a
ফাইল ছবি
ঢাকা-ময়মনসিংহ রোডের বিমানবন্দর সড়কটি আগামীকাল থেকে তিন দিন এড়িয়ে চলার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
বিমানবন্দর স্টেশন এলাকায় বিআরটি প্রকল্পের উন্নয়ন কাজ ত্বরান্বিত করার জন্য ২৪ নভেম্বর সন্ধ্যা ৬টা থেকে ২৭ নভেম্বর সকাল ৬টা পর্যন্ত সড়কটি না ব্যবহার করার জন্য নির্দেশনা এসেছে।
কাজ চলার সময় বাড়তি যানজটের আশঙ্কায় জনসাধারণের জন্য বিশেষ এই ট্রাফিক নির্দেশনা দিয়েছে বিআরটি।
বিআরটির প্রকল্প পরিচালক এএসএম ইলিয়াস শাহ স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে ওই সময়ে জনসাধারণ ও পরিবহণকে সম্ভাব্য বিকল্প পথ ব্যবহারের জন্য অনুরোধ করা হয়েছে। এ বিষয়ে সবার সহানুভূতি ও সহযোগিতাও কামনা করা হয়েছে।
এই সড়কে অনেকদিন যাবত জনদুর্ভোগের শেষ নেই। দীর্ঘদিন ধরে বিআরটি প্রকল্পের কাজ চলমান থাকায় সড়কে বেহাল অবস্থার মধ্যে রয়েছে। ফলে উত্তরা থেকে গাজীপুর পর্যন্ত এলাকার মানুষকে অন্তহীন দুর্গতি পোহাতে হচ্ছে।
তাই সড়কটিতে যান চলাচল স্থায়ীভাবে নির্বিঘ্ন করার লক্ষ্যে আগামীকাল থেকে তিন দিন টানা কাজ চলবে। সূত্র: যুগান্তর
ঢাকায় গণপরিবহনের তীব্র সংকট নিরসনে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন করপোরেশন (বিআরটিসি) ৬০টি বাস নামাচ্ছে।
বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য দেওয়া সংস্থাটির বাস এবার রাস্তায় সাধারণ যাত্রী চলাচলের জন্য নামানো হচ্ছে।
এ বিষয়ে বিআরটিসির চেয়ারম্যান মো. তাজুল ইসলাম গণমাধ্যমকে বলেন, আমরা যাত্রীদের ভোগান্তি কমাতে এসব বাস রাস্তায় নামাচ্ছি।
মো. তাজুল ইসলাম জানান, ঢাকার রাস্তায় বিআরটিসির ৩৬টি ডাবল ডেকার বাস ইতোমধ্যে নামানো হয়েছে। রোববার (৪ এপ্রিল) আরও ২৪টি বাস নামানো হবে। সব মিলিয়ে ৬০টি বাসের ব্যবস্থা করা হচ্ছে।
বিআরটিসি দফতর থেকে জানা গেছে, দেশে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বেড়েছে। করোনার দ্বিতীয় ঢেউ মোকাবিলায় সরকারের ১৮ দফা নির্দেশনা এসেছে। এর মধ্যে একটি হলো গণপরিবহনে ৫০ শতাংশ যাত্রী পরিবহন করতে হবে। রাজধানীতে বাসে অর্ধেক যাত্রী পরিবহনের নিয়ম চালু হওয়ায় চরম সংকটে যাত্রীরা। বর্তমানে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ রয়েছে। এ কারণে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে দেওয়া বিআরটিসির বাসগুলো গণপরিবহন হিসেবে ব্যবহার করা হবে।
ফাইল ছবি
আজ বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন (বিএফইউজে) নির্বাচন। শনিবার সকাল ৯টায় রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে এ ভোটগ্রহণ শুরু হয়েছে। ঢাকাসহ সারাদেশে ১০টি ভোটকেন্দ্রে বিরতিহীনভাবে বিকাল ৫টা পর্যন্ত একযোগে ভোটগ্রহণ চলবে।
নির্বাচনে সভাপতি পদে তিনজন ও মহাসচিব পদে তিনজন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। সভাপতি পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন আব্দুল জলিল ভূঁইয়া, আবু জাফর সূর্য ও ওমর ফারুক।
অপরদিকে মহাসচিব পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন আব্দুল মজিদ, দীপ আজাদ ও লায়েকুজ্জামান। এছাড়া কোষাধ্যক্ষ পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন খায়রুজ্জামান কামাল, নজরুল কবির ও মোহাম্মদ আবু সাঈদ।
সভাপতি, মহাসচিব ও কোষাধ্যক্ষ এ তিন পদ পদ ছাড়াও এবারের নির্বাচনে ঢাকা থেকে সহসভাপতি পদে পাঁচজন, যুগ্ম মহাসচিব পদে চারজন, দপ্তর সম্পাদক পদে ছয়জন ও নির্বাহী পরিষদ সদস্য পদে ১০ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
এছাড়াও বাকি নয়টি ইউনিট থেকে সহসভাপতি, যুগ্ম মহাসচিব, নির্বাহী সদস্য পদে লড়ছেন প্রার্থীরা। এরমধ্যে কিছু পদে কয়েক জনকে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিজয়ী ঘোষণা করেছে নির্বাচন কমিশন।