a জবির বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হলে ১১ টিউটর নিয়োগ
ঢাকা মঙ্গলবার, ১০ অগ্রহায়ণ ১৪৩২, ২৫ নভেম্বর, ২০২৫
https://www.msprotidin.com website logo

জবির বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হলে ১১ টিউটর নিয়োগ


জবি প্রতিনিধি, মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
শুক্রবার, ১১ ফেরুয়ারী, ২০২২, ১২:১৯
জবির বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হলে ১১ টিউটর নিয়োগ

ফাইল ছবি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের একমাত্র ছাত্রী হল বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হল চালুর আগে আরও চারজনকে হল টিউটর এবং সাতজনকে সহকারি হল টিউটর হিসেবে নিযুক্ত করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (১০ ফেব্রুয়ারি) বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার প্রকৌশলী মো. ওহিদুজ্জামানের সই করা এক দাপ্তরিক আদেশে বিষয়টি জানানো হয়।

নবনিযুক্ত চারজন হাউজ টিউটর হলেন- গণিত বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. শরাবান তোহরা, পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. নিপা দেবনাথ, অ্যাকাউন্টিং অ্যান্ড ইনফরমেশন সিস্টেমস বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. তাসলিম আক্তার এবং প্রাণিবিদ্যা বিভাগের সহকারী অধ্যাপক হাবিবুন নাহার।

অন্যদিকে সাতজন সহকারী হাউজ টিউটর হলেন- বাংলা বিভাগের সহকারী অধ্যাপক সাবিনা ইয়াসমিন, অর্থনীতি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক দীপিকা মজুমদার, পরিসংখ্যান বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মানসুরা বেগম, দর্শন বিভাগের সহকারী অধ্যাপক নুসরাত জাহান পান্না, ফার্মেসী বিভাগের সহকারী অধ্যাপক সায়েমা খানম, নৃবিজ্ঞান বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মোশরাত জাহান এবং ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগের সহকারী অধ্যাপক সামিনা বেগম।

আদেশে বলা হয়, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হলের জন্য এসব শিক্ষকদেরকে পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যন্ত ১৩ ফেব্রুয়ারি থেকে হাউজ টিউটর ও সহকারী হাউজ টিউটর হিসেবে নিযুক্ত থাকবেন। তাদের ভাতা ও অন্য সুবিধাদি পরবর্তীতে কর্তৃপক্ষ কর্তৃক নির্ধারিত হবে।

বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হলের বর্তমানে প্রভোস্ট হিসেবে নিযুক্ত রয়েছেন অনুজীব বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ও শিক্ষক সমিতির সাবেক সাধারণ সম্পাদক ড. শামীমা বেগম। এছাড়া আধুনিক ভাষা ইন্সটিটিউট এর সাবেক পরিচালক অধ্যাপক ড. প্রতিভা রাণী কর্মকার হাউজ টিউটর হিসেবে নিযুক্ত রয়েছেন। সংশ্লিষ্ট সূত্র হতে বলা হচ্ছে হলে ছাত্রী উঠার জন্য তালিকা খুব শিঘ্রই প্রকাশ করা হবে। পূর্বে থেকে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ বলে আসছেন, যারা নির্ধারিত শর্তের মধ্যে থাকবেন তাদেরকে সিট প্রদান করা হবে। কোন লিঙ্ক লবিংয়ে সিট দেয়া হবে না।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

ঊষালগ্নে আশাবাদী জবি ছাত্রলীগ নেতৃবৃন্দ


অমৃত রায়, জবি প্রতিনিধি:
রবিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২১, ১১:৪২
ঊষালগ্নে আশাবাদী জবি ছাত্রলীগ নেতৃবৃন্দ

ফাইল ছবি

ক্যাম্পাস খোলার পরপরই কমিটি পাওয়ার আশায় জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রলীগ। দেশের সবচেয়ে সক্রিয় ও উদ্দ্যমী কর্মী নিয়ে যে সংগঠন ছাত্রলীগ তার একটি গুরুত্বপূর্ণ ইউনিট জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলাীগ নেতৃত্ব শূন্য অবস্থায় গত দুই  বছরের বেশি সময় ধরে।
নেতৃত্বের ধারাবাহিকতায় এখন যেন এক বিরাট জটলা সৃষ্টি হয়ে শংকার জন্ম দিয়েছে কর্মীদের মনে।

