a গোপন নথি ফাঁস সন্দেহে বিমানবাহিনীর ১ সদস্যকে গ্রেফতার
ঢাকা শনিবার, ১৪ অগ্রহায়ণ ১৪৩২, ২৯ নভেম্বর, ২০২৫
https://www.msprotidin.com website logo

গোপন নথি ফাঁস সন্দেহে বিমানবাহিনীর ১ সদস্যকে গ্রেফতার


আন্তর্জাতিক ডেস্ক: মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
শুক্রবার, ১৪ এপ্রিল, ২০২৩, ১১:১১
গোপন নথি ফাঁস সন্দেহে বিমানবাহিনীর ১ সদস্যকে গ্রেফতার

ফাইল ছবি

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অতি গোপনীয় নথি ফাঁস এবং সেসব নথি ইন্টারনেটে ছড়িয়ে দেওয়ার ঘটনায় সন্দেহভাজন বিমানবাহিনীর ১ সদস্যকে গ্রেফতার করেছে দেশটির কেন্দ্রীয় তদন্ত সংস্থা এফবিআই। তার নাম জ্যাক টাশেরা (২১) । সে মার্কিন বিমানবাহিনীর এয়ার ন্যাশনাল গার্ডের একজন সদস্য।

বৃহস্পতিবার গ্রেফতারের বিষয়টি জানায় যুক্তরাষ্ট্রের অ্যাটর্নি জেনারেল মেরিক গারলান্ড। তিনি বলেন, অনুমতিব্যতিত যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় প্রতিরক্ষা বিষয়ক অতি গোপনীয় নথি সংগ্রহ, সংরক্ষণ ও এর তথ্য বেহাতের ঘটনা তদন্তে সন্দেহভাজন টাশেরাকে গ্রেফতার করেছে এফবিআই।

যুক্তরাষ্ট্রের বিচারবিষয়ক মন্ত্রণালয়ে এক সংবাদ ব্রিফিংয়ে গারলান্ড জানান, “এফবিআই সদস্যরা টাশেরাকে গ্রেফতার করেছে। এ নিয়ে তদন্ত চলমান।”

এফবিআই জানিয়েছে, ম্যাসাচুসেটস অঙ্গরাজ্যের সংস্থাটির সদস্য নর্থ ডিগটন শহরের একটি বাড়ি থেকে টাশেরাকে গ্রেফতার করা হয়েছে। সেখানে আইনশৃঙ্খলা সংক্রান্ত তৎপরতা চলছে। সূত্র: নিউ ইয়র্ক টাইমস, দ্য গার্ডিয়ান, সিএনএন

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

করোনা-আক্রান্তদের-১-টাকায়-অক্সিজেন-সিলিন্ডার-ভর্তি-করে-দিচ্ছেন


নাঈম: আন্তর্জাতিক ডেস্ক
শনিবার, ২৪ এপ্রিল, ২০২১, ১১:০৭
করোনা আক্রান্তদের ১ টাকায় অক্সিজেন সিলিন্ডার ভর্তি করে দিচ্ছেন

ফাইল ছবি

ভারতে মারাত্মক আকার ধারণ করেছে করোনার ভাইরাস সংক্রমণ। বিভিন্ন রাজ্যে দেখা দিয়েছে অক্সিজেনের ব্যাপক ঘাটতি। এই পরিস্থিতিতে অনেক জায়গাতেই কালোবাজারি হচ্ছে অক্সিজেনের। কোথাও কোথাও তা বিক্রি হচ্ছে সিলিন্ডার প্রতি ৩০ হাজার টাকায়। ফলে বিপাকেও পড়েছেন করোনা রোগীরা।
 
এর মধ্যেই দাতা হিসেবে দেখা দিয়েছেন উত্তর প্রদেশের হামিরপুরের একজন ব্যবসায়ী। তিনি করোনা আক্রান্তদের জন্য মাত্র এক টাকায় নিজের কারখানা থেকে অক্সিজেন সিলিন্ডার ভরে দিচ্ছেন। আর তার এই কাজকে স্যালুট জানিয়েছে সবাই।

দেশটির সংবাদ মাধ্যম ‘সংবাদ প্রতিদিন’ এর প্রতিবেদন অনুযায়ী, হামিরপুরের সুমেরপুর ইন্ডাস্ট্রিয়াল এলাকায় মনোজ গুপ্তার ইস্পাত ফ্যাক্টরি আছে। গত বছরই করোনার প্রথম ঢেউয়ের সময় তিনি আক্রান্ত হয়েছিলেন। আর এবার নিজেই কোভিড আক্রান্তদের সেবায় নিজেকে নিয়োজিত রেখেছেন।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

আরও পড়ুন

আমার নিজের বাসার পানিতেও গন্ধ পাই: ওয়াসার এমডি


মুক্তসংবাদ প্রতিদিন ডেস্ক::
বুধবার, ০৬ এপ্রিল, ২০২২, ০৮:৫৪
আমার নিজের বাসার পানিতেও গন্ধ পাই: ওয়াসার এমডি  

