a
ফাইল ছবি: বুমরাহ ও সঞ্জনা
অনেক জল্পনা-কল্পনার পর অবশেষে টেলিভিশন ক্রীড়া উপস্থাপিকা সঞ্জনা গণেশনের সঙ্গে সাতপাকে বাঁধা পড়লেন ভারতীয় ক্রিকেটের পেস বোলিং সুপারস্টার জসপ্রীত বুমরাহ।
বিভিন্ন রিপোর্ট অনুযায়ী, সোমবার গোয়ায় বিলাসবহুল এক রিসোর্টে দুজনে বিয়ে করেছেন। বিয়েতে মাত্র ২০ জন অতিথি উপস্থিত ছিলেন। বিয়েতে কাউকে মোবাইল নিয়ে ঢুকার অনুমতি ছিলনা।
আজ টুইটারে বিয়ের আনুষ্ঠানকতা পোস্ট করেছেন বুমরাহ নিজেই। সেখানে তিনি লিখেছেন, ‘ভালোবাসা যদি আপনাকে যোগ্য মনে করে, তাহলে তা আপনার রাস্তা নির্দেশ করে দেয়। ভালোবাসার পথে হেঁটে আমাদের একসঙ্গে নয়া পথের সূচনা হলো। আজ আমাদের জীবনের অন্যতম সুখের দিন এবং আমাদের বিযের খবর ও আনন্দ আপনাদের সঙ্গে বিয়ে করে নিতে পেরে নিজেদের ধন্য মনে করছি।’
ইনস্টাগ্রামে নিজের অ্যাকাউন্টে বিয়ের ছবি পোস্ট করেছেন সঞ্জনাও। সূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া
ফাইল ছবি। পরীমণি
মাদকের মামলায় নায়িকা পরীমণির জামিন শুনানি আজ মঙ্গলবার অনুষ্ঠিত হবে। ঢাকা মহানগর দায়রা জজ কে এম ইমরুল কায়েশের আদালতে এই শুনানি হবে।
পরীমণির আইনজীবী মো. মজিবুর রহমান বলেন, দীর্ঘ দিন ধরে মাদক মামলায় গ্রেপ্তার রয়েছেন পরীমণি। আমরা তার জামিন আবেদন করেছি। আদালত শুনানির জন্য ৩১ আগস্ট দিন ধার্য করছেন। আমরা আদালতের কাছে ভালো কিছু প্রত্যাশা করছি।
গত ২২ আগস্ট পরীমণির পক্ষে জামিন আবেদন করা হলে মহানগর দায়রা জজ আদালত শুনানির জন্য ১৩ সেপ্টেম্বর দিন ধার্য করেন। পরদিন আরেক আবেদনে 'দ্রুত শুনানির' আর্জি জানান তার আইনজীবী মজিবুর রহমান। তাতে কোনো সাড়া না পেয়ে ২৫ আগস্ট হাইকোর্টে রিট ও জামিন আবেদন করেন তিনি। পরে দুই দিনের মধ্যে পরীমণির জামিন আবেদনের শুনানি করতে কেন নির্দেশ দেওয়া হবে না- তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেন হাইকোর্ট।
ওইদিন মহানগর দায়রা জজ আদালতের আদেশে উষ্মা প্রকাশ করে হাইকোর্ট বলেন, জামিন আবেদনের বিষয়ে নিম্ন আদালত রীতিনীতির বাইরে গিয়ে আদেশ দিয়েছে। ২১ দিন পর আদেশ দেবে, এটা জামিন আবেদনটি খারিজ করার শামিল। একই সঙ্গে ১৩ সেপ্টেম্বর বিচারিক আদালতের আদেশ দেওয়ার সিদ্ধান্ত কেন বাতিল করা হবে না, তাও রুলে জানতে চাওয়া হয়। ঢাকা মহানগর দায়রা জজকে ১ সেপ্টেম্বরের মধ্যে রুলের জবাব দিতে বলা হয়।
গত ৪ আগস্ট বনানীর বাসা থেকে পরীমণিকে গ্রেপ্তার করে র্যাব। এ সময় পরীমণির বাসা থেকে মদ ও মাদক জব্দ করা হয়। পরদিন র্যাব বাদী হয়ে মাদকদ্রব্য আইনে তার বিরুদ্ধে বনানী থানায় মামলা করে। সূত্র: সমকাল
ফাইল ছবি
জেরুজালেমে আল-আকসা মসজিদ প্রাঙ্গণে মুসল্লি ও বেসামরিক নাগরিকদের ওপর ইসরায়েলি বর্বোচিত হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে বাংলাদেশ।
আজ সোমবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে এক বিবৃতিতে এই নিন্দা জানানো হয়। এতে বলা হয়েছে, ইসরায়েলি বাহিনী কর্তৃক শেখ জাররাহ এলাকায় ফিলিস্তিনি পরিবার উচ্ছেদ এবং সেখানে ইসরায়েলি বেসামরিক জনগোষ্ঠীকে স্থানান্তরিত করার উদ্যোগে এক অমানবিকতা প্রকাশ পেয়েছে।
এটা মানবাধিকার, আন্তর্জাতিক আইন এবং চুক্তি লঙ্ঘন। বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি এই ধরনের সন্ত্রাসী আক্রমণ বন্ধে ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান জানাচ্ছে।
বিবৃতিতে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে বলা হয়েছে, “টেকসই ফিলিস্তিন রাষ্ট্রে জনগণের সার্বভৌম ও স্বাধীন স্বদেশ নিশ্চিতের অলঙ্ঘনীয় অধিকারের প্রতি দৃঢ় সমর্থন জানাচ্ছে বাংলাদেশ। জাতিসংঘের বিভিন্ন প্রস্তাবের মধ্য দিয়ে যে রাষ্ট্রের ভৌগোলিক অখণ্ডতা প্রতিষ্ঠিত হবে।”
ইসরায়েলের ‘জেরুজালেম দিবস’ পালনকে কেন্দ্র করে উত্তেজনা চরম পর্যায়ে পৌঁছেছে। রবিবার সন্ধ্যা থেকে সোমবার সন্ধ্যা পর্যন্ত আল আকসা মসজিদের আশেপাশে বিক্ষোভকারী ফিলিস্তিনিদের উপর পুলিশ ব্যাপক হামলা চালিয়ে শত শত ফিলিস্তিনীকে গুলি করে আহত করেছে।