a ইরানি জেনারেল হাজিজাদেহ ইসরাইলের নতুন আতঙ্ক
ঢাকা সোমবার, ২৪ অগ্রহায়ণ ১৪৩২, ০৮ ডিসেম্বর, ২০২৫
https://www.msprotidin.com website logo

ইরানি জেনারেল হাজিজাদেহ ইসরাইলের নতুন আতঙ্ক


আন্তর্জাতিক ডেস্ক:মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
সোমবার, ০৬ সেপ্টেম্বর, ২০২১, ০৩:২৭
ইরানি জেনারেল হাজিজাদেহ ইসরাইলের নতুন আতঙ্ক

ফাইল ছবি

 
একজন ইরানি জেনারেলের নাম সম্প্রতি ইসরাইলি সেনাবাহিনীতে বারবার উচ্চারিত হচ্ছে। তিনি হচ্ছেন জেনারেল আমির আলি হাজিজাদেহ। তাকে নয়া ‘কাসেম সোলাইমানি’ বলা হচ্ছে। কিন্তু কেন তাকে নিয়ে বর্বর ইহুদিবাদী রাষ্ট্রটির সেনাবাহিনী এত চিন্তিত।

লন্ডনভিত্তিক গণমাধ্যম মিডল ইস্ট আই এর কারণ জানিয়েছে।

সম্প্রতি ইসরাইল সংশ্লিষ্ট বাণিজ্যিক জাহাজে হামলা এবং ক্রমাগত ইরানি ড্রোনের সক্ষমতা বৃদ্ধিতে ইসলামিক রেভ্যুলশনারি গার্ড কর্পসের (আইআরজিসি) অ্যারোস্পেস ফোর্সের কমান্ডার হাজিজাদেহকে ব্যক্তিগতভাবে দায়ী বলে মনে করা হয়।

ইসরাইলের প্রতিরক্ষামন্ত্রী বেনি গান্টজ বলেন, এ অঞ্চলে ড্রোন ও মিসাইল ব্যবহার করে কয়েক ডজন সন্ত্রাসী হামলার পেছনে আইআরজিসির এয়ারফোর্সের কমান্ডার আমির আলি হাজিজাদেহের হাত রয়েছে।

ইসরাইলের নিরাপত্তা কর্মকর্তা, বিশ্লেষক ও পর্যবেক্ষকরা মনে করেন, আমির আলি হাজিজাদেহ ‘নতুন কাসেম সোলাইমানি’।

কাসেম সোলাইমানিকে যুক্তরাষ্ট্র মোসাদের সহায়তায় ২০২০ সালে বাগদাদে ড্রোন হামলায় হত্যা করে। যদিও এখনও আমির আলি হাজিজাদেহ সোলাইমানির মতো উচ্চতায় পৌঁছাতে পারেননি। কিন্তু দেশে ও বিদেশে তার জনপ্রিয়তা দ্রুত বাড়ছে।

মধ্যপ্রাচ্যে সামরিক অভিযান পরিচালনার ক্ষেত্রে ইরান এবং তার মিত্ররা ক্রমবর্ধমানভাবে ড্রোনের ব্যবহার বাড়িয়েছে। আর মধ্যপ্রাচ্যের দেশটির ড্রোনের সক্ষমতা বৃদ্ধির এ কারিগর অন্যদের চেয়ে ইরানের শত্রুদের জন্য ‘ভয়ঙ্কর শত্রু’হিসেবে আবির্ভূত হচ্ছেন বলে মনে করছে ইহুদিবাদী রাষ্ট্রটির সমরবিদরা। সূত্র: যুগান্তর

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

ড. ইউনূসকে আইনি প্রক্রিয়ায় হয়রানি করা হচ্ছে, জাতিসংঘ মানবাধিকার হাইকমিশনারের দাবি


আন্তর্জাতিক ডেস্ক: মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
মঙ্গলবার, ০৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৩, ১০:২০
ড. ইউনূসকে আইনি প্রক্রিয়ায় হয়রানি করা হচ্ছে, জাতিসংঘ মানবাধিকার হাইকমিশনারের দাবি

ফাইল ছবি

নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূস, মানবাধিকার সংস্থা অধিকারের দুই নেতা এবং বাংলাদেশে কাজ করা মানবাধিকার কর্মীদের আইনি প্রক্রিয়ায় হয়রানির বিষয়ে উদ্বেগ জানিয়েছেন জাতিসংঘের মানবাধিকার হাইকমিশনার ভলকার তুর্ক।

এক বিবৃতিতে তিনি মানবাধিকারকর্মী ও অন্যান্য সুশীল সমাজের প্রতিনিধিদের জন্য নিরাপদ ও সুষ্ঠু পরিবেশ তৈরির জন্য বাংলাদেশ সরকারের প্রতি আহ্বান জানান।

মঙ্গলবার (৫ সেপ্টেম্বর) জেনেভায় জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনারের মুখপাত্র রাভিনা শামদাসানি ও মার্তা হুরতাদো গণমাধ্যমকে এ উদ্বেগের কথা জানান।

বিবৃতিতে বলা হয়, প্রায় এক দশক ধরে ড. ইউনূস হয়রানি ও ভয়ভীতির মুখোমুখি।  বর্তমানে তিনি শ্রম আইন লঙ্ঘন ও দুর্নীতির দু’টি অভিযোগে বিচারের মুখোমুখি হয়েছেন। যেগুলোতে তার কারাদণ্ড হতে পারে।

