a
ফাইল ছবি
নারায়ণগঞ্জ শহরে রান্না ঘরে গ্যাসলাইনের লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে দুই নৈশপ্রহরী দগ্ধ হয়েছেন।
রোববার রাত সাড়ে ১১টার দিকে চাষাঢ়ায় প্রেসিডেন্ট রোডে জি এম গার্ডেন নামে একটি আবাসিক ভবনের আট তলায় এ ঘটনা ঘটে। দগ্ধ দুজন হলেন- নৈশপ্রহরী উজ্জল ও মানিক।
ওই ভবনের আরেক নৈশপ্রহরী মোহাম্মদ আলী জানান, জিএম গার্ডেনের আট তলায় কমিউনিটি সেন্টার আদলে কয়েকটি কক্ষ ছিল। ভবনের বাসিন্ধানের কোনো অনুষ্ঠান হলে সেখানে আয়োজন করা হতো।
আগে থেকেই আট তলায় গ্যাস লাইনের সমস্যা ছিল। এজন্য মিস্ত্রি এসে সেটা মেরামত করে এক পর্যায়ে তারা নিচে নেমে যায়। সেসময় রান্না ঘরের দরজা জানালা বন্ধ ছিল। ফলে রান্না ঘরে গ্যাস জমে থাকে বলে অনুমান করা হয়।
পরর্তীতে দুই জন নৈশপ্রহরী সিগারেট হাতে নিয়ে ওই কক্ষে প্রবেশের সাথে সাথেই বিকট শব্দে বিস্ফোরণ ঘটে। এতে দুজনই দগ্ধ হন।
দগ্ধ নৈশ প্রহরীদের প্রথমে নারায়ণগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালে ও পরে রাজধানীর শেখ হাসিনা বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে পাঠানো হয়েছে।
ফাইল ছবি
রাজশাহীর ওপর দিয়ে গত এক সপ্তাহেরও বেশি সময় ধরে মৃদু তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছিল। এরপর মৃদু তাপপ্রবাহ এবঙ সর্বশেষ মাঝারি তাপপ্রবাহ তীব্র তাপপ্রবাহে পরিণত হয়।
রাজশাহীর তাপমাত্রার পারদ ওঠে ৪০ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াসে। এমন পরিস্থিতিতে বৃষ্টির জন্য হাহাকার পড়ে গিয়েছিল। অবশেষে বুধবার সন্ধ্যায় কাঙ্ক্ষিত বৃষ্টির দেখা মিলেছে। স্বস্তির বৃষ্টিতে হাফ ছেড়ে বেঁচেছেন রাজশাহীর মানুষ।
আবহাওয়া অধিদফতর বলেছে, এর দুপরের পর আকাশে মেঘ জমতে শুরু করে। বিকাল সাড়ে ৫টার পর রাজশাহীর পুরো আকাশ কালো মেঘে ছেয়ে যায়। এরপর সন্ধ্যা ৬টা ২০ মিনিটে নামে সেই বহুল কাঙ্ক্ষিত বৃষ্টি। রাত সাড়ে ৮টা পর্যন্ত বৃষ্টি হয়েছে, কখনও গুঁড়িগুঁড়ি কখনও বা মুষলধারে। আজকের বজ্রসহ বৃষ্টি মানুষের মনে প্রশান্তির পরশ বুলিয়ে দেয়।
এর আগে গত ১২ এপ্রিল রাজশাহীর পার্শ্ববর্তী উপজেলা এলাকায় ৭ দশমিক ৪ মিলিমিটার এবং ৯ এপ্রিল ২ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়।
টানা তাপদাহের পর বুধবারের এই বৃষ্টি জনমনে স্বস্তি এনে দিয়েছে। তবে আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আপাতত আর বৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা।
এদিকে, বৃষ্টি শুরুর পর থেকেই রাজশাহী বিদ্যুৎহীন হয়ে পড়েছে এবং কোথাও বিদ্যুৎ আসলেও চলছে লোড শেডিং।
দেশের রিজার্ভ ৪৩ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছে বিশ্বে চলমান মহামারির মধ্যেই বাংলাদেশের বিদেশি মুদ্রার সঞ্চয়ন ৪৩ বিলিয়ন ডলারের মাইলফলক অতিক্রম করেছে। বুধবার (৩০ ডিসেম্বর) দিন শেষে বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৪৩.১৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে, যা অতীতের যেকোনো সময়ের চেয়ে বেশি।
বাংলাদেশ ব্যাংকসহ ২শ’র মতো প্রতিষ্ঠানে মাইক্রোসফট সার্ভারের মাধ্যমে সাইবার হামলা করেছে হাফনাম হ্যাকারস গ্রুপ।
বৃহস্পতিবার (০১ এপ্রিল) সাইবার হামলা তদন্তে গঠিত সরকারি সংস্থা বিডি সার্টের প্রতিবেদনে এ তথ্য নিশ্চিত করে জানানো হয়, এ হামলায় অনেক প্রতিষ্ঠানের গোপনীয় তথ্য ঝুঁকিতে পড়েছে।
এ হামলার বিষয়টি দপ্তরগুলোকে জানিয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে চিঠি দিয়েছে বিডি সার্ট।
বিডি সার্ট বলছে, এ হামলার ফলে বাংলাদেশ ব্যাংক, টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিটিআরসি, বাংলাদেশ আর্মি, এভারকেয়ার হাসপাতাল, ট্রাস্ট ব্যাংক, স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংকসহ অনেক প্রতিষ্ঠানের তথ্য ঝুঁকিতে পড়েছে। গোয়েন্দারা বলছেন, অন্য হামলার তুলনায় এই হামলায় আর্থিক ক্ষতির ঝুঁকি অনেক বেশি।
জানা গেছে, হাফনাম নামের এই হ্যাকার গ্রুপটি চীনের। এর আগে বিশ্বব্যাপী হাজারো প্রতিষ্ঠান হাফনামের হামলার শিকার হয়েছে।