a জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তির আবেদনের সময়সীমা বাড়ানো হয়েছে
ঢাকা রবিবার, ১৩ বৈশাখ ১৪৩২, ২৭ এপ্রিল, ২০২৫
https://www.msprotidin.com website logo

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তির আবেদনের সময়সীমা বাড়ানো হয়েছে


এম.এস প্রতিদিন ডেস্ক:
সোমবার, ১৬ আগষ্ট, ২০২১, ১১:২১
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তির আবেদনের সময়সীমা বাড়ানো হয়েছে

ফাইল ছবি

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২০-২০২১ শিক্ষাবর্ষে ১ম বর্ষ স্নাতক (সম্মান) ভর্তি কার্যক্রমে অনলাইন প্রাথমিক আবেদনের সময় বৃদ্ধি সম্পর্কিত জরুরি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে। গত ১৪ আগস্ট শনিবার স্নাতক ভর্তি পরিচালনা মূল কমিটির সদস্য প্রফেসর ড. মোঃ নাসির উদ্দিন স্বাক্ষরিত এক জরুরি বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে সংশ্লিষ্ট সকলের অবগতির জন্য জানানাে যাচ্ছে যে, বৈশ্বিক মহামারি পরিস্থিতিতে শিক্ষার্থীদের সুবিধার্থে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২০-২০২১ শিক্ষাবর্ষে ১ম বর্ষ স্নাতক (সম্মান) ভর্তি কার্যক্রমে অনলাইন প্রাথমিক আবেদনের সময় ১৮ আগস্ট ২০২১ তারিখ পর্যন্ত বৃদ্ধি করা হলাে। নিম্নে উল্লিখিত বর্ধিত সময়সূচি অনুযায়ী আগ্রহী প্রার্থীদের জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি বিষয়ক ওয়েবসাইট (www.nu.ac.bd/admissions) থেকে আবেদন ফরম পূরণ করতে হবে এবং প্রাথমিক আবেদন ফি বাবদ ২৫০/- (দুইশত পঞ্চাশ) টাকা কলেজ কর্তৃক নির্ধারিত মােবাইল ব্যাকিং এর মাধ্যমে ১৯ আগস্ট ২০২১ তারিখের মধ্যে অবশ্যই জমা দিতে হবে।

এছাড়া ১৯/০৭/২০২১ তারিখে প্রকাশিত মূল বিজ্ঞপ্তির অন্যান্য শর্তাবলী অপরিবর্তিত থাকবে। এ শিক্ষাবর্ষে ভর্তিকৃত শিক্ষার্থীদের অনলাইন ক্লাস ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২১ তারিখ থেকে শুরু হবে। ভর্তি সংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট (www.nu.ac.bd/admissions) এর Prospectus (Honours) /Important Notice অপশন থেকে জানা যাবে। বি:দ্র: সংশ্লিষ্ট সকলকে কোভিড-১৯ মহামারি সম্পর্কিত সকল স্বাস্থ্যবিধি মেনে এ ভর্তি কার্যক্রম অনলাইনে সম্পন্ন করতে হবে।

২০২০-২০২১ শিক্ষাবর্ষে ১ম বর্ষ স্নাতক (সম্মান) শ্রেণির ভর্তি কার্যক্রমে অনলাইন প্রাথমিক আবেদনের বর্ধিত সময়সূচি করণীয়, অনলাইনে প্রাথমিক আবেদন ফরম পূরণ ও এর প্রিন্ট/পিডিএফ কপি সংগ্রহের সর্বশেষ তারিখঃ ১৮/০৮/২০২১ ,প্রার্থীদের প্রাথমিক আবেদন ফি বাবদ ২৫০/- (দুইশত পঞ্চাশ) টাকা সংশ্লিষ্ট কলেজ কর্তৃক নির্ধারিত মােবাইল ব্যাকিং এর মাধ্যমে জমা দেয়ার সর্বশেষ তারিখ: ১৯/০৮/২০২১, কলেজ কর্তৃক অনলাইনে প্রাথমিক আবেদন ফরম নিশ্চয়ন করার সর্বশেষ তারিখ: ২১/০৮/২০২১

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / khurshedalm@msprotidin.com

এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে ডিএমপি’র নির্দেশনা


মুক্তসংবাদ প্রতিদিন ডেস্ক
শনিবার, ২৯ জুন, ২০২৪, ০৩:৪২
এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে ডিএমপি’র নির্দেশনা

ফাইল ছবি

 

আগামীকাল ৩০ জুন থেকে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষা। এতে অংশগ্রহণ করতে যাওয়া পরীক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে ১৯ নির্দেশনা দিয়েছে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) ট্রাফিক বিভাগ।  

