a
ফাইল ছবি
রাজধানী ঢাকাসহ সিলেট, রাজশাহী, রংপুর, কুড়িগ্রাম, গাইবান্ধা, দিনাজপুর, জামালপুর, শেরপুরসহ বেশ কয়েকটি জেলায় মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছে।
ইউএসজিএস সূত্রে জানা গেছে, ভূমিকম্পটির উৎপত্তিস্থল ছিল আসামের লক্ষ্মীপুর। রিখটার স্কেলে এর মাত্রা ছিল ৫ দশমিক ৩।
আজ বুধবার সকাল ৯টা ১৬ মিনিটে এ ভূমিকম্প অনুভূত হয়। তবে তাৎক্ষনিকভাবে কোনো ক্ষয়ক্ষতির খবর পাওয়া যায়নি।
ফাইল ছবি
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল জানিয়েছেন আগামীকাল সোমবার (২১ জুন) থেকে সারা দেশে ইঞ্জিনচালিত রিক্সা ও ভ্যান চলতে পারবেনা।
আজ সচিবালয়ে সড়ক পরিবহন সেক্টরে শৃঙ্খলা জোরদারকরণ এবং দুর্ঘটনা নিয়ন্ত্রণে গঠিত কমিটির সুপারিশ বাস্তবায়নের জন্য টাস্কফোর্সের সভায় এ সিদ্ধান্ত হয়েছে বলে জানিয়েছেন তিনি।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান বলেন, পর্যায়ক্রমে আলোচনা করে ইজিবাইক, নসিমন, করিমন ও ভটভটিও বন্ধ করে দেয়া হবে।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান বলেন, সড়ক পরিবহন সেক্টরে শৃঙ্খলা জোরদারকরণ এবং দুর্ঘটনা নিয়ন্ত্রণে একটি কমিটি গঠন করা হয়েছিল। যেই কমিটির ১১১টি সুপারিশ ছিল। পরে এ বিষয়ে টাস্কফোর্স গঠন করা হয়। বেশকিছু সুপারিশ বাস্তবায়নে পথে, অল্প কিছু বাস্তবায়িত হয়েছে। বাকিগুলো কীভাবে বাস্তবায়ন করবো, আমরা সেই বিষয়ে কর্মপন্থা নির্ধারণ করেছি।
আজ সভার সিদ্ধান্ত তুলে ধরেস্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, আমরা লক্ষ্য করেছি সারাদেশে রিক্সা-ভ্যানের মধ্যে মোটর লাগিয়ে রাস্তায় চলছে। শুধু সামনের চাকায় ব্রেক, পিছনের চাকায় কোনো ব্রেক নেই বা ব্যবস্থা থাকলেও তা অপ্রতুল। সেগুলো যখন ব্রেক করে যাত্রীসহ গাড়ি উল্টে যায়। এ ধরনের দৃশ্য আমরা দেখেছি।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন,প্যাডেলচালিত রিক্সাকে যারা ইঞ্জিন দিয়ে রূপান্তর করেছেন, সেই সব রিক্সা-ভ্যান বন্ধ করার সিদ্ধান্ত আজকের সভায় নেয়া হয়েছে।
ইজিবাইক, নছিমন, করিমনের বিষয়ে কী সিদ্ধান্ত- জানতে চাইলে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেন, ‘নছিমন, করিমন, ভটভটি বিভিন্ন শহরে চলছে। আমরা সব জায়গায় যানবাহনের ব্যবস্থা করতে পারিনি। গ্রাম-গ্রামান্তরে সুন্দর রাস্তা হয়েছে। হাঁটা কিংবা সাইকেল, মোটরসাইকেল, রিক্সা ছাড়া পর্যাপ্ত যানবাহন নেই। সেজন্য নছিমন, করিমন পণ্য পরিবহন কিংবা যানবাহনের বিকল্প হিসেবে কাজ করছে। এটা নিয়েও আলোচনা হবে। শিগগিরই এটাকে পরিমিত করা এবং ফাইনালি বন্ধ করা যায় কি-না সেটা নিয়ে আলোচনা হবে। আমরা সেখানেও কাজ করবো।
ফাইল ছবি
বিএনপিকে নয়াপল্টনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মহা সমাবেশের অনুমতি দেওয়া হয়েছে এবং আওয়ামী লীগকে বায়তুল মোকাররম মসজিদের দক্ষিণ গেটে আগামীকাল শুক্রবার সমাবেশের অনুমতি দেওয়া হয়। বৃহস্পতিবার (২৭ জুলাই) বিকালে এক সংবাদ সম্মেলনে দুই দলের এই সমাবেশের অনুমতি দেওয়ার কথা জানান ঢাকা মহানগর পুলিশ কমিশনার।
কমিশনার বলেন, ‘আমরা ২ দলকে মোট ২৩টি শর্তসাপেক্ষে তাদের আবেদনকৃত জায়গায় সমাবেশ করার অনুমতি দিচ্ছি। প্রথমত, আমরা বিএনপি-আওয়ামী লীগ ২ দলকেই চৌহদ্দি নির্ধারণ করে দিয়েছি। বিএনপির ক্ষেত্রে বলা হয়েছে, নাইটিঙ্গেলের মোড় থেকে পুলিশ হাসপাতালের মোড় পর্যন্ত জায়গার মধ্যে তাদের সমাবেশ ও মাইকিং ব্যবহার সীমাবদ্ধ রাখতে হবে। আওয়ামী লীগের ক্ষেত্রে বলা হয়েছে, তারা মহানগর নাট্যমঞ্চ থেকে পশ্চিমের মুক্তাঙ্গন পর্যন্ত তাদের সমাবেশ ও মাইকিং ব্যবহার সীমাবদ্ধ রাখতে হবে।’
দুই দলের ক্ষেত্রেই নির্দেশ-অনুরোধ থাকবে, তারা কোনো লাঠিসোটা কোনোভাবেই সমাবেশে আনতে পারবে না, কোনো ব্যাগ বহন করতে পারবে না উল্লেখ করে তিনি আরও বলেন, ‘রাষ্ট্রদোহী কোনো বক্তব্য প্রদর্শন করতে পারবে না, আমাদের যে সীমানা নির্ধারণ করে দেওয়া হয়েছে, এর বাইরে কোনো মাইক ব্যবহার করতে পারবে না। জনদুর্ভোগ এড়াতে তারা যতটা সম্ভব স্বেচ্ছাসেবক রাখবেন।’ সূত্র: ইত্তেফাক