a তালেবান পানশির রাজধানীতে প্রবেশ করেছে
ঢাকা বুধবার, ১০ আষাঢ় ১৪৩২, ২৫ জুন, ২০২৫
https://www.msprotidin.com website logo

তালেবান পানশির রাজধানীতে প্রবেশ করেছে


আন্তর্জাতিক ডেস্ক:মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
রবিবার, ০৫ সেপ্টেম্বর, ২০২১, ০৯:৫২
তালেবান পানশির রাজধানীতে প্রবেশ করেছে

ফাইল ছবি

আফগানিস্তানের তালেবান কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে যে তাদের যোদ্ধারা পানশির প্রদেশের রাজধানীতে প্রবেশ করেছে। রোববার কাতারের গণমাধ্যম আল-জাজিরা এমন সংবাদ প্রকাশ করেছে।

তালেবান কর্তৃপক্ষের মুখপাত্র বিলাল করিমি তার টুইটার অ্যাকাউন্টে বলেন, পানশির প্রদেশের রাজধানী বাজারক সংলগ্ন জেলা রুখহার কেন্দ্র ও পুলিশ সদর দফতর দখল করেছে তালেবান যোদ্ধারা। এ সময় প্রতিপক্ষ বাহিনীর বহু যোদ্ধা হতাহত হন এবং বহু যোদ্ধাকে আটক করা হয়েছে। শত্রুবাহিনীর যানবাহন, অস্ত্র ও গোলাবারুদও দখল করেছে তালেবান যোদ্ধারা।

এদিকে পানশির প্রদেশের রাজধানী বাজারক এলাকায় সর্বশেষ যুদ্ধের সত্যিকার ফলাফল সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়া সম্ভব হয়নি। সূত্র: আল-জাজিরা

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

নোবেলজয়ী মালালা বিয়ে করলেন


আন্তর্জাতিক ডেস্ক:মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
বুধবার, ১০ নভেম্বর, ২০২১, ১০:৫৩
নোবেলজয়ী মালালা বিয়ে করলেন

ফাইল ছবি

বিয়ে করলেন শান্তিতে নোবেল পুরস্কার বিজয়ী পাকিস্তানি অধিকারকর্মী মালালা ইউসুফজাই।

স্থানীয় সময় মঙ্গলবার ইংল্যান্ডের বার্মিংহামে একটি ঘরোয়া অনুষ্ঠানে তার বিয়ের অনুষ্ঠান সম্পন্ন হয় বলে জানিয়েছে আন্তর্জাতিক সংবাদ মাধ্যমগুলো।

মালালার স্বামীর নাম আসার মালিক। তিনি পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডের কর্মকর্তা।

মঙ্গলবার আসারের সঙ্গে তার বিয়ের খবর টুইটারে জানায় মালালা। বিয়ের ছবি পোস্ট করে তিনি লেখেন, ‘আমার জীবনের একটি মূল্যবান মুহূর্ত। আসার এবং আমি আজীবনের সঙ্গী হওয়ার জন্য আজ গাঁটছড়া বাঁধলাম।’

মালালা লিখেছেন, ‘বার্মিংহামের বাড়িতেই পরিবার-পরিজনের সামনে একটা ছোট ঘরোয়া নিকাহ অনুষ্ঠানে আমরা বিশেষ মুহূর্তটি উদ্‌যাপন করেছি।’

সূত্র: সমকাল

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

আরও পড়ুন

পুলিশের সঙ্গে নারী চিকিৎসকের তুলকালাম কান্ড ও পরে মন্ত্রীকে ফোন


এমএস.প্রতিদিন ডেস্ক:
রবিবার, ১৮ এপ্রিল, ২০২১, ১০:২০
পুলিশের সঙ্গে নারী চিকিৎসকের তুলকালাম কান্ড ও পরে মন্ত্রীকে ফোন

ফাইল ছবি

সর্বাত্মক লকডাউন চলাকালে রাজধানীতে পরিচয়পত্র দেখতে চাওয়ায় পুলিশ সদস্য ও ম্যাজিস্ট্রেটের সঙ্গে রীতিমতো এক নারী চিকিৎসক তুলকালাম কাণ্ড করেছেন। পুলিশ ও দায়িত্বপ্রাপ্ত ম্যাজিস্ট্রেট বার বার অনুরোধ করেও মুভমেন্ট পাস বা কোন মেডিকেলের চিকিৎসক পরিচয়পত্র বের করতে পারেননি তার কাছ থেকে।

