a
ডা.জাফর উল্লাহ চৌধুরী
চারিদিকে হতাশা ও দুঃসংবাদের মধ্য একটা ভাল ও পজেটিভ খবর নিয়ে আসলো, ড.জাফর উল্লাহ চৌধুরীর গনস্বাস্হ্য কেন্দ্র। জানিনা তার এই সুচিন্তা কোন দুষ্ট চক্রের দ্বারা বাধা গ্রস্হ্য হয় কি না....
আসুন জেনে নেই, গনস্বাস্হ্যের কি পরিকল্পনা নিয়ে আগাচ্ছে...। বাসা বাড়িই হবে আপনার করোনা হাসপাতাল।
[১] আপনি বাসায় থাকবেন, শুধু একটা ফোন কল। ব্যস, আপনার বাসায় হাজির হয়ে যাবে 'গণস্বাস্থ্য কেন্দ্র'র কোভিড ১৯ চিকিৎসক দল।
[২] 'গণস্বাস্থ কেন্দ্র'র ট্রাস্টি ও চেয়ারম্যান ডা. জাফরুল্লা চৌধুরী জানিয়েছেন, আগামী ২৯ এপ্রিল থেকে ঢাকার ভেতরে এই সেবা প্রদান করা হবে। গণস্বাস্থ্যের ভ্রাম্যমাণ মেডিকেল টিম যে ওষুধ দেবে, তার জন্য কোনো টাকা নেবে না। এছাড়া করোনা পরীক্ষাসহ অন্যান্য যেসব পরীক্ষা করা হবে, সেগুলোর প্রায় অর্ধেক মূল্য নেবে তারা।
[৩] ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেন, ‘ধরেন, কেউ একজন রাজধানীর কলাবাগান থেকে গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রে ফোন করল কিংবা অ্যাপসের মাধ্যমে জানাল। তার বাড়িতে গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের গাড়ি যাবে, এক্সরে মেশিন যাবে, ইসিজি যাবে, ভ্যান্টিলেটর যাবে- সব যাবে। প্রথমে পরীক্ষার জন্য রক্তসহ প্রয়োজনীয় স্যাম্পল নিয়ে চলে আসবে। আগে যদি পরীক্ষায় তার করোনা পজিটিভ থাকে, তাহলে তার বাড়িতে গিয়ে আমরা ওষুধসহ প্রয়োজনীয় চিকিৎসা দিয়ে আসব। এছাড়া বুকের এক্স-রে, ইসিজিসহ যেসব টেস্ট করানো প্রয়োজন, তা করা হবে। মোট কথা একজন করোনা রোগীর বাড়িতে একটা হাসপাতাল চলে যাবে।’
[৪] তিনি জানান, করোনা রোগীকে ওষুধ বিনামূল্যে দেয়া হবে। আর বিভিন্ন পরীক্ষা করা হলে যে খরচ হবে, করোনা রোগীকে তার প্রায় অর্ধেক দিতে হবে। যেমন- বিভিন্ন পরীক্ষায় খরচ হলো ১০ হাজার টাকা, রোগীর পরিশোধ করতে হবে ৬ হাজার টাকা।
[৫] ডা. জাফরুল্লাহ আরও বলেন, ‘আমরা দু’টি নম্বর দিয়ে দিচ্ছি। সেবা নিতে আগ্রহীদের সেই নম্বরে কল করতে হবে। নম্বর দুটি হলো- ০১৭০৯-৬৬৩৯৯৪ এবং +৮৮০৯৬০২১১১৯৪০। এই দুই নম্বরে ফোন করে গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের ভ্রাম্যমাণ মেডিকেল টিমকে ডাকতে পারবেন। আর করোনায় আক্রান্ত রোগীর বাড়ির একজন লোককে প্রশিক্ষণ দেব আমরা। যাতে করোনা রোগীর দেখাশোনা করতে পারে ওই বাড়ির প্রশিক্ষণ পাওয়া লোকটি।’
[৬] তিনি আরও বলেন, ‘এখন যে কেউ গণস্বাস্থ্যের হাসপাতালে এসে করোনার চিকিৎসা নিতে পারবেন। ৪০ শয্যার একটা ইউনিট করেছি আমরা। তার মধ্যে ৫টি করোনা আইসিইউ, সেন্ট্রাল অক্সিজেন, কার্ডিয়াক মনিটর, ভ্যান্টিলেটর, ইসিজিসহ সব সুবিধা নিয়ে করোনা ইউনিট খোলা হয়েছে। ধানমণ্ডিতে এগুলো করা হয়েছে। তারপর করোনা আইসোলেশন সেন্টারও করা হয়েছে। এখানে এখনই যেকোনো লোক এসে ভর্তি হতে পারে।’
ডা. জাফরুল্লা চৌধুরীর মতো আর দশজন যদি এই মানবিক সেবা নিয়ে এগিয়ে আসতো তাহলে লকডাউন, মুভমেন্ট পাশের প্রয়োজন হতো না, রাস্তা ঘাটে পাবলিক, ডাক্তারদের নিগৃহীত হতে হতো না। আসুন, এই মহৎ সেবার খবরটি সকলের কাছে পৌঁছে দিই। Dr. Zohir Biswas- ( তথ্যসুত্র) ...........Aminul Islam Mehidi ফেসবুক হতে সংগৃহীত
মুক্তা দাশ
ভালোবাসা !!!