এতো দীর্ঘ সময় ধরে কমিটি না থাকায় বহু কর্মী ও নেতৃবৃন্দ আশা হত হয়ে ভুগছে মানসিক অস্থিতিশীলতায়। ধরনা দিয়ে চলেছে রোজ কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দের দ্বারে দ্বারে। কিন্তু এতেও কাজ হচ্ছে না কোনো। 

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয় ২০১৯ সালের ২০ জুলাই। সম্মেলনের পরপরই কমিটি দেওয়ার বরসব চললেও কমিটি পায়নি জবি ছাত্রলীগ। বরং নেতাকর্মীদের নানা দুটানায় ভুগতে হয়েছে বহুবার।

বর্তমান সময়ে করোনা মহামারীর এমন দুরবস্থা পার করে যখন বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস খোলার তোরজোড় চলছে,তখন আবারো সরগরম হয়ে চলছে জবির ছাত্রলীগ কমিটি দেওয়ার আলোচনাও।

এ সময়ে সবচেয়ে আশাবাদী হয়ে আছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের নেতৃত্ব স্থানীয় প্রার্থীরা।
বিশ্ববিদ্যালয়ে সম্মেলনের দায়িত্বে থাকা নেতৃবৃন্দের সাথে যোগাযোগ করা হলে তারা এ বিষয়ে আশা ব্যক্ত করেন।

সম্মেলনের আহ্বায়ক আশরাফুল ইসলাম টিটন বলেন, "কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দের সাথে তাদের নানা সময়ে বৈঠকে তারা বিশ্ববিদ্যালয় খোলার পর পরই কমিটি দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন।  ক্যাম্পাস খুললে কমিটি ঘোষণা করার তারিখ জানিয়ে দেওয়া হবে। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের মতো এমন একটি গুরুত্বপূর্ণ ইউনিট এর কমিটি অবশ্যই দেশরত্ন শেখ হাসিনার নির্দেশে খুব শীঘ্রই আমরা পাবো আশা করা যায়।"

সম্মেলনের যুগ্ম আহ্বায়ক জামাল উদ্দিন বলেন," দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের কমিটি স্থগিত অবস্থায় চলমান।এ অবস্থায় বিশ্ববিদ্যালয় খোলা না হলে কমিটি আসতে দেরী হচ্ছে। বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস খোলার পর পরই কমিটি দেওয়ার একটি মৌখিক ঘোষণা পাওয়া গেছে। তবে জননেত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ নেতাদের বিবেচনা অনুযায়ী খুব শীঘ্রই কমিটি পাওয়া যাবে আশা করা যায়।" তিনি আরো বলেন,"আমরা জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগ নেতাকর্মীরা কমিটি না থাকা সত্বেও কেন্দ্রীয় সকল নির্দেশনা মেনে মানবিক কাজে অংশগ্রহণ করে চলেছি। সংগঠনের উদ্দেশ্য বাস্তবায়নের লক্ষ্য থেকে আমরা কখনো বিচ্যুত না হয়ে কাজ করে যাচ্ছি নিরন্তর।"

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের নেতৃবৃন্দের পাশাপাশি কর্মীরাও তাদের আশাবাদ ব্যক্ত করে জানান যে কমিটি পেলে কাজের উৎসাহ আরো বারবে আর কাজের ছন্দপতন হবে না। হারাবে না দেশের শিক্ষিত ও মেধাবী শিক্ষার্থীরা রাজনীতির অঙ্গন থেকে।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল ছাত্রলীগ কর্মী ও নেতৃবৃন্দের এখন ক্যাম্পাস খোলার পর কমিটি পাওয়ার আশা যেন এক প্রভাতের পূর্বলগ্ন হয়ে আছে।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

পুলিশ বাহিনীকে এখন নতুন করে প্রতিপক্ষ বানাচ্ছে বিএনপি: কাদের


মুক্তসংবাদ প্রতিদিন ডেস্ক
মঙ্গলবার, ১৩ সেপ্টেম্বর, ২০২২, ১২:১১
পুলিশ বাহিনীকে এখন নতুন করে প্রতিপক্ষ বানাচ্ছে বিএনপি:কাদের

ফাইল ছবি

আ'লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, রাষ্ট্রের পুলিশ বাহিনীকে এখন নতুন করে প্রতিপক্ষ বানাচ্ছে বিএনপি। তারা এখন পুলিশ বাহিনীকেও হুমকি-ধামকি দিচ্ছে। পুলিশের ওপর হামলা করলে পুলিশ কি চেয়ে থাকবে?

