a
ফাইল ছবি
এশিয়া মহাদেশের বিশ্বকাপখ্যাত এশিয়া কাপ গত বছর পাকিস্তানে আয়োজিত হওয়ার কথা ছিল কিন্তু বাধ সাধে করোনাভাইরাস। ঐ সময় স্থগিত হওয়া এশিয়াকাপ চলতি বছর শ্রীলঙ্কায় আয়োজিত হবে বলে ঠিক করেছিল এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিল। কিন্তু আরেকবার এশিয়া কাপের বাধা হয়ে দাড়ালো করোনা। এ বছরও হচ্ছে না এশিয়া কাপ!
সংবাদ সংস্থা এএফপি জানিয়েছে শ্রীলঙ্কার ক্রিকেট বোর্ডের প্রধান নির্বাহী অ্যাশলি ডি সিলভা সাংবাদিকদের কাছে নিশ্চিত করেছেন ‘বর্তমান অবস্থার কারণে এ বছরের জুনে টুর্নামেন্টটা আয়োজন করা সম্ভব নয়’। টুর্নামেন্টটা আবার কখন হতে পারবে তা নিয়েও আছে শঙ্কা।
এএফপি জানিয়েছে, অ্যাশলি ডি সিলভা সাংবাদিকদের বলেছেন যে এই টুর্নামেন্ট ২০২৩ সালের ওয়ানডে বিশ্বকাপের আগে হওয়া কখনো সম্ভাবনা নয়। প্রসঙ্গত, এ বছরের অক্টোবরে ভারতে অনুষ্ঠেয় টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের কথা মাথায় রেখে এবার এশিয়া কাপও টি-টোয়েন্টি সংস্করণে হওয়ার কথা ছিল।
বর্তমানে করোনার সংক্রমণ কয়েক মাস ধরেই অনেক বেড়ে চলেছে। আজ ১৯ মে থেকে শ্রীলঙ্কা আগমনে দশ দিনের নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে দেশটির সরকার।
ফাইল ছবি
সিরিজের দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে ২৮ রানে হেরেছে বাংলাদেশ। নিউজিল্যান্ডের দেওয়া ১৭১ রানের লক্ষ্যের জবাবে ১৬ ওভারে ৭ উইকেটে ১৪২ রান করে টাইগাররা। মঙ্গলবার দুই দফায় বৃষ্টি হানা দেওয়ায় ব্ল্যাক ক্যাপদের ইনিংস ১৭.৫ ওভারে ৫ উইকেটে ১৭৩ রান থাকতে সমাপ্তি ঘোষণা করেন আম্পায়াররা। পরে বৃষ্টি আইনে ১৬ ওভারে বাংলাদেশের লক্ষ্য দাঁড়ায় ১৭১ রান।
২৫ বলে ফিফটি করে ম্যাচের রঙ পাল্টে দিয়েছিলেন সৌম্য। তার ব্যাটিংয়ে এক সময় জয়ের আশাও করে বাংলাদেশ। কিন্তু ৫১ রানে আউট হয়ে সাজঘরে ফেরেন তিনি।
এছাড়া ওপেনার নাঈম শেখ ৩৫ বলে ৩৮ রান সঙ্গী করে আউট হন। এরপর বাংলাদেশের আর কেউ তেমন রানের দেখা পায়নি।
এর আগে দারুণ বোলিংয়ে ১১১ রানের মধ্যে কিউইদের ৫ উইকেট তুলে নিলেও গ্লেন ফিলিপস আর ড্যারেল মিচেলকে আটকাতে পারেননি বাংলাদেশি বোলাররা। ফিলিপস ৩১ বলে ৫৮ আর মিচেল ১৬ বলে ৩৪ রানে অপরাজিত থাকেন।
বাংলাদেশের হয়ে বল হাতে সর্বোচ্চ ২ উইকেট নিয়েছেন মেহেদী। একটি করে উইকেট নিয়েছেন সাইফউদ্দিন, তাসকিন ও শরিফুল।
নিউজিল্যান্ডের হয়ে ২টি করে উইকেট পান টিম সাউদি, হামিশ বেনেট ও অ্যাডাম মিলনে। এক উইকেট নিয়েছেন গ্লেন ফিলিপস। সেই সঙ্গে ৩১ বলে ৫ চার ও ২ ছয়ে অপরাজিত ৫৮ রানের ইনিংস খেলে ম্যাচ সেরাও হয়েছেন তিনি। সূত্র:বিডিপ্রতিদিন
ফাইল ছবি
রাশিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র ইগোর কোনাসেনকোভ শুক্রবার দাবি করেছেন রাশিয়ার সেনারা ইউক্রেনের সবচেয়ে বড় জ্বালানি ডিপোটি ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়ে উড়িয়ে দিয়েছে।
রাজধানী কিয়েভের কাছে অবস্থিত কালইয়ানকোভা ডিপোতে এ হামলা চালানো হয়। এই ডিপোর জ্বালানি ব্যবহার করে আসছে ইউক্রেনের সেনাবাহিনী। জ্বালানি ডিপোটি উড়িয়ে দেওয়ার ব্যাপারে রুশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র ইগোর কোনাসেনকোভ বলেন, ২৪ মার্চ সমুদ্র থেকে কালিবার ক্রুস ক্ষেপণাস্ত্র কালইয়ানকোভা ফুয়েল ডিপোতে আঘাত করা হয়।
তিনি আরও বলেন,বর্তমানে ইউক্রেনে যে কটি জ্বালানির ডিপো রয়েছে, তার মধ্যে এটিই সবচেয়ে বড় ডিপো ছিল। এই ডিপো থেকে ইউক্রেনের কেন্দ্রীয় অংশে থাকা সেনাদের ফুয়েল সরবরাহ করা হত। রাশিয়ার করা হামলায় ডিপোটি পুরোপুরি ধ্বংস হয়ে যায়।
রাশিয়ার দাবি যদি সত্যি হয় তাহলে এটি ইউক্রেনের জন্য বড় ধরনের ধাক্কা বলে বিশেজ্ঞরা মনে করেন। কারণ রাজধানী কিয়েভের কাছে অবস্থান করা সেনারাই রাজধানীকে এখনো অক্ষত রেখেছেন।
ডিপোটি ধ্বংস হওয়ার পর যদি তারা জ্বালানির সংকেট পড়ে, তাহলে রুশদের আক্রমণ প্রতিহত করা কঠিন হয়ে পড়বে। সূত্র: সিএনএন