a এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে ডিএমপি’র নির্দেশনা
ঢাকা মঙ্গলবার, ১১ অগ্রহায়ণ ১৪৩২, ২৫ নভেম্বর, ২০২৫
https://www.msprotidin.com website logo

এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে ডিএমপি’র নির্দেশনা


মুক্তসংবাদ প্রতিদিন ডেস্ক
শনিবার, ২৯ জুন, ২০২৪, ০৩:৪২
এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে ডিএমপি’র নির্দেশনা

ফাইল ছবি

 

আগামীকাল ৩০ জুন থেকে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষা। এতে অংশগ্রহণ করতে যাওয়া পরীক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে ১৯ নির্দেশনা দিয়েছে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) ট্রাফিক বিভাগ।  

পরীক্ষার হলে রওনা দেওয়ার আগে অবশ্যই প্রশ্নপত্রসহ প্রয়োজনীয় কাগজপত্র এবং কলম সঙ্গে নিন।

পরীক্ষার শুরুর আগের দিন কেন্দ্রের অবস্থানটি ভালো করে জেনে নিন এবং আপনার বাসা থেকে কোন রুটে যেতে হবে তার পরিষ্কার ধারণা নিন।

পরীক্ষা শুরুর আগে কেন্দ্রে উপস্থিত হওয়ার জন্য পরীক্ষার্থী/অভিভাবকদের সড়ক-মহাসড়কের যানজটের বিষয়টি মাথায় রেখে পর্যাপ্ত সময় নিয়ে বাসা থেকে বের হওয়ার জন্য অনুরোধ করা হলো।

বাসা থেকে এমনভাবে বের হতে হবে যেন ন্যূনতম ৩০ মিনিট পূর্বে পরীক্ষা কেন্দ্রে পৌঁছানো যায়।

যেসব সড়ক পারাপারে রেলক্রসিং আছে তা বিবেচনা করে বাসা হতে সময় নিয়ে রওনা দেওয়া জরুরি।

আপনার বাসার বা পরীক্ষা কেন্দ্রের আশপাশের সড়কে যদি কোনো খোঁড়াখুঁড়ি বা মেরামত কাজ চলে তবে তা বিবেচনায় নিয়ে সময়মতো রওনা দিতে হবে।

পরীক্ষার্থী ও অভিভাবকদের সাবধানতা অবলম্বন করে যানবাহনে চলাচলের অনুরোধ করা হলো।

কোনো অবস্থাতেই গণপরিবহনে ঝুলে ঝুঁকিপূর্ণভাবে পরীক্ষা কেন্দ্রে আসা-যাওয়া করবেন না।

যেসব পরীক্ষার্থী মোটরসাইকেলে পরীক্ষা কেন্দ্রে গমন করবেন তারা অবশ্যই নিরাপত্তাজনিত কারণে হেলমেট পরিধান করবেন।

পরীক্ষা কেন্দ্রে আগত পরীক্ষার্থীরা যানজট বা কোনো অনাকাঙ্ক্ষিত সমস্যার সম্মুখীন হলে কর্তব্যরত ট্রাফিক পুলিশের সহযোগিতা নেওয়ার জন্য অনুরোধ করা হলো।

ঝুঁকি নিয়ে রাস্তা পারাপার থেকে বিরত থাকুন, প্রয়োজনে ফুটওভার ব্রিজ ব্যবহার করুন এবং পুলিশের সহায়তা নিন।

রাস্তা পারাপারে জেব্রা ক্রসিং থাকলে ব্যবহার করুন।

পরীক্ষা কেন্দ্রের আশপাশে অযাচিত পার্কিং না করে অভিভাবক/পরীক্ষার্থীদের ব্যবহৃত যানবাহন পরীক্ষা কেন্দ্র থেকে দূরবর্তী নিরাপদ স্থানে পার্কিং করার জন্য অনুরোধ করা হলো।

