a
ফাইল ছবি
পাইকারি পর্যায়ে বিদ্যুতের আগের দামই বহাল রেখেছে বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি)। ফলে অপরিবর্তিতই থাকল বিদ্যুতের পাইকারি দাম। আজ বৃহস্পতিবার বিইআরসি অনলাইনে এক সভায় এ কথা জানা যায়।
এর আগে ৬৬ শতাংশ দাম বাড়াতে আবেদন করেছিল পিডিবি । সেই আবেদনে সাড়া দেয়নি বিইআরসি।
গত এক যুগে বিদ্যুতের দাম বেড়েছে ৯ বার। এ সময়ে পাইকারি পর্যায়ে ১১৮ শতাংশ ও গ্রাহক পর্যায়ে ৯০ শতাংশ বেড়েছে বিদ্যুতের দাম। সর্বশেষ দাম বাড়ানো হয় ২০২০ সালের ফেব্রুয়ারিতে, যা ওই বছরের মার্চে কার্যকর হয়।
গত জুন মাসেও গড়ে ২৩ শতাংশ বাড়ানো হয় গ্যাসের দাম। ৬ আগস্ট থেকে জ্বালানি তেলের দাম বাড়ানো হয়েছে সাড়ে ৪২ থেকে ৫১ শতাংশ। এরপর এক মাসের মাথায় লিটার প্রতি ৫ টাকা কমানো হয় জ্বালানি তেলের দাম। সূত্র: প্রথম আলো
ফাইল ছবি
দেশে প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসের (কোভিড-১৯) সংক্রমণ আশঙ্কাজনক হারে বাড়ার কারণে স্বাধীনতা পদক প্রদান অনুষ্ঠান আবারও স্থগিত করা হয়েছে। ফলে আগামী ১১ এপ্রিলও পদক প্রদান অনুষ্ঠান হচ্ছে না।
বুধবার (৭ এপ্রিল) সরকারি এক তথ্য বিবরণীতে এ কথা জানানো হয়েছে।
মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ জানিয়েছে, আসছে ১১ এপ্রিল ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে পূর্বনির্ধারিত ‘স্বাধীনতা পুরস্কার-২০২১’ প্রদান অনুষ্ঠিত হচ্ছে না। গতকাল মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ এক প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে এ সিদ্ধান্তের কথা জানিয়ে দেয়।
জাতীয় পর্যায়ে গৌরবোজ্জ্বল ও কৃতিত্বপূর্ণ অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে ৯ জন বিশিষ্ট ব্যক্তি ও একটি প্রতিষ্ঠান ২০২১ সালের স্বাধীনতা পুরস্কার পাবেন। গত ৭ মার্চ স্বাধীনতা পুরস্কারের জন্য মনোনীতদের তালিকা প্রকাশ করে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।
এর আগে গেলো ২৪ মার্চ ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে স্বাধীনতা পুরস্কার হস্তান্তর অনুষ্ঠানের সময় নির্ধারণ করা হয়। কিন্তু করোনার সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় ২৪ মার্চের অনুষ্ঠান স্থগিত করা হয়। সে সময় নতুন সময় নির্ধারণ করা হয় ১১ এপ্রিল।
কিন্তু করোনার পরিস্থিতি খারাপের দিকে যাওয়ায় তা আবারও পিছিয়ে গেল।
স্বাধীনতা পুরস্কার দেশের সর্বোচ্চ রাষ্ট্রীয় পুরস্কার। ২৬ মার্চ স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে সরকার ১৯৭৭ সাল থেকে প্রত্যেক বছর এ পুরস্কার প্রদান করে আসছেন।
ফাইল ছবি
করোনা সংক্রমণ পরিস্থিতি ভয়াবহ আকার ধারণ করায় বাড়তি সতর্কতা হিসেবে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার করোনা পরীক্ষার নমুনা নেওয়া হয়েছে। শনিবার বিকাল ৩টার দিকে রাজধানীর গুলশানের বাসভবন ফিরোজায় তিনি এ নমুনা দেন।
জানা যায়, খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত চিকিৎসকদের পরামর্শে করোনার নমুনা নেওয়া হয়। বিকাল ৩টার দিকে ল্যাবএইডের টেকনোলজিস্ট মো. সবুজ তার বাসায় প্রবেশ করেন। এর কিছুক্ষণ পর খালেদা জিয়ার ভাগ্নে ডা. মামুনও বাসায় যান। এ সময় তার উপস্থিতিতে খালেদা জিয়ার করোনা পরীক্ষার জন্য নমুনা সংগ্রহ এবং ডায়াবেটিস পরীক্ষার জন্য রক্তের নমুনা সংগ্রহ করা হয়।
সরকারের নির্বাহী আদেশে জামিনে রয়েছেন খালেদা জিয়া। যদিও তাকে গৃহবন্দি করে রাখার অভিযোগ করে আসছেন বিএনপি নেতারা।