a
ফাইল ছবি।ডিএমপি কমিশনার মোহা. শফিকুল ইসলাম
ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার মোহা. শফিকুল ইসলাম বলেছেন, ‘সম্প্রতি ক্ষমতা দখল করা আফগানিস্তানের সশস্ত্র গোষ্ঠী তালেবানের আহ্বানে যারা হিজরত করতে দেশ ছেড়েছেন তাদের বিষয়ে সতর্ক রয়েছে গোয়েন্দারা। বাংলাদেশে ঢোকার চেষ্টা করলেই তাদের গ্রেফতার করে আইনের আওতায় আনা হবে।’
আজ সোমবার দুপুরে নিজ কার্যালয়ে সাংবাদিকের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন। ডিএমপি কমিশনার বলেন, ‘যদি কারও সন্তান কিংবা ছাত্র হঠাৎ করে কাউকে কিছু না বলে বাড়ি থেকে চলে যায় তাহলে তার বিষয়ে দ্রুত পুলিশকে জানানো উচিত।’
তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশ থেকে কতজন আফগানিস্তানে গেছে কিংবা সেখানে কতজন অবস্থান করছে এসব তথ্য আমাদের দেশের গোয়েন্দাদের থেকেই পাওয়া যায়। রাষ্ট্রীয়ভাবে আফগানিস্তান থেকে আমাদের বলা হয়নি এতজন বাংলাদেশি তাদের দেশ থেকে পালিয়ে গেছে কিংবা আটক হয়ে কারাগারে। এসব নিয়ে দেশে যারা কাজ করে তারা সতর্ক রয়েছে।’ সূত্র: বিডি প্রতিদিন
ফাইল ছবি । প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়ায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টার মামলায় ১০ জঙ্গির মৃত্যুদণ্ড বহাল রেখে রায় প্রকাশ করেছে হাইকোর্ট।
রায় প্রদানকারী বিচারপতি জাহাঙ্গীর হোসেন সেলিম ও বিচারপতি মো. বদরুজ্জামানের স্বাক্ষরের পর আজ সোমবার (৯ আগস্ট) ৮৬ পৃষ্ঠার এ রায় প্রকাশ করা হয়।
ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল ড. মো. বশির উল্লাহ রায় প্রকাশের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে চলতি বছরের ১৭ ফেব্রুয়ারি শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টার মামলায় ১০ জঙ্গির মৃত্যুদণ্ড বহাল রেখে রায় দেয় হাইকোর্ট।
২০১৭ সালের ২০ আগস্ট গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়ায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টার মামলায় ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-২ এর বিচারক মমতাজ বেগম ১০ জঙ্গির সর্বোচ্চ শাস্তি দেন। আদালত গুলি করে প্রত্যেকের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করার আদেশ দেন। এছাড়াও চার আসামিকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড প্রদানের আদেশ দেন।
উল্লেখ্য, ২০০০ সালের ২০ জুলাই গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়ায় তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সমাবেশস্থলের পাশে তাকে হত্যার উদ্দেশ্যে ৭৬ কেজি ওজনের বোমা পুঁতে রাখা হয়। শেখ লুৎফর রহমান মহাবিদ্যালয়ের উত্তর পাশের একটি চায়ের দোকানের পেছনে এ বোমা বিস্ফোরণের মাধ্যমে শেখ হাসিনাকে হত্যার পরিকল্পনা করা হয়েছিল বলে তদন্তে উঠে আসে। এ ঘটনায় তৎকালীন কোটালীপাড়া থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) নূর হোসেন মামলা করেন।
ঢাকায় গণপরিবহনের তীব্র সংকট নিরসনে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন করপোরেশন (বিআরটিসি) ৬০টি বাস নামাচ্ছে।
বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য দেওয়া সংস্থাটির বাস এবার রাস্তায় সাধারণ যাত্রী চলাচলের জন্য নামানো হচ্ছে।
এ বিষয়ে বিআরটিসির চেয়ারম্যান মো. তাজুল ইসলাম গণমাধ্যমকে বলেন, আমরা যাত্রীদের ভোগান্তি কমাতে এসব বাস রাস্তায় নামাচ্ছি।
মো. তাজুল ইসলাম জানান, ঢাকার রাস্তায় বিআরটিসির ৩৬টি ডাবল ডেকার বাস ইতোমধ্যে নামানো হয়েছে। রোববার (৪ এপ্রিল) আরও ২৪টি বাস নামানো হবে। সব মিলিয়ে ৬০টি বাসের ব্যবস্থা করা হচ্ছে।
বিআরটিসি দফতর থেকে জানা গেছে, দেশে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বেড়েছে। করোনার দ্বিতীয় ঢেউ মোকাবিলায় সরকারের ১৮ দফা নির্দেশনা এসেছে। এর মধ্যে একটি হলো গণপরিবহনে ৫০ শতাংশ যাত্রী পরিবহন করতে হবে। রাজধানীতে বাসে অর্ধেক যাত্রী পরিবহনের নিয়ম চালু হওয়ায় চরম সংকটে যাত্রীরা। বর্তমানে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ রয়েছে। এ কারণে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে দেওয়া বিআরটিসির বাসগুলো গণপরিবহন হিসেবে ব্যবহার করা হবে।