a প্ল্যাকার্ড হাতে একা দাঁড়িয়ে যৌন হয়রানির বিচার চাইলেন জবি শিক্ষার্থী
ঢাকা বুধবার, ১১ অগ্রহায়ণ ১৪৩২, ২৬ নভেম্বর, ২০২৫
https://www.msprotidin.com website logo

প্ল্যাকার্ড হাতে একা দাঁড়িয়ে যৌন হয়রানির বিচার চাইলেন জবি শিক্ষার্থী


মাহাদী সিয়াম, জবি প্রতিনিধি
বৃহস্পতিবার, ২৪ ফেরুয়ারী, ২০২২, ০৭:৩৯
প্ল্যাকার্ড হাতে একা দাঁড়িয়ে যৌন হয়রানির বিচার চাইলেন জবি শিক্ষার্থী

ছবি:মুক্ত সংবাদ প্রতিদিন

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের-(জবি) ফিল্ম এন্ড টেলিভিশন বিভাগের শিক্ষার্থী নিজ বিভাগের শিক্ষক আবু শাহেদ ইমনের বিরুদ্ধে হয়রানি ও মানসিক অত্যাচারের অভিযোগ তুলেছেন। ২০১৭-১৮ সেশনের তৃতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী কাজী ফারজানা এই অভিযোগের বিচার চেয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ মিনারের সামনে প্ল্যাকার্ড হাতে দাড়িয়ে বিচার দাবি করেন।

ফারজানা অভিযোগ, ২০১৯ সালের ৮ নভেম্বর শিক্ষক জনাব আবু শাহেদ ইমন নিকতনের ব্লক-এ এর দুই নাম্বার রোডের ৮২ নাম্বার বাসায় অবস্থিত ব্যক্তিগত অফিস কার্যালয়ে তাকে ডেকে ফ্রেন্ডশিপের প্রস্তাব দিয়ে শারীরিকভাবে নিগৃহীত করেন।

ফারজানার ভাষায় শিক্ষক আবু শাহেদ ইমন তার শরীরে হাত দিয়ে ইঙ্গিত করে বলেন, আমাকে দেখে তোমার কি কখনও কিছু অনুভব হয়নি? এ কথা বলতে বলতে তিনি নিজের চেয়ার থেকে উঠে এসে আমার চেয়ারের পেছনে এসে যৌন অঙ্গভঙ্গিতে আমার ঘাড়ে হাত দিয়ে মেসেজ করতে শুরু করেন। তিনি তার যৌন তাড়না প্রকাশ করে বলতে থাকেন ভয় পেয়ো না। এখানে কেউ দেখতে পাবে না, কেউ শুনতেও পাবে না। উনার আচরণে আমি ভয় পেয়ে যাই এবং তৎক্ষণাৎ আমার চেয়ার থেকে উঠে দাঁড়াতেই আবারও আমাকে জোরপূর্বক শক্ত করে জড়িয়ে ধরেন। আমাকে তার সাথে নোংরা কাজে লিপ্ত হওয়ার জোর করেন। আমাকে নিজেকে রক্ষা করতে চিৎকার করে বলতে থাকি স্যার আপনি যা চাচ্ছেন আমি তা চাচ্ছিনা। আমি পুলিশ ডাকার ভয় দেখালে তিনি আমাকে ছাড়তে বাধ্য হোন।

ফারজানা আরোও বলেন, “আমি তার পরের দিন এক সহপাঠীসহ বিভাগীয় চেয়ারম্যানকে এই ঘটনা জানাই। তিনি জানান উপযুক্ত সাক্ষ্য প্রমাণ ছাড়া বিচার করা সম্ভব না। উপযুক্ত প্রমাণ ছাড়া উপাচার্য বরাবর অভিযোগ করলে তা প্রমাণ করতে না পারলে শিক্ষকের বিরুদ্ধে অপপ্রচারের অভিযোগে ছাত্রত্ব বাতিল হতে পারে।”

