a
ফাইল ছবি
ইরানের ইসলামী বিপ্লবী গার্ড বাহিনী বা আইআরজিসি'র নৌ বিভাগের প্রধান রিয়ার অ্যাডমিরাল আলী রেজা তাঙ্গসিরি বলেছেন, ইরানের পানিসীমায় প্রবেশের কোনো অধিকার আমেরিকার নেই। ভবিষ্যতেও অতীতের মতোই তাদেরকে মোকাবেলা করা হবে।
তিনি আরও বলেছেন, ইরানের সাহসী তরুণেরা সব সময় মাতৃভূমির সম্মান রক্ষায় আত্মত্যাগ করেছে। আজ যারা সাগরে মার্কিন বাহিনীর বিরুদ্ধে কঠোর প্রতিরোধ গড়ে তুলছে তারা শহীদদের কাছ থেকে অনুপ্রেরণা পাচ্ছে।
আলী রেজা তাঙ্গসিরি বলেন, শত্রুর মোকাবেলায় প্রতিরোধের শিক্ষা নিতে হবে শহীদদের কাছ থেকে। আল্লাহর রহমতে ইরানের ইসলামী যোদ্ধারা পারস্য উপসাগরে মার্কিনীদেরকে শক্ত চপেটাঘাত করতে সক্ষম হয়েছে এবং তাদের অহংকার চূর্ণবিচূর্ণ করে দিয়েছে।
ইতিপূর্বে কয়েকবার সাগরে মার্কিন বাহিনীকে মোকাবেলা করে বিজয়ী হয়েছে ইরানিরা। সর্বশেষ গত ৩ নভেম্বর ওমান সাগরে ইরানের তেলবাহী একটি জাহাজ ছিনতাইয়ের চেষ্টা চালায় মার্কিন বাহিনী। কিন্তু ইরানের নৌ বাহিনী তাদের সেসব চেষ্টা ব্যর্থ করে দিতে সক্ষম হয়। সূত্র: বিডি প্রতিদিন
ফাইল ছবি
উজবেকিস্তানের প্রেসিডেন্ট শওকত মির্জিওয়েভ আফগানিস্তানে শান্তি প্রতিষ্ঠায় সাহায্য করার ঘোষণা দিয়েছেন। তিনি এরই মধ্যে তালেবানের সাথে যোগাযোগও করেছেন। তিনি বলেন, যদি আফগান জনগণের সাহায্যের প্রয়োজন হয়, তাহলে আমরা তাদের সাহায্য করতে প্রস্তুত। খবর ইয়েনি সাফাকের।
গতকাল শুক্রবার উজবেকিস্তানের উত্তরের নাভোই এলাকা পরিদর্শনের সময় তিনি এসব কথা বলেন। প্রেসিডেন্ট শওকত আরো বলেছেন, আফগানদের সহযোগিতা করার জন্য সীমান্তের একটি সেতু খুলে দিয়েছে উজবেকিস্তান।
এছাড়া বিদেশ থেকে আফগানদের যে খাদ্য সহায়তা দেয়া হয় তা উজবেকিস্তান থেকে রেলপথে আফগানিস্তানে পৌঁছানোর ব্যবস্থা করা হচ্ছে। এটাই একমাত্র রেলপথ যা আফগানিস্তানের মাজার-ই-শরিফ শহর পর্যন্ত বিস্তৃত।
করোনাভাইরাসের দ্বিতীয় ঢেউয়ে আগামীকাল থেকে এক সপ্তাহের লকডাউন ঘোষণা করা হয়েছে। তবে লকডাউনের আওতামুক্ত থাকবে জরুরি সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান।
স্বাস্থ্যসেবা সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান, পণ্যবাহী পরিবহনের পাশাপাশি খোলা থাকবে সংবাদপত্র বহনকারী পরিবহনও। এর বাইরে একমাত্র শিল্পকারখানা খোলা থাকবে। তবে শ্রমিকরা
অবশ্যই স্বাস্থ্যবিধি মেনে শিফট অনুযায়ী কাজ করবেন। সবাইকে কঠোরভাবে স্বাস্থ্যবিধি মানতে দিকনির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। পরিস্থিতি বুঝে লকডাউন আরও বাড়তে পারে বলে জানানিা হয়েছে।
এদিকে, রাজধানীতে এই লকডাউন কার্যকরে কঠোর থাকবে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। গতকাল শনিবার (৩ এপ্রিল) বিকেলে ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার কৃষ্ণ পদ রায় গণমাধ্যমকে বলেন, আমরা মাঠে থেকে লকডাউন কার্যকর করব এবং কঠোরভাবে কার্যকর করব।
অনেক আর্থিক ক্ষতি হবে জেনেও সরকার লকডাউনের মতো সিদ্ধান্ত নিল। কার্যকর না করে উপায় আছে? সুতরাং পুলিশ করোনারোধে কঠোর হবে। এজন্য জনসাধারণের সার্বিক সহযোগিতা চাই।
একই দিনে ডিএমপি কমিশনার মোহা. শফিকুল ইসলাম সাংবাদিকদের বলেন, গত বছর কোনো অভিজ্ঞতা ছাড়াই পুলিশ মাঠে থেকে কাজ করেছে। গতবারের অভিজ্ঞতা সঙ্গে নিয়ে এবার পুলিশ কাউকেই লকডাউন ও স্বাস্থ্যবিধি বিধি লঙ্ঘনে ছাড় দেবে না বলে জানান।
গত বছর লকডাউনের সময় বিভিন্ন অজুহাত দেখিয়ে ঢাকা ছেড়েছিল এবং প্রবেশ করেছিল। এবার তা করতে দেওয়া হবে না। কোভিড-১৯-এর নিয়ন্ত্রণ করতে পুলিশ মাঠে থেকে যা যা করা দরকার তা করবে।