a আজ ঢাবিতে ভর্তি পরীক্ষা শুরু
ঢাকা বৃহস্পতিবার, ১৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩২, ২৭ নভেম্বর, ২০২৫
https://www.msprotidin.com website logo

আজ ঢাবিতে ভর্তি পরীক্ষা শুরু


এমএস. প্রতিদিন ডেস্ক::
শুক্রবার, ০১ অক্টোবর, ২০২১, ১০:১৭
আজ ঢাবিতে ভর্তি পরীক্ষা শুরু

ফাইল ছবি

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ২০২০-২১ সেশনের ‘ভর্তির লড়াই’ শুরু হচ্ছে আজ।  শুক্রবার বেলা ১১টা থেকে ১২টা ৩০ মিনিট পর্যন্ত ক-ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষার মধ্য দিয়ে শুরু হচ্ছে ভর্তি পরীক্ষা। সূত্র: যুগান্তর

করোনা পরিস্থিতিতে প্রথমবারের মতো ঢাকা ও ঢাকার বাইরে সাতটি বিভাগীয় শহরে অনুষ্ঠিত হচ্ছে এই পরীক্ষা।  পাঁচটি ইউনিটের পরীক্ষার আসন বিন্যাস, সময় ও নম্বর নিয়ে তথ্য প্রকাশ করেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।

শিক্ষার্থীদের থাকা ও যাতায়াত অসুবিধার কথা বিবেচনা করে এবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তির সিট ঢাকার বাইরে নেওয়া হয়েছে। এছাড়া ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষার মানবণ্টন ও সময় গত সেশনের মতোই।

এবার ভর্তি পরীক্ষায় পাঁচটি ইউনিটের সাত হাজার ১৪৮টি আসনের বিপরীতে আবেদন করেছেন তিন লাখ ২৪ হাজার ৩৪০ জন শিক্ষার্থী।  সেই হিসাবে আসনপ্রতি লড়বেন ৪৫ জন আবেদনকারী।

‘ক’ ইউনিটে মোট আবেদনকারীর সংখ্যা এক লাখ ১৭ হাজার ৯৫৭ জন।  আর মোট আসন সংখ্যা ১৮১৫টি।  সেক্ষেত্রে এ ইউনিটে প্রতি আসনের বিপরীতে লড়বেন ৬৪ দশমিক ৯৯ জন।

ক-ইউনিটের পরীক্ষা ১ অক্টোবর, খ-ইউনিটের ২ অক্টোবর, গ-ইউনিটের ২২ অক্টোবর, ঘ-ইউনিটের ২৩ অক্টোবর। এসব পরীক্ষা বেলা ১১টা থেকে ১২টা ৩০ মিনিট পর্যন্ত। এই চারটি পরীক্ষায় ৬০ নম্বরের 

এমসিকিউয়ের জন্য সময় ৪৫ মিনিট। ৪০ নম্বরের লিখিত পরীক্ষার জন্য সময় থাকবে ৪৫ মিনিট। মোট ৯০ মিনিটে ১০০ নম্বরের উত্তর দিতে হবে।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

কোটা আন্দোলনের ৩ সমন্বয়কের খোঁজ পাওয়া গেছে


মুক্তসংবাদ প্রতিদিন ডেস্ক
বৃহস্পতিবার, ২৫ জুলাই, ২০২৪, ১২:০৩
কোটা আন্দোলনের ৩ সমন্বয়কের খোঁজ পাওয়া গেছে

ছবি সংগৃহীত: কোটা আন্দোলনের তিন সমন্বয়ক

 

কোটা আন্দোলনের প্ল্যাটফর্ম বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক আসিফ মাহমুদ, আবু বাকের মজুমদার ও রিফাত রশীদের খোঁজ পাওয়া গেছে। নিখোঁজ থাকার ৫ দিন পর গতকাল বুধবার আসিফ ও বাকেরকে চোখ বাঁধা অবস্থায় ফেলে যাওয়া হয়েছে বলে ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে দুজনই নিশ্চিত করেন। আর রিফাত এখন অবধি আত্মগোপনে আছেন।