এই শিক্ষার্থী অভিযোগ করেন তার পরবর্তীতে ক্লাসে লাঞ্চনা, এসাইনমেন্ট ও উপস্থিতির বৈষম্যের শিকার এবং পরীক্ষার স্বল্প মার্কসের ঘটনা ঘটলে ফারজানা ২৬ ডিসেম্বর ২০২১ তারিখে উপাচার্যের কাছে এই বিষয়ে বিচারের জন্যেক লিখিত অভিযোগ করেন। তার অভিযোগ অন্যান্য সহপাঠীদের প্রলোভন দেখিয়ে এবং কাউকে কাউকে ভয় দেখিয়ে ঘটনা ধামাচাপা দেয়ার চেষ্টা করা হয়। এমনকি যৌন হয়রানির অভিযোগ সেলেও ঘটনার তদন্তের উদ্যোগ নেয়া হয়নি বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন থেকে। সুপরিচিত হিসেবে পরিচিত এই শিক্ষক প্রশাসনের আস্থাভাজন হওয়ায় বিভাগীয় চেয়ারম্যান এই বিষয়ে কোন উদ্যোগ নেয়নি। এমনকি বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংবাদিকদেরকেও সংবাদ না করার চাপ দেয়া হয়। সর্বশেষ বাধ্য হয়ে একাই এই শিক্ষার্থী প্রতিবাদ করতে দাঁড়ান।

এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ড. মোস্তফা কামাল বলেন, এটি বিশ্ববিদ্যালয়ের যৌন হয়রানির প্রতিরোধ কমিটির কাছে পাঠানো হয়েছে, তারা ব্যবস্থা নেবে।

বিশ্ববিদ্যালয়ের যৌন হয়রানির প্রতিরোধ কমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক ড. লাইসা আহমদ লিসা বলেন, এটি নিয়ে আমাদের সামনের সপ্তাহে মিটিং আছে, তখন আমরা সিদ্ধান্ত নেব। এর আগে কিছু বলা যাচ্ছে না।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে "জবি ঐক্য" প্লাটফর্মের চার দফা দাবি


মুন্না শেখ, জবি প্রতিনিধি, মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
সোমবার, ১২ মে, ২০২৫, ০৮:৩২
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে

ছবি: মুক্তসংবাদ প্রতিদিন


মুন্না শেখ, জবি প্রতিনিধি: জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) শিক্ষার্থীদের আবাসন সংকটসহ বিভিন্ন সমস্যা সমাধানে চার দফা দাবির প্রেক্ষিতে সাধারণ শিক্ষার্থী, শিক্ষক এবং সক্রিয় সকল রাজনৈতিক দলের নেতা কর্মী সমন্বয়ে ‘জবি ঐক্য’ নামক একটি নতুন প্ল্যাটফর্মের ব্যানারে এক সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার (১২ মে) দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাস্কর্য চত্বরে এই সমাবেশ হয়।

সমাবেশে বক্তারা বাজেট বৈষম্যের বিরুদ্ধে ক্ষোভ প্রকাশ করেন এবং হল সংকট নিরসনের জন্য দ্রুত কার্যকর উদ্যোগ গ্রহণের দাবি জানান।

বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধক্ষ সবিনা শারমিন বলেন,  ‘আমরা আমাদের শিক্ষার্থীদের জন্য আমাদের সর্বোচ্চ চেষ্টা করছি। আবাসন ভাতা একটি দীর্ঘমেয়াদি প্রক্রিয়া। ইউজিসির সাথে বৈঠক করে আমরা আমাদের শিক্ষার্থীদের জন্য আবাসন ভাতা বৃদ্ধির চেষ্টা করছি।’

শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক ড. রইছ উদ্দিন  বলেন, ‘আমরা অতীতে বহু প্রশাসনকে দেখেছি যারা বাহির থেকে এসে নিজেদের এজেন্ডা বাস্তবায়িত করেছে শুধু। বিশ্ববিদ্যালয়ের সমস্যা নিয়ে ভাবে নি। আমি লক্ষ করেছি পূর্বে যখন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে কোন আন্দোলন হয়েছে তখন প্রশাসন আন্দোলনকারীদের বিভিন্ন বিভিন্ন ট্যাগ দিয়ে দমন করতে চেয়েছে। আবাসন আমাদের ন্যায্য অধিকার। অতীতে আমাদের ন্যায্য অধিকার থেকে বঞ্চিত করা হয়েছে। এখন আর কোন ধরনের বৈষম্য মেনে নেওয়া হবে না।’

ইতিহাস বিভাগের অধ্যাপক ড. বিলাল হোসেন বলেন, “বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েকটি ভবন বর্তমানে ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় আছে, যেকোনো সময় ভেঙে পড়তে পারে। সবসময় আতঙ্কে থাকতে হয়। আমরা কেন আমাদের ক্যাম্পাসকে উন্নত করতে পারছি না, সেটি নিয়ে প্রশ্ন ওঠা স্বাভাবিক। আমাদের দাবি একটাই—প্রথম ক্যাম্পাসকে সুসজ্জিত করতে হবে। দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের দায়িত্ব সেনাবাহিনীর কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। অতি দ্রুত সেখানকার কাজ শেষ করে শিক্ষার্থীদের জন্য আবাসন উপযোগী পরিবেশ নিশ্চিত করতে হবে। বর্তমানে ক্যাম্পাসে বিকেল ৩টার পর বাস ছেড়ে যায়, ফলে ক্যাম্পাস কার্যত বন্ধ হয়ে পড়ে। গবেষণার মতো গুরুত্বপূর্ণ কাজও মাঝপথে ছেড়ে বাস ধরতে হয়। এমন পরিস্থিতি থেকে বেরিয়ে এসে এমন ব্যবস্থা নিতে হবে, যাতে আমরা রাত ১০টা কিংবা ১২টা পর্যন্তও কাজ চালিয়ে যেতে পারি।”

ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের ২০১৯-২০ সেশনের শিক্ষার্থী নূর নবী বলেন, “প্রতিটি স্তরেই জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে বৈষম্য করা হচ্ছে। মন্ত্রণালয় ও সচিবালয়ে এমন কিছু স্বৈরাচারী দোসর বসে আছে, যারা ইচ্ছাকৃতভাবে জবির বাজেট আটকে দিচ্ছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে ১১টি হলের কথা বলা হলেও বাস্তবে সেগুলো বিভিন্ন গোষ্ঠীর দখলে। প্রশাসন এখনও এসব হল বা জমি উদ্ধার করতে পারেনি। বলা হচ্ছে, জমিগুলো ভেস্টেড প্রপার্টি (ভিপি), যেখানে নির্মাণের অনুমতি নেই। অথচ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অনেক হলই ভিপি জমিতে গড়ে উঠেছে। এই বৈষম্যের জবাবদিহিতা আমাদের কাছেই করতে হবে।”

ইংরেজি বিভাগের ২০১৮-১৯ সেশনের শিক্ষার্থী প্রিয়ন্তী বলেন, “আমরা যখন অধিকার আদায়ের জন্য শিক্ষকদের পাশে চাই, তখন অনেক শিক্ষক আমাদের সহায়তা করেন না। তারা আমাদের অবজ্ঞা করেন। এতে আমাদের লজ্জা লাগে, কিন্তু শিক্ষকরা লজ্জা পান না—কারণ তারা আমাদের সন্তান মনে করেন না। অথচ শিক্ষার্থীরাই সবচেয়ে বড় লিডার, এটি সবার মনে রাখা উচিত।”

শিক্ষার্থীদের চার দফা দাবি
১. জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের বার্ষিক বাজেট বৃদ্ধি করতে হবে এবং ২০২৫–২৬ অর্থবছরের বাজেটে অন্তত ৭০ শতাংশ শিক্ষার্থীর জন্য আবাসন ভাতা অন্তর্ভুক্ত করতে হবে।
২. দ্বিতীয় ক্যাম্পাস এবং পুরান ঢাকার ড. হাবিবুর রহমান হল ও বাণী ভবনের নির্মাণকাজ আগামী ১০ মে ২০২৫-এর মধ্যে শুরু করতে হবে।
৩. বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে হল ও দ্বিতীয় ক্যাম্পাস নির্মাণ কার্যক্রমের অগ্রগতি প্রতি ১৫ দিন অন্তর মুক্তমঞ্চে এসে অবহিত করতে হবে।
৪. আগামী ১৫ মে ২০২৫-এর মধ্যে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জকসু) নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা করতে হবে।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

জাতীয়তাবাদী শক্তি সঠিক পথেই আছে: প্রফেসর ড. আকরাম আলী


কর্ণেল আকরাম: লেখক ও কলামিস্ট: মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
মঙ্গলবার, ০৩ ডিসেম্বর, ২০২৪, ০৩:২৮
জাতীয়তাবাদী শক্তি সঠিক পথেই আছে: প্রফেসর ড. আকরাম আলী

ছবি সংগৃহীত: তারেক জিয়াসহ বিএনপির গুরুত্বপূর্ণ নেতৃবৃন্দ

 

নিউজ: জাতীয়তাবাদী শক্তিগুলোর গুরুত্ব জাতির এই সংকটময় সময়ে অপরিসীম। ১৯৭৫ সালের পর থেকে জাতীয়তাবাদী শক্তির নেতৃত্বদানে বিএনপি বাংলাদেশের একমাত্র প্রধান রাজনৈতিক দল হিসেবে ইতিহাস সৃষ্টি করেছে।  

