a
ফাইল ছবি
লেবাননের ইসলামি প্রতিরোধ আন্দোলন হিজবুল্লাহর হাতে এক লাখের বেশি ক্ষেপণাস্ত্র রয়েছে জানা গেছে। এতে ভয়ঙ্কর নিরাপত্তা হুমকির মধ্যে রয়েছে ইসরায়েল। কারণ এসব ক্ষেপণাস্ত্র দখলদার ইহুদিবাদী দেশটির যেকোনো জায়গায় আঘাত হানতে সক্ষম।
ইসরায়েলের হিব্রু ভাষার ‘ইসরায়েল হাইয়ুম’ নামের পত্রিকাটি এমন আতঙ্কের খবর প্রকাশ করেছে। খবরে বলা হয়েছে, পরিস্থিতির পরিবর্তন করতে হলে ইসরায়েলকে বহু পথ মাড়াতে হবে।
যদিও আঞ্চলিক রাজনীতিতে হিজবুল্লাহর প্রভাব ও ভূমিকার প্রেক্ষাপটে ইসরায়েল বহুমুখী সামরিক সংঘাতের প্রস্তুতি জোরদার করেছে। তাতেও ইসরায়েলের সরকার মারাত্মকভাবে নিরাপত্তাহীনতা ভুগছে এবং সামরিক শক্তির অভাববোধ।
উল্লেখ্য, ২০০৬ সালের ৩৩ দিনের যুদ্ধের কথা উল্লেখ করে পত্রিকাটি বলেছে, অধিকৃত ভূখণ্ড এখন এক লাখের বেশি ক্ষেপণাস্ত্রের আওতার মধ্যে রয়েছে। পাশাপাশি গাজা থেকে যুক্ত হবে আরো হাজার হাজার ক্ষেপণাস্ত্র। সূত্র: পার্সটুডে
ফাইল ছবি
সকল আফগান পক্ষকে নিয়ে একটি নমনীয় ইসলামি সরকার গঠন করা হবে বলে ঘোষণা দিয়েছে তালেবান। সোমবার মার্কিন গণমাধ্যম সিএনএনকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এমনটাই জানিয়েছেন তালেবান মুখপাত্র সোহেল শাহিন।
তিনি বলেন, আফগানিস্তানে এখন যে সরকার গঠিত হবে তাতে শুধু তালেবান সদস্যরা থাকবেন না বরং সেখানে সব পক্ষের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা হবে। যে কেউ তার অস্ত্র সমর্পণ করে তালেবানে যোগ দিলে তার নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হবে।
এদিকে, মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন আবারো আফগানিস্তান থেকে সেনাদের ফিরিয়ে আনার সিদ্ধান্তকে সঠিক বলে জানালেন। তিনি বলেছেন, ‘আমি এটা অন্য আরেকজন প্রেসিডেন্টের জন্য রেখে দিতে পারি না। আফগানিস্তানে সেনা উপস্থিতি ধরে রাখার মধ্যে আর যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় স্বার্থ জড়িত নয়।’
সোমবার হোয়াইট হাউস থেকে জাতির উদ্দেশে দেওয়া এক ভাষণে এমনটাই জানিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট। তিনি ভাষণে আফগান পরিস্থিতির জন্য সকল ধরণের দোষ কাবুলের ওপরেই চাপিয়ে দিয়েছেন। একই সঙ্গে তিনি পূর্বের সিদ্ধান্তে অটল থাকার কথাও ব্যক্ত করেন।
জো বাইডেন বলেন, ‘আফগান সেনারা তালেবানের বিরুদ্ধে লড়বে আশরাফ গনি (সদ্যসাবেক আফগান প্রেসিডেন্ট) নিশ্চয়তা দিয়েছিলেন। কিন্তু তার এ ধারণা ভুল ছিল। যেখানে আফগানরাই নিজেদের রক্ষায় লড়াইয়ে নামতে ইচ্ছুক নয়, সেখানে মার্কিনরা প্রাণ দিতে পারে না।’ সূত্র : সিএনএন, বিবিসি ও আল জাজিরা।
ছবি সংগৃহীত: খালেদা জিয়া ও সেনাপ্রধান ওয়াকার-উজ-জামান
বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান। বৃহস্পতিবার রাতে রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের বাসভবনে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার সাথে সাক্ষাৎ করে তাঁর স্বাস্থ্যের খোঁজ খবর নেন সেনাপ্রধান। এ সময় সেনাপ্রধানের সঙ্গে ছিলেন তার স্ত্রী বেগম সারাহনাজ কামালিকা রহমান।
সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান রাত সাড়ে আটটার দিকে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশানের বাসভবনে প্রবেশ করেন। সেখানে তাকে স্বাগত জানান খালেদা জিয়ার নিরাপত্তাবিষয়ক উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অব.) ফজলে এলাহি আকবর।
বিএনপি চেয়ারপারসনের প্রেস উইংয়ের সদস্য শায়রুল কবির খান এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই সাক্ষাতের কথা নিশ্চিত করেন।
শায়রুল কবির খান জানান, রাত সাড়ে আটটা থেকে প্রায় ৪০ মিনিট খালেদা জিয়ার সঙ্গে কথা বলেন ও বেগম জিয়ার স্বাস্থ্য সম্পর্কে অবহিত হন সেনাপ্রধান ও তার সহধর্মিণী। সাবেক ৩ বারের প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া যেন দ্রুত সুস্থ হয়ে ওঠেন, সেই দোয়া করেছেন সেনাপ্রধান ও তার স্ত্রী। সূত্র: বিডি প্রতিদিন