a
ফাইল ছবি
প্যারিসের ক্লাব পিএসজি ফুটবলার লিওনেল মেসিও করোনা আক্রান্ত হয়েছেন। পিএসজির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, মেসিসহ তাদের মোট চারজন ফুটবলার করোনা আক্রান্ত।
ইউরোপে করোনার যে সুনামি লেগেছে তার থেকে কোনোভাবে বাদ যাচ্ছে না নামি-দামি ফুটবল ক্লাবগুলো এবং একইসঙ্গে ফুটবল খেলোয়াড়রাও। এতদিন ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগ, স্প্যানিশ লা লিগার রিয়াল মাদ্রিদ-বার্সেলোনার খবর শোনা গিয়েছিল যে, এই দুই ক্লাবে হু হু করে বাড়ছে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা।
মেডিকেল বার্তায় চোটাক্রান্ত নেইমারের বিষয়ে পিএসজি আরও জানিয়েছে, ‘নেইমার জুনিয়র প্যারিস সেন্ট জার্মেইর চিকিৎসা দল ও পারফরম্যান্স স্টাফদের সঙ্গে ৯ জানুয়ারি পর্যন্ত ব্রাজিলে চোট থেকে পুনর্বাসনের প্রক্রিয়া চালিয়ে যাবেন। আশা করা হচ্ছে, তিন সপ্তাহের মধ্যে অনুশীলনে ফিরবেন তিনি।’
সূত্র: বিডি প্রতিদিন
ফাইল ছবি
কাতার বিশ্বকাপ বাছাইপর্বে খেলতে নামা ব্রাজিল ও আর্জেন্টিনার ম্যাচটি শেষ পর্যন্ত স্থগিত করা হলো। ম্যাচের পাঁচ মিনিট পার হওয়ার পর কোয়ারেন্টাইন জটিলতার কারণে বন্ধ করা হয় ম্যাচটি।
ম্যাচটি স্থগিতের বিষয়টি নিশ্চিত করেছে আর্জেন্টিনা ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন।
বাংলাদেশ সময় রবিবার দিবাগত রাত ১টায় ব্রাজিলের ঘরের মাঠ সাও পাওলোয় শুরু হয় ম্যাচটি। কিন্তু খেলা শুরুর পাঁচ মিনিট পর হঠাৎ বন্ধ হয়ে যায়। স্বাস্থ্যের ছাড়পত্র দেওয়া নিয়ে ঝামেলায় শেষ পর্যন্ত মাঠই ছেড়ে চলে গেছেন আর্জেন্টাইন ফুটবলাররা।
খেলা শুরুর আগে বাধা না দিলেও ম্যাচ শুরুর পর তৎপর হন ব্রাজিলের স্বাস্থ্য কর্মকর্তারা। বেশ কিছুক্ষণ আর্জেন্টিনার কোচ ও খেলোয়াড়দের মাঝে তর্ক-বিতর্ক চলে। পরে মাঠ ছেড়ে চলে যান আর্জেন্টিনার ফুটবলাররা। কিছুক্ষণ পর আর্জেন্টাইন অধিনায়ক লিওনেল মেসি মাঠে ফেরেন। এরপর তিনি বেশ কিছুক্ষণ কথা বলে আবার ড্রেসিং রুমে চলে যান। এরপরই খেলা স্থগিতের ঘোষণা আসে।
গত তিনদিন ধরেই ব্রাজিলে অবস্থান করছিল আর্জেন্টিনা ফুটবল দল। এই সময়ে তারা করেছে অনুশীলনও। কিন্তু ম্যাচ শুরুর পর কেন হঠাৎ ব্রাজিলিয়ান স্বাস্থ্য কর্মকর্তারা তৎপর হলেন সেটা বুঝতে পারছেন না আর্জেন্টিনার কোচ ও সংশ্লিষ্টরা।
ফাইল ছবি
আজ শুক্রবার ইরানের প্রেসিডেন্ট নির্বাচন। স্থানীয় সময় সকাল ৭টায় ভোট গ্রহণ শুরু হবে। শনিবার দুপুরে নির্বাচনের ফল ঘোষণা করা হবে বলে জানিয়েছে দেশটির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
ইরানের প্রেসিডেন্ট হাসান রুহানি ভোটারদের ভোটকেন্দ্রে যাওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন। ধারণা করা হচ্ছে এবার উল্লেখযোগ্য সংখ্যক ভোটার নির্বাচন বয়কট করতে পারেন। অর্থনৈতিক সংকট এবং কট্টোর শাসনের কারণে ক্রমবর্ধমান হতাশা থেকে তারা এ নির্বাচন বয়কট করতে পারেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।
নির্বাচনে চূড়ান্ত প্রার্থী হিসেবে অনুমোদন পেয়েছিলেন সাত জন। তিন জন সরে দাঁড়ানোয় এখন প্রার্থী রয়েছেন চারজন।
মধ্যপন্থী হিসেবে পরিচিত হাসান রুহানি বৃহস্পতিবার নির্বাচনী প্রচারে কট্টরপন্থীদের ভোট দিতে বিরত থাকতে বলেছেন।