a
সংগৃহীত ছবি
মহামারি করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ঠেকাতে সারাদেশে সর্বাত্মক লকডাউনের কঠোর বিধিনিষেধ বাস্তবায়ন করতে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করতে বিসিএস প্রশাসন ক্যাডারের ১০৬ জন কর্মকর্তাকে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে নিয়োগ দিয়েছে সরকার।
গতকাল বুধবার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে এই আদেশ জারি করা হয়।
‘দ্য কোড অব ক্রিমিনাল প্রসিডিউর’, ১৮৯৮ এর ১০(৫) ধারা অনুযায়ী নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতা দিয়ে মোবাইল কোর্ট আইন, ২০০৯ এর ৫ ধারা অনুযায়ী বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয়ের আওতাধীন এলাকায় ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনায় এই নির্দেশনা দেওয়া হয়।
জারিক্রত ওই আদেশে “এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেটরা বৃহস্পতিবার সংশ্লিষ্ট বিভাগীয় কমিশনারের নির্দেশনা অনুযায়ী দায়িত্ব পালন করবেন,”।
উল্লেখ্য, এর আগে গতকাল বুধবার মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে লকডাউনের বিষয়ে জারিকৃত প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, বৃহস্পতিবার ভোর ৬টা থেকে ৭ জুলাই মধ্যরাত পর্যন্ত বিধিনিষেধ বলবৎ থাকবে।
ফাইল ছবি
আর্থিক অনিয়মের অভিযোগে ইভ্যালির চেয়ারম্যান শামীমা নাসরিন ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. রাসেলের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
গতকাল বৃহস্পতিবার দু’জনের বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা জারির প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হয় বলে জানিয়েছে দুদক।
দুদক সূত্রে জানা যায়, ইভ্যালির এমডি মো. রাসেল এবং চেয়ারম্যান শামীমা নাসরিন গোপনে দেশত্যাগের চেষ্টা করছেন। দুদক অনুসন্ধান কার্যক্রম চলমান থাকা অবস্থায় অভিযোগ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা দেশত্যাগ করলে সার্বিক অনুসন্ধান কার্যক্রম ব্যাহত হতে পারে। এর প্রেক্ষিতে গত ৮ জুলাই ইভ্যালির এমডি মো. রাসেল এবং চেয়ারম্যান শামীমা নাসরিনের বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞাসহ প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিয়েছে সংস্থাটি
গত ৮ জুলাই গ্রাহক ও মার্চেন্টের ৩৩৯ কোটি টাকার হদিস না থাকার বিষয়ে অনুসন্ধানে নামে দুদক। সংস্থাটির দুই কর্মকর্তাকে সদস্য করে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে।
জানা যায়, গ্রাহক ও মার্চেন্টের টাকাগুলো আত্মসাৎ অথবা পাচার হয়েছে কিনা তা খতিয়ে দেখতে এই তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে।
ফাইল ছবি
চারটি এইচ–৬ বোমারু বিমানসহ তাইওয়ানের আকাশসীমায় চীনের ১৯টি যুদ্ধবিমান অনুপ্রবেশ করেছে বলে অভিযোগ উঠেছে। রবিবার দেশটির পক্ষ থেকে এই অভিযোগ করা হয়।
তাইওয়ান দাবি করেছে, সেগুলোর মধ্যে পারমাণবিক অস্ত্র বহনে সক্ষম বোমারু বিমানও ছিল।
তাইওয়ানের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানায়, তাদের আকাশসীমায় প্রবেশ করা যুদ্ধবিমানগুলোর মধ্যে চারটি এইচ–৬ বোমারু বিমান ছিল। সেগুলো পারমাণবিক অস্ত্র বহন করতে সক্ষম। এছাড়া, বিমানগুলো সাবমেরিন ধ্বংস করতেও ব্যবহার করা হয়।
চীনা জঙ্গি বিমানগুলো তাইওয়ানের ‘প্রাতাস’ দ্বীপের উত্তর–পূর্ব অঞ্চলের উপর দিয়ে উড়ে যায়। সেগুলোর যাত্রাপথের একটি মানচিত্রও প্রকাশ করেছে তাইওয়ান।
অনুপ্রবেশের পর চীনা যুদ্ধবিমানগুলোকে সতর্ক করতে তাইওয়ানের আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার ক্ষেপণাস্ত্রগুলো তৈরি রাখা হয়েছিল বলে দেশটির প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে। পাশাপাশি দেশটির কয়েকটি ফাইটার বিমানও পাঠানো হয়।
তবে তাইপের এসব অভিযোগের ব্যাপারে এখনও কোনও মন্তব্য করেনি চীন। তাইওয়ানকে নিজের অবিচ্ছেদ্য অংশ বলে মনে করে বেইজিং। এর আগেও জুনে তাইওয়ানের আকাশসীমায় চীনের ২৮টি সামরিক বিমান অনুপ্রবেশ করেছিল।