a জাতিসংঘ মহাসচিব অন্তর্বর্তী সরকারের প্রচেষ্টাকে পূর্ণ সমর্থন করেছে
ঢাকা শনিবার, ২৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩২, ১৩ ডিসেম্বর, ২০২৫
https://www.msprotidin.com website logo

জাতিসংঘ মহাসচিব অন্তর্বর্তী সরকারের প্রচেষ্টাকে পূর্ণ সমর্থন করেছে


আন্তর্জাতিক ডেস্ক: মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
মঙ্গলবার, ২০ আগষ্ট, ২০২৪, ০১:০৪
জাতিসংঘ মহাসচিব অন্তর্বর্তী সরকারের প্রচেষ্টাকে পূর্ণ সমর্থন করেছে

ফাইল ছবি: ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস

 

জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে চিঠি লিখেছেন। চিঠিতে তিনি আবারও বলেছেন, শান্তি প্রতিষ্ঠা এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক, গণতান্ত্রিক উত্তরণের পথে তার সরকারের প্রচেষ্টাকে সম্পূর্ণ সমর্থন করে জাতিসংঘ।

বাংলাদেশ তার ইতিহাসের একটি গুরুত্বপূর্ণ সন্ধিক্ষণে দাঁড়িয়ে রয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেছেন, এই ক্রান্তিকালীন সময়ে সহিংসতার অবসান, জবাবদিহিতা নিশ্চিত এবং গণতান্ত্রিক নির্বাচনের পথ নির্ধারণে ড. ইউনূসের নেতৃত্ব হবে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

গত ১৬ আগস্ট ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে পাঠানো চিঠিতে আন্তোনিও গুতেরেস একথা জানিয়েছেন।

আন্তোনিও গুতেরেস বলেছেন, জাতিসংঘ ড. ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকারের সাথে কাজ করতে এবং অনুরোধ পেলে যেকোনও সমর্থন দিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। বাংলাদেশের জনগণের স্বার্থে আবাসিক সমন্বয়কারী এবং জাতিসংঘের কান্ট্রি টিমের মাধ্যমে এই অনুরোধ করা যেতে পারে।

গতকাল সোমবার (১৯ আগস্ট) রাতে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং চিঠিটি শেয়ার করে। চিঠিতে জাতিসংঘ প্রধান গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে ড. ইউনূসের দায়িত্ব গ্রহণের জন্য তাকে তার শুভেচ্ছা জানান।

গুতেরেস বলেন, বাংলাদেশে শান্তি ফিরিয়ে আনা এবং সংসদ নির্বাচন আয়োজনের প্রচেষ্টাকে আমি স্বাগত জানাই।

জাতিসংঘ প্রধান আরও বলেন, এই ক্রান্তিকালীন সময়ে সহিংসতার অবসান ঘটাতে, জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে, আইন-শৃঙ্খলা পুনরুদ্ধার করতে এবং গণতান্ত্রিক নির্বাচনের পথ নির্ধারণে ড. ইউনূসের নেতৃত্ব অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হবে।

তিনি বলেন, ‘আমি আশা করি, যুবক ও নারীদের পাশাপাশি সংখ্যালঘু এবং আদিবাসী সম্প্রদায়ের কণ্ঠস্বরও বিবেচনায় নেওয়াসহ আপনার সরকার একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক পন্থা গ্রহণ করবে।’

চিঠিতে গুতেরেস বলেছেন, তিনি সব নাগরিক এবং বিশেষ করে সংখ্যালঘুদের পূর্ণ সুরক্ষা নিশ্চিত করতে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের ওপর নির্ভর করছেন। সূত্র: ইত্তেফাক

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

আরও পড়ুন

সাবেক রুশ প্রেসিডেন্ট যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি দিলেন


আন্তর্জাতিক ডেস্ক:মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
বৃহস্পতিবার, ১৭ মার্চ, ২০২২, ০৫:৫৯
সাবেক রুশ প্রেসিডেন্ট যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি দিলেন

ফাইল ছবি

রাশিয়াকে বিচ্ছিন্ন করতে যুক্তরাষ্ট্র রুশভীতি ষড়যন্ত্র জারি রেখেছে বলে অভিযোগ করেছেন রাশিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট দিমিত্রি মেদভেদেভ। তিনি হুঁশিয়ারি  উচ্চারণ করে বলেছেন, পূর্বের সুপারপাওয়ার ধরে রাখার সক্ষমতা রাশিয়ার আছে।

