a
সংগৃহীত ছবি
চিত্রনায়িকা পরীমণি ও তার সহযোগী আশরাফুল ইসলাম দীপুকে দ্বিতীয় দফায় রিমান্ড শেষে আবারও আদালতে হাজির করা হবে। আজ দুপুরে তাদেরকে ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাজির করা হবে।
আদালত সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, মাদক মামলায় ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট ধীমান চন্দ্র মণ্ডলের আদালতে পরীমণি ও দীপুর শুনানি হবে।
এর আগে মঙ্গলবার পরীমণি ও আশরাফুল ইসলাম দীপুর ২দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট দেবব্রত বিশ্বাস।
গত ৫ আগস্ট পরীমণি ও দীপুর ৪ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছিলেন ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মামুনুর রশিদ।
গত ৪ আগস্ট রাতে বনানীর বাসা থেকে পরীমণি ও তার সহযোগী দীপুকে র্যাব আটক করে।
ফাইল ছবি
চিত্রনায়িকা মাহিয়া মাহি তার স্বামী রকিব সরকারের সঙ্গে বিচ্ছেদের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। এরইমধ্যে তারা আলাদা থাকছেন। শুক্রবার (১৬ ফেব্রুয়ারি) রাতে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে এক ভিডিও বার্তায় এমনটাই জানিয়েছেন এই চিত্রনায়িকা।
মাহিয়া মাহি ভিডিও বার্তায় বলেন, 'আমরা দুজন মিলেই এরকম সিদ্ধান্ত নিয়েছি। আমাদের মধ্যে কিছু বিষয় নিয়ে বনিবনা হচ্ছেনা। তবে রকিব খুব ভালো মানুষ। তাকে আমি সম্মান করি। অনেক কেয়ারিং সে। খুব দ্রুতই আমরা আনুষ্ঠানিকভাবে বিচ্ছেদের দিকে যাচ্ছি। কবে, কীভাবে সম্পন্ন হবে সেটাও দুজন মিলেই ঠিক করব। সে আরও বলে, 'আপনারা আমার ছেলে ফারিশের জন্য দোয়া করবেন। যেন ওকে ভালো মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে পারি।'
উল্লেখ্য, ২০২১ সালের ১৩ সেপ্টেম্বর রাকিব সরকারকে বিয়ে করেন মাহি। তাদের একমাত্র পুত্র সন্তানের নাম ফারিশ। বিয়ের প্রায় আড়াই বছরের মাথায় আলাদা হওয়ার সিদ্ধান্ত নিলেন এই দম্পতি।
উল্লেখ্য, ২০১৬ সালে সিলেটের ব্যবসায়ী পারভেজ মাহমুদ অপুকে ভালোবেসে বিয়ে করেছিলেন মাহি। সেই সংসার ৫ বছর টিকেছিল। এরপর পারভেজ মাহমুদ অপুর সঙ্গে বিচ্ছেদের পর রাকিব সরকারকে বিয়ে করেন অভিনেত্রী। সূত্র: বিডি প্রতিদিন
ফাইল ছবি
জাতীয় পার্টির (জাপা) মহাসচিব ও কিশোরগঞ্জ-৩ আসনের সংসদ সদস্য মুজিবুল হক চুন্নু বলেছেন, যতক্ষণ সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ থাকবে ততক্ষণ সংসদ সদস্যদের স্বাধীন কথা বলার সুযোগ নেই। বাজেটে সংসদ সদস্যদের কোনো অংশগ্রহণ নেই। স্বাধীনভাবে (কথা) বলার সুযোগ নেই।
মঙ্গলবার জাতীয় সংসদ অধিবেশনে সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ নিয়ে আলোচনা হয়। এসময় একটি বিল পাসের ওপর আলোচনাকালে বিরোধী দলের সংসদ সদস্যরাও এসব মন্তব্য করেন।
মুজিবুল হক চুন্নু বলেন, সংসদের কি খুব একটা ক্ষমতা আছে? যিনি সংসদে সংখ্যাগরিষ্ঠ দলের নেতা তার হাতেই সকল ক্ষমতা। দলের সিদ্ধান্তের বাইরে কারো কিছু বলার ক্ষমতা আছে? সদস্য পদ কি থাকবে? এ সময় বিএনপির সাংসদ রুমিন ফারহানাও একই প্রশ্ন তোলেন।
প্রসঙ্গত: সংবিধানের ৭০ অনুূচ্ছেদ অনুযায়ী কোনো সংসদ সদস্য দলের সিদ্ধান্তের বাইরে ভোট দিতে পারেন না। এতে বলা আছে, কোনো রাজনৈতিক দলের প্রার্থী রূপে মনোনীত হয়ে কোনো ব্যক্তি সংসদ সদস্য নির্বাচিত হলে সংসদে ওই দলের বিপক্ষে ভোটদান করলে সংসদে তার আসন শূন্য হবে। সূত্র: বিডি প্রতিদিন