পরীক্ষার হলে রওনা দেওয়ার আগে অবশ্যই প্রশ্নপত্রসহ প্রয়োজনীয় কাগজপত্র এবং কলম সঙ্গে নিন।

পরীক্ষার শুরুর আগের দিন কেন্দ্রের অবস্থানটি ভালো করে জেনে নিন এবং আপনার বাসা থেকে কোন রুটে যেতে হবে তার পরিষ্কার ধারণা নিন।

পরীক্ষা শুরুর আগে কেন্দ্রে উপস্থিত হওয়ার জন্য পরীক্ষার্থী/অভিভাবকদের সড়ক-মহাসড়কের যানজটের বিষয়টি মাথায় রেখে পর্যাপ্ত সময় নিয়ে বাসা থেকে বের হওয়ার জন্য অনুরোধ করা হলো।

বাসা থেকে এমনভাবে বের হতে হবে যেন ন্যূনতম ৩০ মিনিট পূর্বে পরীক্ষা কেন্দ্রে পৌঁছানো যায়।

যেসব সড়ক পারাপারে রেলক্রসিং আছে তা বিবেচনা করে বাসা হতে সময় নিয়ে রওনা দেওয়া জরুরি।

আপনার বাসার বা পরীক্ষা কেন্দ্রের আশপাশের সড়কে যদি কোনো খোঁড়াখুঁড়ি বা মেরামত কাজ চলে তবে তা বিবেচনায় নিয়ে সময়মতো রওনা দিতে হবে।

পরীক্ষার্থী ও অভিভাবকদের সাবধানতা অবলম্বন করে যানবাহনে চলাচলের অনুরোধ করা হলো।

কোনো অবস্থাতেই গণপরিবহনে ঝুলে ঝুঁকিপূর্ণভাবে পরীক্ষা কেন্দ্রে আসা-যাওয়া করবেন না।

যেসব পরীক্ষার্থী মোটরসাইকেলে পরীক্ষা কেন্দ্রে গমন করবেন তারা অবশ্যই নিরাপত্তাজনিত কারণে হেলমেট পরিধান করবেন।

পরীক্ষা কেন্দ্রে আগত পরীক্ষার্থীরা যানজট বা কোনো অনাকাঙ্ক্ষিত সমস্যার সম্মুখীন হলে কর্তব্যরত ট্রাফিক পুলিশের সহযোগিতা নেওয়ার জন্য অনুরোধ করা হলো।

ঝুঁকি নিয়ে রাস্তা পারাপার থেকে বিরত থাকুন, প্রয়োজনে ফুটওভার ব্রিজ ব্যবহার করুন এবং পুলিশের সহায়তা নিন।

রাস্তা পারাপারে জেব্রা ক্রসিং থাকলে ব্যবহার করুন।

পরীক্ষা কেন্দ্রের আশপাশে অযাচিত পার্কিং না করে অভিভাবক/পরীক্ষার্থীদের ব্যবহৃত যানবাহন পরীক্ষা কেন্দ্র থেকে দূরবর্তী নিরাপদ স্থানে পার্কিং করার জন্য অনুরোধ করা হলো।

পরীক্ষার্থী ও অভিভাবকরা পরীক্ষা কেন্দ্রের সামনের সড়কে দাঁড়িয়ে গেলে যানবাহন চলাচলে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি হয়। ফলে অন্য পরীক্ষার্থীদের কেন্দ্রে পৌঁছাতে দেরি হয়, তাই পরীক্ষার্থী ও অভিভাবকদের কেন্দ্রের সম্মুখে প্রধান গেইটে ও রাস্তায় না দাঁড়িয়ে ফুটপাতে দাঁড়ানোর জন্য অনুরোধ করা হলো।

পরীক্ষা কেন্দ্রের সামনে আড্ডা দেওয়া থেকে বিরত থাকুন।

গত এক বছরে মেট্রোরেল, এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে ঢাকা মহানগরীর ট্রাফিক ব্যবস্থাপনায় উল্লেখযোগ্য অবদান রেখেছে, যা পরীক্ষা কেন্দ্রে প্রার্থীদের পৌঁছানোর ক্ষেত্রে সহায়ক ভূমিকা পালন রাখতে পারে।

ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের ট্রাফিক বিভাগের প্রতিটি জোন কর্তৃক আলাদা আলাদা কুইক রেসপন্স টিম গঠন করা হবে এবং আলাদা ট্রাফিক পরিকল্পনা গ্রহণ করা হবে।

