a
ফাইল ছবি
রাশিয়া দাবি করেছে, গত রাতে তারা দুইটি ড্রোন ভূপাতিত করেছে। প্রেসিডেন্ট পুতিনকে হত্যা করতে ইউক্রেন এ হামলা করেছিল বলে মস্কো দাবি করে।
ক্রেমলিনের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, ইলেক্ট্রনিক রাডার ব্যবহার করে স্পেশাল সার্ভিস ড্রোন দুইটি প্রতিহত করেছে। ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ দেশটির রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থায় বলেন, এ সময় পুতিন ক্রেমলিনে ছিলেন না।
এতে বস্তুগত কোনো জিনিস ক্ষতিগ্রস্ত হয়নি বলে তিনি উল্লেখ করেছেন। এদিকে ইউক্রেন জানিয়েছে, তারা এ নিয়ে কোনো মন্তব্য করবে না।
রাশিয়ার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া কিছু ভিডিওতে কেন্দ্রীয় মস্কোতে বুধবার ভোরের দিকে কিছু ধোঁয়া উড়তে দেখা গেছে। তবে এসব ভিডিওর সত্যতা যাচাই করা সম্ভব হয়নি বলে জানিয়েছে বিবিসি। সূত্র: বিডি প্রতিদিন
ফাইল ছবি
দোনেৎস্ক বিমানবন্দরে একটি মপ-আপ অপারেশন সম্পন্নের পর সেখানে থাকা ইউক্রেনীয় সেনাদের এম ৪ হাইওয়ের পেছনে তাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন দোনেৎস্ক পিপলস মিলিশিয়ার কর্নেল আর্টিওম জোগা।
সোমবার স্পার্টা পুনরুদ্ধার ব্যাটালিয়নের কমান্ডার তার টেলিগ্রাম চ্যানেলে এ তথ্য দেন। খবর তাস নিউজের।
তিনি বলেন, এর আগে সামরিক সংবাদদাতা সেমিয়ন পেগভ রিপোর্ট করেছেন যে, দোনেৎস্ক বিমানবন্দরের অঞ্চল শত্রু সেনা থেকে সম্পূর্ণরূপে মুক্ত করা হয়েছে। আমি তার কথাগুলো নিশ্চিত করছি এবং দোনেৎস্ক বিমানবন্দরে শত্রুর শেষ শক্ত ঘাঁটি ধ্বংস করার ভিডিও ফুটেজ আপলোড করছি।
জোগা বলেন, বিমানবন্দরের সব বিল্ডিং ২০১৫ সাল থেকে ডিপিআর বাহিনীর নিয়ন্ত্রণে রয়েছে, কিন্তু ওপিটনয়ে বন্দোবস্তের এলাকায় অবস্থানগুলো খালি রয়ে গেছে। বিমানবন্দরের মোট এলাকা ১০ বর্গ কিলোমিটারের বেশি।
কর্নেল বলেন, ‘আমরা এক মাসেরও বেশি সময় আগে বিমানবন্দরের দখল নিয়েছিলাম, কিন্তু নিরাপদে থাকার জন্য শত্রু বাহিনীকে এম৪ হাইওয়ের পেছনে তাড়িয়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম।’
অপারেশনগুলো আর্চেঞ্জেল মাইকেল ব্যাটালিয়নের একটি কোম্পানির সঙ্গে যৌথভাবে পরিচালিত হয়েছিল একটি পৃথক ট্যাংক ব্যাটালিয়নের ট্যাংকার এবং ২৩৮তম আর্টিলারি ব্রিগেডের আর্টিলারিম্যান, ঝোগা নির্দিষ্ট করে বলেছিলেন। স্পার্টা ব্যাটালিয়ন ২০১৪ সালে তৈরি করা হয়েছিল, তারা স্লাভিয়ানস্ক ও দোনেৎস্ক বিমানবন্দরের যুদ্ধে অংশ নিয়েছিল। সূত্র: যুগান্তর
ফাইল ছবি
মদিনার মসজিদে কুবার সাবেক ইমাম শায়খ ড. মুহাম্মদ বিন আবদুল্লাহ জুরবান আল গামিদি ইন্তেকাল করেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।
শনিবার (৭ আগস্ট) মসজিদে নববিতে তার জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। পরে জান্নাতুল বাকিতে তাকে দাফন করা হয়।
বিখ্যাত কুবা মসজিদে ইমাম ও দায়ি হিসেবে অনেক বছর দায়িত্ব পালন করেন শায়খ মুহাম্মদ। পাশাপাশি তিনি মদিনার ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে দায়িত্ব পালন করেন।
তিনি সবার কাছে অত্যন্ত প্রিয় ব্যক্তিত্ব ছিলেন। খুবই বিচক্ষণ ও গভীর জ্ঞানের অধিকারী একজন ইসলামী ব্যক্তিত্ব ছিলেন। সামাজিক কাজে নেতৃত্বচর্চার পাশাপাশি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে আবেগঘন ভাষায় বক্তৃতা প্রদান করতেন তিনি।
তার মৃত্যুতে মসজিদে কুবার বর্তমান ইমাম অধ্যাপক ড. সুলাইমান বিন সলিমুল্লাহ আল রাহিলি এক টুইট বার্তায় বলেন, ‘আমার প্রিয় গুরু ও শিক্ষক শায়খ মুহাম্মদ বিন জুরবান আল গামিদি মারা গেছেন। তিনি উচ্চমাধ্যমিক স্তরে আমাদের প্রিয় শিক্ষক ছিলেন।’