a
ফাইল ছবি। মুক্তা দাশ
নাছোড়বান্দা দীর্ঘশ্বাস
একটা দীর্ঘশ্বাস !!
তোমাকে কাছে পাওয়ার ইচ্ছেটা বোধহয়,
আজীবনের জন্য স্হায়ী নিবাস গাড়লো মনের মধ্যে ।
সময় সুযোগ পেলেই একটু ঢু মেরে দেখে আসি,
ঘুরে বেড়াই তোমার তালা ঝুলানো বহির্বাটি।
একবার দুবার নয়,,, দিনেরাতে মিলিয়ে অনেকবার !!
অথচ দেখ ,, তুমি আমার চোখের পাতায় পাতায় অনায়াসে চুমু দিয়েই যাচ্ছো!
শুধু কি তাই ?? মরি মরি !
লজ্জায় লাল হয়ে যাই ।
সারাক্ষণ কথায় কথায় সময় পার করছি অনায়াসে,
হাসির চেয়ে , কান্নাকাটির দখলদারিত্ব ই বেশি !
তবুও তো জড়িয়ে থাকো নিঃসংকোচে, অবলীলায়।
তোমার না থাকা জুড়েই তুমি আমার হয়ে থাকো !!
রোজকার অভ্যাস ...
তোমার আমার এহেন দাম্পত্য জীবনযাপনের !!
জানি তুমি হেসেই যাচ্ছো মনে মনে
ভাবছো--"আচ্ছা পাগলের পাল্লায় পড়লাম তো'।
সত্যি,, পাগল হয়েই গেলাম বুঝি !?
এখন আর নিজেকে চিনতে পারি না! কেমন যেনো এলোমেলো লাগে সব...!
আমি জেনে শুনে বিষ করেছি পান --- রবি বাবু'কে পেন্নাম না করে উপায় নেই ।
দীর্ঘশ্বাস বড় নাছোড়বান্দা , শ্বাসে শ্বাসে শ্বাসকষ্টের ব্যামো বাড়ায় ! মন্দ লাগে না।
সয়ে গেছে সব ; তবুও
গায়ের উষ্ণতা গায়ে মেখে বিশাল একটা
ধুন্ধুমার জ্বর বাঁধাতে চাই ! তুমি আলগোছে
তামাক পোড়া ভেঁজা ঠোঁটে একটু জলপট্টি দিও।
আবার দীর্ঘশ্বাস ....!!
শুধু ই তোমার জন্যে ।।
অধ্যাপক আসিফ নজরুল
এই ফেসবুক পাতায় বিজ্ঞাপন দিলে লক্ষ লক্ষ টাকা কামাতে পারতাম। যে সময় নিয়ে বই লিখি তা দিয়ে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে লেকচার দিলে বা কন্সালটেন্সি করলে কমপক্ষে ১০ গুণ টাকা উপার্জন করতে পারতাম।
কাজেই গল্প-উপন্যাস টাকার জন্য লিখি এটা ভাবার কোন কারণ নেই। লিখি আপনাদের পড়ার জন্য। নিজের সৃষ্টি কে না শেয়ার করতে চায়! আর সেটা করছি নিজেরই পাতায়।
এতে গা জ্বলে কেন কিছু মানুষের?
(ফেসবুক পাতা থেকে)
ফাইল ছবি: কাদের মির্জা
বসুরহাট পৌরসভার আলোচিত মেয়র আবদুল কাদের মির্জা আওয়ামী লীগ থেকে পদত্যাগের ঘোষণা দিয়েছেন।ফেসবুক লাইভে এসে আজ বুধবার (৩১ মার্চ) দুপুর পৌনে ১২ টায় এ ঘোষণা দেন। তিনি নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য ছিলেন।
কাদের মির্জা বলেন, ‘আমি সব অনিয়মকারীদের বিরুদ্ধে কথা বলে এখন সবার কাছে অপ্রিয় হয়ে গেছি। যে দলে সম্মান নাই সে দলে থাকতে চাইনা। আমি বঙ্গবন্ধু শিক্ষা ও গবেষণা পরিষদের সদস্য হয়েছি সেখানেই কাজ করবো।’
বিদায় বেলায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উদ্দেশ্যে কাদের মির্জা বলেন, ‘আপনি একসাথে না পারলেও আস্তে আস্তে দলের দুর্নীতিবাজদের লাগাম টেনে ধরুন। যারা বেশি অনিয়মকারী তাদেরকে দল থেকে বহিষ্কার করেন।
তিনি আরও বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীকে বলবো আপনি মাদকের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স ঘোষণা করেছেন, কিন্তু আপনার প্রশাসন মাদককে সহযোগিতা করছে। আর এখনি ঘোষণা দিন যে, সংসদ সদস্যসহ যে কোনো প্রতিনিধি বা পদে আসতে মাদক ও নারীর সাথে থাকতে পারবে না। ডোব টেস্ট করে চাকরিতে যোগদান করান।’
ঢাকাতে সব দল একদল হয়ে গেছে দাবি করে তিনি বলেন, ‘দিনের বেলা তারা আলাদা রাজনীতি করলেও রাতের বেলা আ’লীগ, বিএনপি, জাতীয় পার্টি মিলে হোটেলে এক হয়ে কাজ করে। এরা ‘জাতীয় অপকর্ম পার্টি’ গঠন করেছে বলেও মন্তব্য করেন।
ওবায়দুল কাদেরের সমালোচনা করে কাদের মির্জা বলেন, ‘তিনি পদ-পদবীর জন্য অপশক্তিদের কাছে মাথা নত করেছেন। যেদিন আমার ছোটভাই (দেলোয়ার) ফাঁসি দিয়ে মারা গেছে সে দিনই তার সাথে (ওবায়দুল কাদের) সম্পর্ক মানসিকভাবে দুরে সরে গেছে।’
কাদের মির্জা ওবায়দুল কাদেরের সাবেক এপিএস বর্তমানে সুপ্রিম কোর্টের ডেপুটি এটর্নি জেনারেল অ্যাডভোকেট আমিন উদ্দিন মানিকের সমালোচনা করে বলেছেন, ‘সে চাকরিপ্রার্থী অনেক নারীর সাথে অনিয়ম করেছে, অবশেষে বিয়েও করেছেন অনিয়ম করে।’