a
ফাইল ছবি
আওয়ামী লীগের উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য এবং সাবেক শিল্প ও বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ভারতে নেওয়া হয়েছে। গতকাল শুক্রবার বিকেলে তাঁকে ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লি থেকে প্রায় নয় কিলোমিটার দূরে হরিয়ানার গুরগাঁওয়ে মেদান্ত মাল্টি সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) ভর্তি করা হয়েছে। তবে তাঁর অবস্থা স্থিতিশীল বলে জানিয়েছেন চিকিৎসক।
ঢাকায় গত ৩০ আগস্ট স্ট্রোকে আক্রান্ত হওয়ার পর গতকাল দুপুরে তাঁকে চিকিৎসার জন্য ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লি নিয়ে যাওয়া হয়। সেখান থেকে নেওয়া হয় পাশের রাজ্য হরিয়ানার ওই হাসপাতালে।
মেদান্ত মাল্টি সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালের নিউরোলজি বিভাগের প্রধান ডা. অরুণ গার্গ বলেছেন, ‘তাঁর (তোফায়েল আহমেদ) অবস্থা স্থিতিশীল। আমরা তাঁকে আরও পর্যবেক্ষণের জন্য আইসিইউতে রেখেছি।’ সরকারি বার্তা সংস্থা বাসসের নয়াদিল্লির ব্যুরো চিফের সঙ্গে ফোনে আলাপকালে ডা. গার্গ বলেছেন যে, তিনি তাঁর চিকিৎসক দলের সঙ্গে অসুস্থ নেতাকে পরীক্ষা করে কিছু মেডিকেল চেক-আপের পরামর্শ দিয়েছেন।
ডা. গার্গ আরো বলেন, ‘দুশ্চিন্তার কিছু নেই, আশা করি আগামী দুই/এক দিনের মধ্যে আমরা সবকিছু ঠিকঠাক হলে তাঁকে (তোফায়েল আহমেদ) কেবিনে পাঠাতে পারবো।’
ছবি: মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী যুবদলের ডেমরা গেন্ডারিয়া উপজেলার সাবেক যুবদলের নেতা, সাবেক এমপি সালাউদ্দিন আহমেদের বিশস্ত সহচর গাজীপুর এলিগ্যান্ট ওয়াশিং প্লান্টের হেড অফ ওয়াশ এন্ড অপারেশন উর্ধ্বতন কর্মকর্তা জনাব নজরুল ইসলাম স্যারের সঙ্গে সাক্ষাৎ ও মতবিনিময়।
স্যার শ্রমিক কর্মচারীদের উদ্দেশ্যে বক্তব্য রাখেন এবং তিনি দেশ নায়েক তারেক রহমানের হাতকে শক্তিশালী করার জন্য আহবান জানান। উপস্থিত ছিলেন বিভিন্ন সেকশনের শ্রমিক-কর্মচারী বৃন্দ।
সংগৃহীত ছবি
দেশজুড়ের প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসের পাশাপাশি বর্তমানে তান্ডব চালিয়ে প্রতিদিনই ডেঙ্গুর রোগীর সংখ্যা বেড়েই চলছে।
এমতাবস্থায় ডেঙ্গু প্রতিরোধে দেশের সব সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রতি ৭টি নির্দেশনা জারি করেছে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতর (ডিপিই)। বুধবার রাতে এসব নির্দেশনা জারি করা হয়।
নির্দেশনাগুলো হল-
১। অফিস, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও এর আশেপাশে যেসব জায়গায় স্বচ্ছ পানি জমার সম্ভাবনা থাকে (প্রতিষ্ঠানের ছাদ, নির্মাণাধীন ভবন, ফুলের টব, বাগান, নালা, পানির ট্যাপের আশেপাশের এলাকা, পানির পাম্প, ফ্রিজ বা এসির পানি জমার স্থান, পানির বদনা, বালতি, হাইকমোড, আইসক্রিম বক্স, প্লাস্টিক বক্স, ডাবের খোসা, নারিকেলের মালা, টায়ার ইত্যাদি) সেসব জায়গা চিহ্নিত করে এক দিন পরপর পরিষ্কার করতে হবে।
২। অব্যবহৃত পানির পাত্র ধ্বংস অথবা উল্টে রাখতে হবে, যাতে পানি না জমে।
৩। হাই-কমোডে হারপিক ঢেলে ঢাকনা বন্ধ করে রাখতে হবে, লো-কমোডের প্যানে হারপিক ঢেলে বস্তা বা অন্য কিছু দিয়ে মুখ বন্ধ করে রাখতে হবে।
৪। কোনও জায়গায় জমা পানি থাকলে লার্ভিসাইড স্প্রে করতে হবে অথবা জমা পানি নিষ্কাশন করতে হবে।
৫। দিনে অথবা রাতে ঘুমানোর সময় অবশ্যই মশারী ব্যবহার করতে হবে।
৬। ডেঙ্গু প্রতিরোধ কার্যক্রমে সিটি করপোরেশন বা পৌরসভার সাথে সমন্বিত অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে হবে।
৭। ডেঙ্গু জ্বরে আতঙ্কিত না হয়ে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।