হাইকমিশনার ভলকার তুর্ক বলেন, বাংলাদেশে সুশীল সমাজ, মানবাধিকারকর্মী এবং ভিন্নমত পোষণকারীদের আইনি প্রক্রিয়ায় হয়রানি করা হচ্ছে, যা উদ্বেগজনক। বাংলাদেশের স্বাধীন বিচার বিভাগের জন্য এ মামলাগুলো একটি গুরুত্বপূর্ণ পরীক্ষা। গ্রামীণ ব্যাংকের মাধ্যমে দারিদ্র্য বিমোচনের জন্য অধ্যাপক ইউনূস সুপরিচিত। তিনি আদালতে আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ পাবেন।

তিনি বলেন, অধিকারের নেতা আদিলুর রহমান খান ও নাসিরুদ্দিন এলানের বিরুদ্ধে মামলা জাতিসংঘ নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছে। যেগুলোর রায় ৭ সেপ্টেম্বর ঘোষণা করা হবে। তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগের সঙ্গে ১০ বছর আগের বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড সংক্রান্ত একটি অনুসন্ধানী প্রতিবেদনের সম্পর্ক রয়েছে।

বিবৃতিতে জাতিসংঘের মানবাধিকার হাইকমিশনার বলেন, ইউনূসের বিরুদ্ধে সরকারের উচ্চ পর্যায় থেকে অনেক সময়ই মানহানিকর প্রচারণা আসছে। আমরা এ বিষয়ে উদ্বিগ্ন। এতে তিনি ন্যায়বিচার পাওয়ার অধিকার ক্ষুণ্ণ হওয়ার ঝুঁকিতে রয়েছেন।

যথাযথ প্রক্রিয়া এবং ন্যায়বিচার পাওয়ার অধিকার প্রয়োগ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশের বিচার বিভাগকে এই মামলাগুলোর ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ পর্যালোচনা নিশ্চিতের আহ্বান জানান হাইকমিশনার।

বাংলাদেশের নতুন সাইবার নিরাপত্তা আইনটিও জাতিসংঘ নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছে উল্লেখ করে বিবৃতিতে ভলকার তুর্ক বলেন, নতুন আইনটিতে কারাদণ্ডের পরিবর্তে জরিমানার বিধান রাখা হয়েছে। এছাড়া কয়েকটি অপরাধের জন্য জামিনের সুযোগ থাকবে। তবে মতপ্রকাশের স্বাধীনতাকে আটকাতে আইনের স্বেচ্ছাচারী ব্যবহার রোধ করতে সব উদ্বেগের সমাধান করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সূত্র: ইত্তেফাক

 

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

আরও পড়ুন

ইরাকের নিরাপত্তা মানে ইরানের নিরাপত্তা: আয়াতুল্লাহিল উজমা খামেনেয়ী


আন্তর্জাতিক ডেস্ক:মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
বুধবার, ৩০ নভেম্বর, ২০২২, ১১:৫৬
ইরাকের নিরাপত্তা মানে ইরানের নিরাপত্তা: আয়াতুল্লাহিল উজমা খামেনেয়ী

ফাইল ছবি

ইরাকের উন্নয়ন ও বাস্তবিক অর্থে দেশটির সুউচ্চ অবস্থানে আরোহণ ইরানের জন্য কল্যাণকর বলে মন্তব্য করেছেন দেশটির সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহিল উজমা খামেনেয়ী। তিনি বলেন, ইরাকের নিরাপত্তা মানে ইরানের নিরাপত্তা। একইভাবে ইরাকের নিরাপত্তা ওপর ইরানের নিরাপত্তার প্রভাব রয়েছে। যে পক্ষই ইরাকের নিরাপত্তা বিনষ্ট করতে চাইবে ইরান তার বিরুদ্ধে এবং ইরাককে রক্ষার জন্য বুক পেতে দেবে।

আজ মঙ্গলবার তেহরান সফররত ইরাকি প্রধানমন্ত্রী শিয়া আস-সুদানির সঙ্গে বৈঠকে এ কথা বলেন তিনি। ইরাকের প্রধানমন্ত্রীর উদ্দেশে ইরানের সর্বোচ্চ নেতা বলেন, ‘প্রাকৃতিক সম্পদ, মানব শক্তি এবং সংস্কৃতি ও সভ্যতার ক্ষেত্রে সমৃদ্ধ অতীত বিবেচনায় ইরাক হচ্ছে আরব অঞ্চলের শ্রেষ্ঠ দেশ। তাদের অতীত এত সমৃদ্ধ হওয়ার পরও দুঃখজনকভাবে দেশটি এখনও প্রকৃত সুউচ্চ অবস্থানে পৌঁছাতে পারেনি। আশা করা যায় সুদানির কারণে দেশটির উন্নয়ন ঘটবে এবং সঠিক অবস্থানে পৌঁছাতে সক্ষম হবে।’

আয়াতুল্লাহিল উজমা খামেনেয়ী আরও বলেন, ‘ইরাকের এমন শত্রু  রয়েছে যারা দেশটির উন্নয়ন চায় না। তারা প্রকাশ্যে এই শত্রুতার কথা বলে না। কিন্তু জনাব সুদানির সরকারের মতো সরকার তাদের কাছে গ্রহণযোগ্য নয়। জনগণ এবং ঐসব উদ্যমী ও উৎসাহী মানুষের ওপর নির্ভর করে শত্রুদেরকে দৃঢ়ভাবে মোকাবেলা করতে হবে যারা দায়েশ বা আইএসের মতো অত্যন্ত মারাত্মক মহাবিপদ ঠেকাতে পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছে।’ সূত্র: পার্সটুডে/বিডি প্রতিদিন।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম
Share on Facebook

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর সর্বশেষ

সর্বশেষ - আন্তর্জাতিক