a ম্যাজিস্ট্রেট সারোয়ার আলমের ফেসবুক স্ট্যাটাস ভাইরাল
ঢাকা মঙ্গলবার, ২৯ আশ্বিন ১৪৩২, ১৪ অক্টোবর, ২০২৫
https://www.msprotidin.com website logo

ম্যাজিস্ট্রেট সারোয়ার আলমের ফেসবুক স্ট্যাটাস ভাইরাল


এমএস.প্রতিদিন ডেস্ক:
সোমবার, ০৮ মার্চ, ২০২১, ০৮:০২
ম্যাজিস্ট্রেট সারোয়ার আলমের ফেসবুক স্ট্যাটাস ভাইরাল

ফাইল ফটো: ম্যাজিস্ট্রেট সারোয়ার আলম

র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র‌্যাব) নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সারোয়ার আলমের একটি ফেসবুক স্ট্যাটাস ভাইরাল হয়েছে।

গতকাল রোববার রাতে সামাজিক মাধ্যমে ফেসবুকে সবাইকে উদ্দেশ্য করে একটি আবেগঘন স্ট্যাটাস দেন তিনি। ওই স্ট্যাটাসে তিনি লেখেন, চাকুরী জীবনে যেসব কর্মকর্তা/ কর্মচারী অন্যায়, অনিয়মের বিরুদ্ধে লড়েছেন তাদের বেশীরভাগই চাকুরী জীবনে পদে পদে বঞ্চিত ও নিগৃহীত হতে হয়েছে। এদেশে অন্যায়ের বিরুদ্ধে অবস্থান নেওয়াটাই অন্যায়।
 
১২ ঘন্টার ব্যবধানে ওই ফেসবুক পোস্টে ২২ হাজারের অধিক রিয়েক্ট হয়েছে, এর মধ্যে কমেন্ট করেছেন দুই হাজার ৭০০ মানুষ, এছাড়া পোস্টটি শেয়ার করেছেন দুই হাজার ১০০ মানুষ। 

ওই পোস্টে মুহাম্মদ রাশেদ খাঁন নামের একজন কমেন্ট করেছেন, আপনার ভাল কাজগুলোকে মিস করি। পোস্ট দেখেই বুঝতে পারছি, আপনি ভাল নেই... আল্লাহ আপনাকে হেফাজত করুন, আমিন। আরেকজন লিখেছেন, ভালো এবং সৎ মানুষের মর্যাদা এ জাতি কোনো কালেই দিল না।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / এম কে আলম

আরও পড়ুন

ফজরের আজান শুনলে আর চুরি করে না শিমুল


এমএস.প্রতিদিন ডেস্ক:
মঙ্গলবার, ০৬ এপ্রিল, ২০২১, ০৯:৪৬
ফজরের আজান শুনলে আর চুরি করে না শিমুল

সংগৃহীত ছবি

ফজরের আজান শুনলে আর চুরি করে না শিমুল হাওলাদার। ওর মনে জাগ্রত হয়, মানুষজন নামাজ পড়ে পূণ্যের কাজ করে। এই সময় চুরি করলে বিপদ হতে পারে, ধরা পড়লে গণপিটুনি দিতে পারে। কয়েকবছর আগে সিলেটে চুরি করতে গিয়ে একবার এমন হয়েছিল। তাছাড়া ভোরে মসজিদগামী লোকজনের প্রতি তার এক ধরনের শ্রদ্ধাবোধ কাজ করে। সেজন্য আজানের আগেই কাজ শেষ করে সে।

এভাবেই কথাগুলো বলছিল গ্রীল কেটে প্রায় ৭/৮ বছর যাবত চুরি করা শিমুল। তবে ওর এবারের কাজটা বেশ ঝুঁকিপূর্ণই ছিল। ইতোপূর্বে ৫ বার গ্রেফতার হওয়া শিমুল এবার দুঃসাহসিকভাবেই ঝুঁকি নিয়েছিল। গ্যাস লাইনের পাইপ বেয়ে রাত ৩ টার পর ফিল্মি স্টাইলে চার তলায় উঠে পড়ে শিমুল। ব্যাপক ঝুঁকি নিয়ে ঝুলন্ত অবস্থায় রান্নাঘরের একজস্ট ফ্যান ভেঙে বিশেষ কায়দায় বাড়িতে ঢুকে পড়ে সে।

