a আজারবাইজানের সামরিক বাহিনী চলাচলে আকাশপথ বন্ধ করে দিয়েছে ইরান
ঢাকা সোমবার, ১০ অগ্রহায়ণ ১৪৩২, ২৪ নভেম্বর, ২০২৫
https://www.msprotidin.com website logo

আজারবাইজানের সামরিক বাহিনী চলাচলে আকাশপথ বন্ধ করে দিয়েছে ইরান


আন্তর্জাতিক ডেস্ক:মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
বুধবার, ০৬ অক্টোবর, ২০২১, ০৯:০৭
আজারবাইজানের সামরিক বাহিনী চলাচলে আকাশপথ বন্ধ করে দিয়েছে ইরান

ফাইল ছবি

আজারবাইজানের সামরিক বাহিনীর জন্য নিজেদের আকাশপথ বন্ধ করে দিয়েছে ইরান। মঙ্গলবার তেহরানের পক্ষ থেকে বাকুকে এ তথ্য জানানো হয়। ইরানের ওপর দিয়ে আজারবাইজানের স্বায়ত্তশাসিত প্রজাতন্ত্র নাখচিভানে সামরিক সরঞ্জামাদি বহন করত আজারবাইজান। সে পথটি বন্ধ করে দিয়েছে তেহরান। একটি সামরিক সূত্র তুর্কি ওয়ার্ল্ডকে বিষয়টি জানিয়েছে। 

তেহরানের এমন সিদ্ধান্ত আর্মেনিয়ার প্ররোচণায় করা হয়েছে বলে আজারবাইজান মনে করে। 

বাকুর সামরিক বাহিনী প্রতিনিয়ত সামরিক সরঞ্জাম আজারবাইজানের স্বায়ত্তশাসিত প্রজাতন্ত্র নাখচিভানে এ পথে বহন করত।   

এদিকে ইরান বেশিরভাগ সময় আজারবাইজানের আকাশসীমা আন্তর্জাতিক উত্তর-দক্ষিণ পরিবহণ করিডোর ব্যবহার করে।

একটি সামরিক সূত্র জানায়, নাখচিভানে আজারবাইজানের সামরিক সরঞ্জাম পাঠাতে ইরানের এই প্রচেষ্টা সাময়িক বাধার সৃষ্টি করবে। কারণ হিসেবে বলা হচ্ছে, পরিবহণের জন্য এই রুট কম ব্যবহার করা হয়। সাধারণত অন্যপথে পরিবহণ পছন্দ করে দেশটি।

বেশ কয়েকটি ঘটনায় আজারবাইজান ও ইরানের মধ্যে সম্পর্ক বর্তমানে তালানিতে ঠেকেছে। 

নাখচিভান স্বায়ত্তশাসিত প্রজাতন্ত্র আজারবাইজানের একটি স্বশাসিত ছিটমহল। নাখচিভান একটি অর্ধ মরূভূমি অঞ্চল। অঞ্চলটি আজারবাইজানে মূল অংশ থেকে আর্মেনিয়ার দ্বারা বিচ্ছিন। জানগেজুর পর্বত দ্বারা নাখচিভানের সঙ্গে আর্মেনিয়ার সীমান্ত এবং আরাস নদী দ্বারা ইরানের সঙ্গে সীমান্ত হয়েছে। নাখচিভান অঞ্চলটি খুবই শুষ্ক এবং এটি পাহাড়ি এলাকা। সূত্র: যুগান্তর

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

কৌশলগত সম্পর্ক আরও বাড়াতে রাশিয়া সফরে যাচ্ছেন ইরানের প্রেসিডেন্ট


আন্তর্জাতিক ডেস্ক:মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
বুধবার, ২৯ ডিসেম্বর, ২০২১, ০৩:২০
কৌশলগত সম্পর্ক আরও বাড়াতে রাশিয়া সফরে যাচ্ছেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

ফাইল ছবি

রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের আমন্ত্রণে মস্কো সফরে যাচ্ছেন ইরানের প্রেসিডেন্ট সাইয়্যেদ ইব্রাহিম রায়িসি। দু’দেশের মধ্যকার কৌশলগত সম্পর্ক আরও বাড়াতে আলোচনা করতে ২০২২ সালের শুরুতে এ সফর অনুষ্ঠিত হবে।

ইরান সরকারের মুখপাত্র গতকাল মঙ্গলবার তেহরানে সাংবাদিকদের সাপ্তাহিক ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানান।