ফাইল ছবি

ওয়াসার ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) তাকসিম এ খান নিজের বাসার পানিতেও গন্ধ পান। তিনি বলেছেন, আমাদের পাঁচ থেকে ১০ শতাংশ জায়গার মধ্যে পাইপ ফাটা থাকে। যখনই অভিযোগ পাই সাথে সাথে আমরা তা ঠিক করে দেই। তারপরও কিছু জায়গায় সমস্যা হয়। নয়াপল্টনে আমার নিজের বাসার পানিতেও গন্ধ আছে।’

মঙ্গলবার জাতীয় প্রেস ক্লাবের আবদুস সালাম হলে ঢাকা ইউটিলিটি রিপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন (ডুরা) আয়োজিত 'নগরবাসীর চাহিদা-ঢাকা ওয়াসার সক্ষমতা' শীর্ষক ‘ডুরা সংলাপে’ তিনি এসব কথা বলেন।

এমডি আরো বলেন, ওয়াসা যেই পরিমাণ পানি উৎপাদন করে, সেই পরিমাণ পানি গ্রাহকের কাছে যায়। আমাদের পাঁচ থেকে ছয় শতাংশ সিস্টেম লস আছে, যা খুবই নগণ্য। কিন্তু রাস্তা খোঁড়াখুঁড়ি দেখলেই সাধারণ মানুষ মনে করেন, এটা ওয়াসার লাইন। এ কারণে অনেক সময় লাইনে ময়লা পানি ঢুকে পড়ে।

পানি ফুটিয়ে পান করার বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে তাকসিম এ খান বলেন, ওয়াসার পানি নিরাপদে ট্যাংকি পর্যন্ত দেয়ার দায়িত্ব আমাদের। বাসার লাইন পর্যন্ত নেয়ার দায়িত্ব আমাদের না। সেজন্য আমরা বলব আপনারা পানি ফুটিয়ে খান। এছাড়া পানিতে কোনো সমস্যা হলে- আমরা তিন স্থান থেকে পানি নিয়ে পরীক্ষা করি। একটা হচ্ছে আমাদের পাম্প, দ্বিতীয় হচ্ছে যে এলাকায় সমস্যা ওই এলাকার লাইন, আর তৃতীয় হচ্ছে বাসার লাইন থেকে।
 
গত কয়েক সপ্তাহ ধরে রাজধানীতে ডায়রিয়া আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বাড়ছে। আন্তর্জাতিক উদরাময় গবেষণা কেন্দ্র, বাংলাদেশ (আইসিডিডিআর,বি) হাসপাতালে প্রায় প্রতিদিনই হাজারের বেশি রোগী ভর্তি হচ্ছেন। এ অবস্থায় অনেকেই ওয়াসার লাইনের পানিকে দোষারোপ করছে।

এ প্রসঙ্গে গণমাধ্যমকর্মীদের এক প্রশ্নের জবাবে এমডি বলেন, আইসিডিডিআর,বির সাথে আমাদের ঘন ঘন যোগাযোগ আছে। তারা যখনই ডায়রিয়ার প্রকোপ বেড়ে যাওয়া ১০টি এলাকার ঠিকানা আমাদের দেয়, সাথে সাথে আমরা ওইসব এলাকার পানি ল্যাবে টেস্ট করাই। সেই ল্যাব টেস্টে আমরা কোনো ব্যাকটেরিয়া পাইনি। বিষয়টি সাথে সাথে আইসিডিডিআর-কে জানিয়েছি।

তিনি বলেন, পানিতে যদিওবা কোনো জীবাণু থাকে, সেটি যাতে মরে যায় বা ধ্বংস হয়ে যায় সেজন্য ক্লোরিন দিয়ে থাকি। অনেক সময় ক্লোরিন পাইপের শেষ মাথা পর্যন্ত যায় না। কিন্তু আমরা ওই বিশেষ স্থানগুলোতে ক্লোরিন বাড়িয়ে দিয়েছি। এই ডায়রিয়ার সাথে আমাদের ল্যাব টেস্টের মাধ্যমে যা পেয়েছি, তাতে কোনো সম্পৃক্ততা সরাসরি নেই। আর ক্লোরিন মেশানোর কারণে পানিতেও গন্ধ পাওয়া যায় না। এই গন্ধ দূর করতে আমরা আন্ডারগ্রাউন্ড পানি ও আমাদের শোধন করা পানির মিশ্রণ করে সরবরাহ করি।

পানির দাম বাড়ানোর বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, পানির দাম বাড়ানোর বিষয়ে সবকিছু আমরা জানিয়েছি, এখন সিদ্ধান্ত নেবে সরকার। সূত্র : ইউএনবি

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম
Share on Facebook

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর সর্বশেষ

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর জনপ্রিয়

সর্বশেষ - আন্তর্জাতিক