a
সংগৃহীত ছবি
কোপা আমেরিকার সেমিফাইনাল নিশ্চিত করল ব্রাজিল। ১০ জন খেলোয়াড় নিয়েই চিলিকে শনিবার সকালে রিও ডি জেনিরোতে অনুষ্ঠিত কোয়ার্টার ফাইনাল ম্যাচে ১-০ গোলে হারালো ব্রাজিল।
প্রথমার্ধে কোনও গোলের দেখা পায়নি ব্রাজিল। বিরতি থেকে ফিরেই গোলের দেখা পান নেইমাররা। ম্যাচের ৪৬ মিনিটে সুপার সাব লুকাস পাকুয়েতা গোল করে এগিয়ে নেন দলকে।
তবে গোল পাওয়ার পর দারুণ অস্বস্তিতে পড়ে আয়োজকরা। ৪৮ মিনিটে ব্রাজিলের গ্যাব্রিয়েল জেসাস সরাসরি লাল কার্ড দেখে মাঠ ছাড়েন। তাকে হাই ফুটের জন্য লাল কার্ড দেখান রেফারি। বাকি সময় ১০ জন খেলোয়াড় নিয়েই খেলতে হয় তিতের শিষ্যদের।
বাকী সময়ে ১০ জন ব্রাজিল খেলোয়াড়ারের বিপরীতেও গোল করতে পারেনি চিলি। তাতে পাকুয়েতার করা একমাত্র গোলটিই ম্যাচের ভাগ্য বদলে দেয়। ব্রাজিলকে পৌঁছে দেয় শেষ চারে। সেমিফাইনালে মঙ্গলবার পেরুর মুখোমুখি হবে ব্রাজিল।
ফাইল ছবি
ফাইনালিসিমায় ইতালিকে ৩-০ গোলে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা। বাংলাদেশ সময় বুধবার (১ জুন) লন্ডনের ওয়েম্বলি স্টেডিয়ামে মহাদেশীয় শ্রেষ্ঠত্বের লড়াইয়ে মুখোমুখি হয় কোপা আমেরিকা চ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা এবং ইউরোপ সেরা ফুটবল দল ইতালি।
খেলার ২৮তম মিনিটে মেসির এসিস্ট করা বলে পা ছুঁইয়ে ইতালির জালে বল জড়ান মার্টিনেজ। এতে প্রথম গোলটি দেয় আর্জেন্টিনা। এরপর প্রথমার্ধের অতিরিক্ত সময়ে দলের হয়ে দ্বিতীয় গোলটি করেন ডি-মারিয়া। এতে ইতালির বিপক্ষে ২-০ গোলের লীড পায় ফেভারিট আর্জেন্টিনা। দ্বিতীয়ার্ধে ৯৪ মিনিটে গোল পান পাওলো দিবালা। এতে ৩-০ গোলের জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে মেসির আর্জেন্টিনার দল।
দীর্ঘ ২৮ বছরের অপেক্ষা শেষে ২০২১ সালে কনমেবল কোপা আমেরিকার চ্যাম্পিয়ন হয় লিওনেল মেসি। অপরদিকে ২০২০ সালে ইতালি জিতেছিল ইউরোর শিরোপা।
টানা ৩১ ম্যাচ অপরাজিত থাকার রেকর্ড নিয়ে মাঠে নামে মেসির অদম্য আর্জেন্টিনা। ফুটবল বিশ্বকাপে জায়গা করে নিতে না পারার আক্ষেপে পোড়া ইতালি নামে আন্ডারডগ হিসেবে। আর্জেন্টিনার বিপক্ষে মাঠে নামার আগে ইতালির সাম্প্রতিক পারফরম্যান্সও দলটির পক্ষে ছিল না। সর্বশেষ ৬ ম্যাচের মধ্যে মাত্র ২ ম্যাচে জয় পায় ইতালি। বাকি ৪ ম্যাচে হারের তিক্ত স্বাদ পেতে হয়েছে রবার্তো মানচিনির দলকে। সূত্র: ইত্তেফাক
প্রতিকী ছবি
রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছে। আজ সকাল ৮টা ২৩ মিনিটের দিকে রাজধানী ঢাকাসহ বিভিন্ন স্থানে এ ভূমিকম্পন অনুভূত হয়।
মার্কিন ভূ-তাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা (ইউএসজিএস) জানায়, ভূমিকম্পে রিখটার স্কেলে এর মাত্রা ছিলো ৬ দশমিক ২। ভূমিকম্পটির উৎপত্তিস্থল ছিলো ভারতের আসামে। তাৎক্ষণিকভাবে এ ভূমিকম্পে কোনো ক্ষয়ক্ষতির খবর পাওয়া যায়নি এবং কোনো সুনামি সতর্কতা জারি করা হয়নি।