a
ফাইল ছবি
কাবুল বিমানবন্দরে বোমা হামলায় কমপক্ষে ১১ জন নিহত হয়েছেন। তিনি বলেন, নিহতদের মধ্যে নারী ও শিশু রয়েছে। বেশ কয়েকজন তালেবান রক্ষীও আহত হয়েছেন।
বিবিসির খবরে বলা হয়েছে, আফগানিস্তানের টোলো নিউজ জানিয়েছে যে, কাবুল বিমানবন্দরের একটি গেটে বিস্ফোরণে আহত বেশ কয়েকজনকে স্থানীয় হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।
বৃহস্পতিবার এ বিস্ফোরণ ঘটে। তবে কারা এই হামলা চালিয়েছে তাও নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
বিমানবন্দরের অ্যাবি গেট যেখানে মার্কিন এবং ব্রিটিশ সৈন্যরা অবস্থান নিয়ে হাজার হাজার মানুষকে আফগানিস্তান থেকে সরিয়ে নেয়ার প্রচেষ্টা চালাচ্ছিল, তার নিকটে এই বিস্ফোরণ ঘটে।
বিবিসি সংবাদদাতা জনাথান বিইল জানান, প্রথম হামলার পর দ্বিতীয় আরেকটি বিস্ফোরণ ও গোলাগুলির শব্দ শোনা যায়।
সূত্র : বিবিসি
সংগৃহীত ছবি
আমেরিকান সৈন্যসহ ন্যাটোবাহিনী আফগানিস্তান ত্যাগ করার পর আফগানিস্তানের উত্তরাঞ্চলে তালেবাদের দাপট জোরালো হওয়ায় শত শত আফগান সেনা পালিয়ে যাচ্ছেন।
আফগানিস্তানের উত্তরাঞ্চলে তালেবানের সাথে যুদ্ধে টিকতে না পেরে এক হাজারেরও বেশি আফগান সেনারা সীমান্ত অতিক্রম করে পার্শ্ববর্তী তাজিকিস্তানে পালিয়ে গেছে বলে জানিয়েছে দেশটির সীমান্তরক্ষী বাহিনী।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যমে জানা যায়, তাজিক কর্মকর্তারা জানান, আফগান প্রদেশ বাদাখশানের কয়েকটি জেলায় যুদ্ধের পর 'জান বাঁচানোর' তাগিদেই এসব আফগান সৈন্য তাদের দেশে আশ্রয় নিয়েছে। আফগানিস্তানের এক-তৃতীয়াংশ এলাকা এখন তালেবানের দখলে, এবং প্রতিদিনই তারা নতুন নতুন জেলা সরকারি বাহিনীর হাত থেকে ছিনিয়ে নিচ্ছে।
আফগানিস্তানের উত্তরাঞ্চলে তালেবাদের দাপট জোরালো হওয়ায় শত শত আফগান সৈন্য পালিয়ে যাচ্ছেন। কিন্তু গতকাল রবিবার একদিনে সর্বাধিক সেনা সীমান্ত পাড়ি দেওয়ার ঘটনা ঘটলো। যুক্তরাষ্ট্র বাগরাম বিমানঘাঁটি খালি করে দেওয়ার দুই দিন পর এই ঘটনা ঘটলো।
সৈন্যদের এভাবে সীমান্ত পাড়ি দিয়ে তাজিকিস্তান যাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করলেও কতজন সৈন্য দেশটিতে পালিয়ে গেছেন তা নিশ্চিত করতে পারেনি মার্কিন সমর্থিত আফগানিস্তান সরকারের একজন শীর্ষস্থানীয় কর্মকর্তা।
এদিকে আশংকা করা হচ্ছে, তালেবানের সাথে সরকারি বাহিনীর লড়াই যদি আরও তীব্র হয়, তাহলে শরণার্থীর ঢল সীমান্ত অতিক্রম করে আশেপাশের দেশে চলে যেতে পারে। আর মধ্য এশিয়ার দেশগুলো এখন থেকেই সেই পরিস্থিতির জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে।
ফাইল ছবি
স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেছেন, ‘প্রতিদিন যদি ৫০০-১০০০ রোগী হাসপাতালে ভর্তি হতে থাকে তাহলে গোটা ঢাকা শহরকে হাসপাতাল করে ফেললেও রোগী রাখার জায়গা দেওয়া যাবে না। এ জন্য যা করার এখনই করতে হবে।
বুধবার (৩১ মার্চ) বাংলাদেশ প্রাইভেট মেডিকেল কলেজ অ্যাসোসিয়েশন (বিপিএমসিএ) কর্তৃক আয়োজিত এক ভার্চুয়াল আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, ‘এই মুহূর্তে যা করতে হবে তা হচ্ছে, যে যে স্থান থেকে করোনা সৃষ্টি হচ্ছে সে সব স্থানে এখনই জরুরি প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে হবে। সবাইকে প্রধানমন্ত্রীর ১৮টি নির্দেশনা কঠোরভাবে মেনে চলতে হবে।’
করোনা মোকাবেলায় সরকারের পদক্ষেপের বিষয়ে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘সরকারি উদ্যোগে দ্রুততার সঙ্গে আগামী কয়েকদিনের মধ্যেই প্রায় আড়াই হাজার বেড বৃদ্ধি করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। নতুন করে আরও ৪০টি আইসিইউ বেড স্থাপন করা হচ্ছে।
তিনি বলেন, ঢাকা নর্থ সিটি করপোরেশন হাসপাতালটি করোনা ডেডিকেটেড করা হচ্ছে। এছাড়া রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী হাসপাতাল, শেখ হাসিনা বার্ন ইন্সটিটিউট, ঢাকা মেডিকেল কলেজ, শেখ রাসেল গ্যাস্ট্রোলিভার হাসপাতালসহ দেশের বেশিরভাগ হাসপাতালে শত শত শয্যা কোভিড ডেডিকেটেড করা হচ্ছে।’ সূত্র:যুগান্তর