পরীক্ষার্থী ও অভিভাবকরা পরীক্ষা কেন্দ্রের সামনের সড়কে দাঁড়িয়ে গেলে যানবাহন চলাচলে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি হয়। ফলে অন্য পরীক্ষার্থীদের কেন্দ্রে পৌঁছাতে দেরি হয়, তাই পরীক্ষার্থী ও অভিভাবকদের কেন্দ্রের সম্মুখে প্রধান গেইটে ও রাস্তায় না দাঁড়িয়ে ফুটপাতে দাঁড়ানোর জন্য অনুরোধ করা হলো।

পরীক্ষা কেন্দ্রের সামনে আড্ডা দেওয়া থেকে বিরত থাকুন।

গত এক বছরে মেট্রোরেল, এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে ঢাকা মহানগরীর ট্রাফিক ব্যবস্থাপনায় উল্লেখযোগ্য অবদান রেখেছে, যা পরীক্ষা কেন্দ্রে প্রার্থীদের পৌঁছানোর ক্ষেত্রে সহায়ক ভূমিকা পালন রাখতে পারে।

ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের ট্রাফিক বিভাগের প্রতিটি জোন কর্তৃক আলাদা আলাদা কুইক রেসপন্স টিম গঠন করা হবে এবং আলাদা ট্রাফিক পরিকল্পনা গ্রহণ করা হবে।

বর্তমানে বর্ষাকাল চলছে বিধায় অবশ্যই ছাতা, রেইনকোর্ট কিংবা বৃষ্টি থেকে রক্ষার প্রয়োজনীয় সরঞ্জামাদি সঙ্গে নিয়ে বাসা থেকে বের হওয়ার জন্য অনুরোধ করা হলো।

যেকোনো জরুরি প্রয়োজনে ৯৯৯-এ ফোন করুন।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৪-২০২৫ শিক্ষাবর্ষের বিষয়ভিত্তিক প্রথম মেধাতালিকা প্রকাশ


মুন্না শেখ, জবি প্রতিনিধি, মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
রবিবার, ২৭ এপ্রিল, ২০২৫, ১০:১০
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৪-২০২৫ শিক্ষাবর্ষের বিষয়ভিত্তিক প্রথম মেধাতালিকা প্রকাশ

ছবি: মুক্তসংবাদ প্রতিদিন

 

মুন্না শেখ, জবি প্রতিনিধি:  ২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক ( সম্মান)  ১ম বর্ষে এ, বি, সি, ডি ও ই ইউনিটে বিষয়প্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের ১ম মেধাতালিকা প্রকাশ করেছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়। গতকাল ২৬ এপ্রিল ২০২৫ ( শনিবার)  বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি সংক্রান্ত ওয়েবসাইটে এ ফলাফল প্রকাশ হয়।
এবার এ  
❝এ ইউনিট (বিজ্ঞান অনুষদ এবং লাইফ অ্যান্ড আর্থ সাইন্স অনুষদ) ❞ এ
"প্রথম শিফটে" সাইন্স থেকে ২৮৪টি সীটের বিপরীতে সাবজেক্ট এসেছে ৩৩০তম পর্যন্ত।
"দ্বিতীয় শিফটে" সাইন্স থেকে ২৮৭টি সীটের বিপরীতে সাবজেক্ট এসেছে ৩২৯তম পর্যন্ত।
"তৃতীয় শিফটে" সাইন্স থেকে ২৮৯টি সীটের বিপরীতে সাবজেক্ট এসেছে ৩৭১তম পর্যন্ত।

