a মডেল সারিকা স্বামীর ঘরে ফিরলেন, মামলাও তুলে নিলেন
ঢাকা শুক্রবার, ১৪ অগ্রহায়ণ ১৪৩২, ২৮ নভেম্বর, ২০২৫
https://www.msprotidin.com website logo

মডেল সারিকা স্বামীর ঘরে ফিরলেন, মামলাও তুলে নিলেন


মুক্তসংবাদ প্রতিদিন ডেস্ক
বুধবার, ০৮ ফেরুয়ারী, ২০২৩, ১১:৩৩
মডেল সারিকা স্বামীর ঘরে ফিরলেন, মামলাও তুলে নিলেন

ছবি: মডেল সারিকা ও স্বামী জি এস বদরুদ্দিন আহমেদ

গত বছরের ফেব্রুয়ারিতে বিয়ের পিঁড়িতে বসেছিলেন মডেল ও অভিনেত্রী সারিকা সাবরিন। বিয়ের কিছুদিন পরেই স্বামী জি এস বদরুদ্দিন আহমেদ রাহীর বিরুদ্ধে যৌতুক ও নির্যাতনের অভিযোগ তোলে মামলা করেন সারিকা।

অবশেষে সেসব অভিযোগ ও মামলা তুলে নিয়েছেন এই অভিনেত্রী। বর্তমানে স্বামীকে নিয়ে একসঙ্গে থাকছেন। সংসারে মনোযোগী হয়েছেন দু’জনে। গণমাধ্যম সূত্রে এমনটাই জানিয়েছেন।

অভিনেত্রী বলেন, আমাদের বিষয়ে দুই পরিবার বসেছিল। রাহী তার ভুল বুঝতে পেরেছেন। সে একসঙ্গে থাকার কথা বলেছেন। আর আমি তো তাকে ভালোবাসি। এ কারণে মামলা তুলে নিয়েছি। এছাড়া আমিও সুন্দরভাবে সংসার করতে চেয়েছি।

তিনি আরও বলেন, বিচ্ছেদ ভালো কিছু নয়। আমাদের সুন্দর সমাধানে বেশি ভূমিকা রেখেছেন আমার শ্বশুরবাড়ির মানুষ। এখন একসঙ্গে থাকার চেষ্টা করছি। বর্তমানে রাহীর  বাসায় আছি। সূত্র:বিডিপ্রতিদিন

 

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

‘যত বড় তারকাই হও না কেন, তোমাকে বিয়ে করবই’


বিনোদন ডেস্ক:
সোমবার, ২৯ মার্চ, ২০২১, ০৯:৪২
‘যত বড় তারকাই হও না কেন, তোমাকে বিয়ে করবই’

ফাইল ছবি

টলিউড অভিনেত্রী ও যাদবপুরের সাংসদ মিমি চক্রবর্তীকে সরাসরি বিয়ের প্রস্তাব দিলেন তার সোশ্যাল মিডিয়ার এক ভক্ত। শুধু প্রস্তাবই নয়, মিমিকে জীবনসঙ্গী করার দৃঢ় সংকল্পের কথাও ঘোষণা করেছেন তিনি। আনন্দবাজার পত্রিকা জানায়, বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় নিজের ইনস্টাগ্রামে অনুরাগীদের সঙ্গে একটি ‘কিউঅ্যান্ডএ সেশন’ অর্থাৎ প্রশ্নোত্তর পর্ব শুরু করেন মিমি। ভক্তদের সঙ্গে নিজের যোগাযোগ বজায় রাখার জন্য আগেও বেশ কয়েকবার এ কাজ করেছেন তিনি।

এক এক করে নিজের ইনস্টাগ্রাম স্টোরিতে সবার প্রশ্নের উত্তর দিচ্ছিলেন মিমি। কিছুক্ষণ এ ভাবে চলার পরই এক অনুরাগী নিজের মনের ইচ্ছা জানান মিমিকে। তিনি লেখেন, ‘তুমি যত বড় তারকাই হও না কেন, তোমাকে আমি বিয়ে করবই’। স্বভাবসিদ্ধ ভঙ্গিতে এ কথার উত্তর ফিরিয়ে দেন মিমি।

তবে অভিনেত্রী কিছুই বলেননি। শুধু গানের মাধ্যমে উত্তর দিয়েছেন। ‘মুঝসে শাদি করোগি’ ছবির ‘টাইটেল ট্র্যাক’টি জুড়ে দিয়েছেন নিজের স্টোরিতে। অর্থাৎ অনুরাগীর এ কথাকে নিছক মজার ছলেই নিয়েছেন তিনি।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

জাতিসংঘ বাংলাদেশের মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বেগ জানিয়েছে


আন্তর্জাতিক ডেস্ক: মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
মঙ্গলবার, ০৩ অক্টোবর, ২০২৩, ১০:৫৭
জাতিসংঘ বাংলাদেশের মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বেগ জানিয়েছে

ফাইল ছবি

বাংলাদেশের মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস। এ ছাড়া আরও ৩৯ দেশে এ পরিস্থিতি বিরাজ করছে বলে জানিয়েছেন জাতিসংঘের মহাসচিব। ক্ষমতাবান গোষ্ঠীকে ভয়ভীতি প্রদর্শন ও প্রতিশোধস্পৃহা থেকে বেরিয়ে ‘ডু নট হার্ম’ নীতি মেনে চলার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।