সার্বভৌম বাংলাদেশের গঠনে বিএনপির ভূমিকা ইতিহাসে উজ্জ্বল অক্ষরে লিপিবদ্ধ থাকবে। বিএনপি কখনো জনগণের বা দেশের বিপক্ষে অবস্থান নেয়নি, যদিও কিছু ভুল-ত্রুটি ছিল। ইতিহাস সর্বদা জিয়াউর রহমান ও বিএনপির ঐতিহাসিক অবদানের কথা স্মরণ করবে।  

বিএনপি জনগণের প্রতি অনুগত ও জাতীয়তাবাদী শক্তি হিসেবে সাফল্যের নজির স্থাপন করেছে। জনগণের বিশ্বাস, বিএনপি বর্তমান জাতীয় সংকট মোকাবিলায় নেতৃত্ব দিতে সক্ষম।  

সম্প্রতি বিএনপির রিজভী আহমেদের একটি বিবৃতি সর্বস্তরের মানুষের প্রশংসা কুড়িয়েছে এবং এটি সময়োপযোগী ও যথাযথ প্রতিক্রিয়া হিসেবে গণ্য হয়েছে। এ বিবৃতি বিএনপির সত্যিকারের অবস্থানকে পরিষ্কার করেছে, বিশেষ করে ভারতের প্রতি তাদের দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে যে বিভ্রান্তি ছিল, তা দূর করতে সহায়ক হয়েছে।  

এ বিবৃতি ষড়যন্ত্রমূলক প্রচারকে খণ্ডন করেছে এবং প্রমাণ করেছে যে বিএনপি দেশের সবচেয়ে বিশ্বাসযোগ্য জাতীয়তাবাদী শক্তি। জনগণ আন্তরিকভাবে আশা করে, বিএনপি অতীতের মতোই বিচক্ষণতার সঙ্গে দেশকে সঠিক পথে পরিচালিত করবে।  

বর্তমান সময়ে বিএনপির ভুল করার কোনো সুযোগ নেই। পুরো জাতি তাদের নেতৃত্বে সাদরে অপেক্ষা করছে। এখন সবচেয়ে জরুরি কাজ হলো দেশের প্রতিভাবান জাতীয়তাবাদী মানুষদের খুঁজে বের করা, যেমন জিয়াউর রহমান করেছিলেন।  

১৯৭৫ সালের নভেম্বর বিপ্লবের সময় জিয়ার নেতৃত্বে যে কাজগুলো সম্ভব হয়েছিল, বর্তমান প্রেক্ষাপটে তা হয়তো সম্ভব নয়। কিন্তু তার কাজের চেতনা বর্তমান বিএনপি নেতৃত্বকে দিকনির্দেশনা দিতে পারে।  

২০২৪ সালের জুলাই-আগস্ট বিপ্লব বিভিন্ন কারণে ১৯৭৫ সালের নভেম্বর বিপ্লব থেকে ভিন্ন। সেই সময় ভারত ও আওয়ামী লীগ জিয়ার সরকারকে চ্যালেঞ্জ করার অবস্থানে ছিল না। জিয়া দ্রুতই যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপন এবং চীনকে কৌশলগত অংশীদার করে পরিস্থিতি মোকাবিলা করেছিলেন।  

তবে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের সামনে চ্যালেঞ্জ অনেক বেশি। ভারত ও আওয়ামী লীগ উভয়ই বর্তমান সরকারকে অস্থিতিশীল করতে সক্ষম। আওয়ামী লীগ তাদের বিপুল অর্থ ব্যবহার করে দেশে অরাজক পরিস্থিতি তৈরি করতে পারে। অন্যদিকে ভারত, যাদের ট্রাম্প প্রশাসনের মিত্র হিসেবে শক্তিশালী অবস্থান রয়েছে, বর্তমান সরকারের জন্য সমস্যা তৈরি করতে পিছু হটবে না।  

আমাদের সামনে যে পথ খোলা তা হলো বিএনপির নেতৃত্বে জাতীয়তাবাদী শক্তির ওপর নির্ভর করা। পাশাপাশি চীনের মতো একটি ভেটো ক্ষমতাধারী দেশের সঙ্গে দ্রুত ও শক্তিশালী কূটনৈতিক সম্পর্ক গড়ে তোলা এবং শত্রুর শত্রু পাকিস্তানের সঙ্গে প্রতিরক্ষা চুক্তি করার কথা বিবেচনা করা। বাকিটা আল্লাহ তায়ালার ওপর নির্ভরশীল। ইনশাআল্লাহ, তিনি আমাদের সঠিক পথ দেখাবেন।


লেখক: সম্পাদক, সামরিক ইতিহাস জার্নাল এবং আইনের অধ্যাপক।

 

 

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম
Share on Facebook

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর সর্বশেষ

সর্বশেষ - আমার ক্যাম্পাস