a
সারাদেশে চলছে দ্বিতীয় লগডাউন। সংক্রমণ পরিস্থিতি ঠেকাতে মানা হচ্ছে চলাচলে নানান বিধিনিষেধ। এরই প্রেক্ষিতে পুলিশ সদর দপ্তর থেকে জানানো হয়েছে, বিধি-নিষেধের আওতামুক্ত ব্যক্তি কারা ও প্রতিষ্ঠান কোনগুলো। তাদের চলাচলে মুভমেন্ট পাস প্রয়োজন নেই। শুধু পরিচয়পত্র প্রদর্শন করে কর্মস্থলে আসা-যাওয়া করতে পারবেন নির্দ্বিধায়।
চলমান লকডাউনের বিধিনিষেধের আওতামুক্ত:
১. ডাক্তার
২. নার্স
৩. মেডিকেল স্টাফ
৪. কোভিড টিকা/চিকিৎসার সঙ্গে জড়িত ব্যক্তি/স্টাফ
৫. ব্যাংকার
৬. ব্যাংকের অন্যান্য স্টাফ
৭. সাংবাদিক
৮. গণমাধ্যমের ক্যামেরাম্যান
৯. টেলিফোন/ইন্টারনেট সেবাকর্মী
১০. বেসরকারি নিরাপত্তাকর্মী
১১. জরুরি সেবার সঙ্গে জড়িত কর্মকর্তা/কর্মচারী
১২. অফিসগামী সরকারি কর্মকর্তা
১৩. শিল্পকারখানা/গার্মেন্টস উৎপাদনে জড়িত কর্মী/কর্মকর্তা
১৪. আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য
১৫. ফায়ার সার্ভিস
১৬. ডাকসেবা
১৭. বিদ্যুৎ, পানি, গ্যাস ও জ্বালানির সঙ্গে জড়িত ব্যক্তি/কর্মকর্তা
১৮. বন্দরসংশ্লিষ্ট ব্যক্তি/কর্মকর্তা
ফাইল ছবি: আহত নিপুণ রায়
রাজধানীর কেরানীগঞ্জের জিনজিরায় আওয়ামী লীগ ও বিএনপির নেতা-কর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনায় দায়ের হওয়া মামলায় তিন মাসের আগাম জামিন পেয়েছেন বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য ও ঢাকা জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক নিপুণ রায়।
সোমবার (২৯ মে) দুপুরে বিচারপতি মো. হাবিবুল গণি ও আহমেদ সোহেল সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এই আদেশ দেন।
বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য নিপুণ রায়ের আইনজীবী অ্যাডভোকেট নিতাই রায় চৌধুরী বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। এর আগে, এদিন সকাল সাড়ে ১০ টায় হাসপাতাল থেকে অ্যাম্বুলেন্স ও হুইল চেয়ারে আদালতে আসেন ঢাকা জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক নিপুণ রায়।
গত ২৬ মে কেরানীগঞ্জের জিনজিরায় বিএনপির সমাবেশকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগ ও বিএনপির নেতা-কর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। সংঘর্ষে নিপুণ রায়সহ উভয় পক্ষের ৫০ জন নেতা-কর্মী আহত হন। সূত্র: ইত্তেফাক
ফাইল ছবি
আর্মেনিয়ার দখল থেকে ২৮ বছর পর নাগোরনো কারাবাখ মুক্ত করেছে আজারবাইজান। যুদ্ধে কীভাবে আর্মেনিয়ার বিপক্ষে লড়াই করেছে আজারবাইজান, সেকথা নিজেই জানালেন দেশটির প্রেসিডেন্ট ইলহাম আলিয়েভ।
রাশিয়ার একটি ম্যাগাজিনকে সাক্ষৎকারে তিনি জানান, কারাবাখ যুদ্ধে তিনি তুর্কি ড্রোন ব্যবহার করে ব্যাপক সাফল্য পেয়েছেন। ১০ বছর আগ থেকেই তিনি তুর্কি ড্রোন কিনে সংগ্রহ করতে থাকেন। তিনি বলেন, দ্বিতীয় কারাবাখ যুদ্ধের আগে মনুষ্যবিহীন বিমান (ড্রোন) ব্যবহার করিনি। অনেকদিন আগ থেকেই আমরা ড্রোন সংগ্রহ করতে থাকি, ১০ বছরের বেশি সময় ধরে, যদি আমার স্মৃতি ভুল না করে।
তিনি জানান, সেই সময়ে তুরস্কের সামরিক প্রতিষ্ঠান এটি (ড্রোন) তৈরি শুরু করেনি। আমি প্রথম বায়রাকতার টিবি-২ ড্রোনের বিদেশি ক্রেতা ছিলাম। এটি খুবই কার্যকর প্রমাণিত হয়েছে এবং এটি সঠিকভাবে হামলা চালাতে পেরেছে।
বায়রাকতার টিবি২ সশস্ত্র ড্রোন তুরস্কের প্রতিরক্ষা কোম্পানি বায়কার টেকনোলজিস তৈরি করছে। এই ড্রোনটি তুরস্কের সামরিক বাহিনী ২০১৫ সাল থেকে দেশের নিরাপত্তার জন্য সামরিক বাহিনীতে সংযুক্ত করে। সম্প্রতি আজারবাইজানের সেনাবাহিনী সেসব ড্রোন ব্যবহার করে কারাবাখ যুদ্ধে ব্যাপকভাবে সফলতা অর্জন করে।