a
ফাইল ছবি
তুরস্কের সীমান্তে ২৯৫ কিলোমিটার কংক্রিটের দেয়াল তৈরির কাজ এগিয়ে নিচ্ছে। আফগানিস্তানে নতুন করে তালেবান সরকার ক্ষমতায় আসার পর দেশটি ছেড়ে পালাচ্ছেন হাজার হাজার নাগরিক। বেশিরভাগ মানুষ প্রতিবেশী দেশ ইরান হয়ে তুরস্ক ঢোকার চেষ্টা করছে। এই পরিস্থিতিতে শরণার্থীর চাপ সামলাতে নিজের সীমান্তে বিশাল প্রাচীর তৈরির কাজ করে যাচ্ছে তুরস্ক।
১৫ আগস্ট তালেবান কাবুল দখলে নেওয়ার আগেই কয়েকটি পরিবার ইরান হয়ে তুরস্ক ঢোকার চেষ্টা করে। তাদের একজন সিবিএস নিজউকে জানান, তুর্কি সীমান্ত পাড়ি দেওয়ার চেষ্টা করছেন তারা। তিনি বলেন, আমার কাছে কোনো অর্থ ও খাদ্য নেই।
পাকিস্তান ও ইরান শরণার্থী ঠেকাতে সীমান্ত বন্ধ করে দিয়েছে। এই পরিস্থিতিতে অনেক শরণার্থী তুরস্ক ঢুকতেছিলেন। তাই দেশটি শরণার্থীদের চাপ সামলাতে সীমান্তে ১০ ফুট উচ্চতার দেয়াল তুলছে।
ছবি: সংগৃহীত
দক্ষিণ তুরস্ক এবং উত্তর সিরিয়ার ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা ৪ হাজার ৩০০ জনের বেশি দাঁড়িয়েছে। খবর দ্য গার্ডিয়ান।
তুরস্কের দুর্যোগ ও জরুরি ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষের বরাত দিয়ে তুরস্কের আনাদোলু এজেন্সি জানিয়েছে, তুরস্কে মৃতের সংখ্যা কয়েক ঘণ্টা আগে ২,৩৭৯ থেকে ২৯২১ জন ছাড়িয়ে গেছে। আহত হয়েছেন ১৪ হাজারেরও বেশি মানুষ।
মৃতের এই সংখ্যা আরও বাড়ার শঙ্কা রয়েছে। তুরস্কের স্থানীয় সংবাদমাধ্যমগুলোর প্রতিবেদনে এমন তথ্য জানিয়েছে।
এদিকে, ভয়াবহ এই বিপর্যয়ে এখন পর্যন্ত বিশ্বের ৪৫টি দেশ সহায়তার প্রস্তাব দিয়েছে বলে জানিয়েছেন তুর্কি প্রেসিডেন্ট এরদোয়ান।
গত এক শতাব্দীর মধ্যে এটি সবচেয়ে শক্তিশালী ভূমিকম্পের একটি। রিখটার স্কেলে ভূমিকম্পটির তীব্রতা ছিল ৭ দশমিক ৮। স্থানীয় সময় সোমবার (৬ ফেব্রুয়ারি) ভোর সোয়া চারটার দিকে এটি আঘাত হানে। এ সময়ে লোকজন ঘুমিয়ে ছিল। ভয়াবহ এই ভূমিকম্পে বহু সরকারি ভবন ধ্বংস হয়েছে। ভেতরে অনেক লোক এখনো আটকা পড়ে আছেন। সূত্র: ইত্তেফাক
ফাইল ছবি
আজ রবিবার (২৫ এপ্রিল) সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত মোট ৭ ঘণ্টা যথাযথ স্বাস্থ্যবিধি মেনে প্রতিদিন খোলা থাকবে দোকানপাট ও শপিংমল। শুক্রবার দুপুরে উপসচিব মো. রেজাউল ইসলাম স্বাক্ষরিত মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের প্রজ্ঞাপনে বিষয়টি জানানো হয়।
প্রজ্ঞাপনে আরও বলা হয়, স্বাস্থ্যবিধি প্রতিপালনের বিষয়ে সংশ্লিষ্ট বাজার অথবা সংস্থার ব্যবস্থাপনা কমিটি প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন।
সর্বাত্মক বিধি-নিষেধের মাঝেই দোকানপাট ও শপিংমল খোলার এই অনুমতি দিলো সরকার। করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ রোধে সারাদেশে দ্বিতীয় দফায় বৃহস্পতিবার থেকে ‘সর্বাত্মক লকডাউন’ শুরু হয়। যা চলমান থাকবে ২৮ এপ্রিল পর্যন্ত।
করোনা ভাইরাসের দ্বিতীয় ঢেউ মোকাবিলায় সরকার জনসমাগম কমাতে প্রথমে ৫ থেকে ১১ এপ্রিল পর্যন্ত নানা বিধিনিষেধ প্রদান করে। পরবর্তীতে এ নিষেধাজ্ঞা আরও দু’দিন বাড়িয়ে ১৩ এপ্রিল পর্যন্ত করা হয়। তবে সে নিষেধাজ্ঞার সময় সরকারি-বেসরকারি অফিস, শিল্পকারখানা ও গণপরিবহন চালু রাখা ছিলো।
এরপর ১৪ এপ্রিল থেকে এক সপ্তাহের জন্য সব ধরনের অফিস ও পরিবহন বন্ধের পাশাপাশি বাজার-মার্কেট, হোটেল-রেস্তোরাঁসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়। এক্ষেত্রে উৎপাদনমুখী শিল্প কারখানায় স্বাস্থ্যবিধি মেনে কাজ করার অনুমতি প্রদান করা হয়।