a
ফাইল ছবি
ইহুদিবাদী ইসরায়েলের অবৈধ বসতি লক্ষ্য করে ব্যাপকভাবে রকেট হামলা চালিয়েছে ফিলিস্তিনের ইসলামি প্রতিরোধ আন্দোলন হামাসের সামরিক শাখা। ধারণা করা হচ্ছে, ইসরায়েলে হামাসের এই প্রতিশোধমূলক হামলা আরো বাড়তে পারে।
হামাস দাবি করেছে, মাত্র পাঁচ মিনিটে এই দুই শহরে ১৩৭টি রকেট হামলা চালিয়েছে। সংগঠনটি এক বিবৃতিতে দাবি করেছে, দুই শহরের বিরুদ্ধে এ যাবৎকালের সবচেয়ে বড় হামলা চালিয়েছে।
এ খবর নিশ্চিত করেছে ফিলিস্তিন ইনফরমেশন সেন্টার। সংস্থাটি জানিয়েছে, গাজা থেকে ইসরায়েলের আশদোদ এবং আসশকেলন শহরে হামাস ব্যাপকভাবে রকেট হামলা চালিয়েছে। এ দুটি শহর গাজা উপত্যকার উত্তরে অবস্থিত।
ইসরায়েলের ইংরেজি দৈনিক জেরুজালেম পোস্ট জানায়, হামাসের ক্ষেপণাস্ত্রের হামলা দুই ইসরায়েলি নিহত ও ৭০ জন আহত হয়েছে।
উল্লেখ্য, এর আগে ইসরায়েল সেনাদের জঙ্গিবিমান গাজা উপত্যকার উত্তর ও দক্ষিণে বোমাবর্ষণ করলে অন্তত ২৬ ফিলিস্তিনি শহীদ হয়েছেন, যার মধ্যে নয়জন শিশু রয়েছে। সূত্র : পার্সটুডে
প্রতিকী ছবি
ভয়াবহ বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে ইসরায়েলের ক্ষেপণাস্ত্র নির্মাণ কারখানায়। গতকাল মঙ্গলবার এই বিস্ফোরণ ঘটার খবর ইসরায়েলের বিভিন্ন সূত্র জানিয়েছে। দেশটির মধ্যাঞ্চলে অবস্থিত এই ক্ষেপনাস্ত্র নির্মাণ কারখানার পাশে বেসামরিক জনবসতি রয়েছে। খবর পার্সটুডের।
দেশটির সাংবাদিক এডি কোহেন নিজের টুইটার পেইজে বিস্ফোরণের একটি ভিডিও ক্লিপ প্রকাশ করে এ খবর নিশ্চিত করেন। জানা যায়, 'তুমের' অস্ত্র নির্মাণ কারখানায় নিয়মিত পরীক্ষার সময় এই বিস্ফোণের ঘটনা ঘটে। মানবিক ভুলের কারণে এই ঘটনা ঘটেছে বলে ইসরাইল দাবি করে।
স্থানীয়রা জানান, তারা বিস্ফোরণের শব্দ শুনেছেন ও ধোঁয়ার বিশাল কুন্ডলী দেখেছেন। ইসরায়েলি দৈনিক হারেৎজ লিখেছে, একটি পরীক্ষা চলাকালে বিস্ফোরণের ঘটনাটি ঘটে। এতে বেশ ক্ষয়ক্ষতি হলেও, কী পরিমাণ ক্ষতি হয়েছে তা এখনও স্পষ্ট করে বলছেনা। তবে বিশেষজ্ঞদের ধারণা এর পেছনে কোন নাশকতা আছে কিনা তা এই মূহুর্তে বলা মুশকিল।
ফাইল ছবি
পুলিশের বিদায়ী মহাপরিদর্শক বেনজীর আহমেদ বলেছেন, ‘যারা আমাকে নষ্ট রাজনীতির দুষ্ট চর্চায় তাদের বিপক্ষে আবিষ্কার করেছেন, আমার বিরুদ্ধে নানা সময়ে অভিযোগ তুলেছেন তাদের নিয়ে আজ কোনো অভিযোগ নাই, অনুযোগও নাই।’
বৃহস্পতিবার রাজারবাগ পুলিশ লাইনে বিদায়ী সংবাদ সম্মেলনে আইজিপি বেনজীর আহমেদ এসব কথা বলেন।
আইজিপি বলেন, ‘খুন হলেও দুটো পক্ষ হয়ে যায়। ভুক্তভোগী এবং অভিযুক্ত। পুলিশ দুই দলকে খুশি করতে পারে না। এ কারণে একপক্ষ সব সময় ভুল বোঝে। আইনি দায়িত্ব পালন করতে যাওয়ায় অনেকেই বিপক্ষে গেছেন। সেটা বিদায়লগ্নে আর বলতে চাই না।
সুন্দরবনকে দস্যুমুক্ত করা একটা বড় চ্যালেঞ্জ ছিল জানিয়ে বেনজীর আহমেদ বলেন, ‘জিম্মিদশা থেকে ওই এলাকার মানুষকে মুক্ত করতে পেরেছি।’
পুলিশের সবচেয়ে বড় পদে দায়িত্ব পালনে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ কী ছিল— এমন প্রশ্নের উত্তরে বলেন, ‘কোনো মানুষই আমাদের প্রতিপক্ষ নয়। রাষ্ট্রের কর্মচারী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছি। এর বাইরে আরেকটা বিষয় থাকে সামাজিক প্রত্যাশা। সামাজিক প্রত্যাশার জন্যও অনেক কিছু করতে হয়েছে। দায়িত্ব পালনে যিনি অপর পাড়ে ছিলেন। লাইনের উল্টো দিকে ছিলেন। তিনি নিজেকে প্রতিপক্ষ মনে করলে সঠিক হবে না।’
বেনজীর আহমেদ আরও বলেন, সরকারি দায়িত্ব পালনের চেষ্টা করেছি। ভালো কাজের ক্রেডিট সরকারের এবং মানুষের। কোনো ব্যর্থতা থাকলে আমার। সূত্র: বিডি প্রতিদিন