এ সময় তিনি আরও বলেন, রাশিয়া ও ইরানের মধ্যে ‘কৌশলগত সম্পর্ক আরও বাড়াতে প্রেসিডেন্ট পুতিন তার ইরানি সমকক্ষকে মস্কো সফরের আমন্ত্রণ জানিয়েছেন। জাহরোমি বলেন, তেহরান-মস্কো সহযোগিতা ও সম্পর্ক শক্তিশালী করাই এই সফরের আসল উদ্দেশ্য।

ওদিকে রুশ প্রেসিডেন্টের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ গতকাল মঙ্গলবার মস্কোয় সাংবাদিকদের জানিয়েছেন, ইরান ও রাশিয়া ‘সর্বোচ্চ পর্যায়ে যোগাযোগ স্থাপনের’ প্রস্তুতি চলছে।

উল্লেখ্য, সাম্প্রতিক বছরগুলোতে নানা ক্ষেত্রে রাশিয়ার সঙ্গে ইরানের সহযোগিতা শক্তিশালী করা হয়েছে। ইরানের বেসামরিক পরমাণু কর্মসূচিতে সহযোগিতা ও সমর্থন দিয়ে আসছে রাশিয়া। সূত্র: বিডি প্রতিদিন

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

আরও পড়ুন

আমেরিকার রক্তচক্ষু উপেক্ষা করে আবারও ইরানে বিনিয়োগ করতে যাচ্ছে সৌদি আরব


আন্তর্জাতিক ডেস্ক:মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
বৃহস্পতিবার, ১৬ মার্চ, ২০২৩, ০৯:৩২
আমেরিকার রক্তচক্ষু উপেক্ষা করে আবারও ইরানে বিনিয়োগ করতে যাচ্ছে সৌদি আরব

ফাইল ছবি

সম্প্রতি আমেরিকার প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী দেশ চীনের মধ্যস্থতায় সৌদি আরব ও ইরানের মধ্যে একটি চুক্তি হয়েছে। এর অধীনে দেশ দুইটি আগামী দুই মাসের মধ্যে কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপনে সম্মত হয়। এ নিয়ে বিশ্ব জুড়ে শুরু হয় আলোচনা। এবার সৌদি আরবের অর্থমন্ত্রী জানালেন, শিগিগরই ইরানে বিনিয়োগ করতে যাচ্ছে তার দেশ।

সৌদির অর্থমন্ত্রী মোহাম্মাদ আল-জ্যাদান বলেন, ইরানে বিনিয়োগ করার জন্য ব্যাপক সুযোগ-সুবিধা রয়েছে সৌদির। এক্ষেত্রে চুক্তির মেয়াদ কোনো বাধা হতে পারবে না বলে জানান।

আল-জ্যাদান বলেন, অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও দেশের জনগণের জন্য স্থিতিশীলতা প্রয়োজন। ইরানে সৌদি আরবের সুবিধার কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, সৌদি আরবও দেশটিকে সুবিধা দেবে। প্রায় সাত বছর বন্ধ থাকার পর কয়েক দিন আগে আবারও কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপনে সম্মত হয়েছে সৌদি আরব ও ইরান।

চীনের মধ্যস্থতায় অতি গোপনে কয়েক দিনের আলোচনার পর অবশেষে দূতাবাস ফের চালু করতে রাজি হয়েছে দুই দেশ। সৌদি ও ইরানের মধ্যে কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপনে আমেরিকা ও ইসরাইল দুটি দেশের মাথা ব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। বিগত দিনে দুটি দেশের মধ্যে বৈরি সম্পর্কের পেছনে আমেরিকা-ইসরায়েলের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল বলেই বিশেষজ্ঞরা মনে করেন।

পশ্চিমা ও ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত দেশগুলো মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতে একে অপরের সাথে যুদ্ধ লাগিয়ে প্রাকৃতিক সম্পদ পাচার করছিল। ইরান-সৌদির নতুন সম্পর্ক এসব দেশগুলোর অনৈতিক স্বার্থ হাসিল অনেকাংশে কমে আসবে। মধ্যপ্রাচ্যের মুসলিমপ্রধান ও তেলসমৃদ্ধ দুই দেশের এই পুনর্মিলন বিশ্ব ব্যবস্থায় উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখবে তা বলাই বাহুল্য। সূত্র: ইত্তেফাক

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম
Share on Facebook

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর সর্বশেষ

সর্বশেষ - আন্তর্জাতিক