a ২০২৪ সালে এইচএসসিতে পাসের হার ৭৭.৭৮ শতাংশ
ঢাকা মঙ্গলবার, ২৪ অগ্রহায়ণ ১৪৩২, ০৯ ডিসেম্বর, ২০২৫
https://www.msprotidin.com website logo

২০২৪ সালে এইচএসসিতে পাসের হার ৭৭.৭৮ শতাংশ


মুক্তসংবাদ প্রতিদিন ডেস্ক
মঙ্গলবার, ১৫ অক্টোবর, ২০২৪, ০৭:৩০
২০২৪ সালে এইচএসসিতে পাসের হার ৭৭.৭৮ শতাংশ

ছবি সংগৃহীত: ২০২৪ সালে এইচএসসি পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ

 

নিউজ ডেস্ক: ২০২৪ সালে এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে। এ বছর পাসের হার ৭৭.৭৮ শতাংশ। আর জিপিএ-৫ পেয়েছে এক লাখ ৪৫ হাজার ৯১১ শিক্ষার্থী।

মঙ্গলবার (১৫ অক্টোবর) সকালে রাজধানীর বকশি বাজারে ঢাকা শিক্ষা বোর্ডে আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির সভাপতি ও ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান তপন কুমার সরকার এ ফলাফল প্রকাশ করেন।

তিনি জানান, এবার এইচএসসি পরীক্ষায় পাসের হার ৭৫ দশমিক ৫৬ শতাংশ। জিপিএ-৫ পেয়েছে এক লাখ ৩১ হাজার ৩৭৬ শিক্ষার্থী। আলিম পরীক্ষায় পাসের হার ৯৩ দশমিক ৪০ শতাংশ। জিপিএ-৫ পেয়েছে নয় হাজার ৬১৩ পরীক্ষার্থী। ভোকেশনাল/বিএম/ডিপ্লোমা ইন কমার্সে পাসের হার ৯৯ দশমিক ০৯ শতাংশ। জিপিএ-৫ পেয়েছে চার হাজার ৯২২ শিক্ষার্থী।

গত বছর এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় গড় পাসের হার ছিল ৭৮ দশমিক ৬৪ শতাংশ। সেবার জিপিএ-৫ পেয়েছিল ৯২ হাজার ৩৬৫ শিক্ষার্থী।

পরীক্ষার ফলাফল যেভাবে জানা যাবে-

ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক প্রফেসর মো. আবুল বাশার জানান, দুই পদ্ধতিতে স্ব স্ব প্রতিষ্ঠানের রেজাল্ট শিট ডাউনলোড করা যাবে।

ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের ওয়েবসাইট www.dhakaeducationboard.gov.bd, www.educationboardresults.gov.bd, www.eduboardresults.gov.bd-এ রেজাল্ট (Result) কর্নারে ক্লিক করে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ইআইআইএন (EIIN) এন্ট্রি করে প্রতিষ্ঠানভিত্তিক এবং রোল ও রেজিস্ট্রেশন নম্বরের মাধ্যমে রেজাল্ট শিট ডাউনলোড করা যাবে।

এসএমএসের মাধ্যমেও ফলাফল সংগ্রহ করা যাবে। এজন্য HSC Board name (first 3 letters) Roll Year টাইপ করে 16222 নম্বরে পাঠাতে হবে। উদাহরণ: HSC Dha 123456 2024 লিখে 16222-তে পাঠাতে হবে। প্রি-রেজিস্ট্রেশন করেও ফল জানতে পারবেন পরীক্ষার্থীরা। সূত্র: বিডি প্রতিদিন

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

এসএসসি ও এইচএসসি'র সিদ্ধান্ত আসবে আগামীকাল


এমএস.প্রতিদিন ডেস্ক:
বুধবার, ১৪ জুলাই, ২০২১, ০৭:২৮
এসএসসি ও এইচএসসি'র সিদ্ধান্ত আসবে আগামীকাল

ফাইল ছবি । ডা. দীপু মনি

চলতি বছরের এসএসসি ও এইচএসসি'র ব্যাপারে আগামীকাল বৃহস্পতিবার সিদ্ধান্ত আসবে। শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি এ ব্যাপারে সকাল ১১টায় ভার্চুয়াল এক প্রেস কনফারেন্স করবেন। 

আজ বুধবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

আরও পড়ুন

ষড়যন্ত্র করে ফাঁসানো হচ্ছে বশেমুরবিপ্রবি'র লোকপ্রশাসন বিভাগের সভা পতিকে সভা পতিকে পতিকে সভা পতিকে


মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
সোমবার, ০৪ জানুয়ারী, ২০২১, ১২:৪৮
ষড়যন্ত্র করে ফাঁসানো হচ্ছে বশেমুরবিপ্রবি'র লোকপ্রশাসন বিভাগের সভাপতিকে

ফাইল ফটো

গোপালগঞ্জের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের লোকপ্রশাসন বিভাগের সভাপতি বিতান খানমকে ষড়যন্ত্র করে ফাঁসানোর অভিযোগ পাওয়া গেছে। একই বিভাগের প্রভাষক টি.এন. সোনিয়া আজাদ এডিট করা এক অডিও দিয়ে এই ষড়যন্ত্র করছেন বলে জানা গেছে।

