনা সেনাবাহিনী এসব কৌশল ব্যবহার করছে বলে জানা যায়।

নিউজফাই বলছে, দুই দেশকে বিভক্তকারী ম্যাকমোহন লাইনের হাদিগ্রা পাসের কাছের কাপাপুতে ইন্দো-তিব্বত বর্ডার পুলিশের (আইটিবিপি) একটি ক্যাম্পের অবস্থান রয়েছে। আর আনজাও জেলার নিকটতম প্রশাসনিক এলাকা চাগলাগাম ম্যাকমোহন লাইন থেকে প্রায় ৯০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। এছাড়া চাগলাগাম থেকে প্রায় ৮০ কিলোমিটার দূরে পার্বত্য এলাকায় গ্লাইতাকরু পাসের অবস্থান।

এর আগে, ২০২২ সালের আগস্টে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়া ছবিতে দেখা যায়, পিএলএ সৈন্যরা হাদিগ্রা হ্রদের কাছে নিজেদের অবকাঠামো নির্মাণ কার্যক্রম তদারকি করছে। সেখানে তিনটি খননকারী মেশিন দিয়ে খনন কাজ পরিচালনা করতে দেখা যায় চীনের সামরিক বাহিনীকে।

একই বছরের ১১ আগস্ট চাগলাগাম থেকে ৩০ কিলোমিটারেরও কম দূরের ওই এলাকার নির্মাণ কাজ পর্যবেক্ষণ করে চীনের সামরিক বাহিনীর এলআরপি টহল দল। ওই সময় হাদিগ্রা হ্রদের নির্মাণাধীন স্থাপনা থেকে কিছুটা উত্তরে চীনের সামরিক বাহিনীর সদস্যদের ক্যাম্পের অস্তিত্ব নিশ্চিত হয় ভারতীয় সেনাবাহিনী।

এর আগে ২০২১ সালে দেশটির সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি স্যাটেলাইটে ধারণ করা চিত্র বিশ্লেষণ করে জানায়, অরুণাচল প্রদেশে ভারতীয় ভূখণ্ডের ভেতরে কমপক্ষে ৬০টি ভবনের দ্বিতীয় ক্লাস্টারের নির্মাণ কাজ পরিচালনা করছে চীনা সামরিক বাহিনী।

২০২০ সালে চীনা সৈন্যরা অরুণাচলের দিবাং উপত্যকা জেলায় ভারতীয় ভূখণ্ডে প্রবেশ করে। ওই সময় দুই দেশের সৈন্যদের মাঝে চরম উত্তেজনা তৈরি হয়। তার আগের বছর অর্থাৎ ২০১৯ সালে অরুণাচলের ভারতীয় ভূখণ্ডের প্রায় ৪০ কিলোমিটার ভেতরে ডোইমরু নালার ওপর একটি কাঠের সেতু তৈরি করে চীনা সামরিক বাহিনী।

ভারতের বহুল আলোচিত অরুণাচল প্রদেশের সীমান্ত লাগোয়া বিশাল অংশের মালিকানা দাবি করে প্রতিবেশি চীন। চীনের সাথে ভারতের মোট ৩ হাজার ৪৮৮ কিলোমিটার সীমান্ত রয়েছে। এর মধ্যে কেবল বিরোধপূর্ণ অরুণাচলের সাথে চীনের সীমান্ত রয়েছে এক হাজার ১২৬ কিলোমিটার।  সূত্র: অরুণাচল টোয়েন্টি ফোর ও নিউজফাই

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম
Share on Facebook

সর্বশেষ - ধর্ম