গত বৃহস্পতিবার ‘কো-অপারেশন উইথ ইউনাইটেড নেশনস, ইট’স রিপ্রেজেন্টেটিভস অ্যান্ড মেকানিজমস ইন দ্য ফিল্ড অব হিউম্যান রাইটস’ নামে একটি প্রবন্ধ প্রকাশ করেছে জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক সংস্থা ইউনাইটেড নেশনস হিউম্যান রাইটস কাউন্সিল (ইউএনএইচআরসি)।

সুইজারল্যান্ডের জেনেভায় ইউএনএইচআরসির চলমান সেশনে প্রতিবেদনটি উত্থাপন করা হয়েছে। আগামী ৬ অক্টোবর পর্যন্ত চলবে এই সেশন।

প্রতিবেদন প্রস্তুতের জন্য যে ৪০ দেশের তথ্যের ভিত্তিতে প্রতিবেদনটি প্রস্তুত করা হয়েছে, সেসব  হলো— বাংলাদেশ, পাকিস্তান, আফগানিস্তান, আলজেরিয়া, অ্যান্ডোরা, বাহরাইন, বেলারুশ, বুরুন্ডি, ক্যামেরুন, চীন, কলম্বিয়া, কিউবা, ডেমোক্রেটিক রিপাবলিক অব (ডিআর) কঙ্গো, জিবুতি, মিশর, ফ্রান্স, গুয়েতেমালা, ভারত, ইন্দোনেশিয়া, ইরান, ইরাক, ইসরায়েল, সৌদি আরব, লিবিয়া, মালদ্বীপ, মালি, মেক্সিকো, মিয়ানমার, নিকারাগুয়া, ফিলিপাইন, কাতার, রাশিয়া, দক্ষিণ সুদান, তানজানিয়া, সংযুক্ত আরব আমিরাত, ভিয়েতনাম, ভেনিজুয়েলা, ইয়েমেন এবং ফিলিস্তিন।

২০২২ সালের ১ মে থেকে ২০২৩ সালের ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত সংগ্রহ করা বিভিন্ন তথ্য-উপাত্তের ভিত্তিতে ইউএনএইচআরসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই ৪০ দেশের অন্তত ২২০ ব্যক্তি ও ২৫ প্রতিষ্ঠান সরকার এবং প্রভাবশালী গোষ্ঠীর লাগাতার হয়রানি, ভয়ভীতি প্রদর্শন ও প্রতিশোধপরায়ণতার শিকার।

রাষ্ট্র ও ক্ষমতাবানদের উৎপীড়নের শিকার এসব ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর সবাই মানবাধিকার তৎপরতা ও সিভিল সোসাইটির সঙ্গে যুক্ত বলেও উল্লেখ করেছে জাতিসংঘের মানবাধিকার সংস্থা।

সোমবার এক বিবৃতিতে জাতিসংঘের মহাসচিব এই প্রতিবেদনের প্রসঙ্গে বলেন, ‘জাতিসংঘ সব রকম ভয়ভীতি প্রদর্শন ও প্রতিশোধমূলক তৎপরতা বন্ধে পদক্ষেপ নিতে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ। ভিন্নমত পোষণকারীদের ভয়ভীতি প্রদর্শন ও উৎপীড়নের ব্যাপারে জাতিসংঘ জিরো-টলারেন্স নীতি মেনে চলে এবং জাতিসংঘ মনে করে, আলাপ-আলোচনা ও সংলাপের ভিত্তিতে যাবতীয় সমস্যার সমাধান সম্ভব।’

তিনি আরও বলেন, ‘সদস্যরাষ্ট্রগুলোকে আরও গণতান্ত্রিক করে তুলতে আমাদের প্রয়াস অব্যাহত থাকবে। আমরা প্রতিশোধমূলক মামলাগুলোর প্রতি নিজেদের প্রতিক্রিয়া আরও জোরদার করব এবং বার্ষিক প্রতিবেদনগুলোতে এ সংক্রান্ত ঘটনা শনাক্ত করা ও নথিপত্রসহ উপস্থাপন করার প্রয়াস আমাদের অব্যাহত থাকবে। আমরা এ বিষয়ক তথ্যের প্রচারও শক্তিশালী করব।’

গত বৃহস্পতিবার প্রতিবেদন প্রকাশ উপলক্ষ্যে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে ইউএনএইচআরসির প্রধান ও জাতিসংঘের সহকারী মহাসচিব ইলেজ ব্র্যান্ডস কেহরিস বলেন, বিভিন্ন প্রতিকূলতার কারণে তারা উৎপীড়নের শিকার ব্যক্তি ও গোষ্ঠীগুলোর সঠিক সংখ্যা তুলে আনতে পারেননি। বাস্তবে এই সংখ্যা আরও অনেক বেশি।

‘দুঃখজনক হলেও সত্য যে আমাদের নানামুখী প্রচেষ্টা সত্ত্বেও বিভিন্ন দেশে রাষ্ট্র ও প্রভাবশালী গোষ্ঠীগুলোর প্রতিশোধমূলক আচরণ নিয়ন্ত্রণ করা যাচ্ছে না। বরং দিন দিন তা বাড়ছে,’। সূত্র: এএফপি/যুগান্তর

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম
Share on Facebook

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর সর্বশেষ

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর জনপ্রিয়

সর্বশেষ - বিনোদন