অভিযোগ পাওয়া গেছে, গত ০৩ জানুয়ারি বিভাগের প্লানিং কমিটির মিটিংয়ের একটি গোপন রেকর্ডিং বিভিন্ন মাধ্যমে ছড়িয়ে দেয়া হয়। যেখানে বলা হয় বিভাগীয় সভাপতি তারই সহকর্মী টি.এন. সোনিয়া আজাদকে শারীরিক নিগ্রহ এবং হুমকি প্রদান করেছেন। কিন্তু বিভাগীয় প্লানিং কমিটির মিটিংয়ের মত একটি গোপনীয় বিষয়ের কথপোকথন পরিকল্পিতভাবে রেকর্ডিং করে এবং তা পরবর্তীতে এডিট করে প্রকাশ করা হয়েছে বলে অভিযোগ বিভাগীয় সভাপতি। যার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন প্লানিং কমিটির ঐ সভায় উপস্থিত অন্য তিন সদস্য।

বিভাগীয় সভাপতি বিতান খানম বলেন, মিটিংয়ে সকল সদস্যকে আপগ্রেডেশনের সকল তথ্য উপাত্ত পর্যাবেক্ষণ করে স্বাক্ষর করতে বলা হয়। আমাদের সাথে জনাব টি.এন সোনিয়া আজাদও সহমত পোষণ করেন। জনাব ইমা সুলতানা চারুর অভিজ্ঞতা ও যোগ্যতা গণনা ঠিক আছে এই মর্মে স্বাক্ষর করবেন বলে মত পোষণ করেন। কিন্তু তিনি স্বাক্ষর এর সময় নোট অব ডিসেন্ট সহ স্বাক্ষর করেন।

বিতান খানম বলেন, আমি ও জনাব মোঃ নাসির উদ্দিন জনাব টি.এন, সোনিয়া আজাদের কাছে জানতে চাই কেন সহমত পোষণ করার পর নোট অব ডিসেন্ট সহ স্বাক্ষর করলেন। আপনার যদি আপত্তি থাকত তবে তা মিটিং এ উপস্থাপন করলে আলোচনা সাপেক্ষে পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া যেত। এর জবাব না দিয়ে তিনি মিটিং ছেড়ে চলে যেতে চাইলে আমি তাকে মিটিং শেষ করে যেতে বলি।

বিতান খানম বলেন, মিটিং শেষ করে যেতে বল্লে উত্তরে তিনি সবাইকে অবাক করে বলেন, যদি মিটিং শেষ করে না যাই তো আপনি আমাকে মারবেন নাকি? এবং এই কথোপকথন তিনি পূর্ব থেকেই রেকর্ড করছিলেন।

এখানে শারিরিক ভাবে নির্যাতনের কোনো অবস্থা সৃষ্টি হয়নি। তবুও তিনি আমাকে জিজ্ঞেসা করলেন মারার কথা। তারপর আমি আমার প্রজেক্টের রিপোর্ট পিন-আপ করার জন্য ইস্টাপিলার হাতে নেই কিন্তু সে তখন বলে ইস্টাপিলার হাতে নিয়েছেন কি আমাকে মারার জন্য তখন আমি বলি আমি যাই হাতে নিই তাতে-ই আপনার কেন মনে হচ্ছে আমি আপনাকে মারবো? আমি এটা টেবিল ও রাখতে পারি, এটা দিয়ে পিনাপও করতে পারি বা এটা ফেলে দিতেও পারি, এই বলে আমি পাশে ফেলে দেই। তখন সোনিয়া ম্যাডাম চিৎকার করে বলে "বিতান ম্যাডাম আমাকে মারছেন”। এ কথা বলার কারণ সে ঐ সময় উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে রেকর্ড করছিলেন। কিন্তু এ ধরনের কোনো ঘটনার অস্তিত্ব নেই। যা বিভাগের উপস্থিত অন্য সহকর্মীবৃন্দ উপস্থিত থেকে দেখেছেন।

এদিকে ঘটনার বিচার চেয়ে বিভাগীয় সভাপতি বিতান খানম বিশ্ববিদ্যালয় রেজিষ্ট্রার বরাবর একটি আবেদন দিয়েছেন বলে জানা গেছে। তবে সেই আবেদনের বিষয়ে কোনো ব্যবস্থা না নিলেও বিতান খানমকে প্রশাসন থেকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়েছে।

বিতান খানম বলেন, সোনিয়া ম্যাডাম আমার নামে মিথ্যা অভিযোগ করার পর আমি তাকে জিজ্ঞেসা করি কেন মিথ্যা অভিযোগ করেছে। সেটা জানতে চাইলে তখন তিনি বলেন “আমি মিথ্যা অভিযোগ করছি তো আপনি আমার কি করবেন? এখন প্রশাসন আমার সাথে আমি চাইলেই অনেক কিছু করতে পারি।“ তখন আমি বলি “আমি আপনার কিছুই করতে পারবোনা আর পারলে তো এতো দিনে করতাম-ই কিন্তু আমি যদি এই পজিশনে না থাকতাম আর আপনি যদি আমার সহকর্মী না হতেন আর কাওকে এতো উপকার করার পর যদি সে আমার নামে মিথ্যা অভিযোগ করতো তাহলে আমি হয়তো তার কল্লাই কাটতাম।“

প্রসঙ্গত, টি. এন. সোনিয়া আজাদ বর্তমান প্রশাসনের একজন প্রভাবশালী শিক্ষকের ঘনিষ্ঠজন হিসাবে বিশ্ববিদ্যালয়ে পরিচিত।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / এম এ
Share on Facebook

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর সর্বশেষ

সর্বশেষ - শিক্ষা