a
সংগৃহীত ছবি
আমেরিকান সৈন্যসহ ন্যাটোবাহিনী আফগানিস্তান ত্যাগ করার পর আফগানিস্তানের উত্তরাঞ্চলে তালেবাদের দাপট জোরালো হওয়ায় শত শত আফগান সেনা পালিয়ে যাচ্ছেন।
আফগানিস্তানের উত্তরাঞ্চলে তালেবানের সাথে যুদ্ধে টিকতে না পেরে এক হাজারেরও বেশি আফগান সেনারা সীমান্ত অতিক্রম করে পার্শ্ববর্তী তাজিকিস্তানে পালিয়ে গেছে বলে জানিয়েছে দেশটির সীমান্তরক্ষী বাহিনী।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যমে জানা যায়, তাজিক কর্মকর্তারা জানান, আফগান প্রদেশ বাদাখশানের কয়েকটি জেলায় যুদ্ধের পর 'জান বাঁচানোর' তাগিদেই এসব আফগান সৈন্য তাদের দেশে আশ্রয় নিয়েছে। আফগানিস্তানের এক-তৃতীয়াংশ এলাকা এখন তালেবানের দখলে, এবং প্রতিদিনই তারা নতুন নতুন জেলা সরকারি বাহিনীর হাত থেকে ছিনিয়ে নিচ্ছে।
আফগানিস্তানের উত্তরাঞ্চলে তালেবাদের দাপট জোরালো হওয়ায় শত শত আফগান সৈন্য পালিয়ে যাচ্ছেন। কিন্তু গতকাল রবিবার একদিনে সর্বাধিক সেনা সীমান্ত পাড়ি দেওয়ার ঘটনা ঘটলো। যুক্তরাষ্ট্র বাগরাম বিমানঘাঁটি খালি করে দেওয়ার দুই দিন পর এই ঘটনা ঘটলো।
সৈন্যদের এভাবে সীমান্ত পাড়ি দিয়ে তাজিকিস্তান যাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করলেও কতজন সৈন্য দেশটিতে পালিয়ে গেছেন তা নিশ্চিত করতে পারেনি মার্কিন সমর্থিত আফগানিস্তান সরকারের একজন শীর্ষস্থানীয় কর্মকর্তা।
এদিকে আশংকা করা হচ্ছে, তালেবানের সাথে সরকারি বাহিনীর লড়াই যদি আরও তীব্র হয়, তাহলে শরণার্থীর ঢল সীমান্ত অতিক্রম করে আশেপাশের দেশে চলে যেতে পারে। আর মধ্য এশিয়ার দেশগুলো এখন থেকেই সেই পরিস্থিতির জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে।
ফাইল ছবি
প্রতিদিনই ভারতে বাড়ছে করোনা রুগির সংখ্যা। গত ২৪ ঘণ্টায় ভারতে আরও ৩ লাখ ৫৪ হাজার ৫৩১ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে এবং মারা গেছে ২ হাজার ৮০৬ জন। করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত ও প্রাণহানির পরিসংখ্যান রাখা ওয়েবসাইট ওয়ার্ল্ডওমিটারের বরাত দিয়ে এই তথ্য জানা যায়।
২৬ এপ্রিল (সোমবার) সকাল পর্যন্ত ভারতে মোট করোনা ভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা ১ কোটি ৭৩ লাখ ৬ হাজার ৩০০ জন এবং মারা গেছেন ১ লাখ ৯৫ হাজার ১১৬ জন। ভারত আক্রান্তের দিক থেকে বিশ্বে দ্বিতীয় ও মৃত্যুতে তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে।
এর মধ্যে সুস্থ হয়েছেন ১ কোটি ৪২ লাখ ৯৬ হাজার ৬৪০ জন এবং বর্তমানে আক্রান্ত অবস্থায় রয়েছে ২৮ লাখ ১৪ হাজার ৫৪৪ জন। আক্রান্তদের মধ্যে সুস্থ হওয়ার হার ৯৯ শতাংশ এবং মারা যাওয়ার হার ১ শতাংশ। ভারতে বর্তমানে করোনায় আক্রান্তদের মধ্যে গুরুতর অবস্থায় রয়েছে ৮ হাজার ৯৪৪ জন এবং বাকিদের অবস্থা স্থিতিশীল।
ফাইল ছবি
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের ১৫তম ব্যাচের এক শিক্ষার্থীর বাবা বেশ কয়েকদিন যাবত COVID-19 এ আক্রান্ত হয়ে নারায়ণগঞ্জ খানপুর হসপিটালে ভর্তি আছেন। তিনি দীর্ঘ ৮/৯ বছর ধরে হার্টের সমস্যা ভুগছেন।
বর্তমানে উনার ফুসফুস ৫০% নষ্ট হয়ে গেছে, সে জন্য ডাক্তার ২৪ ঘন্টা অক্সিজেন দিয়ে রেখেছেন। ডাক্তার ২০ এপ্রিল (মঙ্গল বার ) বলেছেন তাকে দ্রুত ICU তে নিতে হবে, তা না হলে অবস্থা খারাপের দিকে চলে যাবে।
এমতাবস্থায়, উন্নত চিকিৎসা জন্য জবি শিক্ষার্থী বলেন, আমাদের পরিবারে বাবা ব্যতীত আয় রোজগারের আর কেউ নেই। যা টাকা ছিল সব কিছুই বাবার চিকিৎসার পেছনে এতদিন খরচ হয়ে গেছে।
এছাড়া কিছুদিন আগে আমার আম্মাও করোনায় আক্রান্ত হয়েছিলেন এবং তার পেছনেও টাকা খরচ হয়েছে। বর্তমানে আমার বাবার উন্নত চিকিৎসার জন্য সবার নিকট সহযোগিতা চাই। জবিয়ান সাবেক ও বর্তমান সকলের কাছে আমার আবেদন রইলো।
সহযোগীতা পাঠানোর মাধ্যমঃ
মোবাইলঃ 01852059425; বিকাশঃ 01852059425; নগদঃ 01852059425
রকেটঃ 017375969091
আমরা এই মহামারীতে যার যেমন সামর্থ্য অসহায় জবিয়ানের এই পরিবারের পাশে দাঁড়াই।