❝বি ইউনিট ( কলা ও আইন অনুষদ )❞ এ
"প্রথম শিফটে" বিজনেস স্টাডিজ থেকে  ২৮টি সীটের বিপরীতে সাবজেক্ট এসেছে ৩৪তম পর্যন্ত।
মানবিক থেকে ১৮৭টি সীটের বিপরীতে সাবজেক্ট এসেছে ২১১তম পর্যন্ত।
সাইন্স থেকে  ৫০টি সীটের বিপরীতে সাবজেক্ট এসেছে ৬১তম পর্যন্ত।
 "দ্বিতীয় শিফটে" বিজনেস স্টাডিজ থেকে ২৮টি সীটের বিপরীতে সাবজেক্ট এসেছে ৩১তম পর্যন্ত।
মানবিক থেকে  ১৮৭টি সীটের বিপরীতে সাবজেক্ট এসেছে ২২৫তম পর্যন্ত।
সাইন্স থেকে  ৪৯টি সীটের বিপরীতে সাবজেক্ট এসেছে ৬০তম পর্যন্ত
"তৃতীয় শিফটে" বিজনেস স্টাডিজ থেকে  ২০টি সীটের বিপরীতে সাবজেক্ট এসেছে ২৪তম পর্যন্ত।
মানবিক থেকে ১২৮টি সীটের বিপরীতে সাবজেক্ট এসেছে ১৫৯তম পর্যন্ত।
সাইন্স থেকে  ৩৩টি সীটের বিপরীতে সাবজেক্ট এসেছে ৪১তম পর্যন্ত।

❝সি ইউনিট ( বিজনেস স্টাডিজ অনুষদ) ❞ এ
 "প্রথম শিফটে " এ বিজনেস স্টাডিজ  থেকে ২৩০টি সিটের বিপরীতে সাবজেক্ট গিয়েছে ২৪০তম পর্যন্ত।
এবং "তৃতীয় শিফটে" বিজনেস স্টাডিজ থেকে ২৩০টি সীটের বিপরীতে সাবজেক্ট এসেছে ২৪২তম পর্যন্ত।
মানবিক থেকে ১৬টি সীটের বিপরীতে সাবজেক্ট এসেছে ১৬তম পর্যন্ত।
সাইন্স থেকে ৪৪টি সীটের বিপরীতে সাবজেক্ট এসেছে ৪৫তম পর্যন্ত।

❝ডি ইউনিট ( সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদ)❞ এর
"প্রথম শিফটে" বিজনেস স্টাডিজ থেকে  ৩১টি সীটের বিপরীতে সাবজেক্ট এসেছে ৩১তম পর্যন্ত।
মানবিক থেকে  ১৮৪টি সীটের বিপরীতে সাবজেক্ট এসেছে ২০৭তম পর্যন্ত।
সাইন্স থেকে  ৬৪টি সীটের বিপরীতে সাবজেক্ট এসেছে ৭৭তম পর্যন্ত।
"তৃতীয় শিফটে" বিজনেস স্টাডিজ থেকে  ২৯টি সীটের বিপরীতে সাবজেক্ট এসেছে ৩১তম পর্যন্ত।
মানবিক থেকে  ১৮৬টি সীটের বিপরীতে সাবজেক্ট এসেছে ২২৯তম পর্যন্ত।
সাইন্স থেকে  ৬৬টি সীটের বিপরীতে সাবজেক্ট এসেছে ৭১তম পর্যন্ত।
❝ই ইউনিট ( চারুকলা অনুষদ) ❞ এ
৬০টি সিটের বিপরীতে সাবজেক্ট এসেছে ৬৪তম পর্যন্ত।

উক্ত ইউনিট গুলোতে বিষয় প্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের আগামী ২৭ এপ্রিল, ২০২৫ তারিখ হতে ৫ মে, ২০২৫ তারিখের মধ্যে  বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তির ওয়েবসাইটে নিজ নিজ প্যানেলে লগ ইন করে ভর্তি ফিস জমা দেওয়ার জন্য বলা হয়েছে।  এ, বি
( ফিল্ম এন্ড টেলিভিশন, সংগীত, নাট্যকলা) বিভাগ ও ই ইউনিটের জন্য ভর্তি ফিস ১২,৪০০ টাকা এবং  বি ( ফিল্ম এন্ড টেলিভিশন, সংগীত ও নাট্যকলা)  বিভাগ ছাড়া ও সি ইউনিটের জন্য  ১০,৪০০ টাকা ভর্তি ফিস নির্ধারণ করা হয়েছে।  