এ বড়ো তপস্যার বিষয় ।
বুঝিবা করেছিনু কিছু পাপ আগের জনমে...
যে তুমি তুমি হয়েও তুমি হয়ে উঠিলে না আর !!
স্বার্থের এ পৃথিবী কেবলি ভোগের, তুচ্ছতাচ্ছিল্যের !
অগ্নি সাক্ষী রেখে যে পরালো গলে মালা
সে-ও কি আপন রয় !??
যে তোমারে করছিনু পণ পাওয়ার আশায় !
তোয়াক্কা করিনি জাত-পাত, সমাজ - সংসার ।
সে তুমিও ফিরে গেলে, ফিরায়ে দিলে ;
তুচ্ছজ্ঞানে করিলে ভালোবাসার অপমান ।
ক্ষুধার রাজ্যে পৃথিবী গদ্যময়
পূর্ণিমার চাঁদ যেনো ঝলসানো রুটি !
ভালোবাসা !
এ বড়ো তপস্যার ধন, অমৃত যেমন।
যতো পাই ততো চাই !
শত পরশেও মিটে না এ মন !!
পাপ -পূণ্যের উর্ধ্বে
লাভ -ক্ষতির হিসেবের বাহিরে,
মোহে কিংবা নির্মোহে...
কেবলি আশা- দুরাশায় কালক্ষেপণ ! তবু্ও
শুধু ই ভালোবাসিবারে চাই আজীবন ।।
ফাইল ছবি
দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনে আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে আগামী ২৯ ডিসেম্বর থেকে ১০ জানুয়ারি পর্যন্ত সেনাবাহিনী মাঠে থাকবে বলে জানিয়েছে ইসি। আজ সোমবার দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করতে ও বেসামরিক প্রশাসনকে সহায়তা করতে সেনাবাহিনী মোতায়েনে চিঠি দিয়েছিল নির্বাচন কমিশন ইসি। ইসির উপসচিব মো. আতিয়ার রহমান স্বাক্ষরিত চিঠিতে বলা হয়, আগামী ৭ জানুয়ারি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও শান্তিপূর্ণভাবে অনুষ্ঠান করার নিমিত্ত নির্বাচন কমিশন সম্ভব সকল আইনানুগ ও প্রশাসনিক ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। নির্বাচনকালীন আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি সমুন্নত রাখার জন্য সার্বিক প্রস্তুতিও গ্রহণ করা হয়েছে। চিঠিতে বলা হয়, ভোটগ্রহণের পূর্বে, ভোটগ্রহণের দিন ও ভোটগ্রহণের পরে শান্তিশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণ নিশ্চিত করার লক্ষ্যে স্থানীয় বেসামরিক প্রশাসনকে সহায়তার নিমিত্ত ইন এইড টু দ্য সিভিল পাওয়ারের আওতায় দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশের সব জায়গায় ৩০০টি নির্বাচনী এলাকায় ২৯ ডিসেম্বর থেকে ১০ জানুয়ারি পর্যন্ত (যাতায়াত সময়সহ) সশস্ত্র বাহিনী নিয়োজিত হবে মর্মে নির্বাচন কমিশন সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে। এ লক্ষ্যে নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে আলোচনার পরিপ্রেক্ষিতে নির্বাচনের কয়েকদিন আগে থেকে নির্বাচনী এলাকার যোগাযোগ ব্যবস্থা, ভৌত অবকাঠামো এবং নির্বাচনী পরিবেশ পরিস্থিতির ওপর প্রাথমিক তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ করার নিমিত্ত প্রতি জেলায় সশস্ত্র বাহিনীর ছোট আকারের একটি করে অগ্রবর্তী টিম পাঠানো হবে জানা যায়।