a
সংগৃহীত ছবি
বিভিন্ন খাবারে এলাচ মশলা হিসেবে ব্যবহার হলেও এলাচের রয়েছে বহু অসুখ নিরাময়ের অনেক গুণ। নীচে আমরা জেনে নিই এলাচের সেই গুণাগুণ সম্পর্কে-
১। সর্দি-কাশি থেকে মুক্তি দেয় এই এলাচ। চায়ের সঙ্গে মধু মেশানো এলাচ খেলে কমে সর্দি-কাশির উপদ্রব।
২। নিয়মিত এলাচ খেলে শরীরে রক্ত সঞ্চালন স্বাভাবিক থাকে।
৩। এলাচ ওজন কমাতে সাহায্য করে।
৪। এলাচের মধ্যে থাকে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। যা ত্বকে ছাপ, বলিরেখা পড়তে বাধা দেয়।
৫। মুখের দুর্গন্ধ হাত থেকে বাঁচতে মুখে রাখুন দু-তিনটে এলাচ।
৬। নিয়মিত এলাচ খেলে কমতে পারে ক্যানসারের সম্ভবনা।
৭। মুখের ঘা, মাড়ির ক্ষত ইত্যাদিতে এলাচ অব্যর্থ ওষুধের কাজ করে।
ছবি: মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
আজ সকাল সাড়ে আটটায় স্বাস্থ্যবিধি মেনে বৃহত্তর ময়মনসিংহ ছড়া সংসদের এক অনির্ধারিত মিটিং অনুষ্ঠিত হয় টিটিসি প্রাঙ্গনে। মিটিংএ উপস্থিত ছিলেন প্রবীণ ছড়াকার অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক ফরিদা বেগম, ছড়াকার শহীদ আল মামুন, ছড়াকার সরকার জসীম, ছড়াকার স্বপনধর, ছড়াকার তাছাদ্দুক হোসেন, কবি কথাশিল্পী ও ছড়াকার মুঈন হুদা, ছড়াকার মো: রফিকুল ইসলাম, ছড়াকার নামজুল আলম চৌধুরী, ছড়াকার অনন্য কামরুল, কবি ও ছড়াকার বিল্লাল মাহমুদ মানিক, কবি ও ছড়াকার কাঙাল শাহীন, ছড়াকার ফজলুল হক পরাগ, কবি ও ছড়াকার বেলায়েত হোসেন, ছড়াকার জুুলহাস আকন্দ, ছড়াকার শফিয়েল আলম ও আবু সাইদ কামাল।
বৃহত্তর ময়মনসিংহ ছড়া সংসদের উদ্যোগে ২০২১ বইমেলায় প্রকাশিত ‘বৃহত্তর ময়মনসিংহের ছড়া’ গ্রন্থটি গত সন্ধ্যায় সুন্দরবন পরিবহন থেকে সংগ্রহ করা হয়। আজ সকালে গ্রন্থটির লেখক কপি সমবেত লেখকদের মাঝে বিতরণ করা হয়।
সদ্য প্রকাশিত গ্রন্থটি হাতে পেয়ে সবাই উল্লসিত। একে একে সবাই বইটি সম্পর্কে প্রতিক্রিয়া প্রকাশ করেন। সুন্দর ও সমৃদ্ধ প্রকাশনার জন্য সবাই সন্তুষ্ট বলে মতামত প্রকাশ করেন। কেউ কেউ অতি উচ্ছসিত হয়ে বলেন, বইটি একটি ইতিহাস সৃষ্টি করেছে। কারণ, এর আগে কখনো এমন কাজ এই অঞ্চলে হয়নি। বৃহত্তর ময়মনসিংহ ছড়া সংসদের এটিই প্রথম প্রয়াস। প্রয়াসটি অনেকটাই সফলতা পেয়েছে বলে অনেকে মতামত প্রকাশ করেন।
ঘরোয়া অনুষ্ঠানটিতে সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের সভাপতি সরাকার জসীম এবং সঞ্চালনা করেন সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক আবু সাইদ কামাল। উল্লেখ্য যে, গ্রন্থে সূচিবদ্ধ বৃহ্ত্তর ময়মনসিংহের সকল ছড়াকারের অংশ গ্রহণের মাধ্যমে জাঁকজমকপূর্ণ একটি অনুষ্ঠান করে বইটির মোড়ক উন্মোচনের পরিকল্পনা থাকলেও করোনা মহামরির কারণে তা সম্ভব হয়নি।
ফাইল ছবি
পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ে সদ্য নিযুক্ত হওয়া প্রতিমন্ত্রী ড. শামছুল আলম (মোহন) দুইদিনের সফরে আগামী ২৫ আগস্ট চাঁদপুর যাচ্ছেন। প্রথম দিন থাকবেন মতলব উত্তর ও দক্ষিণ উপজেলায়। পরেদিন ২৬ আগস্ট চাঁদপুরে বিভিন্ন রাষ্ট্রীয় কর্মসূচিতে যোগদান করবেন। এ বিষয়ে প্রতিমন্ত্রীর একান্ত মোঃ আবদুল আজিজ একটি অফিস আদেশ জারি করেছেন। বৃহস্পতিবার মতলব উত্তর থানার ওসি মুহাম্মদ শাহজাহান কামাল বিষয়টি নিশ্চিত করেন। জানা গেছে, ২৫ আগস্ট বুধবার সকাল ৮ টায় ঢাকার সরকারি বাসভবন থেকে চাঁদপুর জেলার তার নিজ উপজেলা মতলব উত্তরের উদ্দেশ্য রওনা করবেন।
১০.৩০ ঘটিকায় পশ্চিম ইসলামাবাদ তার নিজ বাড়িতে অবস্থান করবেন। ১১ ঘটিকায় মতলব উত্তর উপজেলা পরিষদ অডিটোরিয়ামে সরকারি কর্মকর্তাদের সাথে মতবিনিময় সভায় যোগ দিবেন। ১২ ঘটিকায় স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের মতবিনিময় ও দুপুর ২ টায় মতলব দক্ষিণ উপজেলার উদ্দেশ্যে যাত্রা করবেন। ২.৩০ ঘটিকায় মতলব দক্ষিণ উপজেলা পরিষদে সরকারি কর্মকর্তাদের সাথে মতবিনিময় এবং ৩.৩০ ঘটিকায় মতলব দক্ষিণের স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের মতবিনিময় সভা শেষে বিকাল সাড়ে ৪ টায় চাঁদপুরের উদ্দেশ্যে যাত্রা করবেন এবং ৫ টায় চাঁদপুর সার্কিট হাউসে অবস্থান।
পরদিন ২৬ আগস্ট বৃহস্পতিবার সকাল ১০ ঘটিকায় জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে সরকারি কর্মকর্তাদের সাথে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে যোগ দিবেন। ১২ ঘটিকার সময় চাঁদপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য প্রস্তাবিত স্থান পরিদর্শন ও চাঁদপুর শহর রক্ষা বাঁধের সর্বশেষ পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করবেন। বেলা ২.৩০ টায় সার্কিট হাউসে চাঁদপুরের জনপ্রতিনিধিদের সাথে মতবিনিময় এবং বিকাল ৪ টায় চাঁদপুর ত্যাগ করে ঢাকার সরকারি বাসভবনের উদ্দেশ্যে রওয়ানা করবেন।
প্রতিমন্ত্রী হিসেবে নিযুক্ত হওয়ার পর ড. শামছুল আলম এর চাঁদপুর ও মতলবে এটাই প্রথম সফর। গত ১৮ জুলাই তিনি পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী হিসেবে শপথ গ্রহণ করেন।