a
ফাইল ছবি
পাইকারি পর্যায়ে বিদ্যুতের আগের দামই বহাল রেখেছে বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি)। ফলে অপরিবর্তিতই থাকল বিদ্যুতের পাইকারি দাম। আজ বৃহস্পতিবার বিইআরসি অনলাইনে এক সভায় এ কথা জানা যায়।
এর আগে ৬৬ শতাংশ দাম বাড়াতে আবেদন করেছিল পিডিবি । সেই আবেদনে সাড়া দেয়নি বিইআরসি।
গত এক যুগে বিদ্যুতের দাম বেড়েছে ৯ বার। এ সময়ে পাইকারি পর্যায়ে ১১৮ শতাংশ ও গ্রাহক পর্যায়ে ৯০ শতাংশ বেড়েছে বিদ্যুতের দাম। সর্বশেষ দাম বাড়ানো হয় ২০২০ সালের ফেব্রুয়ারিতে, যা ওই বছরের মার্চে কার্যকর হয়।
গত জুন মাসেও গড়ে ২৩ শতাংশ বাড়ানো হয় গ্যাসের দাম। ৬ আগস্ট থেকে জ্বালানি তেলের দাম বাড়ানো হয়েছে সাড়ে ৪২ থেকে ৫১ শতাংশ। এরপর এক মাসের মাথায় লিটার প্রতি ৫ টাকা কমানো হয় জ্বালানি তেলের দাম। সূত্র: প্রথম আলো
সংগৃহীত ছবি
খিলগাঁওয়ের ড্রেনে পড়ে নিখোঁজের ২৩ ঘণ্টা পর আবুল হোসেন (২৪)-এর মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। বুধবার (২৩ জুন) সকাল ৯টায় ঘটনাস্থল থেকে প্রায় ১ কিলোমিটার দূরে থেকে মরদেহ উদ্ধার করে ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরি দল।
জানা গেছে, ময়লা-আবর্জনার ভেতরে কিছু একটা ভাসতে দেখে স্থানীয়রা ফায়ার সার্ভিসকে খবর দিলে খিলগাঁও ফায়ার স্টেশনের সিনিয়র স্টেশন অফিসার আব্দুল মান্নানের নেতৃত্বে একটি দল গিয়ে যুবকের মৃতদেহ উদ্ধার করে।
এর আগে, মঙ্গলবার (২২ জুন) রাজধানীর খিলগাঁও এলাকায় ড্রেনে পড়ে এক যুবক (২০) নিখোঁজ হওয়ার খবর আসে। ঐদিন সকাল ১০টার দিকে তিলপাড়ার ৭ নম্বর গলির উত্তর বাসাবো খালের ঝিলপাড়ে এ দূর্ঘটনা ঘটে।
উল্লেখ্য, ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স সদর দফতরের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (মিডিয়া সেল) মো. শাহজাহান শিকদার জানান, মঙ্গলবার সকাল ১০টা ১৩ মিনিটে আমরা খবর পাই, ২০-২২ বছরের এক যুবক কালভার্ট থেকে খালে পড়ে গেছে।
ফাইল ছবি
সৌদি আরব এবং সংযুক্ত আরব আমিরাত থেকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষাব্যবস্থা ও সেনা প্রত্যাহারের বিষয়ে মার্কিন কংগ্রেসে একটি বিল উত্থাপন করা হয়েছে।
ডেমোক্র্যাট কংগ্রেসম্যান সিম কাস্টেন, টম ম্যালিনভস্কি এবং সুসান ওয়াইল্ড মিলে এ বিলটি উত্থাপন করেছেন। এক যৌথ বিবৃতিতে তারা সৌদি আরব থেকে সেনা প্রত্যাহারের কথা বলেছেন।
এই তিন আইন প্রনেতা বলেন, সৌদি আরব এবং সংযুক্ত আরব আমিরাত যদি পুতিনকে সাহায্য করে তা হলে তার কাছেই তাদের নিরাপত্তা চাওয়া উচিত। খবর ওয়াশিংটন পোস্টের।
তেল উৎপাদনকারী দেশগুলোর সংগঠন ওপেক প্লাস গত বুধবার আন্তর্জাতিক বাজারে তেলের দাম বাড়ানোর লক্ষ্যে প্রতিদিন উৎপাদন কমানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
ওপেক প্লাসের এ সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করেছিল আমেরিকা কিন্তু সৌদি আরব এবং সংযুক্ত আরব আমিরাতের মতো গুরুত্বপূর্ণ সদস্য দেশগুলো আমেরিকার চাপ উপেক্ষা করে তেলের উৎপাদন কমানোর পক্ষে মত দিয়েছে।
এ কারণে যুক্তরাষ্ট্র দেশ দুটিকে শাস্তি দিতে উদ্যোগ নিচ্ছে। মার্কিন কংগ্রেস সদস্যরা বলছেন, পারস্য উপসাগরীয় রাজতান্ত্রিক দেশ দুটি ধীরে ধীরে রাশিয়ার পক্ষে অবস্থান নিচ্ছে।
সৌদি আরব এবং সংযুক্ত আরব আমিরাত থেকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষাব্যবস্থা এবং সেনা প্রত্যাহার করে দেশ দুটিকে শাস্তি দিতে চান মার্কিন আইনপ্রণেতারা।
তারা বলছেন, প্রেসিডেন্ট বাইডেনের সাম্প্রতিক মধ্যপ্রাচ্য সফর সত্ত্বেও সৌদি আরব এবং সংযুক্ত আরব আমিরাত মারাত্মকভাবে এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে। সূত্র: যুগান্তর