a
ফাইল ছবি
আগামী ২০২৪ সালের এসএসসি ও সমমান পরীক্ষা পূর্ণাঙ্গ পাঠ্যসূচি অনুযায়ী অনুষ্ঠিত হবে। প্রতিটি বিষয়ের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ৩ ঘণ্টা ও পূর্ণ নম্বরে।
বাংলাদেশ আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির সভাপতি ও ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক তপন কুমার সরকার স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ২০২৪ সালের এসএসসি ও সমমান পরীক্ষা শুরুর সম্ভাব্য তারিখ আগামী বছরের ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহে। এর আগে আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটি আগামী বছরের (২০২৪) এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষার সিলেবাস প্রকাশ করেছে। গত বৃহস্পতিবার আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির সভাপতি ও ঢাকা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক তপন কুমার সরকারের স্বাক্ষর করা বিজ্ঞপ্তিতে এ সিলেবাস প্রকাশ করা হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আগামী বছরের (২০২৪ সাল) এইচএসসি পরীক্ষা জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি) কর্তৃক প্রণীত ২০২৩ সালের পুনর্বিন্যাসকৃত সিলেবাস অনুযায়ী অনুষ্ঠিত হবে। পরীক্ষা সব বিষয়ে অনুষ্ঠিত হবে। প্রতিটি বিষয় ও পত্রে তিন ঘণ্টা সময়ে পূর্ণ নম্বরে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
উল্লেখ্য, করোনা মহামারির কারণে ২০২০ সালের এইচএসসি পরীক্ষা হয়নি। এসএসসি ও জেএসসির ফলাফলের ভিত্তিতে এইচএসসির ফল নির্ধারণ হয়। পরের দুই বছর এইচএসসি পরীক্ষা হয় সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে। সূত্র: বিডি প্রতিদিন
ফাইল ছবি
দেশের সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান করোনার কারণে দীর্ঘদিন ধরে বন্ধ রয়েছে। তাই এবার আগে থেকেই প্রস্তুতি নেয়া হচ্ছে এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষার। আগামি বছরের (২০২২ সাল) এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষার সংক্ষিপ্ত সিলেবাস প্রকাশ করা হয়েছে।
সংক্ষিপ্ত এ সিলেবাস অনুসারে ১৫০ দিনের পাঠদান শেষে এসএসসি পরীক্ষা হবে। আর এইচএসসি পরীক্ষা হবে ১৮০ দিন পাঠদান শেষে।
আজ শুক্রবার (২৮ মে) সকালে ঢাকা বোর্ডের ওয়েবসাইটে এ সিলেবাস প্রকাশ করা হয়।
এর আগে বুধবার এক ভার্চুয়াল সংবাদ সম্মেলনে ২০২২ সালের এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের জন্য সংক্ষিপ্ত সিলেবাস প্রকাশের ঘোষণা দেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি। এর পরই সিলেবাস দুটি প্রকাশ করল ঢাকা বোর্ড।
সংবাদ সম্মেলনে শিক্ষামন্ত্রী বলেছিলেন যে, ২০২২ সালের এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের জন্যও সংক্ষিপ্ত সিলেবাস তৈরি করা হয়েছে। এসএসসি পরীক্ষার্থীদের জন্য ১৫০ দিনে শেষ করে এবং এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের জন্য ১৮০ দিনে শেষ করার মত করে এ সিলেবাস তৈরি করা হয়।
সংগৃহীত ছবি
আগামী বুধবার থেকে গণনা শুরু হবে নতুন হিজরী বর্ষ ১৪৪৩ হিজরী। সোমবার বাংলাদেশের আকাশে পবিত্র মহররম মাসের চাঁদ দেখা যায়নি। ফলে আগামীকাল মঙ্গলবার ৩০ দিন পূর্ণ করে জিলহজ মাস গণনা শেষ হবে।
আগামী বুধবার থেকে শুরু হবে নতুন হিজরী বর্ষের গণনা। সে হিসাবে আগামী ২০ আগস্ট শুক্রবার মোতাবেক ১০ মহররম বাংলাদেশে পবিত্র আশুরা পালিত হবে।
ইসলামিক ফাউন্ডেশন জানায়, সোমবার বাংলাদেশের আকাশে পবিত্র মহররম মাসের চাঁদ দেখা যায়নি। বাদ মাগরিব বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের সভা কক্ষে অনুষ্ঠিত জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির সভায় চাঁদ দেখার সংবাদ পর্যালোচনা করে এ সিদ্ধান্ত ঘোষণা করা হয়।
পবিত্র মহররম মাসের এই দিনে ইসলাম ধর্মের বিরোধীতাকারীদের অত্যাচারে অতিষ্ঠ হয়ে আল্লাহর হুকুমে প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ (সা.) নিজ মাতৃভূমি মক্কানগরী থেকে মদীনায় হিজরত করেন। আল্লাহর প্রিয় নবী ও রাসূল হিজরতের এই দিনটির স্মরণে মুসলিম উম্মাহ হিজরি সন পালন করে থাকেন। এছাড়া ইসলাম ধর্মের সব বিধি বিধানও হিজরি বর্ষপঞ্জী অনুযায়ী পালিত হয়।
হিজরি বর্ষপঞ্জী অনুযায়ী ১০ মহররম পবিত্র আশুরাও পালিত হয়। ইসলাম ধর্ম অনুসারী মুসলমানসহ বিশ্বেও বিভিন্ন ধর্ম ও সম্প্রদায় তথা আসমানী কিতাবের অনুসারীদের কাছে আশুরা একটি অতি পবিত্র গুরুত্বপূর্ণ ও তাৎপর্যময় দিন।
ইসলামের ইতিহাসের বহু উল্লেখযোগ্য নানান ধর্মীয় ঘটনাবলীর কারণে এই দিনটিকে বিশেষভাবে মহিমান্বিত করেছে। এসব গুরুত্বপূর্ণ ঘটনাবলীর মধ্যে সর্বশেষ হিজরী ৬১ সনের এদিনেই সংঘটিত হয় কারবালা প্রান্তরে ঐতিহাসিক কারবালা ট্রাজেডি বা হযরত ইমাম হোসাইনের (রা.) শাহাদাতের মর্মান্তিক ঘটনা। ফলে মুসলিম বিশ্বে কারবালার শোকাবহ ঘটনার কারণে ত্যাগ ও শোকের প্রতীক হিসেবেও দিনটি পালন করা হয়।
এছাড়া মদীনায় হিজরতের প্রথম বছর থেকেই হযরত মুহাম্মদ (সা.) এর নির্দেশে ধর্মপ্রাণ মুসলমানেরা আশুরার আগের দিন বা পরের দিন মিলিয়ে এ উপলক্ষে দুইদিন রোজাসহ নফল ইবাদত বন্দেগীর মাধ্যমে দিনটি পালন করে আসছেন। সূত্র: বিডি প্রতিদিন