a
ফাইল ছবি
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বাহিনীর সদর দফতরের একেবারে নিকটে একটি পাতাল রেলওয়ে স্টেশনে গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে। এরপরই মার্কিন প্রতিরক্ষা দফতর পেন্টাগন লকডাউন করে দেওয়া হয়েছে। মঙ্গলবার (৩ আগস্ট) এ ঘটনা ঘটে বলে খবর প্রকাশ করেছে বার্তা সংস্থা এএফপি।
স্থানীয় সংবাদমাধ্যমগুলোর মতে, পাতাল রেলওয়ে স্টেশনের বেশ কয়েকটি এলাকায় গোলাগুলি হয়। এ সময় ওয়াশিংটনের আরলিংটনের কাছে পেন্টাগনের কর্মীদের নিরাপদ আশ্রয়ে যাওয়ার নির্দেশ দেয় কর্তৃপক্ষ। কয়েকজন আহত হয়ে থাকতে পারেন বলে আশঙ্কা করা হলেও তাৎক্ষণিকভাবে তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
ঘটনাস্থল থেকে মাত্র কয়েক গজ দূরে মার্কিন প্রতিরক্ষা বিভাগের সদর দফতর পেন্টাগণের প্রধান প্রবেশ পথ রয়েছে।
এক টুইট বার্তায় পেন্টাগনের নিরাপত্তা বহিনীর প্রধান বলেন, ট্রানজিট সেন্টারের একটি ঘটনায় পেন্টাগন লকডাউন করা হয়েছে এবং সাধারণ লোকজনকে আক্রান্ত এলাকাটি এড়িয়ে চলতে বলা হয়েছে।
ফাইল ছবি
নিজস্ব মুদ্রা রিয়াল ও রুবলে বাণিজ্যিক লেনদেন শুরু করেছে ইরান ও রাশিয়া। এর অংশ হিসেবে রাশিয়ার মুদ্রা রুবলকে বিনিময়যোগ্য মুদ্রা হিসেবে তালিকাভুক্ত করেছে ইরান। ইরানের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নর সম্প্রতি মস্কো সফর করার পর দুই দেশের মধ্যে সমঝোতা হয়।
ইরানের সংবাদমাধ্যম পার্স টুডের প্রতিবেদনে বলা হয়, তেহরান ও মস্কো নিজস্ব মুদ্রায় লেনদেন শুরু করার অর্থ হচ্ছে দুই পক্ষ মার্কিন ডলারকে গুডবাই জানানো।
রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করেন, যুক্তরাষ্ট্রসহ কোনো কোনো প্রভাবশালী দেশ তাদের মুদ্রাকে অন্য দেশের ওপর চাপ সৃষ্টির জন্য হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করে থাকে। এর বিপরীতে যেসব দেশ মার্কিন ডলারের মতো প্রভাবশালী মুদ্রা এড়িয়ে নিজস্ব মুদ্রায় লেনদেন করতে চায়, তারা মূলত প্রভাবশালী দেশগুলোর রাজনৈতিক চাপকে নস্যাৎ করার কার্যকর উপায় বেছে নিয়েছে।
ইরান ও রাশিয়া দুই দেশের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। রাশিয়ার মুদ্রা রুবলকে ইরানের বিনিময়যোগ্য মুদ্রার তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করার ফলে বছরে ইরানের ওপর ৩০০ কোটি ডলারের চাপ কমে যাবে। এতে দুই দেশের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা প্রভাবও নাটকীয়ভাবে বদলে যাবে।
ডলারের পরিবর্তে নিজস্ব মুদ্রায় লেনদেনের ফলে ইরান ও রাশিয়ার মধ্যকার বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়ন করা এখন অনেকটা সহজ হবে।
ফাইল ছবি
আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, খালেদা জিয়ার বিদেশ যাওয়ার বিষয়ে আমার কাছে কোনো আবেদন আসেনি। এ বিষয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কাছে আবেদন করতে হবে। তারপর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় আইন মন্ত্রণালয়ের কাছে মতামত চাইতে পারবে।
খালেদা জিয়া কারাদণ্ডে দণ্ডিত হয়েও এখন যে মুক্ত হয়ে এভার কেয়ার হাসপাতালে ভালো চিকিৎসা পাচ্ছেন সেটাও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বাদন্যতায়। সেক্ষেত্রে তারা (বিএনপি) আবেদন করার পরে সেটা দেখা যাবে।
শনিবার (২৩ সেপ্টেম্বর) বেলা পৌনে ১১টায় ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া রেল স্টেশনে সাংবাদিকদের পশ্নের জবাবে আইনমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
বিএনপির হরতাল কর্মসূচির হুংকার বিষয়ে সাংবাদিকদের পশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, কেউ আইন ভঙ্গ করলে তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
আইনমন্ত্রীর সঙ্গে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার জেলা প্রশাসক মো. শাহগীর আলম, আখাউড়া পৌরসভার মেয়র তাকজিল খলিফা কাজলসহ দলীয় নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে সকাল পৌনে ১১টায় ঢাকা থেকে আন্ত:নগর মহানগর প্রভাতী ট্রেনে তিনি আখাউড়া রেলওয়ে জংশন স্টেশনে এসে পৌঁছান। এসময় দলীয় নেতাকর্মীরা তাঁকে স্বাগত জানান। পরে তিনি সড়ক পথে নিজ এলাকা কসবা উপজেলার উদ্দেশ্যে যাত্রা করেন। সূত্র: ইত্তেফাক