এই তিন ছাত্রই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত। আসিফ মাহমুদকে রাজধানীর হাতিরঝিল ও আবু বাকেরকে ধানমন্ডি এলাকায় ফেলে যাওয়া হয় বলে তাঁরা নিজেরাই জানান। তাঁদের কে বা কারা তুলে নিয়ে গিয়েছিল, ফেসবুক পোস্টে তা স্পষ্ট করে বলেননি। আর রিফাত ফেসবুক পোস্টে লিখেছেন, ‘গুম হতে হতে অল্পের জন্য বেঁচে গিয়েছিলাম।’

আসিফ মাহমুদ বিকেলে ফেসবুক পোস্টে লিখেছেন, ‘গত ১৯ জুলাই রাত ১১টায় আমাকে হাতিরঝিলের মহানগর আবাসিক এলাকা থেকে তুলে নিয়ে গিয়েছিল। চলমান আন্দোলন স্থগিত করার ঘোষণা দিতে চাপ দেওয়া হয়। না মানায় ইনজেকশন দিয়ে সেন্সলেস (অচেতন) করে রাখা হয়। এই চার-পাঁচ দিনে যতবার জ্ঞান ফিরেছে, ততবার ইনজেকশন দিয়ে সেন্সলেস করে রাখা হয়। আজ বুধবার বেলা ১১টায় আবার একই জায়গায় চোখ বাঁধা অবস্থায় ফেলে দিয়ে যায়।’

আসিফ আরও লিখেছেন, ‘এখন আমি পরিবারের সঙ্গে হাসপাতালে চিকিৎসারত আছি। এই কয়েকদিনে যা ঘটেছে, তা জানার চেষ্টা করছি। কিছুটা সুস্থ হলেই সমন্বয়কদের সাথে কথা বলে আন্দোলনের বিষয়ে বিস্তারিত বলব।’

সন্ধ্যা ছয়টার দিকে ফেসবুক পোস্টে বাকের লিখেছেন, ‘আমাকে ১৯ জুলাই সন্ধ্যার পর ধানমন্ডি থেকে উঠিয়ে নিয়ে যায় এবং আন্দোলন বন্ধে স্টেটমেন্ট (বিবৃতি) দিতে বলায় আমি অস্বীকৃতি জানালে একটা অন্ধকার কক্ষে আটকে রাখে। যে এলাকা থেকে তুলে নেয়, তার পাশের এলাকায় আমাকে চোখ বেঁধে ফেলে যায়। আমি এখন আমার পরিবারের সাথে নিরাপদে আছি। প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়ে আপনাদের সামনে সবিস্তারে সব বলব।’

সোয়া সাতটার দিকে রিফাত রশীদ ফেসবুকে লিখেছেন, ‘আমি বেঁচে আছি, মরি নাই। আমি গুম হতে হতে অল্পের জন্য বেঁচে গিয়েছিলাম। সমন্বয়কদের সিদ্ধান্ত মেনেই আমি নিরাপদ আশ্রয়ে গিয়েছিলাম। তারপর এই সাপ-লুডুর জীবন। আজ এর বাড়ি তো কাল ওর বাড়ি। এর মধ্যে যতবার ফোন কানেক্ট করার চেষ্টা করেছি, ততবারই ফোন ট্র্যাকিংয়ের শিকার হয়েছি। জানি না, কতক্ষণ নিরাপদে থাকব।’

আসিফ ও বাকেরের খোঁজ পাওয়ার বিষয়টি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন শিক্ষার্থী আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক সারজিস আলম। রিফাত রশীদের বাবা দেলোয়ার হোসেন জানিয়েছেন, ছেলের সঙ্গে তাঁদের যোগাযোগ হয়েছে।

এর আগে গতকাল মঙ্গলবার বিকেলে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি (ডিআরইউ) মিলনায়তনে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতারা সংবাদ সম্মেলন করেন। সেখানে আসিফ মাহমুদের বাবা মো. বিল্লাল হোসেন বলেছিলেন, ‘পত্রিকায় আসিফের গুমের খবর দেখে কুমিল্লার মুরাদনগর থেকে ঢাকায় এসে ঢাকা মেডিকেল কলেজের মর্গে তালাশ করেছি। তাকে পাই নাই। এখন আমার একটাই আবদার, আসিফের সন্ধান চাই।’ আন্দোলনের অন্য সমন্বয়কেরাও আসিফের সন্ধান দাবি করেন।