এত ছোট্ট জায়গা দিয়ে ঢুকতে গিয়ে শরীরের বিভিন্ন জায়গা দিয়ে রক্তও বের হয় ওর। কানাডায় পড়ালেখা করা এবং সেখানে পার্টটাইম কাজ করা সৈয়দ আশিক মাহমুদ জানুয়ারিতে দেশে বেড়াতে আসে। কয়েকদিন আগে গভীর রাত পর্যন্ত অনলাইনে অফিসিয়াল কাজ শেষে ল্যাপটপসহ দরজা খুলেই ঘুমিয়ে পড়ে আশিক। ভাগ্য সুপ্রসন্ন শিমুল সেই ঘরে হাতের কাছেই দু’টো ল্যাপটপ আর একটা মোবাইল ফোন পেয়ে একই পথে নেমে পড়ে ৪ তলা থেকে।

অফিসিয়াল গুরুত্বপূর্ণ ডকুমেন্টস সমৃদ্ধ ল্যাপটপ হারিয়ে দিশেহারা আশিকের বাবা মামলা করার পর এসআই মোর্শেদকে দায়িত্ব দেওয়া হয়। চারদিনের মাথায় চোরের থলিদার মাসুদ ও চোর শিমুল অভিযোগকারীর ২টা ল্যাপটপ ও একটি মোবাইল ফোনসহ আরও ১৭টা চোরাই মোবাইল ফোন নিয়ে গ্রেফতার হয়। দীর্ঘদিন যাবত চুরি আর চোরাই জিনিসপত্র বেচাকেনায় জড়িত দু’জনের বিরুদ্ধে সব আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। আশিক ও তার পরিবার সবকিছু ফেরত পেয়ে এসআই মোর্শেদের সামগ্রিক কার্যক্রমে বেজায় খুশি। তবে চোর হলেও নীতি ভালো শিমুলের নৈতিকতার কথা শুনে আমরাও খুশি!!!

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

লেখক: ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা, পল্লবী থানা, ডিএমপি।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার দাবিতে দেশের বিভিন্নস্থানে শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন


এম.এস প্রতিদিন ডেস্ক
সোমবার, ২৪ মে, ২০২১, ০৭:০২
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার দাবিতে দেশের বিভিন্নস্থানে শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন

ফাইল ছবি

স্বাস্থ্যবিধি মেনে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়ার দাবিতে রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল করছে শিক্ষার্থীরা। 

আজ সোমবার (২৪ মে) সকালে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে ব্যানার ফেস্টুন নিয়ে মানববন্ধন করছে ঢাকা কলেজ, ইডেন কলেজ, ঢাকা সিটি কলেজসহ রাজধানীর বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা। মানববন্ধনে শিক্ষার্থীরা জানান, স্বাস্থ্যবিধি মেনে সকল কিছু খোলা থাকতে পারলে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান কি দোষ করেছে? সব ধরনের পরিবহন মার্কেট,অফিস খোলা এখন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখা সম্পূর্ন অযৌক্তিক। তাই অনতিবিলম্বে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে ক্লাস ও পরীক্ষা নেওয়ার দাবি জানিয়েছে  শিক্ষার্থীরা। 

স্বাস্থ্যবিধি মেনে চূড়ান্ত পরীক্ষা নেওয়া ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার দাবিতে ঢাকাসহ কুমিল্লা,গাজিপুর,টাঙ্গাইল,পাবনা,বগুড়া,রাজশাহী, ময়মনসিংহ, বরিশাল,সিলেট সহ আরো অন্যান্য বিভাগীয় শহরে মানববন্ধন করেছে শিক্ষার্থীরা।

মানববন্ধনে উপস্থিত প্রায় সকল শিক্ষার্থীরাই বলেন, দেশের সবকিছু যেখানে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলছে সেখানে আমাদের কেন বসিয়ে রাখা হচ্ছে বুঝতে পারছি না। এ সময় শিক্ষার্থীরা দ্রুত স্বাস্থ্যবিধি মেনে পরীক্ষা নেওয়ার দাবি জানান। এসময় শিক্ষার্থীরা জানান, করোনা ভাইরাসের কারণে গত প্রায় দুই বছর যাবৎ সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ আছে। বার বার শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুলে দেয়ার তারিখ ঘোষণা করা হলেও তা বাস্তবায়ন করা হচ্ছে না। অথচ সকল কিছুই স্বাভাবিক নিয়মে চলছে। যে কারণে অনেক শিক্ষার্থী অসামাজিক কাজে লিপ্ত হওয়াসহ তাদের জীবনে নানা রকমের সমস্যার সৃষ্টি হচ্ছে। অনিশ্চিত হয়ে পড়ছে শিক্ষার্থীদের ভবিষ্যৎ। 

শিক্ষার্থীরা দ্রুত স্বাস্থ্যবিধি মেনে সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুলে দিতে হবে, অন্যথায় আগামীতে আরও কঠোর আন্দোলনের যেতে বাধ্য হবে শিক্ষার্থীরা।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / khurshedalm@msprotidin.com
Share on Facebook

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর সর্বশেষ