a
ফাইল ছবি
রাশিয়া দাবি করেছে, গত রাতে তারা দুইটি ড্রোন ভূপাতিত করেছে। প্রেসিডেন্ট পুতিনকে হত্যা করতে ইউক্রেন এ হামলা করেছিল বলে মস্কো দাবি করে।
ক্রেমলিনের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, ইলেক্ট্রনিক রাডার ব্যবহার করে স্পেশাল সার্ভিস ড্রোন দুইটি প্রতিহত করেছে। ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ দেশটির রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থায় বলেন, এ সময় পুতিন ক্রেমলিনে ছিলেন না।
এতে বস্তুগত কোনো জিনিস ক্ষতিগ্রস্ত হয়নি বলে তিনি উল্লেখ করেছেন। এদিকে ইউক্রেন জানিয়েছে, তারা এ নিয়ে কোনো মন্তব্য করবে না।
রাশিয়ার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া কিছু ভিডিওতে কেন্দ্রীয় মস্কোতে বুধবার ভোরের দিকে কিছু ধোঁয়া উড়তে দেখা গেছে। তবে এসব ভিডিওর সত্যতা যাচাই করা সম্ভব হয়নি বলে জানিয়েছে বিবিসি। সূত্র: বিডি প্রতিদিন
ফাইল ছবি
ইউক্রেনে তৃতীয় দিনের মতো রুশ বাহিনীর হামলা চলছে। ইতোমধ্যে রুশ সেনারা রাজধানী কিয়েভে প্রবেশ করেছে। সেখানে দুই পক্ষের মধ্যে তুমুল লড়াই চলছে। এর মধ্যে রাশিয়ার চেচনিয়া অঞ্চলের নেতা বলেছেন, তিনি ইউক্রেনে তার যোদ্ধাদের পাঠিয়েছেন। তারা রুশ সেনাদের সঙ্গে কাথে কাথ মিলিয়ে যুদ্ধ করবে।
অনলাইনে পোস্ট করা এক ভিডিওতে রামযান কাদিরভ বলেন, চেচেন বাহিনী এখন পর্যন্ত ইউক্রেনের একটি সামরিক স্থাপনা সফলভাবে দখল করতে সক্ষম হয়েছে। ওই ঘটনায় কেউ হতাহত হয়নি।
রাশিয়ার দক্ষিণাঞ্চলীয় এই প্রজাতন্ত্রের নেতা রুশ প্রেসিডেন্টের ঘনিষ্ঠ একজন মিত্র হিসেবে পরিচিত।
রাশিয়ার আক্রমণকে সমর্থন করে কাদিরভ বলেছেন, ইউক্রেনের ওপর হামলা চালানোর যে সিদ্ধান্ত পুতিন নিয়েছেন তা মস্কোর শত্রুদের ইউক্রেনের মাটি ব্যবহার করে রাশিয়ার ওপর হামলা চালানোর সুযোগ প্রতিহত করবে।
ফাইল ছবি
জাতীয় প্রেস ক্লাবের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকসহ ১১ সাংবাদিক নেতার ব্যাংক হিসাব তলবের চিঠি অপ্রত্যাশিত বলে মন্তব্য করেছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সোমবার (২০ সেপ্টেম্বর) বিকেলে সচিবালয়ে সাংবাদিক নেতাদের সঙ্গে বৈঠকে এমন মন্তব্য করেন।
সাংবাদিক নেতাদের উদ্দেশে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, আমি আপনাদের সঙ্গে একমত। ঘটনাগুলো অপ্রত্যাশিতভাবে ঘটেছে। আমি জানতাম না, তথ্যমন্ত্রীও বোধহয় জানতেন না এসব বিষয়ে। আপনারা যখন আমাকে জানিয়েছেন, আমি সঙ্গে সঙ্গে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরের সঙ্গে আলাপ করেছি। তিনিও আপনাদের মতো একটি চিঠির কথা বলেছেন। সেই চিঠির উৎপত্তি কোথায় সেটাও দেখছি। আমার মনে হয়, একটা ভুল বোঝাবুঝির মাধ্যমে চিঠিটা দিয়েছে। আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি চিঠিটা এভাবে দেওয়া উচিত হয়নি।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, আমরা বিষয়টি আরেকটু দেখে নিই। কোথা থেকে কীভাবে, কী হয়েছে দেখে ব্যবস্থা নেবো। অবশ্যই আপনাদের সুনাম ক্ষুণ্ন হয়েছে। আপনারা কষ্ট পেয়েছেন, ব্যথা পেয়েছেন। সেই জায়গাটায় কিছু করতে না পারলেও পরবর্তীতে এমনটা যাতে না হয়, সেদিকে লক্ষ্য রাখবো।
তিনি বলেন, আমি সবার সঙ্গে আলাপ করছি। এনএসআই, সিআইডি, এসবি, বাংলাদেশ ব্যাংক সবার সঙ্গে আলাপ হয়েছে। আমি আগামীকাল রূপপুর যাচ্ছি, সেখান থেকে এসে আবার বসবো। যাতে এ ঘটনার পুনরাবৃত্তি না হয়, সেগুলো আমরা দেখবো। এ মুহূর্তে আপনাদের সঙ্গে আমি সম্পূর্ণ একমত, যে চিঠিটা অপ্রত্যাশিত।