গতকাল সন্ধ্যায় আসিফের বাবার মুঠোফোনে একাধিক কল করা হলেও নম্বরটি বন্ধ পাওয়া যায়।

এর আগে গত শুক্রবার রাজধানীর খিলগাঁও নন্দীপাড়ার একটি বাসা থেকে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়ে আন্দোলনের সমন্বয়ক নাহিদ ইসলামকে তুলে নেওয়া হয়। প্রায় ২৪ ঘণ্টা শারীরিক ও মানসিক নির্যাতনের পর তাঁকে পূর্বাচল এলাকায় ফেলে যাওয়া হয় বলে জানিয়েছেন তিনি।
আলটিমেটাম শেষ হবে আগামীকাল

আন্দোলনকারীদের অন্যতম সমন্বয়ক সারজিস আলম আজ গণমাধ্যমকে বলেন, তাঁরা চার দফা ‘জরুরি দাবি’ পূরণে সরকারকে ৪৮ ঘণ্টার যে সময় বেঁধে দিয়েছিলেন (আলটিমেটাম), তার সময়সীমা আগামীকাল বৃহস্পতিবার রাত ১০টায় শেষ হবে। পরিস্থিতি পর্যালোচনা করে আগামীকাল যে কোনো সময়ে সংবাদ সম্মেলন বা অন্য কোনো উপায়ে তাঁরা গণমাধ্যমকে পরবর্তী বক্তব্য বা অবস্থান জানাবেন। সূত্র: প্রথম আলো

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

আরও পড়ুন

ফাইজারের ভ্যাকসিন নিয়ে আইসিইউতে চিকিৎসক


মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
সোমবার, ০৪ জানুয়ারী, ২০২১, ১১:৪৪
ফাইজারের ভ্যাকসিন নিয়ে আইসিইউতে চিকিৎসক

ফাইজার-বায়োএনটেকের কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন নেওয়ার পর গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েছেন মেক্সিকোর এক চিকিৎসক।

রোববার (৩ জানুয়ারি) মেক্সিকান কর্তৃপক্ষের বরাত দিয়ে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি জানায়, ৩২ বছর বয়সী ওই নারী চিকিৎসক ভ্যাকসিন নেওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই অসুস্থ হয়ে পড়েন।

তার খিঁচুনি ও শ্বাসকষ্ট হয় এবং ত্বকে র‍্যাশ দেখা দেয়। পরে তাকে মেক্সিকোর উত্তরাঞ্চলীয় অঙ্গরাজ্য নুয়েভো লিওনের একটি সরকারি হাসপাতালের নিবিড় পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রে (আইসিইউ) ভর্তি করা হয়।
গত শুক্রবার (১ জানুয়ারি) রাতে মেক্সিকান স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে জানায়, প্রতিক্রিয়া দেখে মনে হচ্ছে তার ‘এনসেফালোমেলাইটিস’ হয়েছে। ভাইরাসের কারণে মস্তিষ্ক ও মেরুদণ্ডের প্রদাহে এ ধরনের সমস্যা হয়ে থাকে।

স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় আরও জানায়, ওই চিকিৎসকের অ্যালার্জির সমস্যা ছিলো এবং ভ্যাকসিন প্রয়োগের পর কারো শরীরে এমন প্রতিক্রিয়া দেখা দেওয়ার প্রমাণ ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালে পাওয়া যায়নি।

যুক্তরাষ্ট্রের বহুজাতিক ওষুধ কোম্পানি ফাইজার এবং জার্মান বায়োটেকনোলজি কোম্পানি বায়োএনটেক যৌথভাবে এ ভ্যাকসিনটি তৈরি করেছে।  বিষয়টি নিয়ে ফাইজার এবং বায়োএনটেক এখনো কোনো মন্তব্য করেনি।

প্রসঙ্গত, মেক্সিকোতে করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে এখন পর্যন্ত ১ লাখ ২৬ হাজার ৫শ’ জনের মৃত্যু হয়েছে। গত ২৪ ডিসেম্বর থেকে স্বাস্থ্যকর্মীদের কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন দেওয়ার কার্যক্রম শুরু করে দেশটি।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / এম এ
Share on Facebook

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর সর্বশেষ

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর জনপ্রিয়

সর্বশেষ - শিক্ষা