দিমিত্রি মেদভেদেভ ২০০৮ থেকে ২০১২ পর্যন্ত রাশিয়ার প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব পালন করেন। বর্তমান তিনি রাশিয়ার নিরাপত্তা কাউন্সিলের উপ সচিবের দায়িত্ব পালন করছেন।

ইউক্রেনে যুক্তরাষ্ট্রের তৎপরতা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্র বিরক্তিকর ‘রুশভীতি’ পুঞ্জীভূত করে রেখেছে। রাশিয়া যেন যুক্তরাষ্ট্রের কাছে বশ্যতা স্বীকার করতে বাধ্য হয়, এজন্য তারা এমনভাব করছে। কিন্তু যুক্তরাষ্ট্রের সেই আশা কখনো পূরণ হবে না। শত্রুকে জায়গামতো রাখার শক্তি রাশিয়ার আছে।

গত ২৪ ফেব্রুয়ারি রাশিয়া ইউক্রেনে সামরিক অভিযান শুরু করে। এরপর যুক্তরাষ্ট্র এবং তার পশ্চিমা মিত্রদেশগুলো রাশিয়ার নেতা, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান এবং ব্যবসায়ীদের ওপর একের পর এক নিষেধাজ্ঞা দিয়ে আসছে। পশ্চিমা মিত্রদেশগুলো রাশিয়াকে ‘বিশ্ব থেকে বিচ্ছিন্নের হুঁশিয়ারি দিয়েছে’।

যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞার প্রতিক্রিয়ায় রাশিয়ার সাবেক এই প্রেসিডেন্ট বলেছেন, পশ্চিমাদের সঙ্গে মস্কোর কূটনৈতিক সমঝোতার প্রয়োজন নেই। মেদভেদেভ আরও বলেন, প্রেসিডেন্ট পুতিনের ঠিক করে দেওয়া লক্ষ্যমাত্রা অর্জন না হওয়া পর্যন্ত ইউক্রেনে মস্কো আক্রমণ চালিয়ে যাবে। সূত্র: রয়টার্স

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

নেতা হতে গেলে রাজনৈতিক দায়বদ্ধতা থাকা জরুরি: ড. মঈন খান


সাইফুল আলম, ঢাকা প্রতিনিধি, মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
সোমবার, ২৬ মে, ২০২৫, ০৪:০৭
নেতা হতে গেলে রাজনৈতিক দায়বদ্ধতা থাকা জরুরি ড মঈন খান

ছবি: মুক্তসংবাদ প্রতিদিন

 

সাইফুল আলম, ঢাকা:  "বাংলাদেশে সামাজিক দায়িত্বশীল নেতৃত্ব এবং সুশাসন” শীর্ষক একটি আন্তর্জাতিক সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়েছে। রোববার (২৫ মে) সকালে রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে যুক্তরাষ্ট্র ভিত্তিক সংগঠন 'স্কুল অফ লিডারশিপ' (SOLE USA) বাংলাদেশ শাখার উদ্যোগে এ সেমিনারের আয়োজন করা হয়। দেশের বিভিন্ন দলের শীর্ষ রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, শিক্ষক, গবেষক, আইনজীবি, চিকিৎসক, উন্নয়ন কর্মকর্তা ও সাংবাদিক নেতৃবৃন্দ সেমিনারে অংশগ্রহণ করেন। 

SOLE বাংলাদেশ শাখার সভাপতি অধ্যাপক ড. এম এম শরীফুল করীমের সভাপতিত্বে সেমিনারে প্রধান অতিথি ছিলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. মঈন খান। সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন লন্ডনের নর্থামব্রিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক আলিয়ার হোসেন।
সেমিনারে স্বাগত বক্তব্য রাখেন SOLE USA-এর প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট ড. গোলাম রাব্বানি। 

