a
ফাইল ছবি । ইসমাইল চৌধুরী সম্রাট
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের সিসিইউতে চিকিৎসাধীন যুবলীগ নেতা ইসমাইল চৌধুরী সম্রাটের অবস্থার অবনতি হয়েছে। আজ শুক্রবার সন্ধ্যা থেকে বুকে তীব্র ব্যাথার সাথে তার হার্টের বিট অনেক দ্রুত ও অনিয়মিত হচ্ছে। সেটা নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা চলছে।
বর্তমানে গভীর পর্যবেক্ষণে রয়েছেন বলে বিএসএমএমইউ’র একাধিক চিকিৎসক জানিয়েছেন।
নাম প্রকাশ না করা শর্তে তারা জানান, দীর্ঘদিন সিসিইউতে চিকিৎসাধীন ছিলেন ইসমাইল চৌধুরী সম্রাট। কিছুদিন হলো বোর্ডের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী তাকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রিজন সেলে রাখা হয়েছিল। কিন্তু হৃদকম্পন দ্রুত ও অনিয়মিত হওয়ায় কিছুদিন হলো তাকে পুনরায় সিসিইউতে স্থানান্তর করা হয়।
এদিকে সম্রাটের পরিবারের দাবি, আজ থেকে প্রায় ২১ বছর আগে ওপেন হার্ট সার্জারী ও ভালভ প্রতিস্থাপন করা হয় সম্রাটের। দীর্ঘদিন বন্দী থাকায় উন্নত চিকিৎসা না পেয়ে মৃত্যুর দিকে ধাবিত হচ্ছেন যুবলীগের এই নেতা। সূত্র: বিডি প্রতিদিন
ফাইল ছবি
জাতীয় পার্টির (জাপা) মহাসচিব ও কিশোরগঞ্জ-৩ আসনের সংসদ সদস্য মুজিবুল হক চুন্নু বলেছেন, যতক্ষণ সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ থাকবে ততক্ষণ সংসদ সদস্যদের স্বাধীন কথা বলার সুযোগ নেই। বাজেটে সংসদ সদস্যদের কোনো অংশগ্রহণ নেই। স্বাধীনভাবে (কথা) বলার সুযোগ নেই।
মঙ্গলবার জাতীয় সংসদ অধিবেশনে সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ নিয়ে আলোচনা হয়। এসময় একটি বিল পাসের ওপর আলোচনাকালে বিরোধী দলের সংসদ সদস্যরাও এসব মন্তব্য করেন।
মুজিবুল হক চুন্নু বলেন, সংসদের কি খুব একটা ক্ষমতা আছে? যিনি সংসদে সংখ্যাগরিষ্ঠ দলের নেতা তার হাতেই সকল ক্ষমতা। দলের সিদ্ধান্তের বাইরে কারো কিছু বলার ক্ষমতা আছে? সদস্য পদ কি থাকবে? এ সময় বিএনপির সাংসদ রুমিন ফারহানাও একই প্রশ্ন তোলেন।
প্রসঙ্গত: সংবিধানের ৭০ অনুূচ্ছেদ অনুযায়ী কোনো সংসদ সদস্য দলের সিদ্ধান্তের বাইরে ভোট দিতে পারেন না। এতে বলা আছে, কোনো রাজনৈতিক দলের প্রার্থী রূপে মনোনীত হয়ে কোনো ব্যক্তি সংসদ সদস্য নির্বাচিত হলে সংসদে ওই দলের বিপক্ষে ভোটদান করলে সংসদে তার আসন শূন্য হবে। সূত্র: বিডি প্রতিদিন
ছবি: মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
আজ ২১ মে' ২০২১ বিকাল ৩-৩০ মিনিটে সংগঠনের অস্থায়ী কার্য্যালয়ে বাংলাদেশ প্রেস ক্লাব হবিগঞ্জ জেলার আহ্বায়ক কমিটির এক জরুরী সভা অনুষ্ঠিত হয়।
সংগঠনের আহ্বায়ক জনাব শেখ মো: আব্দুল কাদির কাজলের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় গুরুত্বপূর্ণ বক্তব্য রাখেন, প্রবীন সাংবাদিক মোজাহিদ হোসেন চৌধুরী, মুক্তিযোদ্ধা মঞ্জুরুল হক, মুজিবুর রহমান খান, সদস্য সচীব এম এ হান্নান, আছাদুজ্জামান চৌধুরী, শাহেনা আক্তার প্রমূখ। উপস্থিত সাংবাদিকরা স্বচ্ছ সাংবাদিকতা, সাংগঠনিক কার্যক্রমে জাতিকে ভাল কাজে উৎসাহ দেয়ার উপর বিশেষ গুরুত্বারোপ করা হয়।
কেন্দ্রীয় সাংবাদিক নেতা বাংলাদেশ প্রেস ক্লাব, ঢাকা-এর প্রতিষ্ঠাতা মহাসচীবসহ অন্যান্যদের সঙ্গে আগামী সপ্তাহে সৌজন্যে সাক্ষাতের বিষয়ে সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।