ভর্তি ফিস জমাদানকারী শিক্ষার্থীদের আগামী ২৭ এপ্রিল, ২০২৫ তারিখ হতে ৬ মে, ২০২৫ তারিখ পর্যন্ত  সরাসরি সংশ্লিষ্ট ডিন অফিসে "এসএসসি ও এইচএসসির মূল নম্বর পত্র,  প্রত্যবেক্ষক কর্তৃক স্বাক্ষরিত এডমিট কার্ড, প্রিন্টকৃত ভর্তি ফরম এবং সদ্য তোলা ৪ কপি পার্সপোর্ট সাইজের রঙিন ছবি " জমা দিয়ে বিভাগ হতে কাগজপত্র জমাদান স্লিপ সংগ্রহ করে ভর্তি নিশ্চিত করতে হবে।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

আইএমএফ ঋণের পরেও কাটছেনা ডলার সংকট


মুক্তসংবাদ প্রতিদিন ডেস্ক
বুধবার, ০২ আগষ্ট, ২০২৩, ১২:৩৯
আইএমএফ ঋণের পরেও কাটছেনা ডলার সংকট

ফাইল ছবি

আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) ৪ দশমিক ৭ বিলিয়ন ডলার ঋণের বিপরীতে দেওয়া শর্ত পরিপালনে নতুন পদ্ধতিতে রিজার্ভ গণনা শুরু করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এজন্য রপ্তানি উন্নয়ন তহবিলের অর্থ রিজার্ভে আর দেখাতে পারছে না বাংলাদেশ ব্যাংক। ফলে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ এক ধাক্কায় ৩০ বিলিয়ন ডলারে নেমে এসেছে। অবশ্য ডলারের চাপ সামলাতে পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতের সঙ্গে রুপিতে লেনদেন শুরু করেছে উভয় দেশ। তবুও আমদানি-রপ্তানির এলসি খুলতে হিমশিম খাচ্ছে ব্যাংকগুলো। 

বিশেষ করে আজ থেকে প্রায় দুই বছর আগে আমদানির ক্ষেত্রে যে নিয়ন্ত্রারোপ করা হয়েছিল তা এখনো বহাল রয়েছে। তবুও ডলারের বাজার নিয়ন্ত্রণে আসেনি। এখনো খোলাবাজারে প্রতি ডলার ১১৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। ব্যাংকিং চ্যানেলেও প্রতি ডলার বিক্রি হচ্ছে ১০৯ টাকায়। এতে অবমূল্যায়িত হচ্ছে টাকা।

এদিকে আইএমএফের ঋণের প্রথম কিস্তির ৪৭৬ মিলিয়ন ডলার ফেব্রুয়ারিতে পাওয়া গেলেও তার তেমন কোনো প্রভাব পড়েনি ডলারের বাজারে। ফলে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভেও ইতিবাচক কোনো প্রভাব দেখা যায়নি। দ্বিতীয় কিস্তির অর্থ ছাড়ের আলোচনা শুরু হচ্ছে আগামী সেপ্টেম্বরে। তার আগে সংস্থাটির দেওয়া ৩৮ ধরনের শর্ত পরিপালন করতে হচ্ছে সরকারকে। এর মধ্যে গ্যাস-বিদ্যুৎ, জ্বালানির দাম বাড়াতে হয়েছে বার বার। যার প্রভাবে জিনিসপত্রের দাম বেড়েছে অস্বাভাবিক হারে। এতে মূল্যস্ফীতির চাপ দুই অঙ্কের ঘর ছুঁই ছুঁই করছে। এ ছাড়া নতুন নিয়ম রিজার্ভ গণনা শুরু করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। রাজস্ব আদায় বাড়াতে নতুন করে পরিকল্পনা করেছে এনবিআর। 