তিনি বলেন, আমাদের রাজনৈতিক সংস্কার চাইতে হবে। অনেকে ভাবে রাজনৈতিক সংস্কার চাইলে বড় বড় রাজনৈতিক দল মন খারাপ করতে পারে। এমনটা হওয়া উচিত না। রাষ্ট্র সংস্থারের পাশাপাশি রাজনৈতিক সংস্কার জরুরি। SOLE বাংলাদেশ চ্যাপ্টারের কর্মকর্তাদের এই অসাধারণ উদ্যোগের জন্য কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেন। প্রধান অতিথির বক্তব্যে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. মঈন খান বলেন, নেতা হতে গেলে রাজনৈতিক দায়বদ্ধতা থাকা জরুরি। অনেককে বলতে শোনা যায় বিএনপি ক্ষমতায় গেলে স্বৈরাচার হয়ে উঠবে। এমন কথায় আমি হতবাক হই। বিএনপি সরকার হিসেবে দীর্ঘদিন দেশ পরিচালনা করেছে। ভুলত্রুটি ছিলো, কিন্তু বিএনপি কখনো স্বৈরাচারী ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়নি। 

বিএনপি দেশ পরিচালনার দায়িত্ব পেলে স্বৈরাচারী হয়ে উঠবে না। জনগণের কল্যাণে কাজ করবে। বিএনপি ১৫ বছর দেশ পরিচালনাকালে বিরোধী দল মত দমনে কোন গায়েবি মামলা দেয়নি, আইনশৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনীকে ব্যবহার করেনি। বিএনপি স্বৈরাচার হয়ে উঠবে বলে এমন মিথ্যা নেরেটিভ দাঁড় করাবেন না। বিএনপি মহাসচিবের বিরুদ্ধে গত ১৫ বছরে ১০৫ টি মিথ্যা মামলা দিয়েছে। বিএনপি ক্ষমতাকালে হাসিনা বা আওমিলীগের সাধারণ সম্পাদকের নামে একটি মামলা দিয়েছে এমন ঘটনা ঘটেনি। বিএনপি ও আওমিরীগ মুদ্রার এপিঠ ওপিঠ এটাও মানতে নারাজ ড. মঈন খান।  তিনি বলেন আওমিলীগ ফ্যাসাবাদী দল, বিএনপি ফ্যাসিবাদী দল নয়। 

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. কামরুল আহসান বলেন, ছাত্রজনতা বারবার প্রাণ দিয়ে দেশকে সঠিক পথে এনেছে। কিন্তু আমরা অভিভাবকরা বারবারর ব্যর্থ হয়েছি। ১৯৭১, ৯০, ২৪ সবকটা আন্দোলনে ছাত্রজনতা জীবন দিয়েছে। কিন্তু বিপ্লব পরবর্তী সময়ে আমরা চেতনা ধরে রাখতে ব্যর্থ হয়েছি। আমরা ব্যর্থ হচ্ছি বলেই ৭১ এর পর ৯০ হয়েছে, সর্বশেষ ২৪ তৈরি হয়েছে। বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে আমি হতাশ। ছাত্ররা কতো রক্ত দিবে? কেনো দেশে এখন নেতৃত্ব সংকট? এর জন্য সকল পক্ষ দায় এড়াতে পারে না। 

গণসংহতি পার্টির সভাপতি জুনায়েদ সাকি বলেন, গণতান্ত্রিক চর্চা প্রসারিত করতে হবে। গণতান্ত্রিক চর্চা না করে ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে লড়াই করা যাবে না। অন্তর্বর্তিতালীন সরকারের মাঝেও গণতান্ত্রিক চর্চার মধ্যে ঘাটতি দেখা যাচ্ছে। যার ফলে ঐক্য বিনষ্ট হচ্ছে।  বিরোধ তৈরি হচ্ছে। দেশের সার্থে জাতীয় ঐক্যের ক্ষেত্রে সবার সহযোগিতা দরকার। এর জন্য প্রধান দায়িত্ব সরকারের।  তাদের উচিত সকল দলের সাথে কথা বলে আস্থার মধ্যে আনতে হবে। নির্দিষ্ট দলের প্রতি ঝুকে গেলে বিরোধ সৃষ্টি হবেই। 

এবি পার্টির সাধারণ সম্পাদক ব্যারিস্টার আসাদুজ্জামান ফুয়াদ বলেন, আমিত্বের যে কালচার এটা থেকে বের হয়ে আসতে হবে। পূর্বের ফ্যাসিবাদ সরকারকে বলতে শুনতাম আমি মোবাইল দিয়েছি, আমি ইন্টারনেট দিয়েছি, আমি পদ্মাসেতু করেছি। প্রকৃত লিডাররা আমি বলবে না, বলবে আমার সরকার এসব করেছে। কেনো আমাদের প্রকৃত লিডারশিপ তৈরি হচ্ছে না? 
এর জন্য দলগুলোর পাশাপাশি পরিবারও দায়ী। আমাদের পরিবার আমাদেরকে রাজনীতির বাইরে রেখে ঘরোয়া টিকটিকি বানাই রাখছে। পরিবার, স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় থেকে লিডারশিপ তৈরি করতে হবে। চ্যালেঞ্জ নেয়া শিখতে হবে জীবনের প্রতিটা স্তরে। 