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের মন্তব্যের নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে সোমবার (১২ সেপ্টেম্বর)  গণমাধ্যমে দেয়া এক বিবৃতিতে তিনি এসব কথা বলেন।

পুলিশ বাহিনীর বিরুদ্ধেও নিষেধাজ্ঞা আসতে পারে’ বলে মির্জা ফখরুল যে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন এর জবাবে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘রাষ্ট্রের পুলিশ বাহিনীকে এখন নতুন করে প্রতিপক্ষ বানাচ্ছে বিএনপি। এ থেকে প্রমাণ হয় তারাই তথাকথিত নিষেধাজ্ঞা ষড়যন্ত্রের হোতা।

তারাই র‌্যাবের কতিপয় কর্মকর্তার বিরুদ্ধে আরোপিত নিষেধাজ্ঞার জন্য লবিস্ট নিয়োগ করেছিল। এখন পুলিশ বাহিনীকেও হুমকি-ধামকি দিচ্ছে।

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘তারা আন্দোলনের নামে নৈরাজ্য সৃষ্টি করবে, পুলিশের ওপর হামলা করবে আর পুলিশ কি চেয়ে থাকবে? রাষ্ট্রের জনগণ ও জানমালের নিরাপত্তা রক্ষায় বাংলাদেশ পুলিশ কি বিধিবদ্ধ দায়িত্ব পালন করবে না? হত্যা, ষড়যন্ত্র আর সন্ত্রাসের রাজনীতির প্রতিফল ভোগ করছে বিএনপি।’

ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপি এখনও অতীত থেকে শিক্ষা গ্রহণ করেনি। তারা তাদের অতীতের ভুলের মাশুল দিচ্ছে। এখনও যদি গণতন্ত্রের পথে ফিরে না আসে তাহলে ব্যালটের মাধ্যমে জনগণ তার জবাব দিবে।

আ'লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, বিএনপির মহাসচিব আবারও সরকারের পদত্যাগ দাবি করে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তরের কথা বলেছেন। বারবার মামা বাড়ির আবদার নিয়ে হাজির হন ফখরুল সাহেব। সরকার কেন পদত্যাগ করবে? আওয়ামী লীগ জনরায়ের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। জনগণ আওয়ামী লীগকে পাঁচ বছরের জন্য দেশ পরিচালনার দায়িত্ব দিয়েছে। মেয়াদ শেষে যথাসময়ে সংবিধান সম্মতভাবে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।

নির্বাচন ছাড়া সরকার পরিবর্তনের কোনো সুযোগ নেই জানিয়ে তিনি বলেন, সরকারের পরিবর্তন চাইলে নির্বাচনে আসুন। নির্বাচনের মাধ্যমেই নির্ধারিত হবে কে ক্ষমতায় থাকবে আর কে থাকবে না। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের যে দাবি ফখরুল সাহেব করেছেন সেটাতো মীমাংসিত একটি বিষয়। দেশের সর্বোচ্চ আদালতের রায়ে তত্ত্বাবধায়ক সরকার এখন জাদুঘরে। মীমাংসিত একটি বিষয় নিয়ে নতুন করে আলাপ-আলোচনার কোনো প্রয়োজন নেই।

‘এখনকার পার্লামেন্ট গৃহপালিত’ বিএনপি মহাসচিবের এমন বক্তব্যের জবাবে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘জাতীয় সংসদকে নিয়ে ফখরুল সাহেবের এ ধরনের বক্তব্য অনভিপ্রেত এবং জাতীয় সংসদের জন্য অবমাননাকর। বিএনপি মহাসচিবকে বলতে চাই, আপনি যে সংসদকে গৃহপালিত বলছেন সেই সংসদে তো বিএনপির জনপ্রতিনিধিরাও রয়েছেন। তবে কি তারা গৃহপালিত?’

তিনি বলেন, এ ধরনের অবান্তর ও দায়িত্বজ্ঞানহীন মন্তব্য করা তাদের মজ্জাগত অভ্যাসে পরিণত হয়েছে। আমরা বিএনপি নেতৃবৃন্দকে আহ্বান জানাবো, দায়িত্বজ্ঞানহীন বক্তব্য পরিহার করুন এবং গণতান্ত্রিক রীতি-নীতি মেনে রাজনৈতিক কার্যক্রম পরিচালনা করুন। সূত্র: ঢাকানিউজ২৪

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম
Share on Facebook

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর সর্বশেষ

সর্বশেষ - আমার ক্যাম্পাস