অন্যদিকে মার্কিন ডলারের অভাবে নিয়মিত গ্যাসের দাম পরিশোধ করতে পারছে না সরকারি সংস্থা বাংলাদেশ তেল, গ্যাস, খনিজ সম্পদ করপোরেশন-পেট্রোবাংলা। বিল বকেয়া রাখায় জরিমানাও গুনতে হচ্ছে। রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয় কিছুটা বাড়তে শুরু করলেও রিজার্ভ সে হারে বাড়ছে না। 

২৬ জুলাই পর্যন্ত বাংলাদেশ ব্যাংকে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ দাঁড়িয়েছে ২৯ দশমিক ৬৮ বিলিয়ন ডলার। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুসারে, চলতি জুনের প্রথম ২৫ দিনে প্রবাসীরা ২ দশমিক ২ বিলিয়ন ডলার পাঠিয়েছেন। যা গত বছরের একই মাসের প্রথম ২৩ দিনে পাওয়া ১ দশমিক ২৮ বিলিয়ন ডলারের তুলনায় ৫৭ শতাংশ বেশি। এতে চাপে থাকা দেশের সামষ্টিক অর্থনীতিতে কিছুটা স্বস্তি ফিরছে। 

এদিকে নতুন অর্থবছরে পণ্য ও সেবা রপ্তানি করে ৭২ বিলিয়ন ডলার আয়ের লক্ষ্য ঠিক করেছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, যা আগের অর্থবছরের লক্ষ্যের চেয়ে ১১ দশমিক ৫২ শতাংশ বেশি। এ ছাড়া সদ্য সমাপ্ত ২০২২-২৩ অর্থবছরে ৫৮ বিলিয়ন ডলারের পণ্য রপ্তানির লক্ষ্যমাত্রা ঠিক করে ৫ হাজার ৫৫৫ কোটি ৮৭ লাখ ডলারের রপ্তানি সম্ভব হয়েছিল। সে হিসাবে ৬ দশমিক ৬৭ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জিত হলেও লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় রপ্তানি আয় আড়াই বিলিয়ন ডলার কম হয়। অন্যদিকে দুই বছরেরও বেশি সময় ধরে চলে আসা ডলার সংকট নিয়ন্ত্রণে আনতে বিলাসী ও অপ্রয়োজনীয় পণ্য আমদানিতে নিয়ন্ত্রণারোপ করে সরকার। এতে সদ্য বিদায়ী অর্থবছরের আমদানির পরিসংখ্যানেও তার প্রভাব দেখা যায়। ২০২২-২৩ অর্থবছর শেষে পণ্য আমদানি ব্যয় আগের অর্থবছরের চেয়ে ১০ শতাংশ কমেছে। আর আমদানি হওয়া পণ্যের পরিমাণ কমেছে ৪ শতাংশের কাছাকাছি। এরপরও বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভে তেমন কোনো প্রভাব পড়েনি। ফলে আমদানির সংকটও কাটছে না। ব্যবসায়ীরা প্রয়োজনীয় অনেক পণ্যই আমদানি করতে পারছেন না। এলসি খুলতে ব্যাংকের শাখায় শাখায় ঘুরলেও অনেকে তা খুলতে পারছেন না। 

এপ্রসঙ্গে সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা ড. হোসেন জিল্লুর রহমান গণমাধ্যমকে বলেন, ডলার সংকট খুব কম সময়ে কেটে যাবে বলে আশা করেছিল বাংলাদেশ ব্যাংক। কিন্তু সে অনুযায়ী ব্যবস্থা নিতে পারেনি। ফলে আমরা আমদানিতে নিয়ন্ত্রণারোপ করেও আমদানি কমাতে পারিনি। আবার রপ্তানিও আশানুরূপ বাড়াতে পারিনি। ফলে আমরা ডলার সংকট কাটাতে পারিনি বলে তিনি মনে করেন। সূত্র: বিডি প্রতিদিন

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম
Share on Facebook

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর সর্বশেষ

সর্বশেষ - শিক্ষা