এনডিএম চেয়ারম্যান ববি হাজ্জজ বলেন, পতিত হাসিনাকে নিয়ে আলোচনা করার প্রয়োজন নেই। আমি এটা করেছি ওটা করেছি সে দিন আর আসবে না।  শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান একটা সমৃদ্ধ বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলেন। সে পরম্পরায় বেগম খালেদা জিয়ার সেক্রিফাইসের কারনে জনগণ তাঁকে আপোষহীন নেত্রী উপাধি দিয়েছে। জুলাই আন্দোলনে তারেক রহমানের অবদান অনস্বীকার্য। তিনি আন্দোলনে ওতপ্রোতভাবে জড়িত ছিলেন। 

প্রেসক্লাবের সভাপতি কবি হাসান হাফিজ বলেন, আগামী নির্বাচনে স্বচ্ছতা জবাবদিহিতা আওতায় আনতে বিভিন্ন পেশাজীবিদের নিয়ে একটা মনিটরিং কমিটি গঠন করতে পারি। ভারতের সাথে বন্ধুত্ব চাই, কিন্তু মাথা বিক্রি করেিতে চাই না। কাঁটাতারে ফেলানীর লাশ চাই না। বন্ধুত্ব হবে সমতার ভিত্তিতে। গত ১৫ বছরে ফ্যাসিবাদ আমাদের ধ্বংস করে দিয়েছে। বর্তমান সরকার কাজ করে যাচ্ছে। কোন কোন উপদেষ্টা অপরিপক্কতার পরিচয় দিচ্ছে। এ ছোট্ট উপদেষ্টা পরিষদ দিয়ে দেশ সঠিক চলবে না। আশা করি সুস্ঠু নির্বাচন দিয়ে ড. ইউনুস যেনো সুন্দরভাবে বিদায় নিতে পারে। রাজনৈতিক দলগুলোরও পরষ্পরের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হতে হবে। 

বিএনপি ভারপ্রাপ্ত চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা ড. মাহাদী আমিন বলেন, নতজানু পররাষ্ট্রনীতি, কৃষি বিপ্লব, খাল খনন, গার্মেন্টস শিল্প শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের হাত ধরে শুরু হয়েছিলো। তিনি ছিলেন বহুদলীয় গণতন্ত্রের জনক। নেতৃত্বের কথা যদি এদেশে আসতে হয় তাহলে দেশের জন্য ইতিবাচক নেতৃত্বে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের নামই আসবে। গত ১৫ বছরে বিএনপি সবচেয়ে বেশী নির্যাতিত নিপীড়িত ছিলো। ৫০০ এর অধিক বিএনপি নেতাকর্মী জুলাই আন্দোলনে শহীদ হয়েছে। ৩১ দফার মাধ্যমে সংস্কারের কথা এদেশে প্রথম বলেন তারেক রহমান। ৩১ দফা বাস্তবায়ন হলেই দেশে পর্যাপ্ত সংস্থার হবে।

SOLE USA, বাংলাদেশ চ্যাপ্টারের  নির্বাহী পরিচালক – ড. জামিল আহমেদের সঞ্চালনায় সেমিনারে আমন্ত্রিত অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন SOLE বাংলাদেশ চ্যাপাটারের প্রতিনিধি ফয়েজ কাওসার, মেজর জেনারেল আশাব উদ্দিন (অব.)। আরো উপস্থিত ছিলেন, কৃষিবিদ শামীমুর রহমান শামীম , SOLE সমন্বয়ক মেজর (অব.) সিদ্দিক, অধ্যাপক ড. এ.কে.এম. মতিনুর রহমান এবং ইয়ুথ পার্লামেন্ট সভাপতি অ্যাড. আমিনুল ইসলাম মুনীর প্রমুখ। 
উল্লেখ্য, সেমিনারে বিদেশী ডেলিগেটগন অনলাইন প্লাটফর্মে যুক্ত ছিলেন।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম
Share on Facebook

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর সর্বশেষ

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর জনপ্রিয়

সর্বশেষ - আন্তর্জাতিক