রবিবার (১৮ এপ্রিল) দুপুরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের রেডিওলজি অ্যান্ড ইমেজিং বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক সাইবা শওকত জিমি এলিফ্যান্ট রোডের বাটা সিগন্যালে  ভ্রাম্যমাণ আদালতের চেকে পড়েন। ঢাকা জেলা প্রশাসন অফিসের সহকারী কমিশনার শেখ মো. মামুনুর রশিদ সেখানে আদালত পরিচালনা করছিলেন। নিউ মার্কেট থানার একজন পরিদর্শকের নেতৃত্বে  সেখানে দায়িত্বরত ছিলেন একাধিক পুলিশ সদস্য।

চেক পোস্টে চিকিৎসকের কাছে তার আইডি কার্ড দেখতে চান পুলিশ সদস্যরা। চিকিৎসক জিমি  সঙ্গে আইডি কার্ড আনেননি বলে জানান। এরপর মুভমেন্ট পাস দেখতে চাওয়া হয়  তার কাছে। এ সময় জিমি কিছুটা উত্তেজিত হয়ে পড়েন। ডাক্তারের মুভমেন্ট পাস লাগে? এ কথা জিজ্ঞাসা করেন তিনি।

এলিফ্যান্ড রোডে পুলিশ চেকপোস্টে পরিচয়পত্র দেখতে চায় পুলিশ ওই নারীর কাছে । এতে তিনি উত্তেজিত হয়ে উঠেন। পুলিশের কাছে তিনি মুক্তিযোদ্ধার সন্তান দাবি করেন। তিনি বলেন, ‘আমি বীর বিক্রমের মেয়ে। তোমরা পুলিশ হয়েছ আমার বাবা যুদ্ধ করেছিল বলেই।’ পাল্টা জবাব, ‘আমরাও ভেসে আসিনি। আমিও মুক্তিযোদ্ধার সন্তান। আপনার বাবা একা যুদ্ধ করে নাই।’

এক পর্যায়ে  তিনি গালিগালাজ করতে থাকেন পুলিশ সদস্যদের। চাকরি হারানোর হুমকি দেন। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এমনি একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে। বার বার নমনীয়ভাবে কথা বলতে দেখা যায় পুলিশ সদস্য ও ম্যাজিস্ট্রেটকে। কিন্তু তাদের সাথে অসৌজন্যমূলক আচরণ করতে থাকেন ওই নারী ।

৫ মিনিট ২৬ সেকেন্ডের ওই ভিডিওতে দেখা যায়, ওই নারী পুলিশকে বলেছেন, ‘করোনায় কয়জন ডাক্তারের জীবন গেছে, আর কতজন মরছেন আপনারা। আমার কাছে চান মুভমেন্ট পাস আবার।’

এরপরই পরিস্থিতি পাল্টে যায়। ওই নারীকে  পুলিশের এক সদস্য বলেন, ‘আপনি ধমক দিচ্ছেন কেনো আমাদের?’ জবাবে নারী বলেন, ‘আমি বীর মুক্তিযোদ্ধা শওকত আলীর মেয়ে।’ পুলিশও বলে, ‘আমিও মুক্তিযোদ্ধার ছেলে। মুক্তিযোদ্ধার কথা শোনাচ্ছেন আপনি আমাকে।’

এসময় নিজেকে চিকিৎসক দাবি করা ওই নারী পুলিশকে বলেন, ‘ বন্ধ করতে হবে ডাক্তার হয়রানি। আমি বিএসএমএমইউ প্রফেসর, বীর বিক্রমের মেয়ে। আপনারা আমাকে  হয়রানি করতে পারেন না।’ পরে পুলিশের আরেক সদস্য বলেন, ‘আপা আপনাকে তো হয়রানি করা হচ্ছে না। আপনার কাছে পরিচয়পত্র চাওয়া হচ্ছে।’

এর পরে ওই নারী চিকিৎসক নিজ গাড়িতে ওঠে যান। তখন পুলিশের এক সদস্য বারবার ওই নারীকে বলেন, ‘আমাকে আপনি তুই তুই করে কেন বলছেন?’ এক পর্যায়ে ‌‍‍হয়রানি করলে তিনি পুলিশকে আন্দোলনের হুমকি দেন। পুলিশ জবাবে বলছে, ‘আমাদের আন্দোলনের ভয় দেখাচ্ছেন।’

‘আর আমি কে, এখন সেটা তোদের দেখাচ্ছি হারামজাদা।’ এই কথা বলে তিনি এক ‘মন্ত্রীকে’ ফোন করেন । ফোনে তাকে হয়রানি করার কথা বলেই তার ফোন তুলে দেন পুলিশ সদস্যের হাতে  কথা বলার জন্য। তারপরও তিনি পুলিশকে পরিচয়পত্র দেখাননি ।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম
Share on Facebook

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর সর্বশেষ

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর জনপ্রিয়

সর্বশেষ - আন্তর্জাতিক