বর্তমানে বর্ষাকাল চলছে বিধায় অবশ্যই ছাতা, রেইনকোর্ট কিংবা বৃষ্টি থেকে রক্ষার প্রয়োজনীয় সরঞ্জামাদি সঙ্গে নিয়ে বাসা থেকে বের হওয়ার জন্য অনুরোধ করা হলো।

যেকোনো জরুরি প্রয়োজনে ৯৯৯-এ ফোন করুন।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

আইনজীবীদের আবারও আদালত বর্জনের ঘোষণা


মুক্তসংবাদ প্রতিদিন ডেস্ক
মঙ্গলবার, ০৭ ফেরুয়ারী, ২০২৩, ০৯:৩৮
আইনজীবীদের আবারও আদালত বর্জনের ঘোষণা

ফাইল ছবি

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আইনজীবীরা আবারও আদালত বর্জনের ঘোষণা দিয়েছেন। মঙ্গলবার (৭ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে জেলা আইনজীবী সমিতির সভা শেষে এ ঘোষণা দেন জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি তানভীর ভূঞা।

তিনি বলেন, আইনমন্ত্রীর আশ্বাসের পরিপ্রেক্ষিতে আমরা দুইটি আদালত ছাড়া বাকি আদালতে যাওয়া শুরু করেছিলাম। আমরা বিশ্বাস করি না তিনি মিথ্যা আশ্বাস দিয়েছেন। আমরা ধরে নিয়েছি তিনি অপারগ। তাই তিনি বলতে পারছেন না। কিন্তু আইনজীবীরা তা মানতে পারছেন না। এ কারণে ১৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত সকল আদালত বর্জনের ঘোষণা দিয়েছেন আইনজীবীরা।

তিনি আরও বলেন, আমাদের বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলা প্রত্যাহার, পুরাতন কাচারি এলাকায় সম্পদ সংরক্ষণ, দুই বিচারকের অপসারণ ও নাজির মোমিনের শাস্তির দাবি মানা না হলে আইনজীবীরা তাদের আন্দোলন অব্যাহত রাখবে।

সর্বশেষ কর্মসূচি অনুযায়ী ৭ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত আইনজীবীরা জেলা ও দায়রা জজ এবং নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-১ এর আদালত বর্জন কর্মসূচির ঘোষণা দেন। ১ ফেব্রুয়ারি সাধারণ সভা করে আইনজীবীরা এ সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন।

১ ডিসেম্বর নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-১ এ আইনজীবীরা মামলা দাখিল করতে গেলে বিচারক মোহাম্মদ ফারুক মামলা না নিয়ে আইনজীবীদের সম্পর্কে আপত্তিকর মন্তব্য করেন বলে অভিযোগ করেন আইনজীবীরা। এ ঘটনায় ২৬ ডিসেম্বর সমিতির সভা করে আইনজীবীরা ১ জানুয়ারি থেকে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-১ এর বিচারক মোহাম্মদ ফারুকের আদালত বর্জনের ঘোষণা দেয়। এদিকে বিচারকের সঙ্গে অশোভন আচরণের অভিযোগে ৪ জানুয়ারি কর্মবিরতি পালন করেন আদালতের কর্মচারীরা। এ অবস্থায় জেলা জজ, নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-১ ও আদালতের নাজির মোমিনুল ইসলামের অপসারণ চেয়ে ৫ জানুয়ারি থেকে আদালত বর্জনের লাগাতার কর্মসূচি পালন করে আসছিলেন আইনজীবীরা। ৭ ফেব্রুয়ারির মধ্যে আইনজীবীদের দাবি পূরণ না হলে ওইদিন বিশেষ সাধারণ সভা করে সব আদালত বর্জনের মতো কঠোর কর্মসূচি গ্রহণ করা হতে পারে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্র থেকে জানানো হয়েছিলো। সাধারণ সভায় উপস্থিত আইজীবীদের মতামতের ভিত্তিতে এ সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়।

এছাড়াও বিচারকের সঙ্গে অশোভন আচরণ ও অশালীন শ্লোগান দেওয়ার অভিযোগে ব্রাহ্মণবাড়িয়া আইনজীবী সমিতির সভাপতি, সাধারণ সম্পাদকসহ ২৪ আইনজীবীকে দু’দফায় তলব করেছেন উচ্চ আদালত। এসব ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আইনজীবীদের সঙ্গে আইনমন্ত্রী আনিসুল হকের বৈঠকের পর দুটি আদালত বাদে বর্জনের কর্মসূচি প্রত্যাহার করে নেওয়া হয়। সূত্র: ইত্তেফাক

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম
Share on Facebook

সর্বশেষ - শিক্ষা